• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

কোরবানি: স্যাম হ্যারিসের সমস্যার ইসলামিক সমাধান

You are here: Home / ধর্মকারী / কোরবানি: স্যাম হ্যারিসের সমস্যার ইসলামিক সমাধান
September 15, 2016
লিখেছেন নরমপন্থী
জঙ্গলে ক্ষুধার্ত বাঘ যখন হরিণকে নাগালে পায়, তখন ঝাঁপাইয়া পইড়া কামড়ায়ে খায় তারে। কারণ তার বিবেচনাবোধ হয়ত কাজ করে না। কিন্তু ভাষা, যুক্তি ও বিচার-বিবেচনা ব্যবহার করতে সক্ষম বেইলা মাংসাশী প্রাণী হওয়া সত্ত্বেও মানুষরে কিছু কিছু ঝামেলায় পড়তে হয়। উদাহরণ, কিছুদিন আগে বিশিষ্ট নাস্তিক স্যাম হ্যারিস তাঁর পডকাস্টে “Memphis Meats” কম্পানির কর্ণধার জনাব UMA VALETI-র সাথে কিছু কথা কইলেন। ভদ্রলোক ভক্ষণযোগ্য মাংস কৃত্রিম উপায়ে উৎপাদনের চেষ্টা চালাইয়া যাইতেছেন। 
স্যাম হেরিসের প্রধান সমস্যা হইল – পশুরে হত্যা করে খাইতে তার মনে কেমন কেমন করে। আর তাই তিনি ভদ্রলোকের গবেষণার খবর নিলেন। 
স্যাম হ্যারিস এতো কিছু জানেন, অথচ সিম্পল একটা তথ্য তাঁর জানা নাই। তাঁর এই সমস্যার সমাধান সেই ১৪০০ বছর ইসলাম দিয়া দিছে। কীভাবে?
বিবেকসম্পন্ন মাংসাশী প্রাণী আমাদের একটু বিবেককে ভোঁতা করতে হয়, যাতে প্রাণী হত্যা করার সময় ঝামেলা কম হয়, সেইটা করার তরিকাটা নিম্নরূপ: 
১. একজন আল্লাহ নামক স্রষ্টা কল্পনা করি এবং 
২. নিজেদের বলি, “আল্লাহ সবকিছু আমাদেরকে সৃষ্টির সেরা জীব হিসেবে ভোগের জন্য দিয়েছেন?”
৩. আলাহর নামে কোরবানি দিয়া খাই।
এতে ধর্ম নামের এক ঢিলে তিনটা পাখি মরে:
১. আমরা সবাই এক, একইভাবে হালাল মাংস খাই, তাই আমরা এক জাতি।
২. পশু হত্যা কইরা খাইতে মনের ভিতর যে খচখচানি থাকার কথা তা দূর হয়। সহানুভূতিশীল মনটাকে আল্লাহর দোহাই টেনে ভোঁতা করতে শিখি।
৩. যারা হালাল খায় না, তাদের আমরা আমাদের চেয়ে ভিন্ন বা খারাপ ভাবতে শিখি।
বলেন, সুভানালাহ।
Category: ধর্মকারীTag: মিতকথন, রচনা
Previous Post:আমার বোরখা-ফেটিশ – ১৯৪
Next Post:মনের পশুকে কুরবানি দেয়ার কিছু নমুনা

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top