একাধারে ধর্মবতী ও রূপবতী এক বালিকা নিদ্রা-উত্তর আলুথালু পোশাকে একটি ভিডিও রেকর্ড করে তাতে গর্দভ নাস্তিকদের উদ্দেশে “স্বপ্নেপ্রাপ্ত” অসাধারণ বুদ্ধিদীপ্ত একটি প্রশ্ন ছুঁড়ে দিয়েছিল। সেই ভিডিও প্রকাশ করেছিলাম ধর্মকারীতে কিছুদিন আগে। সেটি, বলা উচিত – মেয়েটিকে, দেখে বেশ কয়েকজন নাস্তিক পুরা দিওয়ানা হয়ে গিয়েছিলেন। আর প্রশ্নটি শুনে প্রত্যেক নাস্তিকের মস্তিষ্কেই বিস্ফোরণ ঘটেছিল, বোধ করি।
কী সেই প্রশ্ন? জানতে হলে দেখে নিতে হবে সেই বালিকা-নির্মিত নাস্তিকমস্তিষ্কবিস্ফোরণী এক মিনিটের একটি ভিডিও।
সেই ভিডিও দেখে আমরা নির্মল আনন্দলাভ করেছিলাম। কিন্তু আজকের ভিডিও দেখে আনন্দবোধ করবেন কি কেউ?
শান্তনু বণিক পাঠালেন এই বালিকার সাম্প্রতিকতম ভিডিওর লিংক। লক্ষণীয় ব্যাপার হচ্ছে, এই পোস্ট লেখার মুহূর্তে ভিডিওটি দেখেছে দেড় লক্ষাধিক জনতা। মাত্র এক দিনের একটু বেশি সময়ে। পছন্দ করেছে এক হাজার তিনশো ছিয়াত্তর জন, এবং অপছন্দ করেছে, আমি জীবনে এতো ডিসলাইক দেখিনি, পঁয়ষট্টি হাজার ছ’শো সাতজন!
তবে ডিসলাইকের সংখ্যা আরও অনেক অনেক বাড়বে। কারণ? ক’দিন আগেই এক পোস্টে লিখেছিলাম: জাপানে ঘটে যাওয়া ভয়ঙ্করী সুনামির পরে কোনও ুদির্ভাই নিশ্চয়ই ঘোষণা দেবে, নাস্তিকদের দেশে আল্লাহর গজব পড়েছে। ুদির্ভাই তো অনেক দেখা দিয়েছে এরই মধ্যে। এখন দেখুন এক ুদির্বোনকে। এরা মানুষ? ধর্মবিশ্বাসী হলে মানবতাবোধহীন হতে হয়? আমার হাত-পা কাঁপছে অক্ষম ক্রোধে!
Leave a Reply