ইসলামের নবী নিজে শিশুকামী ছিলেন বলে তার অনুসারীরাও যদি তাকে আদর্শ মেনে সুন্নত পালন করতে চায়, তাদেরকে দোষ দেয়া কি উচিত?
অথচ এক মাওলানাকে সুন্নত পালনে যারা বাধা দিলো, তারা কেমন মুসলমান!
সিলেট, মার্চ ১৭ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- সিলেটে ছাত্রীকে (১০) ধর্ষণের অভিযোগে এক মাদ্রাসার অধ্যক্ষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বূধবার রাতে সিলেট নগরীর আখালিয়া এলাকার নোয়াপাড়া নাজাতুল উম্মাহ মহিলা মাদ্রাসা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় বলে পুলিশ জানিয়েছে।
অধ্যক্ষ তোফায়েল আহমদ ওসমানী (৪০) সুনামগঞ্জের দিরাই উপজেলার রাজনাও গ্রামের বাসিন্দা।
কোতোয়ালি থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) খায়রুল ইসলাম সাংবাদিকদের জানান, প্রায় ৮ মাস আগে নোয়াপাড়ায় একটি বাসাভাড়া নিয়ে মাদ্রাসা ও এতিমখানা গড়ে তোলেন তোফায়েল।
বুধবার রাতে শিশুটির চিৎকার শুনে এলাকাবাসী মাদ্রাসায় যায়। ডাকাডাকির পর দরজা খুলে বেরিয়ে আসেন তোফায়েল। তখন মেঝেতে কাতরাচ্ছিলো ওই শিশুটি।
পরে এলাকাবাসী অধ্যক্ষকে পুলিশে হস্তান্তর করে।
শিশুটিকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে বলে জানান এসআই।
কোতোয়ালি থানার ওসি খন্দকার নওরোজ আহমদ সাংবাদিকদের জানান, এ ঘটনায় এখনো মামলা হয়নি।
(লিংক সরবরাহকারী: হুলো বেড়াল)
মোল্লাদের শিশুকামিতার কারণ না হয় অনুধাবনযোগ্য। কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, অন্য ধর্মগুলোর যাজকদের, বিশেষ করে খ্রিষ্টীয় ক্যাথলিকদের, ভেতরে শিশুকামপ্রবণতা এতো প্রবল কেন?
অজস্র ঘটনার একটি। এক বালককে নিয়ে পাদ্রীরা কীভাবে অর্জিতে (orgy) মেতে উঠেছিল, তার বর্ণনা শুনুন অভিশংসক-এর (prosecutor) মুখে।
Leave a Reply