বনে ইসহাকের সীরাত রাসুলুল্লাহ, (অনুবাদ এ. গুলিওম) “বানু কুরাইজার ঘটনা” পৃষ্টা ৪৬৪
আল্লাম ছফিউর রহমান মোবারকমুরী – আর রাহীকুল মাখতূম, (অনুবাদঃ খাদিজা আখতার রেজায়ী) “বনু কোরায়যার যুদ্ধ”, পৃষ্ঠা ৩১৮-২৪।
এই পোস্টের সূত্রপাত যেখান থেকে শুরু–
https://www.facebook.com/daripallabd/posts/1077394385640689
১) নবী মোহাম্মদের সম্মতিক্রমে মদিনার বাজারে গর্ত খুড়ে একদিনে বানু কুরাইজা গোত্রের প্রায় সাতশ’ থেকে নয়শ’ লোককে কোতল করা হয় এবং তাদের নারী ও শিশুদের দাস/দাসী হিসাবে মুসলিমদের মধ্যে বন্টন করা হয়। তাদের অপরাধ ছিল, তারা বেঁচে থাকলে নাকি ভবিষ্যতে নবীর সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করত। আর নবী নাকি এই চক্রান্তের তথ্যটা পান স্বয়ং আল্যার কাছ থেকে জিব্রাইলের মারফতে।
২) তথ্যবাবা জয় অপহরণ চক্রান্তে ৩ জন বাংলাদেশি জড়িত বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল এবং এই চক্রান্তের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে শফিক রেহমানকে; মাহমুদুর রহমানকেও গ্রেফতার দেখানো হবে বলে শোনা যাচ্ছে। আর অপহরণ চক্রান্তের এই তথ্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পেয়েছেন এফবিআই-এর কাছ থেকে।
৩) ক্ষমতা থাকলে এমনই হয়। জনগণ বা বিপক্ষ দল কী ভাববে, না ভাববে, সেই তথ্যও ক্ষমতাবানদের হাতে চলে যায় জনগণ বা বিপক্ষ দল ভাবার আগেই। আর ক্ষমতার জোরে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতেও সময় লাগে না। ওদিকে সাধারণ জনগণ ধর্ষিত হয়ে, কোপ খেয়ে মরে পড়ে থাকলেও এই ক্ষমতাবানরা ধর্ষক ও খুনীদের খুঁজে পান না!
৪) বানু কুরাইজা এবং নাস্তিক কোতলের ঘটনাগুলো জানা থাকার পরেও শফিক রেহমানরা শুধু চক্রান্ত করার মত একটা ভুল কিভাবে করলেন–ভেবে অবাক হচ্ছি। আশা করি এর পর থেকে উনারা আর ভুল করবেন না; সত্যি সত্যি অপহরণ, ধর্ষণ, কোতল, খুন করে বীরদর্পে ঘুরে বেড়াবেন। তাহলেই তনু-নাজিমদের ধর্ষক-হত্যাকারীদের মত তাদেরকেও গ্রেফতার তো দূরের কথা, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী-পুলিশ-প্রশাসন খুঁজেই পাবেন না।
Tariqul Bashar Shaown
আমার মনে হয় লেখক জামাত শিবিরের কোনো মেম্বার। নিজেকে নাস্তিক সাজিয়ে মুসলিমদের নবী (সাঃ) সম্পর্কে ফালতু একটা কথা লিখে দেশে নাস্তিক বিরোধী একটা গন্ডগোল সৃষ্টি করে জামাত শিবির আর জঙ্গিদেরকে আকাম করার সুযোগ দেওয়ার চেস্টা। ভাই জঙ্গিরা কতটাকা দিয়ে আপনাকে দিয়া এইসব লেখায়? আহাহাহাঃ টাকায় করে তুষ্ট, টাকায় করে মিষ্ট, টাকায় অঘট ঘটায়।