‘নব্য নাস্তিক্যবাদ’ কথাটা আমার ঠিক পছন্দ নয়। মানবমস্তিষ্কে ঈশ্বর নামের ধারণা জন্ম নেয়ার পর থেকেই তো নাস্তিক্যবাদের উদ্ভব হয়েছে। তাহলে সেটা নব্য হয় কীভাবে? পুরনো ‘বাদ’ কি পাল্টে গেছে? বা নতুন কোনও ধারণা বা তত্ত্ব তাতে যোগ হয়েছে? কী জানি!
হ্যাঁ, সাম্প্রতিককালে নাস্তিক্যবাদ আগের যে কোনও সময়ের চেয়ে সক্রিয়, বেগবান ও যে কোনও ধর্মের চেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল। তাই এই সময়টিকে ‘নাস্তিক্যবাদের নতুন অধ্যায়’ বলা যেতে পারে। ‘নব্য নাস্তিক্যবাদ’ শব্দবন্ধটি সুবিবেচিত চিন্তার ফসল নয় বলেই আমার মনে হয়।।
২০০৭ সালে এই বিষয়ে রিচার্ড ডকিন্সের দেয়া প্রায় এক ঘণ্টার বক্তৃতা। বরাবরের মতোই সরস, সুখশ্রাব্য ও সুকথিত।
Leave a Reply