৯৭.
এক মহিলামঠের (Women’s Monastery) চার যাজিকা (nun) কনভেন্টে যোগ দিতে চায়। মাদার সুপিরিয়র কয়:
– লাইনে খাড়াও সবাই। তোমাগোর একটা পরীক্ষা নিবো।
বেবাকে লাইনে খাড়াইল। মাদার সুপিরিয়র জিগাইল প্রথমজনরে:
– তুমি কখনও পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করসো? করলে নিজের কোন অঙ্গ দিয়া?
– আঙ্গুল দিয়া, মাদার।
পবিত্র পানির পাত্র তার দিকে আগাইয়া দিয়া মাদার সুপিরিয়র কইলো:
– এইখানে তোমার আঙ্গুল ডুবাও, পাপ মুইছা যাবে।
এরপরে দ্বিতীয় যাজিকা কইলো, সে হাত দিয়া পুরুষাঙ্গ স্পর্শ করসে। মাদার সুপিরিয়র তারে পবিত্র পানিতে হাত ধুইয়া পাপমুক্ত হইতে কইলো।
এর পরে চার নম্বর যাজিকা লাইন ভাইঙ্গা পবিত্র পানির পাত্রের দিকে আগাইয়া গেলে মাদার সুপিরিয়র জিগাইল:
– তুমি তাড়াহুড়া করতেসো ক্যান?
– তৃতীয়জনরে তো এই পানিতে বইসা পড়তে হবে। আমি তার অগেই কুলিটা কইরা লই।
৯৮.
এক মহিলামঠের তিন যাজিকারে ডাইকা মাদার সুপিরিয়র কইলো:
– আজ সন্ধ্যায় তোমাদেরকে পাপ করার অনুমতি দিতেসি। রাতে ফিরা আইলে পাপস্খলনের ব্যবস্থা করুমনে।
রাইতে ফিরলো যাজিকারা। মাদার সুপিরিয়র প্রথমজনরে জিগাইল:
– তুমি কী কী পাপকাজ করসো?
– মদ খাইসি, সিগারেট খাইসি, ড্রাগও টেস্ট করসি।
পবিত্র পানির পাত্র তার দিকে আগাইয়া দিয়া মাদার সুপিরিয়র কইলো:
– দুই ঢোক খাইয়া নাও, পাপ ধুইয়া যাবে।
দ্বিতীয়জন জানাইলো, সে ছেলেদের সাথে চুমাচুমি করসে। তারেও পবিত্র পানি খাইতে কইলো মাদার সুপিরিয়র।
তৃতীয়জন তার পাপকাজের কথা কইতে গিয়া খুব সংকোচ করতে থাকলো। মাদার সুপিরিয়র কইলো:
– লজ্জার কিছু নাই। কইয়া ফালাও।
– আমি ওই পবিত্র পানির পাত্রে মুইতা দিসি।
Leave a Reply