এতো কইরা বুঝাইলাম ইনবক্সে খাজুইরা আলাপ সোদাইস না। খা অহন সোডা খা হালার বেকুব কুনহানকার!
এই সোডা দুই রকম হইতে পারে–শারীরিক ভাবে ডাইরেক্ট চাপাতির সোডা, এবং মানসিক ভাবে আবেগী বাঁশযুক্ত সোডা। প্রথম সোডায় কপাল ভালো হইলে একবারেই সব ঝামেলা শেষ। শেষেরটায় কপাল ভালো হইলে লাইফলং সোডা খাওয়া…আর খারাপ হইলে তো কথাই নাই…
২. আমেরিকার আস্তিকরা প্রায়ই একটা গালি দেয়–ইউ উইল ডাই এলোন… ভাবখানা এমন যেন তারা মরার সময় কাউরে সাথে নিয়া মরে! তবে এটা ঠিক নাস্তিকতা, মুক্তমনা, মানববাদ…এই লাইন ধরে যত সামনে আগাইবেন দিন দিন ততই একা হইবেন। পরিবার আত্মীয়স্বজন বন্ধুবান্ধবরা হয় একে একে দূরে সরে যাবে, নয়তো তাদের সহ্য করতে না পেরে আপনিই দূরে সরে আসবেন। নয়তো এদের কথাবার্তা চিন্তাভাবনার সাথে মেলাতে গেলে নিজেকেই পাগল হতে হবে। তবে যারা ব্যালান্স করে সুবিধাবাদী সাজতে পারে, তাদের কথা আলাদা।
৩. মন মেলে মনের মানুষ মেলে না–একটা গানের খুব প্রিয় একটা লাইন।
৪. আস্তিকরা প্রায়ই নাস্তিকদের ভার্চুয়াল লাইফ নিয়ে খোঁচা মারে। জ্বী, অনেক নাস্তিক অনলাইনে ভার্চুয়ালে বেশি সময় কাটায়, কারণ বাস্তব জীবনে যখন মনের কথা খুলে বলার কাউরে পাওয়া যায় না, তখন এই অনলাইনেই দুইচারজনের সাক্ষাত মেলে। মনের সাথে মন মেলে…মন খুলে কথা বলার মনে কাউরে পাওয়া যায়… এইটা নাস্তিকদের ব্যর্থতা নয়, বরং আস্তিকদের জন্যই ব্যাপারটা লজ্জার যে তারা সংখ্যাগুরু হয়েও সবার জন্য একটা নিরাপদ সমাজ গঠনে ব্যর্থ।
৫. তুমি এসেছিলেন জীবনে আমার পথের ভুলে–এটা নজরুল গীতি নাকি আধুনিক গান?
Leave a Reply