• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

পবিত্র থুতু-আপ ওয়ান প্রতিযোগিতা!

You are here: Home / ধর্মকারী / পবিত্র থুতু-আপ ওয়ান প্রতিযোগিতা!
April 12, 2012
লিখেছেন অবর্ণন রাইমস
আফ্রিকার প্রান্তিক আদিবাসীদের নিয়ে অনেক মানুষেরই বেশ উন্নাসিক আচরণ দেখা যায়। ওরা “জংলি”, “বর্বর”, “অসভ্য”, ইত্যাদি ইত্যাদি। তা বলি, এই জংলিপনা আর অসভ্যতার নমুনাগুলো কোথায়? উগেবেলে লেলেলেলে বলে নৃত্য করা, বা ঝাড়ফুঁক আর জাদু প্রদর্শনী? হবে হয়তো! তবে কিনা, এখনকার পৃথিবীর “আধুনিক” ধর্মগুলোর ধর্মগুরুরাও কিন্তু এসব বল্দার্গুতে খুব একটা পিছিয়ে ছিলেন না।
কথা বলছি মহাম্যাঅ্যা-দ আর জিসাসকে নিয়ে। এই দুই মহানায়ক থুতু ছিটিয়ে জাদু দেখানোয় বিয়াপক চাল্লু ছিলেন। এদের মধ্যে কার থুতুক্ষমতা বেশি জানেন নাকি? জানতে চাইলে আজকের এই পবিত্র থুতু-আপ ওয়ান প্রতিযোগিতার দর্শকসারিতে ঝপাঝপ বসে পড়ুন!
দুই মহানায়কের থুতুসমগ্র বর্ণিত আছে গসপেল আর আশ-শিফা শরিফের (পিডিএফ) অন্দরমহলে। স্টিভ ওয়েলস নামে এক নির্ধার্মিকের ব্লগ থেকে রসদপাতি যোগাড় করে আজকের এই মহান থুতুক্ষমতার শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠার প্রতিযোগিতা।
জিসাসের থুতু (গড ব্লেস হিজ থুতু!)-র দিকে প্রথমে নজর করা যাক!
► মার্কের গসপেলে বর্ণিত আছে, যিশু বাবাজি বোবা-বধির এক লোকের জিভে নিজের গালভর্তি পবিত্র থুতু মোবারক ঢেলে দিয়ে তাকে সারিয়ে তুলেছিলেন।

“এবং তাহারা মূক ও বধির এক ব্যক্তিকে তাঁহার নিকট লইয়া আসিল… এবং তিনি… ব্যক্তিটির কর্ণে আঙুল ঢুকাইয়া দিলেন, থুতু নিক্ষেপ করিলেন, এবং জিহ্বাস্পর্শ করিলেন… এবং তৎক্ষনাৎ উহার কর্ণ উন্মুক্ত হইয়া গেল, এবং যেই দড়ি জিহ্বা আটকাইয়া রাখিয়াছিল তাহা ঢিলা হইয়া গেল, এবং সে পরিষ্কার কথা বলিয়াউঠিল।” (মার্ক ৭:৩২-৩৫)

আহা! কী মধুর কেরদানি! তবে আমি কিনা পাপিষ্ঠ নাস্তিক… কেন যেন বারবার পীরবাবাদের ভাড়া করা পঙ্গু লোক সারাই করার তরিকা মনে পড়ে যাচ্ছিলো!
► যিশু বাবাজি নাকি এক অন্ধের চোখে থুতু দিয়ে তাকেও সারিয়ে দিয়েছিল। হ্যাক্ থু! এবং হিপ হিপ হুররে!!

“এবং তাহারা অন্ধ এক ব্যক্তিকে তাঁহার নিকট লইয়া আসিল… এবং তিনি… তাহার চক্ষুতে থুতু প্রদান করিলেন এবং জিজ্ঞাসা করিলেন সে দেখিতে পাইতেছে কিনা।এবং সে চক্ষু তুলিয়া তাকাইল, এবং বলিল, আমি মানুষসকলকে বৃক্ষের ন্যায় দেখি, চলন্ত। তিনি তারপর তাঁহার হস্ত পুনরায় সেই ব্যক্তির চক্ষুর উপর রাখিলেন, এবং তাহাকে পুনরায় দৃষ্টিপাত করাইলেন, এবং ব্যক্তিটি সকল মানুষকে পরিষ্কার দেখিতে পাইল।” (মার্ক ৮:২২-২৫)

তা যা বলেছেন দাদা! ঠাকুরমার ঝুলিতেও এমনতরো গপ্প দেখেছি বটে!
► জন বর্ণিত গসপেলের কাহিনী অনুযায়ী, আরেক অন্ধ (নাকি পীরবাবা স্টাইলে একই অন্ধ!) লোককে যিশু বাবাজির থুতুতে ভিজিয়ে বানানো কাদামাটি মাখিয়ে সারিয়ে তোলা হয়।

“এবং যিশু পথ চলিতে গিয়া জন্মান্ধ এক ব্যক্তিকে দেখিলেন। এবং তাঁহার অনুসারী প্রশ্ন করিল, এই ব্যক্তি অথবা তাহার পিতামাতা, কাহার পাপের ফলে অন্ধটির এই জন্মান্ধতা? যিশু উত্তর করিলেন, এই ব্যক্তি বা তাহার পিতামাতা, কেহই পাপ করে নাই, তথাপি, ঈশ্বরের মহত্ত্ব এই ব্যক্তির উপর প্রকাশিত হইবে… ইহা বলিয়া যিশু মাটিতে থুতু ফেলিলেন, এবং থুতু মাখাইয়া কর্দম তৈয়ার করিলেন, এবং সেই কর্দম অন্ধের চোখে মাখাইয়া দিলেন, এবং তাহাকে বলিলেন, যাও, সিলোয়াম জলাধারে ইহা ধৌত করিয়া আইস… ব্যক্তিটি… ধৌত করিল, এবং দেখিতে পাইল।” (জন ৯:১-৭)

থুতু মাখিয়ে কাদা বানানোটা কল্পনা করতে গিয়ে কেমন যেন বমি পেয়ে গেলো। আমি শালা আসলেই পাপিষ্ঠ নরাধম নাস্তিক!
———————————-
এবার আসি আমাদের জানের জান এবং প্রাণের প্রাণ মহাম্যাঅ্যা-দ নিক্ষিপ্ত থুতু মোবারকের পবিত্র কাহিনীতে।
► যিশু বাবাজির মতই মহাম্যাঅ্যা-দ (উনার উপ্রে পিউবিক হেয়ার বর্ষিত হোক) অন্ধ আর বধির লোকদের মুখে-কানে থুতু দিয়ে তাদের সারিয়ে দেবার কেরদানি দেখাতেন।

“ফুদাইকের পুত্র হাবিব বলেন তাহার পিতার চক্ষুদ্বয় এতই শ্বেতবর্ণ ছিল যে তিনি কিছুই দেখিতে পাইতেন না। আল্যার নবী নিজের মুখ হইতে নির্গত লালা উহার চক্ষুতে নিক্ষেপ করেন এবং তৎক্ষণাৎ উহার দৃষ্টি ফিরিয়া আসে। আশি বছর বয়সেও উহাকে সুঁইয়ের ছিদ্রে সুতা প্রবেশ করাইতে দেখা যায়।” (পৃষ্ঠা- ১৮৮)

“খাইবারের যুদ্ধে আলীর চক্ষুতে বেদনা হইয়াছিল। নবীজী কিছু থুতু উহাতে নিক্ষেপ করিলেন এবং চক্ষু সারিয়া গেল।” (পৃষ্ঠা- ১৮৮)

“খুত’আম হইতে আগত এক জেনানার পুত্র ছিল মূক। নবীজী পানি লইয়া আসিতে বলিলেন এবং সেই পানিতে মুখ ও হাত ধুইলেন। অতঃপর তিনি তা সেই মাতাকে দিলেন এবং পুত্রকে সেই পানি দিয়া ধৌত করিতে ও মুছিয়া দিতে বলিলেন। মাতা নবীজীর নির্দেশমত কার্য সম্পাদন করিলেন এবং পুত্র আর মূক রহিল না এবং অন্য মানুষের তুলনায় অধিক জ্ঞানী হইল।” (পৃষ্ঠা- ১৮৯)

► মোজেসের মতই, আমাদের মহাম্যাঅ্যাদ শূন্য থেকে পানি পয়দা করার কেরদানি দেখাতেন। তবে উনার কেরদানির জন্য মোজেসের মত লাঠি দিয়ে পাথর ঠোকাঠুকি করতে হত না। উনার থুতুশক্তিতেই সব মোজেজা হাছেল হয়ে যেত!

“আল বারা’ কহেন, হুদায়বিয়ায় ১৪০০০ লোক বাস করিত, এবং তাহারা পানির যে কূপ পাইল তাহা পঞ্চাশটি ভেড়াকে পানি খাওয়াইবার জন্যও যথেষ্ট নহে। সাহাবীগণ কূপের চারিপার্শ্বে জমায়েত হইলেন যতক্ষণ এক ফোঁটা পানিও অবশিষ্ট না থাকে। তৎপরে আল্যার নবী আসিলেন এবং কূপের পার্শ্বে উপবিষ্ট হইলেন। তাহার হস্তে একটি পাত্র আনিয়া দেওয়া হইল এবং তিনি পাত্রটিতে থুতু ফেলিলেন এবং নির্দেশ করিলেন। সালাম বর্ণনা করেন যে, তিনি হয় নির্দেশ প্রদান করেন অথবা তাহার থুতু নিক্ষেপ করেন এবং উহা হইতে পানি উৎক্ষিপ্ত হইল এবং সকলের জন্য যথেষ্ট পানি হইল এবং সকলের পাত্র পানিতে পূর্ণ হইল।” (পৃষ্ঠা- ১৭০)

► মহাম্যাঅ্যা-দ যিশু স্টাইলে থুতু মাখিয়ে কাদা বানিয়ে সেই দিয়ে লোকের রোগব্যাধি সারাতেন। তবে মহাম্যাঅ্যা-দের “থুক্কাদা” রোগীদের ওপর মাখানো হত না, মুখ দিয়ে গিলিয়ে দেওয়া হত। বলেন ছোভানাল্যা!

“মুলা’ইবের পুত্রের শরীরে পানি আসিয়া ফুলিয়া গিয়াছিল। মুলা’ইব নবীর নিকট এক বার্তাবাহক পাঠাইলেন এবং পুত্রের অবস্থা ব্যক্ত করিলেন। নবী (ইহা শুনিয়া) মাটি হইতে কিছু ধূলি তুলিয়া লইলেন এবং তাহাতে থুতু প্রদান করিয়া মুলা’ইবের বার্তাবাহকের হস্তে দিলেন। বার্তাবাহক ইহা পাইয়া আশ্চর্য হইল অন্যরা এই লইয়া হাসিবে এই আশঙ্কা করিয়া গমন করিল। বার্তাবাহক মুলা’ইবের মৃত্যুপথযাত্রী পুত্রের নিকট ইহা প্রদান করিল। পুত্র তাহা খাইয়া লইল এবং আল্যা তাহাকে সুস্থ করিয়া দিলেন।”

► মহাম্যাঅ্যা-দের থুতু কেবল অন্ধ আর বধিরকেই সুস্থ করত না, পুড়ে যাওয়া আর হার্নিয়ার রোগীদের উপরেও কাজ করত!

“আব্বাসের পুত্র বর্ণনা করেন, এক জেনানা তাহার পুত্রকে লইয়া নবীজীর নিকট আসিলেন, এবং নবী তাহার বক্ষে আঘাত করেন। ইহার পরে পুত্রটি বমি করে এবং সেই বমি দেখিতে একটি কৃষ্ণবর্ণ কুকুরশাবকের ন্যায় দেখায়, এবং পুত্রটি তৎক্ষণাৎ সুস্থ হইয়া যায়। ইহাও জানা যায় যে, হাতিমের শিশুপুত্রের বাহুর উপর ফুটন্ত পানির পাত্র উপুড় হইয়া পড়ে। নবী তাহাতে ঘর্ষণ করিয়া মোনাজাত করেন এবং তাহার উপর থুতু নিক্ষেপ করেন এবং তাহা অনতিবিলম্বে সুস্থ হইয়া যায়।” (পৃষ্ঠা- ১৮৯)

“অর্শরোগে আক্রান্ত এক ব্যক্তি নবীর নিকট আসিয়াছিল। নবী একটি ঝর্ণার পানিতে থুতু নিক্ষেপ করিলেন এবং এবং লোকটিকে নির্দেশ করিলেন যেন সে অর্শের উপর সেই পানি ছিটাইয়া ধৌত করিয়া দেয়। ইহা করিবার পরে লোকটি সুস্থ হইয়া গেল।” (পৃষ্ঠা- ১৯৬)

► বদস্বভাবের নারীরা (পীরবাবাদের কথা আবার স্মর্তব্য!) মহাম্যাঅ্যা-দের মুখের উচ্ছিষ্ট খাবার খেলে তাদের স্বভাব নাকি ভালো হয়ে যেতো! এই দিক থেকে ম্যাঅ্যাদ বেশ ইউনিক। যিশুবাবাজি কোনোদিন এরকম কাহিনী তৈরি করতে পারেনি, অন্তত কোনো গসপেলে এর সাথে তুলনীয় কিছু পাওয়া যায় না।

“নবীজীর খিদমতে নিযুক্ত এক জেনানা একদা নবীজীর খাদ্যগ্রহণকালে তাহার খাদ্যের কিছু অংশ চাহিল। নবীজী কদাপি কাহাকেও ফিরাইতেন না এবং তিনি তিনি নিজের সম্মুখ হইতে খাদ্য লইয়া সেই জেনানাকে প্রদান করিলেন। কিন্তু জেনানা ধৈর্য বজায় রাখিল এবং কহিল, আমি আপনার মুখের অভ্যন্তর হইতে খাদ্য প্রার্থনা করি। অতএব তিনি নিজের মুখের ভিতর হইতে খাদ্য বাহির করিয়া তাহাকে দিলেন। জেনানা তাহা ভক্ষণ করিল এবং তাহার আদব-স্বভাব ভাল হইয়া গেল এবং সকলেই তাহার পরিবর্তন লক্ষ্য করিল। এবং সে মদিনার সকল জেনানার ভিতর সর্বাপেক্ষা ভাল স্বভাবের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত হইল।” (পৃষ্ঠা- ১৮৯)

► যুদ্ধক্ষেত্রে আহত সৈনিকরা নাকি তাদের ক্ষতস্থানে মহাম্যাঅ্যাদের থুতু মাখিয়ে সুস্থ হয়ে যেত। হুযুরেআলার থুতু মোবারকের এই কেরদানিও ইউনিক। যিশুবাবাজি কাছাকাছি একটা ঘটনার জন্ম দিয়েছিলেন অবশ্য; যিশু-গ্রেফতার ঘটনাকালে হাতের স্পর্শে এক কানকাটা লোককে সারিয়ে তুলেছিলেন। তবে কোনো থুতুকাহিনী যেহেতু এখানে নেই, তো এই পবিত্র থুতু-আপ ওয়ান প্রতিযোগিতায় এটা কাউন্ট হবে না।

“আবু সা’ইদ আল খুদরি বর্ণনা করেন, নবীজী তীরের আঘাতে তৈরি ক্ষতের উপর থুতু লেপন করিয়াছিলেন এবং আবু কাতারা তাহাকে বলেন যে উহাতে আর কোনো পঁচন বা সংক্রমণ ঘটে নাই।” (পৃষ্ঠা- ১৮৭)

“উহুদের যুদ্ধের সময়কালে কুলসুম হোসেনের পুত্র কন্ঠে আঘাতপ্রাপ্ত হইয়াছিল। আল্যার নবী ক্ষতস্থানে থুতু দিয়া দেন এবং তৎক্ষণাৎ ক্ষত সারিয়া যায়। আনিসের পুত্রআবদুল্লাও এই যুদ্ধে আহত হন এবং তাহার মাথায় ক্ষতস্থান বর্তমান ছিল। নবীজী উহাতে থুতু দেন এবং উহাতে সংক্রমণ ঘটে নাই।” (পৃষ্ঠা- ১৮৮)

“আল আকওয়ার পুত্র সালাম যুদ্ধকালে জঙ্ঘাদেশে আঘাতপ্রাপ্ত হন। এতদক্ষেত্রেও নবীজী একইরূপ কেরামত ঘটান এবং সে সুস্থ হইয়া উঠে।” (পৃষ্ঠা- ১৮৮)

► সর্বশেষ, এবং সবচেয়ে মাইন্ডব্লোয়িং ঘটনা! মহাম্যাঅ্যাদ হাত-পা কেটে আলাদা হয়ে যাওয়া লোককেও থুতু মোবারক দিয়ে নাকি সারিয়ে তুলতেন! আল্যায় ভি হালায় এইডা কাভি করতে পারে নাইক্কা! বিশ্বাস না হলে যেকোনো পঙ্গু লোকের হাত বা পা গজিয়ে দেবার জন্য আল্যার কাছে মোনাজাত-ফরিয়াদ জানিয়ে দেখতে পারেন। নাস্তিক মুরতাদের চ্যালেঞ্জ রইল, “সর্বশক্তিমান” বাবাজি হাত-পা গজিয়ে দেবেন না। হান্ড্রেড পার্সেন্ট গ্যারান্টিড! তবে যাই হোক, আল্যা পারেন না তো কী হয়েছে, আল্যার নবী পারেন তো! আল্যার চেয়ে নবীর ক্ষমতা বেশি; কথাটা চিন্তা করে দেখবেন!

“বদরের যুদ্ধকালে আবু জেহেল কর্তৃক আফরাপুত্র মু’আউধ এর হস্ত কর্তিত হয়। মু’আউধ কর্তিত অঙ্গটি লইয়া নবীর নিকট গমন করেন। নবী উহাতে থুতু দিয়া স্বস্থানে বসাইয়া দেন এবং আশ্চর্য কুদরতের চিহ্নস্বরূপ উহা জোড়া লাগিয়া যায়। ওহাবের পুত্র বর্ণনা করেন, একই যুদ্ধকালে ইউসুফের পুত্র খুবাইবি কন্ঠে ভয়ানক আঘাতপ্রাপ্ত হন এবং উহা অর্ধেক বিচ্ছিন্ন হইয়া যায়। আল্যার নবী উহার উপর থুতু ছিটাইয়া দেন এবং তৎক্ষণাৎ উহা সারিয়া যায়।” (পৃষ্ঠা- ১৮৮-৯)

কোনো সন্দেহ নেই, পবিত্র থুতু-আপ ওয়ান প্রতিযোগিতায় থুতুবাজি চ্যাম্পিয়ন হবার গৌরব অর্জন করেছেন প্রাণের নবী ছালামাইকাআরোরা মহা-ম্যাঅ্যাঅ্যাঅ্যাঅ্যাদ!!!
অতএব তোমরা থুতুবাজ চ্যাম্পিয়নের কোন কোন কুদ্রত অস্বীকার করিবে? 😉
Category: ধর্মকারীTag: ইসলামের নবী
Previous Post:বিগ্যানময় কিতাব
Next Post:ছহীহ ইছলামী বিজ্ঞাপন – ১১

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top