সৌজন্য: ফেসবুক মুমিন
পহেলা বৈশাখে নববর্ষ উদযাপন শেরেক ও বেদাত। যদিও সম্রাট হজরত আকবর (র) পবিত্র হিজরি সালের ওপর ভিত্তি করেই বাংলা সাল প্রবর্তন করেছিলেন, কিন্তু কালের পরিক্রমায় এটি হিন্দুয়ানি সংস্কৃতিতে পরিণত হয়েছে। মুখোশ পরা, লাল পাঞ্জাবি পরা হারাম।
ইসলামি উপায়ে ‘মাহে বৈশাখ’ পালন করুন। এদিন সোবেহ সাদেকের সময় ঘুম থেকে উঠে দোয়া পড়ে মিসওয়াক করুন, করে দুটো খোরমা খান, খেয়ে চার রাকাত নফল নামাজ পড়ুন, পড়ে ৯৯ বার জেকের করুন।
এবার ঘরের মেয়েলোকদেরকে ডেকে ‘বারো চান্দের ফজিলত’ বই থেকে মাহে বৈশাখের বয়ান শোনান, কোনো মেয়েলোক শুনতে না চাইলে তাকে মৃদু প্রহার করুন, এমনভাবে করুন যাতে তার গালে দাগ না পড়ে, গালে আস্তে মারুন, পিঠে গায়ের জোরে মারুন, মারার ব্যাপারে বড় কেতাবে দিকনির্দেশনা পাবেন। পড়ে নেবেন। মেরে তাদেরকে রান্নাঘরে পাঠিয়ে দিন।
শাদা ধবধবে জুব্বা পরে, চোখে সুরমা, মাথায় সবুজ পাগড়ি পরে এবার বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে আসুন। এসে দ্বীনী ভাইদের সাথে কোলাকুলি করুন। সবাই জামাতে দু রাকাত নামাজ পড়ুন, হালুয়া-রুটি-গোশত খান।
খেয়ে জামাতে গান ধরুন, “নাপাকি-বেদাতি দূর হয়ে যাক যাক যাক, আহলান ওয়া সাহলান, মাহে বৈশাখ শাখ শাখ! দিন-ইলাহির হোক আবাদ, জেন্দাবাদ জেন্দাবাদ, বীর মোজাহেদ জেন্দাবাদ!”
এভাবেই মাহে বৈশাখ পালন করুন। হিন্দুয়ানি-জাহান্নামি-বাঙালি অপসংস্কৃতির বিরুদ্ধে জেহাদ করুন।
পরামর্শে: হজরত আখতারুজ্জামান আজাদ (মাদ্দাজিল্লুহুল আলি)
Leave a Reply