লিখেছেন হযরত নালায়েক
আজকাল কিছু নাস্তিক, ইসলাম শান্তির ধর্ম নয় বলে অপপ্রচার চালাচ্ছে। কারণ ইসলাম অমুসলিমদের গর্দান নেওয়াকে উৎসাহিত করে। ইসলাম অমুসলিমদের গর্দান নেওয়াকে উৎসাহিত করে তাদের ভালোর জন্যই, এখানে মুমিনদের কোনো স্বার্থ নেই। কারণ অমুসলিমরা যত বেশিদিন বাচঁবেন, তত বেশি পাপ করবেন। বেশি পাপ মানে বেশি শাস্তি। তাই অমুসলিমদের শাস্তি থেকে বাচাঁনোর জন্য তথা তাদের পাপের বোঝা কমানোর জন্য ইসলামে তাদেরকে হত্যা করার জন্য মুমিনদেরকে চরম আত্মত্যাগের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। অথচ নির্বোধ অমুসলিমরা নিজেদের ভুল বুঝতে না পেরে ইসলামকেই দোষারোপ করে।
লিখেছেন দিগম্বর পয়গম্বর
মুমিনদেরকে যদি বলি নবী লুইচ্চা, তাহলে তারা বারবার জিজ্ঞেস করে, লুইচ্চা যে তার প্রমাণ দেন। যতই কোরান, হাদিস রেফারেন্স দেয়া হোক, তারা ভাঙা রেকর্ডের মত একই কথা বারবার জিজ্ঞেস করতে থাকে। এর মূল কারণ বা সমস্যাটা হচ্ছে নাস্তিক এবং আস্তিকদের মধ্যে লুইচ্চামির সংজ্ঞা নিয়ে ভিন্নমত পোষণ করার কারণে ।
মুমিনদের দৃষ্টিতে ‘ফ্রি সেক্স’ মানে লুইচ্চামি; আর জোরপূর্বক দাসী বিয়ে, শিশু বিয়ে (যে শিশুর বিয়ে বা সেক্স সম্বন্ধে কোনো ধারণা নেই) একাধিক বিয়ে হচ্ছে ভদ্রতা।
কিন্তু নাস্তিকদের দৃষ্টিতে ফ্রি সেক্স হচ্ছে ২ জন মানুষের সম্মতিক্রমে বিয়েবহির্ভূত যৌনসম্পর্ক। যার যার যৌনজীবন তার তার ব্যক্তিগত ব্যাপার। যেখানে জোরাজুরি বা ধর্ষণের কোনো চিহ্ন নেই। নাস্তিকের দৃষ্টিতে একটা নাবালিকা শিশুকে যতই ধর্মীয় বা আইনসম্মত ভাবে বিয়ে করা হয় যৌন কামনা চরিতার্থ করার জন্য, সেটাই লুইচ্চামি। একজন সদ্য পিতা-মাতা, স্বামীহারা দাসীকে কোনো অপশন না দিয়ে যৌনভোগের জন্য বিয়ের সম্মান দেয়া একটা পাঁড় লুইচ্চার কাজ।
নবীর লুইচ্চামির রেফারেন্স দেয়া হাস্যকর। কারণ এইসব রেফারেন্স যে কেউ যোগাড় করতে পারে এই যুগে ইন্টারনেটের মাধ্যমে। আর গুমর লুকিয়ে রাখা যাচ্ছে না সে কারণে। তাছাড়া যত সলিড রেফারেন্সই দেন না কেন, মুমিনরা “এ্যাঁ এ্যাঁ এ্যাঁ হবে না হবে না, ভ্যাঁ ভ্যাঁ, বাংলায় দেন, ভ্যাঁ ভ্যাঁ, কপি পেস্ট মারবেন না, মিথ্যা হাদিস এ্যাঁ এ্যাঁ এ্যাঁ” এসব বলে সলিড রেফারেন্সগুলো বেমালুম এড়িয়ে যাবে আর ব্যক্তিগত আক্রমণ করে পার পাওয়ার চেষ্টা করবে। সাথে কতগুলো লো কোয়ালিটির বকনা ছাগল, মাদি ছাগল রাখবে যারা পাশে থেকে ম্যাঁ ম্যাঁ করে কান ঝালাপালা করে দেয়। এই ছাগলগুলোর না আছে বিজ্ঞান সম্পর্কে ন্যূনতম ধারণা, না আছে ধর্ম সম্পর্কে কোনো জ্ঞান।
লিখেছেন পূর্ব পুরুষ
মহান আল্লাহপাক এই পৃথিবী সৃষ্টি করে উহা মানুষসহ অন্যান্য জীবজন্তুর বসবাসের উপযোগী করলেন। অতঃপর তিনি পানি/কাদা/বীর্য/রক্তপিন্ড/শূন্য থেকে মানুষ সৃষ্টি করলেন। তিনি প্রতিটি প্রাণী জোড়ায় জোড়ায় তৈরি করলেন।
– কোথায় পাইলেন এই সব গাঁজাখুরি তথ্য?
– কোরান বলেছে।
– কোরান যে সত্য বলেছে, তার প্রমাণ কি?
– মুহম্মদ বলেছে, কুরান আল্লার বাণী।
– মুহম্মদ যে মিথ্যা বলেন নাই, তার প্রমাণ কি?
– মুহম্মদ বা কোরান মিথ্যা নয়, এটা আপনাকে বিশ্বাস করতে হবে।
– কোরানকে বিশ্বাস করতে হলে গীতা, বেদ, বাইবেলকেও বিশ্বাস করতে হয়। তাতে কি আপনি রাজী??
– আপনি মালাউন, আপনি কাফির। আপনার জন্য জাহান্নাম নিশ্চিত।
Leave a Reply