লিখেছেন থাবা বাবা
“আল্লাপ্যাঁকের অশেষ মেহেরবানীতে এই রচনাখানা আমার ‘কালামুল মিকর-আল-সিফাত’ পৃষ্ঠা হইতে (ইহা মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের সহীহ ভার্সান) থেকে বাহির হইলো। ইহুদী নাসারা ও হিন্দু কবিরা (অয়াস্তাগফিরুল্লাহ) নাকি ছনেট লিখিত। তাহাতে ১৪ টি আয়াত থাকিত, প্রতি আয়াতে ১৪ খানা করিয়া হরফ। কিন্তু তাহা কোনোক্রমেই সহীহ ছনেট হইতে পারে না, কারণ তাহাতে ভেস্তী সংখ্যা ১৯ নাই। তাই আল্যাপ্যাঁকের অশেষ মেহেরবানীতে অবশেষে দেরীতে হইলেও দুনইয়াতে আসিল সহীহ ছনেট। ইহাতে ১৯ খানা আয়াত ও প্রতি আয়াতে ১৯ খানা হরফ। যদিও ইহা হিন্দুয়ানী জবানে লিখিত, কিন্তু আল্যাপ্যাঁক সবাই বুঝিতে পারে এমন ভাষা এস্তেমাল করিতে ফরমাইয়াছেন, তাই ইহা বাঙ্গালা জবানে লিখিত।
ইহা যে আল্ল্যাপ্যাঁকের আরশ হইতে সরাসরি নাজিলকৃত, তার আরো প্রমাণ ইহার আয়াতগুলানের পহেলা হরফ লইলে প্রথম আয়াতখানা পাওয়া যাইবে, বলেন আলহামদুলিল্লাহ!”
কোরানের কথা খুব ফানি, মুমিন মানতে নারাজ
রাত দিন তারা পাঁচবার পড়ে ঊর্ধ্বপোঁদে নামাজ।
নেয়ামত চায় খোদা পানে যদি পাওয়া যায় হুরী
রইবে না আর জমিনে তারা অরুচি বিবিতে, বুড়ী।
কতো রাত তারা স্বপ্ন দেখে হুর গেলমান সরাবে,
থাকুক ঘরে চারেক বিবি, খোদারেই শুধু ডরাবে।
খুশবু ঝরছে মুখের গন্ধে, থাকতে পারে না কেউ
বছর ধরে মোনাজাত করে খোদা নামে ভেউ ভেউ।
ফারিয়াদ করে (ফরিয়াদ নয়, তাতে কাফেরী গন্ধ),
নিশ্চই খোদা আদেশ করেছে নামাইতে তার স্কন্ধ!
মুখেতে দাড়ি মোচটা ছাটা, টাকনুর ওপর জামা,
মিনারে আজান শুনলে সবে দিতে যায় গ্রুপে হামা,
নবীর নামেতে বেয়াদবী হলে কল্লা তাদের নামা!
মানুষে মানুষে ভাই ভাই, এটা কে বোঝায় তাদের।
নবীর আদেশ বেশী বড়, মানুষ হইতে যাদের
তেনাদের কাছে মূল্য বেশি মুমিন ভ্রাতার পাদের!
নাজায়েজ কাজ বলে কিছু নেই, সব বলেছে ধর্মে
রাহাজানী খুন কিম্বা ধর্ষন, খোদা আছে তার বর্মে।
জগৎ জুড়ে হেন অপরাধে অরুচি হয় না কর্মে!
Leave a Reply