১৩০.
মহাম্যাড বালতি ভর্তি দুধ নিয়ে বাসায় ফিরছিল, এমন সময় সে দেখলো যৌনদাসী মারিয়া দরজায় বসে আছে। তার মুখে চাপা উৎফুল্লতা।
– কী ব্যাপার, তোমাকে এমন খুশি দেখাচ্ছে যে? – জিজ্ঞেস করলো মহাম্যাড।
– জানো, – প্রফুল্ল কণ্ঠ মারিয়ার, – আমি না মা হতে চলেছি।
– কী চমৎকার! – বললো মহাম্যাড। – চারদিক থেকে শুধু খুশির আর খুশির খবর আসছে। কপালে কী যে বৃহস্পতি লেগেছে তর্মায়রেবাপ!
– অ্যাঁ! আর কী ভালো খবর আছে? – জানতে চাইলো মারিয়া।
মহাম্যাড বললো:
– শোনো, অনেকদিন ধরে আমার খামারের গাভীগুলো কোনো বাচ্চা দিচ্ছিল না। তাদের ওলানে তাই দুধও হচ্ছিল না। তো এমন এক ব্যবস্থা নিয়েছি যে, এখন খামারের প্রায় সব গাভীই পোয়াতি, দুধও হচ্ছে ভালো।
– তাই নাকি! এটাও তো ভালো খবর। কিন্তু ব্যবস্থাটা কী নিয়েছ?”
– হেহ হে, খুব সোজা। শুধুমাত্র ষাঁড় বদলে দিয়েছি। – চতুর মার্কা হাসি দিয়ে বললো মহাম্যাড।
– বাঃ! দুটো ব্যাপারেই কী কাকতালীয় মিল!!! – মারিয়া মনে মনে বলল।
(পাঠিয়েছেন সায়ন)
১৩১.
– আল্লাহর ঘটানো সবচেয়ে বড়ো অলৌকিক ঘটনা কী?
– এক যুদ্ধবাজ, গণহত্যাকারী, দাস-ব্যবসায়ী ও শিশুকামীর শত কোটি উম্মত।
১৩২.
কিয়ামতের দিন একজনকে প্রশ্ন করা হলো:
– পৃথিবীতে তুমি তোমার পুরুষাঙ্গ কী কাজে ব্যবহার করেছো?
– শতকরা ৮০ ভাগ ক্ষেত্রে যৌনকর্মে, বাকি ২০ ভাগ – মূত্রত্যাগের জন্য।
তাকে পাঠানো হলো বেহেশতে।
পরবর্তী জনকে জিজ্ঞেস করা হলো:
– পৃথিবীতে তুমি তোমার পুরুষাঙ্গ কী কাজে ব্যবহার করেছো?
– শতকরা ৯০ ভাগ মূত্রত্যাগের জন্য, বাকি ১০ ভাগ – যৌনকর্মে।
– বেহেশতে তোমার স্থান হবে না।
– কেন? – সবিস্ময়ে প্রশ্ন করলো সে।
– কারণ এটা বেহেশত, টয়লেট নয়।
Leave a Reply