লিখেছেন কবীর উদ্দীন
১২৬.
হযরত আয়শা রাঃ থেকে বর্ণিত। নবি করিম ফরমায়েছেন, তোমাদেরকে প্রয়োজনে বাইরে যাবার অনুমতি দেয়া হল। হেশাম বলেন, এই অনুমতি পায়খানা-পেশাবের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। – বুখারি শরীফ হাদিস নাম্বার ১৪৪
নবীজী মুমিনাদেরকে কেবল হাগুমুতু করার জন্য বাইরে যেতে অনুমতি দিয়েছেন। আখেরি জামানার মুমিনা নারীরা মল-মূত্র ত্যাগ ছাড়া অন্য কাজে বাইরে যায় কেন?
১২৭.
ছোটভাই আলি, বড়ভাই মুহাম্মদকে বলল:
– ভাইজান, আমরা আর ভাই-ভাই নই। আমরা এখন শ্বশুর-জামাই।
১২৮.
আবু হুরাইরা থেকে বর্ণিত। তিনি বলেন, নবি বলেছেন; যে ব্যক্তি আল্লার প্রতি পূর্ণ ঈমান ও তাঁর ওয়াদাতে দৃঢ় আস্থা রেখে জিহাদের জন্য অশ্ব পালন করবে কেয়ামতের দিন সে ব্যক্তির নেকীর পাল্লায় ঐ অশ্বের খাদ্য, পানীয়, গোবর ও পেশাবের সমপরিমাণ নেকী দান করা হবে। – ছহী বুখারী হাদিস নাম্বার ২৬৪৫
* নেকী কি চাল ডাল নাকি যা দাড়িপাল্লায় ওজন করে বেচাকেনা করা যায়?
* হযরত জেহাদী অশ্ব (রাঃ)-এর পবিত্র হাগু-মুতু মুবারক পাল্লায় মাপার জন্য কি কেয়ামত পর্যন্ত কোনো পবিত্র লোটা-মুবারকে ভরে বায়তুলমালে হেফাজত করে রাখতে হবে?
* এই নেকী কি বর্তমান যুগে কোনো জেহাদী বান্দার পক্ষে কামানো সম্ভব? বর্তমানে ঘোড়ায় চড়ে জেহাদ করার স্বপ্ন দেখা অলৌকিক নয় কি?
১২৯.
বেহেশতেও কি নামাজ রোজার বিধান আছে? যদি থাকে কোন হিসাবে? সেখানে কি সূর্য আছে, দিবারাত্রি হয়? এটা সৌরজগতের অন্তর্ভূক্ত নাকি? নবিজি নিশ্চয়ই বেহেশতে রোজা রাখেন। তার ইফতারের জন্য কয়েক বোতল উটের মূত্র পাঠান দরকার। উটের মূত্র তার খুব প্রিয় পানীয় ছিল।
১৩০.
হযরত আনাস ইবনে মালেক রাঃ থেকে বর্ণিত। নবি করিম যখন পায়খানায় গমন করতেন তখন পড়তেন,”আল্লাহুম্মা ইন্নী আউযুবিকা মিনাল খুবছি অল খাবা-য়িচ” – ছহী বুখারি ১৩৯
ঈমানদারগণ, বাথরুমে গমনকালে এই দুয়া পড়া ওয়াজিব। নাহলে ত্যাজ্য পদার্থ কাফের হিসেবে পরিগণিত হবে।
Leave a Reply