মহাম্মদ হুট কইরা ফুপাতো বোন কাম পুতের বৌয়ের ঘরে ঢুইকা তারে বোরখাবিহীন অবস্থায় দেইখা ঈমানদণ্ড উত্থিত কইরা আয়াত-ফায়াত নাজিল কইরা এক্কেরে বিয়াই কইরা লইল এবং মমিনদের জন্যও পুতের বউরে বিয়া করা হালাল কইরা দিল। ঘরের মধ্যেও বোরখার চল থাকলে, অর্থাত ফুপাতো বোন যয়নব যদি ঐ সময় ঘরের মধ্যে বোরখা পরা থাকত তাহলে তাতে মাছি বসত না, মানে মহাম্মদের হয়তো আর পুতের বউরে বিয়া করা হইত না।
কথা হইলো, মুসলমানরা ঘরের মধ্যেও বোরখা পরে, এমনটা দেখা যায় না। তো এই যে প্রায়ই পত্রিকায় পিতার দ্বারা কন্যা ধর্ষিত হওয়ার খবর আসে–সেইসব ধর্ষণের আগে আসলে কী হয়? মহাম্মদ তার মাইয়া ফাতেমারে রেপ করছিল, এমন কথা তো শোনা যায় না। তাইলে এই মাইয়া রেপ করার জিন নবির বংশধরদের শরীরে কিভাবে আইলো?
অপ্স! তাইলে যা সন্দেহ করতেছি তাই? মহাম্মদ একদিন ঘরে ঢুইকা দেখলো তার মাইয়া ফাতিমা বুরখা ছাড়া শুইয়া আছে। আর অমনি… (বাকিটা হালাল বাংলা চটি সিরিজে আসবে)
তো যা বলছিলাম, এই ঘটনার পরে কিছুমিছু হইয়া গেলে নবি নিজের মাইয়ারে কোনো ভাবে আপন চাচাতো ভাই আবালালীর সাথে বিয়া দিয়া কেলেঙ্কারীর হাত থিকা বাঁচে। মুসলমানদের দেহে সেই রক্তের ধারা আছে বলে তারাও নবিরে অনুসরণ করে, বুরখা না পরলেই রেপ কইরা দেয় বা দিতে চায়।
যেসব মমিনরা এই বোরখার পক্ষে জিকির তুলে অর্থাত বুরখা না পরলে রেপ কইরা দেয়া জায়েজ বইলা ফতোয়া সোদায়, তারা নিজের ঘরে বাপ আর বুনের মধ্যে সেই নবি-ফাতিমা কাণ্ড আরেকবার চিত্রায়িত হতে দেখে। কিন্তু নবি-ফাতিমা কান্ড তারা জানে না। তারা দেখে তাদের বাপেরা যখন বুনেদের রেপ করে, তখন তাদের বুনেদের গায়ে বুরখা থাকে না। ব্যস, তারা শিখা গেলো—বুরখা না পরার ফলেই তাদের বাপেরা তাদের বুনেদের রেপ করে। কিন্তু ব্যাপারটা মাইনা নিতে পারে না, কিংবা বাপে করে আমি কেন করুম না—এই টাইপের একটা জেদ থিকাই বুরখা নিয়া এত ক্যাচাল করে। এছাড়া রক্তের ধারা বইলাও তো একটা ব্যাপার আছে, নাকি!
Leave a Reply