লিখেছেন কবীর উদ্দীন
১৩১.
রোযা রাখলে অনেক অনেক ছওয়াব। যারা দুর্ভিক্ষে মারা যায়, তাদেরও অনেক অনেক ছওয়াব।
১৩২.
নবি করিম ছঃ বলেছেন, আমার ইচ্ছা হয় নামাজ পড়ার আদেশ করব। অতঃপর নামাজে দাঁড়িয়ে গেলে যে সকল লোক নামাজের জামাতে আসেনি তাদের বাড়ি গিয়ে তাদের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেই। ছহি বুখারি, হাদিস নাম্বার ২২৪৪
আল্লা-প্রেরিত শান্তির দূত নামাজের জামাতে না আসার জন্য মানুষের বাড়িঘর জ্বালিয়ে দেবার ইচ্ছা পোষণ করেন! আহা কী শান্তি!
১৩৩.
নবীজীর ওফাত মুবারকের পর তাঁর রওজা মুবারকে সোয়ালের জন্য মানকির-নকির ফেরেশতা হাজির হলেন। তাদেরকে দেখে তো নবীজীর চোখ চরখ গাছ! “আরে ব্যাটারা, আমি নবীজি না! আমার কি সওয়াল করবি তোরা?” ফেরেশতাদ্বয় বললেন, “আল্লা ন্যায় বিচারক। উনার কাছে সবাই সমান।”
সওয়াল শুরু: মা দীনুকা।
উত্তর: দীন ইসলামের জনক আমি। তোরা আমারে জিগাস মা দীনুকা?
সওয়াল: মা রাব্বুকা।
উত্তর: আল্লার সৃষ্টিকর্তা আমি নিজে। তোরা আমারে জিগাস মা রাব্বুকা?
১৩৪.
মানুশ একশ-দেড়শ তলা দালান বানাতে পারে। আর সর্বশক্তিমানের বানানো দালান মাত্র সাততলা কেন?
১৩৫.
আল্লা আছেন এবং তিনি মহানতম। এটা একেবারেই ডাহা সত্য কথা। কারণ তিনি নিজের হাতের তৈরি জিব্রাইলের মারফত নিজের প্রেরিত নবীজির কাছে একান্তে এই খবর পাঠিয়েছেন। তবুও কিছু মানুষ কেন এ চরম সত্য বিশ্বাস করে না! ঘটনা কোরান মজিদে লেখা আছে। আল্লা কি মিথ্যা বলেন? কোরান মজিদ কি মিথ্যা?
Leave a Reply