লিখেছেন শুভব্রতের সুসমাচার
আচ্ছা, আল্যাফাকের পেয়ারা বান্দাদের সমস্যাটা কী ? এইরকম জলজ্যান্ত মিথ্যা কথাটা বলতে গায়ে লাগে না একবারও ? ফেসবুক ভইরা গেছে এক বালের ছবিতে, কইতেছে ১৮ তারিখে মুহম্মদরে নিয়া বানানো বালের চলচ্চিত্রটার প্রদর্শন করতে গিয়া নাকি এক সিনেমা হল ভূমিকম্পে ভাইঙ্গা গেছে।
এই বালের কুদরতি নিউজটা আছে এইখানে:
এই চুদির ভাইয়েরা ২০১০ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি সাউথ আমেরিকায় হওয়া এক ভয়াবহ ভূমিকম্পের ছবি ব্যবহার করে এই ছবিটা বানাইছে। এর সাথে মোহাম্মদের ছবি বা কোনও সিনেমা হলের কোনওই সম্পর্ক নাই। বিশ্বাস না হলে অথেন্টিক সোর্স দিচ্ছি লস অ্যাঞ্জেলস টাইমসের, গিয়ে নিউজটা আর ছবিটা দেখে আসতে আসতে পারেন।
এই মুহূর্তে আমার থাপড়াইতে ইচ্ছা করতেছে সেই সব বোকাচোদা মোমিনরে, যারা না বুইঝাই এইসব আবাইল্যা ছবিতে লাইক দেয় আর ইসলামরে আরও বেশি কইরা ডোবায়। কী দরকার ছিলো এইসব বালের অ্যাডভার্টাইসমেন্টের?
যেসব অশিক্ষিত দুইদিন হইলো মোবাইলে মেগাবাইট লোড কইরা ফেসবুক মারাইতে শিখছে, তারাই মূলত এইগুলা লাইক দেয়, শেয়ার দেয় আর আলহামদুলিল্লাহ, সুবহান আল্লাহ বইলা ধুনা তোলে। এইটা হইতেছে গোদের উপরে বিষফোঁড়ার মত এক ভায়োলেন্ট ধর্মের ভিতরে এইসব বালছালের আমদানি।
ইসলামের সর্বনাশ করতে আসলে কাফির-নাস্তিক-ইহুদি-নাছারাদের লাগে না। মুসলমানেরাই ক্রমাগত ইসলামের হোগা মাইরা খাল বানায়। দুনিয়া জুইড়া যে মুসলমানেরা চোদনের উপরে, এইটা এদের প্রাপ্য, এইটাই এদের নিয়তি।
* কাঠবলদের বুদ্ধি মাথায় নিয়ে আবালীয় প্রপাগাণ্ডা চালায় যে-ব্যক্তি, তাকে ‘প্রপাগাণ্ডু’ বলা যেতেই পারে। – ধর্মপচারক।
Leave a Reply