হে ঈমান্দার বান্দাসকল, তোমাদের জন্য অজস্র রসময় কথা গুপ্ত রহিয়াছে হাদিস শরিফে।
– সহীহ আল-ধর্মকারী
বিজ্ঞান নিয়া পাবলিকে হুদাই ফালাফালি করে! এই বোকচোদগুলান বুঝে না, কোরান আর হাদিস হইলো গিয়া সমস্ত জ্ঞান-বিজ্ঞানের একমাত্র উৎস। আর নবীজি – সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বিগ্যানী।
উদাহরণ দ্যাখেন। বছরে শীতকাল-গরমকাল ক্যান আসে, সেইটা নিয়া বিজ্ঞানে যা বলা আছে, সেইটা পুরাই ফাউল কথা। শীত-গ্রীষ্মের প্রকৃত কারণ জানাইসে ইসলামের নবী।
আবু হুরাইরা হতে বর্ণিত:রাসুলুল্লাহ (সঃ) বলেছেন, “জাহান্নামের আগুন আল্লাহর কাছে অনুযোগ করেছিল, ‘হে আল্লাহ! আমার বিভিন্ন অংশ একে অপরকে গিলে ফেলে।’ অতঃপর তিনি একে দুইবার দম নেয়ার অনুমোদন দিলেন, একটি উষ্ণকাল ও আরেকটি শীতকালে, এবং এই কারণেই তোমরা আবহাওয়ায় অত্যাধিক গরম ও হাড়কাপানো ঠান্ডা অনুভব কর।”
Leave a Reply