লিখেছেন ওয়াশিকুর বাবু
আসুন, নাস্তিকদের কটূক্তির বিরুদ্ধে দাঁতভাঙা জবাব দেই…
কটূক্তি ৩৩:
মুমিনরা সব সময়ই ধর্ষণের পেছনে বেপর্দা, নারী-স্বাধীনতা ইত্যাদি কারণ খুঁজে বেড়ায়। এতে কি প্রকারান্তরে ধর্ষককে উৎসাহিত করা হচ্ছে না? ধর্ষক এগুলো ঢাল হিসেবে ব্যবহার করার সুযোগ পাচ্ছে।
দাঁত ভাঙা জবাব:
দেখুন, কেউ ইচ্ছে করে ধর্ষক হয় না। ধর্ষণের পেছনে দায়ী তথাকথিত নারী-স্বাধীনতার নামে অশ্লীলতা, বেহায়াপনা, নারী পুরুষ অবাধ বিচরণ। মূলত মানুষ যতই ইসলাম থেকে দুরে সরে যাচ্ছে, ততই ধর্ষণ বাড়ছে। এক্ষেত্রে মূল কারণগুলো না বের করে শুধু ধর্ষকের সমালোচনা করে ধর্ষণ বন্ধ করা সম্ভব নয়।
কটূক্তি ৩৪:
ধর্মের নামে অনেক বিধর্মী নারীকে ধর্ষণ করা হয় গণিমতের মাল আখ্যায়িত করে। এছাড়াও মোল্লারা প্রায়ই শিশুধর্ষণ করে। এক্ষেত্রে কেন ধর্মের সমালোচনা করা হয় না?
দাঁত ভাঙা জবাব:
দেখুন, একটা ধর্ষণের জন্য ধর্ষকই মূলত অপরাধী। এক্ষেত্রে কেউ কেউ ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে সেটা ধর্মের দোষ হবে কেন?
[বি.দ্র. কটূক্তির বদলে দাঁত ভাঙা জবাব গুলো আমার নয়। বিভিন্ন সময়ে ভার্চুয়াল মুমিনগণ যে জবাব দিয়েছেন তা কপি করে ছড়িয়ে দিচ্ছি শুধু। আপনারাও সবাই শেয়ার করে নাস্তিকদের অপপ্রচারের বিরুদ্ধে জবাব দিন, ঈমান পোক্ত করুন…]
Leave a Reply