• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

জামাতি-রাজাকার হইয়া যান, নিশ্চয়ই আপনার জন্য রয়েছে ছাত্রীসংস্থার হুর ও ছাত্রশিবিরের গেলমান

You are here: Home / চুতরাপাতা / জামাতি-রাজাকার হইয়া যান, নিশ্চয়ই আপনার জন্য রয়েছে ছাত্রীসংস্থার হুর ও ছাত্রশিবিরের গেলমান
July 16, 2013

যারা এতদিন ইহুদী-নাসারাদের টাকা খাইয়া ধর্ম, জামাতি আর রাজাকারদের বিরুদ্ধে লেখালেখি করছেন, অথচ একটা পেমেন্টও পান নাই, আসেন এইবার জামাতি আর রাজাকারদের হইয়া লেখালেখি করি, বাঁশের কেল্লা সহ ১৮+ পেজগুলাতে লাইক মারি, ঐসব পেজের এডমিন হই। সঠিক সময়ে পেমেন্ট পাওয়ার পাশাপাশি নিশ্চয়ই আপনার জন্য রয়েছে ছাত্রীসংস্থার হুর ও ছাত্রশিবিরের গেলমান।

জামাতী ও রাজাকার হইলে ছাত্রীসংস্থার হুরদের সাথে আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নাস্তিক ও ধর্মীদের বিয়ে দেবেন।
মহান আল্লাহ বলেনঃ
“ছাত্রীসংস্থার হুরগুলো সামনা সামনিভাবে সাজানো সারি সারি আসনের উপর ঠেস দিয়ে সাজানো থাকবে এবং তাদের সাথে নাস্তিক ও বিধর্মীদের বিবাহ দেবো।” -(সুরা তুর, ২০)
হুর বহুবচনের শব্দ। এক বচনে অত্যন্ত সুশ্রী, অনিন্দনীয় সুন্দরী, ভাসা ভাসা ডাগর চক্ষুওয়ালা রমনী যা অধিকাংশ বোরখার বাইরে থেকে দৃশ্যমান। যাদেরকে নাস্তিক ও বিধর্মী সাহিত্যের ভাষায় হরিণ নয়না বলা হয়। ছাত্রীসংস্থার হুর সম্বন্ধে ব্যাখ্যা দিতে গিয়ে মুফাচ্ছিরগণ দু’ভাবে বিভক্ত হয়েছে, এক দলের মতঃ
সম্ভবত এরা হবে সেসব মেয়ে যারা বালেগ হওয়ার পূর্বেই মগজ ধোলাইয়ের শিকার হয়েছে। সেসব মেয়েদেরকে ষোড়শী যুবতী করে ছাত্রীসংস্থার হুরে রূপান্তর করা হবে। আর তারা চিরদিনই নব্য যুবতী থেকে যাবে।

অন্যদের মতে ছাত্রীসংস্থারহুরগণ প্রকৃতপক্ষে জামাতি ও রাজাকারদের স্ত্রী এবং কন্যা।
মহান আল্লাহ বলেনঃ
“রাজাকারদের স্ত্রী ও কন্যাদেরকে আমি বিশেষভাবে সম্পূর্ণ নতুন করে বোরখা-হিজাব আবৃত করে কুমারি বানিয়ে নাস্তিক ও বিধর্মীদের কাছে পাঠিয়ে দেবো। তারা হবে নাস্তিক ও বিধর্মীদের প্রতি আসক্ত এবং বয়সে সমকক্ষ।” -(সুরা ওয়াকিয়া, ৩৫-৩৮)

হযরত উম্মে সালমা (রাঃ) হতে বর্ণিত, তিনি বলেছেন, “আমি নবীর করিম (সাঃ) কে জিজ্ঞেস করলাম, ইয়া রাসূলাল্লাহ! নাস্তিক ও বিধর্মীদের স্ত্রী-প্রেমিকারা উত্তম নাকি ছাত্রীসংস্থার হুরগণ?” হুজুর (সাঃ) বললেন, “ছাত্রীসংস্থার হুরগণ। কারণ তারা নামায পড়ে, রোজা রাখে, অন্যান্য ইবাদাত বন্দেগী করে, বোরখা-হিজাব পড়ে। এতে তেঁতুলের গঠন ও মান ভালো থাকে।” -(তাবারানী)
উম্মে সালমা (রাঃ) বর্ণিত আরেক হাদিস থেকে পাওয়া যায়ঃ
“নবী পত্মী উম্মে সালমা (রাঃ) জিজ্ঞেস করেন, ইয়া রাসূলুল্লাহ! যে সব মহিলার একাধিক স্বামী আছে এবং ঐ স্বামীগণ সবাই জামাতি হয়, তবে স্ত্রীকে তাদের মধ্যে কে লাভ করবে? নবী করিম (সাঃ) বললেনঃ “সে মহিলাকে সুযোগ ও স্বাধীনতা দেয়া হবে। তখন তার স্বামীদের মধ্যে সে কোন একজনকে বাছাই করে নেবে। সে বাছাই করবে ঐ স্বামীকে যে সর্বাধিক জামাতি ও রাজাকার ছিল।”

ছাত্রীসংস্থার হুরগুলো শুধু কুমারীই হবে না, এমন অবস্থায় থাকবে যে আপনার স্পর্শের পূর্বে কোন নাস্তিক অথবা বিধর্মী তাদেরকে স্পর্শ করেনি বা দেখেওনি। কেননা এরা সবসময় বোরখা পড়ে থাকে। আপনি এদের বোরখা খোলার পূর্বে কোন নাস্তিক অথবা বিধর্মীর পক্ষে তাদেরকে দেখা বা স্পর্শ করাও সম্ভব নয়। আল্লাহ রাব্বুল আলামীন নিজেই বলেছেনঃ
“তাদেরকে পূর্বে কোন নাস্তিক অথবা বিধর্মী স্পর্শ করেনি।” – (সুরা আল রাহমান, ৫৬)

ছাত্রীসংস্থার হুরদের রূপ সৌন্দর্যের উপমা দিতে গিয়ে আল্লাহ বলেনঃ
“তারা এমনই সুন্দরী রূপসী যেনো মিষ্টির দোকানে সাজানো মিষ্টি, দেখলেই খেতে ইচ্ছে করে।” -(সুরা আল রাহমান, ৫৮)
অন্যত্র বলা হয়েছেঃ
তারা এমন সুশ্রী ও সুন্দরী হবে যেনো তেঁতুল গাছে লুকিয়ে থাকা তেঁতুল।” -(সুরা ওয়াকিয়া, ২৩)
আরও বলা হয়েছেঃ
“জামাতিদের নিকট (ভিন্ন নাস্তিক অথবা বিধর্মী হতে) দৃষ্টি সংরক্ষণকারী সুন্দর চক্ষু বিশিষ্ট নারীগণ থাকবে। স্তনযুগল এত কমনীয় যেন ডিমের খোসার নিচে লুকানো ডিম্ব।”
ডিমের খোসার নিচে লুকানো ডিম্ব-এ প্রসঙ্গে নবী পত্নী হযরত উম্মে সালমা বলেনঃ আমি এ আয়াতের ব্যাখ্যা নবীর করীম (সাঃ)এর নিকট জিজ্ঞাসা করেছি, তিনি বলেছেনঃ তাদের (ছাত্রীসংস্থার হুরদের) স্তনযুগলের মসৃণতা ও স্বচ্ছতা হবে সেই ডিম্বর মত যা ডিমের খোসা ও তার কুসুমের মাঝে থাকে”। -(ইবনে জারীরের আওয়ালায় তাফহীম ১৩শ খণ্ড, পৃঃ ৫২)
নবী করীম (সাঃ) বলেছেনঃ
“জামাতিগণের স্ত্রীদের মধ্যে থেকে কোন একজন স্ত্রী যদি জানালা খুলে বাইরের দিকে উঁকি মেরে দেখতো তবে তার রূপের আলোয় বাইরের সব কিছু আলোকিত হয়ে যেতো, এবং লইট্টা মাছের সুগন্ধে ভরে যেতো। তার মাথার হিজাবটিও পৃথিবীর সমস্ত কিছুর চেয়ে দামী।” -(বুখারী)
অন্য বর্ণনায়ঃ
“জামাতীদের স্ত্রীগণের স্তনবৃন্তের গোলাপিবর্ণ সত্তর পরতে বোরখার ভেতর থেকেও দৃষ্টি গোচর হবে। এমনকি গোলাকার স্তনের চারিদিকের ভাজ পর্যন্তও দেখা যাবে।” -(তিরমিযি)

জামাতিতের জন্য হুরের পাশাপাশি গেলমান থাকবে। বহুবচনে গেলমান, একবচনে দাস, সেবক ইত্যাদি।
মহান আল্লাহ বলেনঃ
“জামাতিদের সেবাযত্নে সে সব গেলমান দৌড়াদৌড়ির কাজে নিযুক্ত থাকবে যারা কেবলমাত্র আপনারই জন্য নির্দিষ্ট। এরা এমন সুশ্রী হবে যেন বাক্সের মধ্যে লুকিয়ে থাকা সেএণ্ডক্সটয়।” -(সুরা তুর, ২৪)
গেলমান হবে চিরস্তন ছাত্রশিবির। এদের বয়স কোনদিনই বাড়বে না। এরা সেইসব বালক যারা বালেগ হওয়ার আগেই মগজধোলাইয়ের শিকার হয়েছে। ঐ গেলমানগণ জামাতিদের বাসন-কোসন, খাদ্য-পানীয় ইত্যাদি পরিবেশনের দায়িত্বে নিয়োজিত থাকবে এবং তারা পুরুষ ও মহিলা উভয়ের ধরনের জামাতিদের নিকট অবাধে যাতায়াত করবে এবং সেএণ্ডক্সটয় হিসাবে ব্যবহৃত হবে।
অন্যত্র বলা হয়েছেঃ
“তাদের সেবার জন্য এমন সব ছাত্রশিবির ব্যস্ত সমস্ত হয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকবে, যারা চিরদিনই গেলমান থাকবে। তোমরা তাদেরকে দেখলে মনে করবে যেন পুটুটা মেরে দেই।” -(সুরা দাহর, ১৯)
সুরা আল ওয়াকীয়াতে বলা হয়েছেঃ
“তাদের মজলিসমূহে চিরস্তন গেলমানরা পুটূমারা খেয়েই রাস্তায় জর্দার কৌটা আর চাপাতি নিয়ে দৌড়াদৌড়ি করতে থাকবে।” -(সুরা ওয়াকিয়া, ১৭-১৮)
নবী করীম (সাঃ) বলেছেনঃ
“একজন নিম্নমর্যাদার জামাতিদের জন্য ৮০ হাজার খাদেম এবং ৭২ জন ছাত্রীসংস্থার হুর থাকবে।” -(তিরমিযি)

Category: চুতরাপাতাTag: জামায়াতে ইসলামী, রাজাকার
Previous Post:শালা তোদের ধৈর্য্য আমি পু** ** ** **
Next Post:নারীদের প্রতি দুবাইয়ের বিচার ব্যবস্থার হালচিত্র

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top