• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

কুদরতিক্রিয়া – ০৯

You are here: Home / ধর্মকারী / কুদরতিক্রিয়া – ০৯
March 12, 2017
লিখেছেন গরিব অল্ফ সিক্কিত মাদেসার হুজুর কুদরত আলি

২৩.
আজিয়া জুহরের নামাচের অয়াক্তে অযু ফরার জইন্ন মাদেসার ফুকুর গাটে গেসি। গিয়া দিকি, মাদেসার ফুকুরের ফানি ফুলাপাইন লাফাই লাফাই গুচল করি গুলা করি ফেইলসে। এই দিকে সিতকালে গাটের ফানি আবার সুকাই যায়, অযু করার জইন্ন আতের নাগালে ফাওয়া যায় না। তাই সিন্তা কইল্লাম, একন তেকে কিসুদিন আর মাদেসার ফুকুরে অযু কইরব না। আমাগের মজ্জিদের অল্ফ কাসের ইন্দু বারিতে বরো এক্কান দিগি আচে, অইকানেই অযু কইরব।

তো সইল্লাম ইন্দু বারির দিগিতে অযু ফইত্তে। দিগিতে ফুউসানুর কিসু আগেই সুইনতে ফাইলাম ইন্দু মেয়েসেলেদের হালকা সিতকার, হইহুল্লুর। মনে কয়, গুচল কইত্তে যাই জলকেলি কইত্তেসে। বাইবলাম, অইদিকে চুক দিব না। কিন্তু ইন্দু মেয়েসেলের দিকে সামাইন্ন চুক ফইত্তেই যা দিকলাম, তাতে আমার বুকে কাফন দরি গেল, আত-ফা কাফাকাফি সুরু অই গেল।

অ মা, এ যে দিকি মেগ না সাইতেই বিসটি। ইস ইন্দু মেয়েরা কি সোন্দর ফুকুরে আদা নেংটা অই গুচল কইত্তেসে। এই দিস্য ত মিস করা যায় না। তারাতারি একডা গাসের আড়ালে লুকাই গেলাম। লুকাই লুকাই দিকতে লাগলাম ইন্দু মেয়েদের বিজা শরিল। বিজা কাফরের ফাক দি কি সোন্দর বুক দিকা যাইতেসে। আর যা যা দিকলাম, তা বিস্তারিত তাজ্জুদের অয়াক্তে বইলব। একন নাবালক সেলে-মেয়েরা অনলাইনে তাইকতে ফারে।

ইন্দু মেয়েসেলেদের বুক দিকি দিকি আমার দন্ডের অবস্তা ত লুহার ন্যায় অই গিসে। একটু ফরে নামাচ ফইত্তে হবি, এই বেবে নিজের আত কে কুনু মতে কন্টোল কইত্তেসি। এমুন সুময় হটাত আমার কাদের উফর দুইকানা সক্ত আত অনুবব কইল্লাম। মুনেমুনে বাইবতেসি, আহ আহ মেয়েসেলেরা বুজি এইবার আমার কাফর সতিই নষ্ট করে দিবে।

বাইবতে বাইবতে ফিচন ফিরি দিকি, ইন্দু বারির দুই যুবক সন্তুস আর অমল আমার ফাঞ্জাবির কলার সাফি দরি বসি আচে। কলার দরি টানাটানি কইত্তেসে আর বইলতেসে, “মাদেসার হুজুর অই লুকাই লুকাই মেয়েদের গুচল দিকো! দারাও, কুদরত আলি, আজিয়া তুমার মুকুস সবার সামনে কুলি দিমু, তুমার কাফর সুফর চিরি নেংটা করি গেরামে গুরাইয়ুম।”

আমি অল্ফ বিস্তর মাফ সাইলা,ম কিন্তু ইন্দু ফাডারা আমার ফাঞ্জাবির কলার সাইল্ল না। এরফর বাচার লাই এই বুদ্দি কইল্লাম। কইলাম, “দুর, অমল, বুজচ না ক্যান আমি ত তুমাগের কিস্ন কে বালবাসি। কিস্ন লুকাই লুকাই মেয়েসেলে দের বুক দিকলে তার কেমন লাইগত, আমি ত তা ফরিক্কা কইত্তেসিলাম। আমার মুনে ত কারাফ কুনু নিসা সিল না। মেয়েসেলেদের গুচল দিকি আমার ত কুনু অনুবুতিই আইসল না। মানুস অযতাই কিস্ন কে লুইইচ্চা কয়। কই, এদের গুচল দেকি আমার ত কিসুই কারাই ল না।”

অমল কয়, “হাচা নি, হুজুর? তাইলে কিস্নের ও কিচুই কারাই ত না। আমি কইলাম, “হ হাসাই খারাই ত না।” অমল কয়, “তাইলে, হুজুর, আফনে ত কুব বালো, কিস্নের মত নিস্ফাফ”। আমি কইলাম, “হ, আমিও ত কিস্ন কে সুম্মান করি।” এইডা বইলতেই দুই ইন্দু ফাডায় আমার ফাঞ্জাবির কলার সারি দিল। কলার সারতেই ফিসন দিক না তাকাই দিলাম ইক দঊর। এক দউরে মজ্জিদে গি তারাতারি সুন্নত নামাজে দারাই গিসি। নামাচে দারাই সুরা ফাট না করি বারবার আল্লাক দইন্নবাদ দিতেসি, “আল্লা, আজিয়া বরো বাসান বাসাই দিস। আল্লা, তুমি বরোই দয়ালু… আল্লাহুয়াকবার…”

Category: ধর্মকারীTag: মিতকথন, রচনা
Previous Post:হিজাব ও পাথর
Next Post:ধর্মই যখন ভরসা

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top