… এবং শয়তানদের মধ্যে কতক তাহার জন্য ডুবুরীর কাজ করিত, ইহা ব্যতীত অন্য কাজও করিত ; আমি উহাদের রক্ষাকারী ছিলাম।( সূরা আম্বিয়া, ৮২ )
সেই সম্মানিত শয়তানকে রক্ষার পূর্ণ অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন স্বয়ং আল্লাহ। আল-কুরআনে সূরা আম্বিয়ার ৮২ নম্বর আয়াতে আল্লাহ শ্রদ্ধেয় শয়তানকে যাবতীয় আক্রমণ ও বিরূপ পরিস্থিতি থেকে রক্ষার কথা ঘোষণা করেছেন। অথচ মুনাফিক ও ফাসেক মুমিন মুসলমানগণ শয়তানের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে মূলত আল্লাহর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন; যা শিরকের সামিল। মূর্খ, দাম্ভিক ও ফাসেক মুমিন মুসলমানের শয়তানবিরোধী কোনো অপপ্রয়াস যে সফল হবে না, সেই বিষয়টিই আল্লাহ বোঝাতে চেয়েছেন উক্ত আয়াতে। তাই উক্ত আয়াতের শিক্ষা অনুযায়ী আমরা জানতে পারি যে, আল্লাহ নিজে শয়তানকে হেফাজতের ঘোষণা দিয়ে নিজেকে হেফাজতে শয়তানের আমির ঘোষণা করেছেন। বিধায় যে সকল মূর্খ মুসলমান শয়তানের বিরুদ্ধে হেফাজতে ইসলাম গঠন করে ইসলাম রক্ষার দাবি জানায়, তাদের সেই চেষ্টা কখনও সফল হবে না।
Leave a Reply