• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

রম্যজানের রম্য-ফান

You are here: Home / ধর্মকারী / রম্যজানের রম্য-ফান
June 23, 2015
লিখেছেন নাস্তিক দস্যু
১.
– দোস্ত, রমজান এসেছে!
– আরে রমজান যে এসেছে, সেটা তো জানি। রমজান তো চলতেছেই…
– আরে ধুর ব্যাটা! আমার খালাতো ভাই রমজান আলী আমাদের বাড়িতে বেড়াতে এসেছে।
২.
ধর্মীয় শিক্ষক:
– এখন রোজার মাস। প্রত্যেক মুসলমানের জন্য রোজা রাখা ফরজ। তোমরা প্রত্যেকে রোজা রাখবে। এবং মনে রাখবে, রোজা রেখে কিছু খাওয়া যায় না। কিছু খেলে রোজা ভেঙে যায়। আর রোজা ভাঙার শাস্তি খুব কঠিন…
ছাত্র:
– হুজুর! বিজ্ঞান ক্লাসে নিউটনের সূত্র না পারার কারণে আমি স্যারের হাতে মার খেয়েছি। তাহলে এখন আমার রোজা কি ভেঙে গেছে?
৩.
বেডরুমে নবদম্পতির কথোপকথন। স্ত্রী:
– এই শোন না! আমার না খুব ইয়ে করতে ইচ্ছে করছে।
স্বামী:
– পাগল হয়েছ? রোজা রেখে এসব করলে রোজা ভেঙ্গে যায়। 
স্ত্রী:
– আরে কেউ দেখবে না তো!
স্বামী:
– কেউ না দেখলেও আল্ল্যাফাক তো নিশ্চয় দেখবেন।
স্ত্রী:
– আরে ধুর! আল্ল্যা কি অত লুইচ্চা নাকি যে মাইনষের আকাম কুকাম দেখবে?
৪.
হুজুর: 
– রমজান মাসে গালি দেয়া যাবে না। এ মাসে রোজা রেখে গালি দিলে রোজা মাকরুহ হয়ে যায়…
জনৈক নাস্তিক:
– হুজুর, আপনারা যে রমজান মাসেও নাস্তিকদের ছাড়েন না! আপনারা রোজা রেখেও নাস্তিকদের গালি দেন। এটার কী হবে?
হুজুর:
– ওই **দানির পোলা, ওই খানকির পোলা, ওই মাদার**দ! আজ পর্যন্ত কোনো হুজুরকে দেখছস, কাউকে গালি দিতে? শুধু শুধু হুজুরদের বদনাম করস ক্যা?
৫.
আমরা জানি বদরের যুদ্ধ হয়েছিল রমজান মাসের ১৭ তারিখে। তখনকার একটা কাহিনী…
বদরের যুদ্ধে জয়ী হয়ে মুহাম্মদসহ মুহাম্মদের সাহাবীরা মিলে সুন্দরি কাফের রমণীদেরকে গনিমতের মাল হিসেবে ভোগ করার জন্য আস্তানায় নিয়ে গেল। পরের দিন মুহাম্মদের সাহাবীরা রোজা রখল না। কেননা রোজা রাখলে সহবত হারাম। কিন্তু মুহাম্মদের কাফের রমণীর সাথে সহবতের কথা মনে না থাকায় ভুলে রোজা রেখে ফেলল। ওইদিন মুহাম্মদকে ছাড়া মুহাম্মদের সাহাবীরা সবাই অই কাফের জেনানাদের সাথে পালাক্রমে মেরাজ করল।
পরের ঘটনা খুবই করুন। যারা যারা ওই রমণীদের সাথে সহবত করেছে, তাদের সবার দুরারোগ্য যৌনরোগ হয়ে গেল। কিন্তু মুহাম্মদ বেঁচে গেল। তখন মুহাম্মদ নিজে নিজে বলল:
– এটাই হলো রোজা রাখার ফজিলত।
৬.
মসজিদে হুজুর:
– রমজান মাস হল আল্ল্যাহতায়ালার বিশেষ নেয়ামত। এ মাস মুমিনদের জন্য আল্ল্যাহর পক্ষ থেকে অফার স্বরূপ। এ মাসে ইবাদাত বেশি বেশি করে কবুল হয়। এ মাসে ইবাদাত করলে সোয়াব ৭০ গুণ বৃদ্ধি করে দেয়া হয়। ১ রাকাত নামাজ পড়লে ৭০ রাকাত নামাজের সওয়াব দেয়া হবে। এক টাকা দান করলে ৭০ টাকা দান করার সোয়াব দেয়া হবে…
জনৈক ব্যক্তি:
– হুজুর, একজন নাস্তিক হত্যা করলে কি ৭০ জন নাস্তিক হত্যা করার সওয়াব দেয়া হবে?
Category: ধর্মকারীTag: কৌতুক
Previous Post:বিদ্যুৎ সংকট নিরসনে কোরানের ভূমিকা
Next Post:দ্বীনবানের দীন বাণী – ১৮

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top