লিখেছেন : জুপিটার জয়প্রকাশ
লোকে স্বীকার করুক বা না করুক, কাবা আর কোরানের সাথে বুর্কার বিশেষ সম্পর্ক আছে। আল্লায় যখন আদমকে বানিয়েছিল তখন তাকে কোরানও দেয়নি, কাবার দিকে সেজদা করতেও দেয়নি। এর পরের অনেক পয়গম্বর এসেছে আর গেছে, তাদের কারোকেই কোরান দেওয়া হয়নি এবং কাবার মুখে সেজদা করতেও বলা হয়নি। এমনকি মহম্মদের উপরেও কোরানের খুবই সামান্য অংশ নাজেল হয়েছিল যার আবার বেশিরভাগটাই পরে বাতিল হয়ে গেছে।
ইসলামের মূল স্তম্ভগুলো সবই দেওয়া হয়েছে মদিনায় বোরকা-হিজাব চালু হবার পরে। নামাজ (কাবামুখী হয়ে), রোজা, জাকাত, হজ ও জিহাদের সবটাই বোরকা-হিজাব আবিষ্কারের পরে দেওয়া। মানবজাতি সৃষ্টির আগেই কোরান লেখা হয়ে গেলেও আল্লাকে অপেক্ষা করতে হয়েছে। বোরকা-হিজাব আবিষ্কারের আগে মানবজাতিকে কোরান অনুসরণের উপযুক্ত মনে হয়নি। বোরকা আর কুরান একসাথেই যুক্ত। এদেরকে আলাদা করা যায়না।
কারণ কোরান অনুসরনে হোমো রেপিয়েন্স প্রজাতি তৈরি হয়। বোরকা-হিজাব আবিষ্কারের আগে কোরান শিখিয়ে দেওয়া মানে ঘোর বিপদ।
Leave a Reply