লিখেছেনঃ জুপিটার জয়প্রকাশ
একদা নবী মহম্মদ যখন মূর্তিপূজার বিরুদ্ধে তাঁর এক আল্লাহ তত্ব প্রচার শুরু করলেন তখন বেশ কিছু মৌলবাদী মূর্তিপূজক তাঁর পিছনে লেগে গেছিল। এদের হাত থেকে বাঁচার জন্য মহম্মদ কাবাঘরে রাত কাটাতেন। সে সময়ে কাবাঘরে মারামারি নিষেধ ছিল। অবশ্য পরে যখন তিনি অস্ত্র হাতে মক্কা দখল করলেন তখন প্রাণ বাঁচাতে কাবাঘরে আশ্রয় নেওয়া কয়েকজনকে সেখানেই খতম করা হয়। (সত্য সেলুকাস! কি বিচিত্র এই মহামানব!)
মক্কায় মহম্মদের চাচা ছিলেন আবু তালিব। ইনি ছিলেন একজন সম্মানিত মূর্তিপূজক। মহম্মদকে বাঁচানোর জন্য ইনি নিজের ছেলেদের পর্যন্ত মহম্মদের বডিগার্ড নিয়োগ করে দিয়েছিলেন। অবশ্য মহম্মদের ধর্ম অনুসারে এই লোকটি একজন নিকৃষ্ট জীব। (সত্য সেলুকাস!)
মক্কা ত্যাগ করে মহম্মদ যখন মদীনায় গেলেন তখন তিনি দুর্বল সংখ্যালঘু। সব সংখ্যালঘুরাই যা করে তিনিও তাইই করলেন। ধর্মীয় স্বাধীনতাকে অতি গুরুত্বপূর্ণ বলে দাবী করলেন। অবশ্য মক্কা দখল করার পরে তিনি কাবার সমস্ত মূর্তি ভেঙে এবং বিধর্মীদের কাছে জিজিয়া আদায় করে প্রমাণ করেছিলেন ধর্মীয় স্বাধীনতা আসলে কি বস্তু। (সত্য সেলুকাস!)
ভোটের মুখে একদিকে নাস্তিক+ আম পাব্লিক, অন্যদিকে ছাগু+ আম মুসলিম এর মাঝে সংখ্যালঘু হয়ে পড়ায় এখন হাম্বা সরকার বাংলাদেশে মদীনা সনদ নিয়ে এসেছে। এর মধ্যে বুদ্ধিমানের জন্য আছে অনেক নিদর্শন। রাজাকার, নাস্তিক, আমজনতা, সকলের থেকেই গোটাকয়েক করে হাজতে রেখে তিনি বেশ ভালই ব্যালান্স বানিয়েছেন। আজ বার বার আলেকজান্ডার ডেনড্রাইট এর কথা মনে পড়ছে। BAL নিয়ে তেনার স্ট্যাটাস পড়ে প্রায়ই হাসিতামাশা করতাম।
Leave a Reply