(পাল্লার ফেসবুকের ওয়াল থেকে)
বকরির ল্যাদানি
============
-আপনারা যারা দুর্গাপূজোর মণ্ডপে গিয়েছেন বা টিভি-পত্রিকায় দেখেছেন,তারা অবশ্যই জানেন যে দুর্গামুর্তির একপাশে থাকে লক্ষী আর কার্তিকের মুর্তি এবং অন্যপাশে থাকে গণেশ আর স্বরস্বতীর মুর্তি…মাঝখানে দুর্গার মুর্তির আকার থাকে বড় এবং দুপাশে অন্য চারটি মুর্তির আকার থাকে ছোট।
শহীদ মিনারেও থাকে মোট ৫ টি মিনার,মাঝখানে একটি বড় মিনার ও দুপাশে দুটো করে মোট আরো চারটি ছোট মিনার,কেন?
-হিন্দুরা পূজো শুরু করে নির্দিষ্ট মুহুর্তে,যাকে বলা হয় লগ্ন…পুজোর লগ্ন বিলম্বিত হলে অমঙ্গল বয়ে আসে…একুশে ফেব্রুয়ারীতেও বরাবর রাত ১২টায় শহীদ মিনারে ফুল দেয়া হয়,যতোই কনকনে শীতের রাত হোক না কেন।
-প্রতিমা স্থাপন করা হয় যে উঁচু স্থানে,তার নামই বেদী…’বেদী’ শব্দের আভিধানিক অর্থই হলো ”যজ্ঞ বা পূজোর জন্য প্রস্তুতকৃত উচ্চভূমি”…অপরপক্ষে শহীদ মিনারের বেদীতে মাথা ঝুঁকিয়ে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়ে থাকে।
– পূজোর জন্য গাওয়া হয় নির্দিষ্ট স্তুতি বা পাঁচালী…আমি আজ পর্যন্ত শনীদ মিনারে ফুল দেবার সময় ”আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো” ছাড়া অন্য গান গাইতে শুনিনি।
-পূজোর বেদীতে অর্ঘ্য নিবেদন করার সময় জুতো খুলতে হয়,শহীদ মিনারে ফুল দেবার সময়েও খালি পায়ে যেতে হয়।
-আপনারা বিভিন্ন পূজো উপলক্ষে হিন্দুদেরকে ঘরের মেঝে ও দেয়ালে আল্পনা আঁকতে দেখে থাকবেন,এসব আল্পনা আঁকা হয় মঙ্গলসূচক চিণ্হ হিসেবে…পক্ষান্তরে একুশে ফেব্রুয়ারী উপলক্ষেও কয়েকদিন ধরে সময় নিয়ে পুরো বেদীতে আল্পনা আঁকা হয়…
(শহীদ মিনার,খোলা চোখে পর্যবেক্ষণঃ)
(David Abraham নামক এক বকরির সৌজন্যে : facebook.com/jongibiman/posts/272830616214735)
চুতরাপাতা
===========
-আপনারা যারা দুর্গাপূজোর মণ্ডপে গিয়েছেন বা টিভি-পত্রিকায় দেখেছেন,তারা অবশ্যই জানেন যে দুর্গামুর্তির একপাশে থাকে লক্ষী আর কার্তিকের মুর্তি এবং অন্যপাশে থাকে গণেশ আর স্বরস্বতীর মুর্তি…মাঝখানে দুর্গার মুর্তির আকার থাকে বড় এবং দুপাশে অন্য চারটি মুর্তির আকার থাকে ছোট।
ইসলামেও থাকে মোট ৫ জন। মাঝখানে একজন বড় অর্থাৎ মহানবী ও তার দুপাশে দুটো করে মোট আরো চারটা ছোট খলিফা,কেন?
-হিন্দুরা পূজো শুরু করে নির্দিষ্ট মুহুর্তে,যাকে বলা হয় লগ্ন…পুজোর লগ্ন বিলম্বিত হলে অমঙ্গল বয়ে আসে…ঈদের সময়ও নতুন চাঁদ ওঠার নির্দিষ্ট মুহুর্ত থেকে ঈদের দিন শুরু হয়, যতোই কনকনে শীতের রাত বা গনগনে গরমের দিন হোক না কেন।
-প্রতিমা স্থাপন করা হয় যে উঁচু স্থানে,তার নামই বেদী…’বেদী’ শব্দের আভিধানিক অর্থই হলো ”যজ্ঞ বা পূজোর জন্য প্রস্তুতকৃত উচ্চভূমি”…অপরপক্ষে কাবার উদ্দেশ্যে আল্যার উদ্দেশ্যে মসজিদে মাটিতে নামাজের সময় হিন্দুদের প্রণামের মত উর্ধ্বপোঁদে মাটিতে মাথা ঠুকিয়ে পেন্নাম বা শ্রদ্ধা জানানো হয়ে থাকে।
– পূজোর জন্য গাওয়া হয় নির্দিষ্ট স্তুতি বা পাঁচালী…আমি আজ পর্যন্ত আযান বা নামাজ পড়ার সময় আল্যাহালারপোহালা টাইপের আরবি বালছাল বিড়বিড় করা ছাড়া ”আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো” বা অন্য কোনো গান গাইতে শুনিনি।
-পূজোর বেদীতে অর্ঘ্য নিবেদন করার সময় জুতো খুলতে হয়, নামাজ পড়ার সময় বা মসজিদ/কাবায় ঢোকার সময়েও খালি পায়ে যেতে হয়।
-আপনারা বিভিন্ন পূজো উপলক্ষে হিন্দুদেরকে ঘরের মেঝে ও দেয়ালে আল্পনা আঁকতে দেখে থাকবেন,এসব আল্পনা আঁকা হয় মঙ্গলসূচক চিণ্হ হিসেবে…পক্ষান্তরে ঈদ উপলক্ষেও কয়েকদিন ধরে সময় নিয়ে রঙ বেরঙের পোশাক পরা হয়, মসজিদ কাবা ঘর পরিস্কার পরিচ্ছন্ন করা হয় সাজানো হয় …
(ইসলাম,খোলা চোখে পর্যবেক্ষণঃ)
==========================
A=B; C=A
অতএব, B=C (=বাইনচোদ)
[প্রমাণিত]
Leave a Reply