ব্লগ জগতে ছাগুদের জন্য যেমন কিছু রেডিমেড গালি নাজিল করা হয়েছে তেমনি নাস্তিক নির্ধর্মী অবিশ্বাসী কাফেরদের জন্য রয়েছে রেডিমেড হুমকি-ধামকি।
ভয়-ভীতি দেখিয়ে হুমকি-ধামকি গালিগালাজ করে বান্দারা যাতে ব্যান না হয় সেজন্য পরম দয়াময় বাঁশ-প্রদায়ক তার সমস্ত বাঁশের ঝাড় কঞ্চিসহ উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। হুমকি দিতে বা ভয় দেখাতে ইচ্ছে হলে শুধু পছন্দসই বাঁশগুলোর নাম্বার তুলে ধরিয়ে দেবেন। তাতে নাস্তিকও মরবে, বাঁশও ভাঙবে না, মানে মডুরা আপনাকে ব্যান করতে পারবে না। কেননা আপনি তো নতুন করে কিছু বলেন নাই; যা বলার তিনিই বলে দিছে, আপনি শুধু কপিপেষ্ট করেছেন মাত্র।
তাহলে শুরু করা যাক-
[বিঃ দ্রঃ ইহা একটি কপিপেষ্টমূলক পোস্ট। আশা করি পরম-বাঁশ-প্রদায়ক বাঁশ প্রদান করার জন্য আবার মামলা-টামলা করবেন না।]
শুরু করছি পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও কঠিন দয়ালু কাবজাবের নামে।
১. আমাদেরকে সরল পথ দেখাও, সে সমস্ত লোকের পথ, যাদেরকে তুমি নেয়ামত দান করেছ। তাদের পথ নয়, যাদের প্রতি তোমার গজব নাযিল হয়েছে এবং যারা পথভ্রষ্ট হয়েছে।১:৬-৭
২. নিশ্চিতই যারা কাফের হয়েছে তাদেরকে আপনি ভয় প্রদর্শন করুন আর নাই করুন তাতে কিছুই আসে যায় না, তারা ঈমান আনবে না। ২:৬
৩. তাদের অন্তঃকরণ ব্যধিগ্রস্ত, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের ব্যধি আরো বাড়িয়ে দিয়েছেন। বস্তুতঃ তাদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে ভয়াবহ আযাব, তাদের মিথ্যাচারের দরুন। ২:১০
৪. তাদের অবস্থা সে ব্যক্তির মত, যে লোক কোথাও আগুন জ্বালালো এবং তার চারদিককার সবকিছুকে যখন আগুন স্পষ্ট করে তুললো, ঠিক এমনি সময় পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তার চারদিকের আলোকে উঠিয়ে নিলেন এবং তাদেরকে অন্ধকারে ছেড়ে দিলেন। ফলে, তারা কিছুই দেখতে পায় না। তারা বধির, মূক ও অন্ধ। সুতরাং তারা ফিরে আসবে না। ২:১৭-১৮
৫. দোযখের আগুন থেকে রক্ষা পাওয়ার চেষ্টা কর, যার জ্বালানী হবে মানুষ ও পাথর। যা প্রস্তুত করা হয়েছে কাফেরদের জন্য। ২:২৪
৬. কাফেরদের জন্য রয়েছে অপমানজনক শাস্তি। তারা দোজখের আগুনে পুড়বে। ২:৩৯, ২:৯০
৭. তাদের উপর আরোপ করা হল লাঞ্ছনা ও পরমুখাপেক্ষিতা। তারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের রোষানলে পতিত হয়ে ঘুরতে থাকল। এমন হলো এ জন্য যে, তারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের বিধি বিধান মানতো না এবং নবীগনকে অন্যায়ভাবে হত্যা করত। তার কারণ, তারা ছিল নাফরমান সীমালংঘকারী। ২:৬১
৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ইহুদীদেরকে লাঞ্ছিত বানর বানিয়ে দিলেন। ২:৬৫-৬৬
৯. তোমরা কি গ্রন্থের কিয়দংশ বিশ্বাস কর এবং কিয়দংশ অবিশ্বাস কর? যারা এরূপ করে পার্থিব জীবনে দূগর্তি ছাড়া তাদের আর কোনই পথ নেই। কিয়ামতের দিন তাদের কঠোরতম শাস্তির দিকে পৌঁছে দেয়া হবে। ২:৮৫
১০. তাদের কুফরের কারণে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অভিসম্পাত করেছেন। ২:৮৮
১১. অস্বীকারকারীদের উপর পরম-বাঁশ-প্রদায়কের অভিসম্পাত। ২:৮৯
১২. ইহুদীদেরকে জীবনের প্রতি সবার চাইতে, এমনকি মুশরিকদের চাইতেও অধিক লোভী দেখবেন। তাদের প্রত্যেকে কামনা করে, যেন হাজার বছর আয়ু পায়। অথচ এরূপ আয়ু প্রাপ্তি তাদেরকে শাস্তি থেকে রক্ষা করতে পারবে না। ২:৯৬
১৩. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের শত্রু। ২:৯৮
১৪. দুষ্টু লোকেরাই অবিশ্বাসী হয়। ২:৯৯
১৫. কাফেরদের জন্যে রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি। ২:১০৪
১৬. রসূলকে প্রশ্ন করো না। যে কেউ ঈমানের পরিবর্তে কুফর গ্রহন করে, সে সরল পথ থেকে বিচ্যুত হয়ে যায়। ২:১০৮
১৭. ইহুদী অথবা খ্রীস্টানরা বলে যে ওরা ব্যতীত আর কেউ জান্নাতে যাবে না। এটা ওদের মনের বাসনা। বলে দিন, তোমরা সত্যবাদী হলে, প্রমাণ উপস্থিত কর। (খিয়াল কৈরা: পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অন্যের বিশ্বাসের প্রমান চাইতেছে!) অবিশ্বাসীদের মত বিশ্বাসীদের কোন ভয় বা চিন্তা নাই। ২:২১১, ২:২১২
১৮. অবিশ্বাসীদের জন্য জন্য ইহকালে লাঞ্ছনা এবং পরকালে কঠিন শাস্তি রয়েছে। ২:১১৪
১৯. বিশ্বাসীদের দোজখের আগুন সম্পর্কে কিছু জিজ্ঞেস করা হবে না। (অবিশ্বাসীদের করা হবে) ২:১১৯
২০. যারা অবিশ্বাস করে, তারাই হবে ক্ষতিগ্রস্ত। ২:১২১
২১. যারা অবিশ্বাস করে, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদেরও কিছুদিন ফায়দা ভোগ করার সুযোগ দেবে, অতঃপর তাদেরকে বলপ্রয়োগে দোযখের আযাবে ঠেলে দেবে; সেটা নিকৃষ্ট বাসস্থান। ২:১২৬
২২. “ইব্রাহীমের ধর্ম থেকে কে মুখ ফেরায়?” ২:১৩০ (সেক্যুলার রাষ্ট্র গঠনের পক্ষে এই আয়াতটি হামাস তাদের চার্টে ব্যবহার করে)
২৩. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের নাযিলকৃত তথ্য অস্বীকার করে সে সমস্ত লোকের প্রতিই পরম-বাঁশ-প্রদায়কের অভিসম্পাত এবং অন্যান্য অভিসম্পাতকারীগণের ও। ২:১৫৯
২৪. নিশ্চয় যারা কুফরী করে এবং কাফের অবস্থায়ই মৃত্যুবরণ করে, সে সমস্ত লোকের প্রতি পরম-বাঁশ-প্রদায়কের ফেরেশতাগনের এবং সমগ্র মানুষের লা’নত। ২:১৬১
২৫. কাফেররা চিরকাল এ লা’নতের মাঝেই থাকবে। তাদের উপর থেকে আযাব কখনও হালকা করা হবে না বরং এরা বিরাম ও পাবে না। ২:১৬২
২৬. কাফেররা কস্মিনকালেও আগুন থেকে বের হতে পারবে না।২:১৬৭
২৭. কাফেররা বধির মুক, এবং অন্ধ। ২:১৭১
২৮. কাফেররা আগুন ছাড়া নিজের পেটে আর কিছুই ঢুকায় না। আর পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কেয়ামতের দিন তাদের সাথে না কথা বলবেন, না তাদের পবিত্র করা হবে, বস্তুতঃ তাদের জন্যে রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব। ২:১৭৪
২৯. কাফেররা হেদায়েতের বিনিময়ে গোমরাহী খরিদ করেছে এবং (খরিদ করেছে) ক্ষমা ও অনুগ্রহের বিনিময়ে আযাব। ২:১৭৫
৩০. কাফেরদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব। ২:১৭৮
৩১. অবিশ্বাসীদেরকে হত্যাকর যেখানে পাও সেখানেই। যদি তারা নিজেরাই তোমাদের সাথে লড়াই করে। তাহলে তাদেরকে হত্যা কর। এই হল কাফেরদের শাস্তি। ২:১৯১-২
৩২. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের দ্বীন প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত তাদের সাথে লড়াই কর। ২:১৯৩
৩৩. যখন অবিশ্বাসীদের বলা হয় যে, পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে ভয় কর, তখন তার পাপ তাকে অহঙ্কারে উদ্বুদ্ধ করে। সুতরাং তার জন্যে দোযখই যথেষ্ট। আর নিঃসন্দেহে তা হলো নিকৃষ্টতর ঠিকানা। ২:২০৬
৩৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যুদ্ধ ফরয করেছেন। পছন্দ হোক বা না হোক, সমস্ত বান্দাদের অবশ্যই যুদ্ধ করতে হবে। ২:২১৬
৩৫. কাফের অবস্থায় মৃত্যুবরণ করলে দুনিয়া ও আখেরাতে তাদের যাবতীয় আমল বিনষ্ট হয়ে যাবে আর চিরকাল দোযখবাসী হবে। ২:২১৭
৩৬. মুশরেক নারীরা দোযখের দিকে আহ্বান করে। তাদের বিয়ে করা নিষিদ্ধ। ২:২২১
৩৭. কাফেররাই হলো প্রকৃত যালেম। ২:২৫৪
৩৮. যারা কুফরী করে তাদের অভিভাবক হচ্ছে তাগুত। রাই হলো দোযখের অধিবাসী, চিরকাল তারা সেখানেই থাকবে। ২:২৫৭
৩৯. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফের সম্প্রদায়কে পথ প্রদর্শন করেন না। ২:২৬৪
৪০. “কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর।” ২:২৮৬
৪১. নিঃসন্দেহে যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠিন আযাব। আর পরম-বাঁশ-প্রদায়ক হচ্ছেন পরাক্রমশীল, প্রতিশোধ গ্রহণকারী। ৩:৪
৪২. যারা কুফুরী করে, তাদের ধন-সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সামনে কখনও কাজে আসবে না। আর তারাই হচ্ছে দোযখের ইন্ধন। ৩:১০
৪৩. কাফেরদিগকে বলে দিন, খুব শিগগীরই তোমরা পরাভূত হয়ে দোযখের দিকে হাঁকিয়ে নীত হবে-সেটা কতই না নিকৃষ্টতম অবস্থান। ৩:১২
৪৪. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ককের নিদর্শনসমূহের প্রতি কুফরী করে তাদের জানা উচিত যে, নিশ্চিতরূপে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক হিসাব গ্রহণে অত্যন্ত দ্রুত। ৩:১৯
৪৫. “যদি তারা আত্নসমর্পণ করে, তবে সরল পথ প্রাপ্ত হলো, আর যদি মুখ ঘুরিয়ে নেয়, তাহলে তোমার দায়িত্ব হলো শুধু (সংবাদটি) পৌছে দেয়া।” (আত্নসমর্পণ না করলে সংবাদটি হলো “তুমি দোজখে যাচ্ছ!”) ৩:২০
৪৬. অবিশ্বাসীদের বেদনাদায়ক শাস্তির সংবাদ দিন। ৩:২১
৪৭. “অবিশ্বাসীরা বলে থাকে যে, দোযখের আগুন আমাদের স্পর্শ করবে না; তবে সামান্য হাতে গোনা কয়েকদিনের জন্য স্পর্শ করতে পারে। নিজেদের উদ্ভাবিত ভিত্তিহীন কথায় তারা ধোকা খেয়েছে।” (অবিশ্বাসীরা আজীবন দোজখের আগুনে পুড়বে) ৩:২৪
৪৮. মুমিনগন যেন অন্য মুমিনকে ছেড়ে কেন কাফেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ না করে। যারা এরূপ করবে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সাথে তাদের কেন সম্পর্ক থাকবে না। ৩:২৮
৪৯. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদিগকে ভালবাসেন না। ৩:৩২
৫০. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের কঠিন শাস্তি দেবে দুনিয়াতে। আখেরাতে-তাদের কোন সাহায্যকারী নেই। ৩:৫৬
৫১. মুসলমান ছাড়া আর কাউকে বিশ্বাস করবে না। ৩:৭৩
৫২. অবিশ্বাসীদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব। ৩:৭৭
৫৩. মৃত্যুর পরে বিধর্মীদেরকে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক গ্রহন করবে না। ৩:৮৫
৫৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জালেম সম্প্রদায়কে হেদায়েত দান করেন না। এমন লোকের শাস্তি হলো- পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ফেরেশতাগণ এবং মানুষ সকলেরই অভিসম্পাত। তাদের আযাব হালকা হবে না। ৩:৮৬-৮৮
৫৫. কাফের অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেছে তাদের তওবা কবুল করা হবে না। তাদের জন্য রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক আযাব! পক্ষান্তরে তাদের কোনই সাহায্যকারী নেই। ৩:৯১
৫৬. শেষ দিনে অবিশ্বাসীদের মুখ কালো হয়ে যাবে এবং তাদের জন্যে রয়েছে ভয়ঙ্কর আযাব। ৩:১০৫-৬
৫৭. মুসলমানরা হলো সর্বোত্তম উম্মত। অধিকাংশ অমুসলিম হলো পাপাচারী। ৩:১১০
৫৮. যারা কাফের হয়, তাদের ধন সম্পদ ও সন্তান-সন্ততি পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সামনে কখনও কোন কাজে আসবে না। আর তারাই হলো দোযখের আগুনের অধিবাসী। তারা সে আগুনে চিরকাল থাকবে। ৩:১১৬
৫৯. মুমিন ব্যতীত অন্য কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, তারা তোমাদের অমঙ্গল সাধনে কোন ক্রটি করে না। ৩:১১৮
৬০. কাফেরদের জন্য আগুন প্রস্তুত করা হয়েছে। ৩:১৩১
৬১. আমাদের পাপ মোচন কর এবং কাফেরদের সাথে যুদ্ধে আমাদের জয়ী কর। ৩:১৪৭
৬২. কাফেরদের কথা মান্য করিও না। ৩:১৪৯
৬৩. আমরা কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করবো।জালেমদের ঠিকানা হলো দোযখের অত্যন্ত নিকৃষ্ট আগুন। ৩:১৫১
৬৪. কাফেরদের ঠিকানা হল দোযখ। আর তা কতইনা নিকৃষ্ট অবস্থান! ৩:১৬২
৬৫. কাফেরদের জন্যে রয়েছে মহা শাস্তি। ৩:১৭৬
৬৬. অবিশ্বাসীরা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের কিছুই ক্ষতিসাধন করতে পারবে না, কিন্তু তাদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক শাস্তি। ৩:১৭৭
৬৭. অবিশ্বাসীদের ঠিকানা হবে দোযখ। আর সেটি হলো অতি নিকৃষ্ট অবস্থান। ৩:১৯৭
৬৮. যে কেউ পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও রসূলের অবাধ্যতা করে এবং তার সীমা অতিক্রম করে তিনি তাকে আগুনে প্রবেশ করাবেন। সে সেখানে চিরকাল থাকবে। তার জন্যে রয়েছে অপমানজনক শাস্তি। ৪:১৪
৬৯. তওবা নেই তাদের জন্য, যারা কুফরী অবস্থায় মৃত্যুবরণ করে। আমি তাদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি। ৪:১৮
৭০. কাফেরদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমান জনক আযাব। ৪:৩৭
৭১. “পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের প্রতি অভিসম্পাত করেছেন তাদের কুফরীর দরুন।” ৪:৪৬
৭২. আমি মুছে দেব অনেক চেহারাকে এবং অতঃপর সেগুলোকে ঘুরিয়ে দেব পশ্চাৎ দিকে কিংবা অভিসম্পাত করব তাদের প্রতি যেমন করে অভিসম্পাত করেছি আছহাবে-সাবতের উপর। (আরো দেখুন ২:৬৫-৬৬) ৪:৪৭
৭৩. নিঃসন্দেহে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাকে ক্ষমা করেন না, যে লোক তাঁর সাথে (যেমন খ্রীষ্টানরা ইহুদীদের সাথে করে) শরীক করে। ৪:৪৮, ৪:১১৬
৭৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের প্রতি মিথ্যা অপবাদ আরোপ করা প্রকাশ্য পাপ। ৪:৫০
৭৫. খ্রীষ্টান এবং ইহুদীরা মান্য করে প্রতিমা ও শয়তানকে এবং বড়াই করে যে এরা মুসলমানদের তুলনায় অধিকতর সরল সঠিক পথে রয়েছে। ৪:৫১
৭৬. কাফেররা হলো সে সমস্ত লোক, যাদের উপর লা’নত করেছেন পরম-বাঁশ-প্রদায়ক স্বয়ং। ৪:৫২
৭৭. কাফেরদের জন্য দোযখের শিখায়িত আগুনই যথেষ্ট। ৪:৫৫
৭৮. কাফেরদের চামড়াগুলো যখন জ্বলে-পুড়ে যাবে, তখন আবার আমি তা পালটে দেব অন্য চামড়া দিয়ে, যাতে তারা আযাব আস্বাদন করতে থাকে। ৪:৫৬
৭৯. কাফেররা মুহাম্মদকে মান্য করতে অস্বীকার করে, আগেকার দেবদেবীর পূজা করে, শয়তানের প্রভাবে পথভ্রষ্ট হয়। ৪:৬০
৮০. মুনাফেকরা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের রসূলের প্রতি নাযিলকৃত নির্দেশনা অস্বীকার করে। ৪:৬১
৮১. মুনাফেকদেরকে উপেক্ষা করুন। ৪:৬৩
৮২. মুনাফেকরা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও রসুলের জন্য নিজেদের প্রাণ ধ্বংস করতে রাজী না। ৪:৬৬
৮৩. যে কেউ পরম-বাঁশ-প্রদায়কের হুকুম এবং তাঁর রসূলের হুকুম মান্য করবে, তাহলে যাঁদের প্রতি পরম-বাঁশ-প্রদায়ক নেয়ামত দান করেছেন, সে তাঁদের সঙ্গী হবে। ৪:৬৯
৮৪. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের রাহে লড়াই করে এবং অতঃপর মৃত্যুবরণ করে কিংবা বিজয় অর্জন করে, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদেরকে মহাপুণ্য দান করে। ৪:৭৪
৮৫. যারা ঈমানদার তারা যে, জেহাদ করে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের রাহেই। পক্ষান্তরে যারা কাফের তারা লড়াই করে শয়তানের পক্ষে। ৪:৭৬
৮৬. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যাকে পথভ্রান্ত করেন, তুমি তার জন্য কোন পথ পাবে না। ৪:৮৮
৮৭. অবিশ্বাসীদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না, যে পর্যন্ত না তারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথে হিজরত করে চলে আসে। অতঃপর যদি তারা বিমুখ হয়, তবে তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। তাদের মধ্যে কাউকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না এবং সাহায্যকারী বানিও না। ৪:৮৯
৮৮. তোমাদের সাথে সন্ধি না রাখে এবং স্বীয় হস্তসমূহকে বিরত না রাখে, তবে তোমরা তাদেরকে পাকড়াও কর এবং যেখানে পাও হত্যা কর। আমি তাদের বিরুদ্ধে তোমাদেরকে প্রকাশ্য যুক্তি-প্রমাণ দান করেছি। ৪:৯১
৮৯. যে ব্যক্তি মুসলমানকে ভূলক্রমে হত্যা করে, সে একজন মুসলমান ক্রীতদাস মুক্ত করবে। ৪:৯২
৯০. যে ব্যক্তি স্বেচ্ছাক্রমে মুসলমানকে হত্যা করে, তার শাস্তি জাহান্নাম, তাতেই সে চিরকাল থাকবে। ৪:৯৩
৯১. কাফেররা তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু। ৪:১০১
৯২. নিশ্চয় পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের জন্যে অপমানকর শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছেন। ৪:১০২
৯৩. আঘাত পেলে হাল ছেড়ো না; অবিশ্বাসীরাও তোমাদের মত আঘাতপ্রাপ্ত। তবে তোমাদের পক্ষে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক আছেন; তাদের পক্ষে নেই। ৪:১০৪
৯৪. যে কেউ রসূলের বিরুদ্ধাচারণ করে, তার কাছে সরল পথ প্রকাশিত হওয়ার পর এবং সব মুসলমানের অনুসৃত পথের বিরুদ্ধে চলে, আমি তাকে ঐ দিকেই ফেরাব যে দিক সে অবলম্বন করেছে এবং তাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করব। আর তা নিকৃষ্টতর গন্তব্যস্থান। ৪:১১৫
৯৫. অবিশ্বাসীরা পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে পরিত্যাগ করে শুধু নারীর আরাধনা করে এবং শুধু অবাধ্য শয়তানের পূজা করে। ৪:১১৭
৯৬. অবিশ্বাসীদের বাসস্থান জাহান্নাম। ৪:১১৯-১২১
৯৭. যারা একবার মুসলমান হয়ে পরে পুনরায় কাফের হয়ে গেছে, আবার মুসলমান হয়েছে এবং আবারো কাফের হয়েছে এবং কুফরীতেই উন্নতি লাভ করেছে, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদেরকে না কখনও ক্ষমা করবেন, না পথ দেখাবেন। ৪:১৩৭
৯৮. মুনাফেকদের জন্য নির্ধারিত রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব। ৪:১৩৮
৯৯. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক দোযখের মাঝে মুনাফেক ও কাফেরদেরকে একই জায়গায় সমবেত করবেন। ৪:১৪০
১০০. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদেরকে মুসলমানদের চেয়ে সফল করবেন না। ৪:১৪১
১০১. কাফেরদেরকে বন্ধু বানিও না। ৪:১৪৪
১০২. নিঃসন্দেহে মুনাফেকরা রয়েছে দোযখের সর্বনিম্ন স্তরে। ৪:১৪৫
১০৩. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও রসূলের প্রতি বিশ্বাস না থাকলে তারা সত্য প্রত্যাখ্যাকারী। আর যারা সত্য প্রত্যাখ্যানকারী তাদের জন্য তৈরী করে রেখেছি অপমানজনক আযাব। ৪:১৫০-১৫১
১০৪. ইহুদীদের জন্য আমি হারাম করে দিয়েছি বহু পূত-পবিত্র বস্তু যা তাদের জন্য হালাল ছিল-তাদের পাপের কারণে এবং পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথে অধিক পরিমাণে বাধা দানের দরুন। ৪:১৬০-১
১০৫. অবিশ্বাসীদের জন্য রয়েছে জাহান্নামের পথ। সেখানে তারা বাস করবে অনন্তকাল।৪:১৬৮-১৬৯
১০৬. যে ব্যক্তি বিশ্বাসের বিষয় (ইসলাম) অবিশ্বাস করে, তার শ্রম বিফলে যাবে এবং পরকালে সে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। ৫:৫
১০৭. যারা অবিশ্বাস করে এবং আমার নিদর্শনাবলীকে মিথ্যা বলে, তার দোযখী। ৫:১০
১০৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ইহুদীদের উপর অভিসম্পাত করেন এবং তাদের অন্তরকে কঠোর করে দেন। ৫:১২-১৩
১০৯. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কেয়ামত পর্যন্ত ইহুদী-নাসারাদের মধ্যে পারস্পরিক শত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চারিত করে দিয়েছেন। ৫:১৪
১১০. তারা কাফের, যারা বলে, মসীহ ইবনে মরিয়মই পরম-বাঁশ-প্রদায়ক। ৫:১৭
১১১. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও তাঁর রসূলের সাথে সংগ্রাম করে এবং দেশে হাঙ্গামা সৃষ্টি করতে সচেষ্ট হয়, তাদের শাস্তি হচ্ছে এই যে, তাদেরকে হত্যা করা হবে অথবা শূলীতে চড়ানো হবে অথবা তাদের হস্তপদসমূহ বিপরীত দিক থেকে কেটে দেয়া হবে অথবা দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। এটি হল তাদের জন্য পার্থিব লাঞ্ছনা আর পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। ৫:৩৩
১১২. কাফেরদের জন্যে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি রয়েছে। ৫:৩৬
১১৩. অবিশ্বাসীরা দোযখের আগুন থেকে বের হয়ে আসতে চাইবে কিন্তু তা থেকে বের হতে পারবে না। তারা চিরস্থায়ী শাস্তি ভোগ করবে। ৫:৩৭
১১৪. যে পুরুষ চুরি করে এবং যে নারী চুরি করে তাদের হাত কেটে দাও তাদের কৃতকর্মের সাজা হিসেবে। ৫:৩৮
১১৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যাকে পথভ্রষ্ট করতে চান, তার জন্যে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের কাছে আপনি কিছু করতে পারবেন না। এরা এমনিই যে, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক এদের অন্তরকে পবিত্র করতে চান না। তাদের জন্যে রয়েছে দুনিয়াতে লাঞ্ছনা এবং পরকালে বিরাট শাস্তি। ৫:৪১
১১৬. যেসব লোক পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফায়সালা করে না, তারাই কাফের। ৫:৪৫
১১৭. তোমরা ইহুদী ও খ্রীষ্টানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করো না। তারা একে অপরের বন্ধু। তোমাদের মধ্যে যে তাদের সাথে বন্ধুত্ব করবে, সে তাদেরই অন্তর্ভুক্ত। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জালেমদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। ৫:৫১
১১৮. ইহুদী-নাসারাদের কৃতকর্মসমূহ বিফল হয়ে গেছে, ফলে তারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে আছে। ৫:৫৩
১১৯. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক এমন সম্প্রদায় সৃষ্টি করবেন, যাদেরকে তিনি ভালবাসবেন এবং তারা তাঁকে ভালবাসবে। তারা মুসলমানদের প্রতি বিনয়-নম্র হবে এবং কাফেরদের প্রতি কঠোর হবে। তারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথে জেহাদ করবে এবং কোন তিরস্কারকারীর তিরস্কারে ভীত হবে না। ৫:৫৪
১২০. তোমাদের বন্ধু তো পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাঁর রসূল এবং মুমিনবৃন্দ-যারা নামায কায়েম করে, যাকাত দেয় এবং বিনম্র। ৫:৫৫
১২১. ইহুদী-নাসারা এবং অন্যান্য কাফেরকে বন্ধু রূপে গ্রহণ করো না। ৫:৫৭
১২২. হুদী-নাসারাদের অধিকাংশই নাফরমান। ৫:৫৯
১২৩. ইহুদী-নাসারাদের দরবেশ ও আলেমরা কেন তাদেরকে পাপ কথা বলতে এবং হারাম ভক্ষণ করতে নিষেধ করে না? তারা খুবই মন্দ কাজ করছে। ৫:৬৩
১২৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ইহুদীদের পরস্পরের মধ্যে কেয়ামত পর্যন্ত শত্রুতা ও বিদ্বেষ সঞ্চারিত করে দিয়েছেন। ৫:৬৪
১২৫. নিশ্চয় পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদেরকে পথ প্রদর্শন করেন না। ৫:৬৭
১২৬. ইহুদীরা অপছন্দের পয়গম্বরদের হত্যা করত। তারা ধারণা করেছে যে, কোন অনিষ্ট হবে না। ফলে তারা আরও অন্ধ ও বধির হয়ে গেল। অতঃপর পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের তওবা কবুল করলেন। এরপরও তাদের অধিকাংশই অন্ধ ও বধির হয়ে রইল। ৫:৭০-৭১
১২৭. খ্রিষ্টানদের বাসস্থান হয় জাহান্নাম। ৫:৭২
১২৮. খ্রিষ্টানরা বলে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তিনের এক। যদি তারা স্বীয় উক্তি থেকে নিবৃত্ত না হয়, তবে তাদের মধ্যে যারা কুফরে অটল থাকবে, তাদের উপর যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি পতিত হবে। ৫:৭৩
১২৯. যেসব মুসলিম কাফেরদের সাথে বন্ধুত্ব করে তারা চিরকাল আযাবে থাকবে। ৫:৮০
১৩০. যারা কাফের হয়েছে এবং আমার নিদর্শনাবলীকে মিথ্যা বলেছে, তারাই দোযখী। ৫:৮৬
১৩১. হে মুমিনগণ, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তোমাদেরকে এমন কিছু শিকারের মাধ্যমে পরীক্ষা করবেন, যে শিকার পর্যন্ত তোমাদের হাত ও বর্শা সহজেই পৌছতে পারবে-যাতে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক বুঝতে পারেন যে, কে তাকে অদৃশ্যভাবে ভয়করে। অতএব, যে ব্যক্তি এরপর সীমা অতিক্রম করবে, তার জন্য যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি রয়েছে। ৫:৯৪
১৩২. যীশুর প্রার্থনানুসারে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক আকাশ থেকে খাদ্যভর্তি খাঞ্চা অবতরণ করলেন। এবং সতর্ক করে দিলেন- যে ব্যাক্তি পরে অকৃতজ্ঞ হবে, আমি তাকে এমন শাস্তি দেব, যে শাস্তি বিশ্বজগতের অপর কাউকে দেব না। ৫:১১৫
১৩৩. সত্য অস্বীকারকারীদের পরম-বাঁশ-প্রদায়ক শাস্তি দেবেন। ৬:৫
১৩৪. “তোমরা পৃথিবীতে পরিভ্রমণ কর, অতপর দেখ, মিথ্যারোপ কারীদের পরিণাম কি হয়েছে?” ৬:১১
১৩৫. “যারা নিজেদের কে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে, তারাই বিশ্বাস স্থাপন করে না।” ৬:১২, ২০
১৩৬. যখন অবিশ্বাসীদেরকে দোযখের উপর দাঁড় করানো হবে, তারা বলবেঃ যদি আমরা পুনঃ প্রেরিত হতাম তাহলে কতই না ভাল হত। কিন্তু যদি তারা পুনঃ প্রেরিত হয়, তবুও তাই করবে, যা তাদেরকে নিষেধ করা হয়েছিল। নিশ্চয় তারা মিথ্যাবাদী। ৬:২৭-২৮
১৩৭. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের নিদর্শনসমূহকে মিথ্যা বলে, তারা অন্ধকারের মধ্যে মূক ও বধির। ৬:৪৯
১৩৮. জালেমদের সাথে উপবেশন করবেন না। ৬:৬৮
১৩৯. অবিশ্বাসীদের জন্যে উত্তপ্ত পানি এবং যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে-কুফরের কারণে। ৬:৭০
১৪০. যখন জালেমরা মৃত্যু যন্ত্রণায় থাকে এবং ফেরেশতারা নিজেদের হাত প্রসারিত করে বলে, বের কর যার যার জান! ৬:৯৩
১৪১. মুশরিকদের তরফ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিন। ৬:১০৬
১৪২. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের অন্তর ও দৃষ্টিকে ঘুরিয়ে দেন। ৬:১১০
১৪৩. অবিশ্বাসীদের অধিকাংশই মুর্খ। ৬:১১১
১৪৪. যারা পরকালে বিশ্বাস করে না, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদেরকে এবং তাদের মিথ্যাপবাদকে মুক্ত ছেড়ে দেন যাতে কারুকার্যখচিত বাক্যের প্রতি তাদের মন আকৃষ্ট হয় এবং তারা একেও পছন্দ করে নেয় এবং যাতে ঐসব কাজ করে, যা তারা করছে। ৬:১১৩
১৪৫. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াত সমূহ থেকে গা বাঁচিয়ে চলে-জঘন্য শাস্তি তাদের গা বাঁচানোর কারণে। ৬:১৫৭
১৪৬. অবিশ্বাসীদেরা আত্মা হারিয়ে ফেলছে। ৭:৯
১৪৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক শয়তানদেরকে অবিশ্বাসীদের বন্ধু করে দিয়েছেন। ৭:২৭
১৪৮. অবিশ্বাসীরা পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে ছেড়ে শয়তানদেরকে বন্ধু হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং ধারণা করে যে, তারা সৎপথে রয়েছে। ৭:৩০
১৪৯. নেয়ামত আসলে পার্থিব জীবনে মুমিনদের জন্যে এবং কিয়ামতের দিন খাঁটিভাবে তাদেরই জন্যে। ৭:৩২
১৫০. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক এমন বিশ্বাস হারাম করেছেন যা তিনি নিজে অবতীর্ণ করেননি, (যেমন অমুসলিমদের বিশ্বাস)। ৭:৩৩
১৫১. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলবে এবং তা থেকে অহংকার করবে, তারাই দোযখী এবং তথায় চিরকাল থাকবে। ৭:৩৬
১৫২. যে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের প্রতি মিথ্যা আরোপ করে অথবা তার নির্দেশাবলীকে মিথ্যা বলে, সেই জালেম। ৭:৩৭
১৫৩. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলেছে এবং এগুলো থেকে অহংকার করেছে, তাদের জন্যে আকাশের দ্বার উম্মুক্ত করা হবে না এবং তারা জান্নাতে প্রবেশ করবে না। যে পর্যন্ত না সূচের ছিদ্র দিয়ে উট প্রবেশ করে। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক এমনিভাবে পাপীদেরকে শাস্তি প্রদান করেন। তাদের জন্যে নরকাগ্নির শয্যা রয়েছে এবং উপর থেকে চাদর। ৭:৪০-৪১
১৫৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের অভিসম্পাত জালেমদের উপর। ৭:৪৪
১৫৫. দোযখীরা জান্নাতীদেরকে ডেকে বলবেঃ আমাদের উপর সামান্য পানি নিক্ষেপ কর অথবা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তোমাদেরকে যে রুযী দিয়েছেন, তা থেকেই কিছু দাও। তারা বলবেঃ পরম-বাঁশ-প্রদায়ক এই উভয় বস্তু কাফেরদের জন্যে নিষিদ্ধ করেছেন। ৭:৫০
১৫৬. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে ভুলে থাকে, কেয়ামতের দিন পরম-বাঁশ-প্রদায়কও তাদের ভুলে যাবেন। ৭:৫১
১৫৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের এবাদত কর অথবা দোজখে যাও। ৭:৫৯
১৫৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক নূহকে এবং নৌকাস্থিত লোকদেরকে উদ্ধার করলেন এবং অবিশ্বাসীদেরকে ডুবিয়ে দিলেন।৭:৬৪
১৫৯. অবিশ্বাসীরা নির্বোধ এবং মিথ্যাবাদী। ৭:৬৬
১৬০. অবিশ্বাসীদের জন্য অবধারিত হয়ে গেছে শাস্তি ও ক্রোধ। ৭:৭১
১৬১. “যারা আমার আয়াতসমূহে মিথ্যারোপ করত তাদের মূল কেটে দিলাম।” ৭:৭২
১৬২. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদেরকে ভূমিকম্পের মাধ্যমে মেরে ফেলেন। ৭:৭৮
১৬৩. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক গোনাহগারদের পরিবার পরিজন বাদে আর সবাইকে হত্যা করলেন। ৭:৮৩-৮৪
১৬৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদেরকে ভূমিকম্পের মাধ্যমে মেরে ফেললেন। ৭:৯০-৯১
১৬৫. “আমি তাদেরকে পাকড়াও করেছি এমন আকস্মিকভাবে যে তারা টেরও পায়নি।” আযাব তাদের উপর রাতের বেলায় এসে পড়বে অথচ তখন তারা থাকবে ঘুমে অচেতন। আযাব দিনের বেলাতে এসে পড়বে অথচ তারা তখন থাকবে খেলা-ধুলায় মত্ত। পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পাকড়াও থেকে অবিশ্বাসীরা নিরাপদ নয়। ৭:৯৫-৯৯
১৬৬. “আমি কাফেরদের জন্যে কেন দুঃখ করব।” ৭:৯৩
১৬৭. “আমি তাদের কাছে থেকে বদলা নিয়ে নিলাম-বস্তুতঃ তাদেরকে সাগরে ডুবিয়ে দিলাম।” ৭:১৩৬
১৬৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক বিধর্মীদের সংস্কৃতি ধ্বংস করবেন। ৭:১৩৮-৯
১৬৯. “যারা মিথ্যা জেনেছে আমার আয়াতসমূকে এবং আখেরাতের সাক্ষাতকে, তাদের যাবতীয় কাজকর্ম ধ্বংস হয়ে গেছে।” ৭:১৪৭
১৭০. “যারা গোবৎসকে উপাস্য বানিয়ে নিয়েছে, তাদের উপর তাদের পরওয়ারদেগারের পক্ষ থেকে পার্থিব এ জীবনেই গযব ও লাঞ্চনা এসে পড়বে।” ৭:১৫২
১৭১. “যেসব লোক তাঁর উপর ঈমান এনেছে, তাঁর সাহচর্য অবলম্বন করেছে, তাঁকে সাহায্য করেছে এবং সে নূরের অনুসরণ করেছে যা তার সাথে অবতীর্ণ করা হয়েছে, শুধুমাত্র তারাই নিজেদের উদ্দেশ্য সফলতা অর্জন করতে পেরেছে।” ৭:১৫৭
১৭২. “অনন্তর জালেমরা এতে অন্য শব্দ বদলে দিল তার পরিবর্তে, যা তাদেরকে বলা হয়েছিল। সুতরাং আমি তাদের উপর আযাব পাঠিয়েছি আসমান থেকে তাদের অপকর্মের কারণে।” ৭:১৬২
১৭৩. “যখন তারা সেসব বিষয় ভুলে গেল, যা তাদেরকে বোঝানো হয়েছিল, তখন আমি সেসব লোককে মুক্তি দান করলাম যারা মন্দ কাজ থেকে বারণ করত। আর পাকড়াও করলাম, গোনাহগারদেরকে নিকৃষ্ট আযাবের মাধ্যমে তাদের না-ফরমানীর দরুন।” ৭:১৬৫
১৭৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ইহুদীদেরক লাঞ্ছিত বানর বানিয়ে দিলেন। ৭:১৬৬
১৭৫. কেয়ামত দিবস পর্যন্ত ইহুদীদের উপর পরম-বাঁশ-প্রদায়ক এমন লোক পাঠাতে থাকবেন যারা তাদেরকে নিকৃষ্ট শাস্তি দান করতে থাকবে। ৭:১৬৭
১৭৬. অবিশ্বাসীদের অবস্থা হল কুকুরের মত। ৭:১৭৬
১৭৭. অবিশ্বাসীদের অবস্থা নিকৃষ্ট। ৭:১৭৭
১৭৮. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের নামের ব্যাপারে বাঁকা পথে চলে (ব্লাসফেমি), তাদেরকে বর্জন কর। তারা নিজেদের কৃতকর্মের ফল শীঘ্রই পাবে। ৭:১৮০
১৭৯. “যারা মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে আমার আয়াতসমূহকে, আমি তাদেরকে ক্রমান্বয়ে পাকড়াও করব এমন জায়গা থেকে, যার সম্পর্কে তাদের ধারণাও হবে না।” পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের সুনিপুণ কৌশলে ঢিল দিয়ে থাকেন। ৭:১৮২-৩
১৮০. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের মূল কর্তন করেন। ৮:৭
১৮১. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের মনে ভীতির সঞ্চার করে দেন। কাজেই গর্দানের উপর আঘাত হান এবং তাদেরকে কাট জোড়ায় জোড়ায়। ৮:১২
১৮২. কাফেরদের জন্য রয়েছে দোযখের আযাব। ৮:১৪
১৮৩. তোমরা যখন কাফেরদের সাথে মুখোমুখী হবে, তখন পশ্চাদপসরণ করবে না। করলে তার ঠিকানা হল জাহান্নাম। ৮:১৫-১৬
১৮৪. তোমরা তাদেরকে হত্যা করনি, বরং পরম-বাঁশ-প্রদায়কই তাদেরকে হত্যা করেছেন। আর তুমি মাটির মুষ্ঠি নিক্ষেপ করনি, যখন তা নিক্ষেপ করেছিলে, বরং তা নিক্ষেপ করেছিলেন পরম-বাঁশ-প্রদায়ক স্বয়ং। ৮:১৭
১৮৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের নিকট সমস্ত প্রাণীর তুলনায় অমুসলিমরা মূক ও বধির। ৮:২২
১৮৬. অবিশ্বাসীরা, এবার নিজেদের কৃত কুফরীর আযাবের স্বাদ গ্রহণ কর। ৮:৩৫
১৮৭. যারা কাফের তাদেরকে দোযখের দিকে তাড়িয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। ৮:৩৬
১৮৮. অমুসলিমদের সাথে যুদ্ধ করতে থাক যতক্ষণ না ভ্রান্তি শেষ হয়ে যায়; এবং পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সমস্ত হুকুম প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। ৮:৩৯
১৮৯. ফেরেশতারা কাফেরদের জান কবজ করে; প্রহার করে, তাদের মুখে এবং তাদের পশ্চাদদেশে আর বলে, “জ্বলন্ত আযাবের স্বাদ গ্রহণ কর।” ৮:৫০
১৯০. সমস্ত জীবের মাঝে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের নিকট তারাই সবচেয়ে নিকৃষ্ট, যারা অস্বীকারকারী হয়েছে অতঃপর আর ঈমান আনেনি। ৮:৫৫
১৯১. কাফেররা যেন মনে না করে যে, তারা বেঁচে গেছে। তারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের শত্রু এবং তোমাদের শত্রু। ৮:৫৯-৬০
১৯২. মুসলমানগণকে উৎসাহিত করুন জেহাদের জন্য। যদি তোমাদের মধ্যে থাকে একশ লোক, তবে জয়ী হবে হাজার কাফেরের উপর থেকে তার কারণ ওরা জ্ঞানহীন। ৮:৬৫
১৯৩. নবীর পক্ষে উচিত নয় বন্দীদিগকে নিজের কাছে রাখা, যতক্ষণ না দেশময় প্রচুর রক্তপাত ঘটাবে। ৮:৬৭
১৯৪. কাফেররা দেশ জুড়ে দাঙ্গা-হাঙ্গামা এবং দূর্নীতি করবে। ৮:৭৩
১৯৫. “তোমরা পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে পরাভূত করতে পারবে না, আর নিশ্চয়ই পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদিগকে লাঞ্ছিত করে থাকেন।” ৯:২
১৯৬. কাফেরদেরকে মর্মান্তিক শাস্তির সুসংবাদ দাও। ৯:৩
১৯৭. মুশরিকদের হত্যা কর যেখানে তাদের পাও, তাদের বন্দী কর এবং অবরোধ কর। আর প্রত্যেক ঘাঁটিতে তাদের সন্ধানে ওঁৎ পেতে বসে থাক। ৯:৫
১৯৮. অমুসলিমদের কেউ ইসলাম গ্রহন করলে তার সাথে ভালো ব্যবহার, আর না করলে হত্যা কর যেখানে তাদের পাও (আগের আয়াত)। ৯:৬
১৯৯. অমুসলিমদের সাথে চুক্তি করো না। তাদের অধিকাংশ প্রতিশ্রুতি ভঙ্গকারী। ৯:৭-৯
২০০. অমুসলিমরা যদি তওবা করে, নামায কায়েম করে আর যাকাত আদায় করে, তবে তারা তোমাদের দ্বীনী ভাই।. (আর না করলে হত্যা কর যেখানে তাদের পাও – ৯:৫) ৯:১১
২০১. কুফর প্রধানদের সাথে যুদ্ধ কর। যুদ্ধ কর ওদের সাথে, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তোমাদের হস্তে তাদের শাস্তি দেবেন। তাদের লাঞ্ছিত করবেন, তাদের বিরুদ্ধে তোমাদের জয়ী করবেন এবং মুসলমানদের অন্তরসমূহ শান্ত করবেন। ৯:১২-১৪
২০২. মুশরিকরা (মূর্তিপুজক) যোগ্যতা রাখে না পরম-বাঁশ-প্রদায়কের মসজিদ আবাদ করার, যখন তারা নিজেরাই নিজেদের কুফরীর স্বীকৃতি দিচ্ছে। এদের আমল বরবাদ হবে এবং এরা আগুনে স্থায়ীভাবে বসবাস করবে। ৯:১৭
২০৩. তোমরা স্বীয় পিতা ও ভাইদের অভিভাবকরূপে গ্রহণ করো না, যদি তারা ঈমান অপেক্ষা কুফরকে ভালবাসে। ৯:২৩
২০৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক শাস্তি প্রদান করেন কাফেরদের। ৯:২৬
২০৫. মূর্তিপুজকরা (মুশরিক) তো অপবিত্র। সুতরাং এ বছরের পর তারা যেন মসজিদুল-হারামের নিকট না আসে। ৯:২৮
২০৬. তোমরা যুদ্ধ কর আহলে-কিতাবের ঐ লোকদের সাথে, যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও রোজ হাশরে ঈমান রাখে না, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও তাঁর রসূল যা হারাম করে দিয়েছেন তা হারাম করে না এবং গ্রহণ করে না সত্য ধর্ম, যতক্ষণ না করজোড়ে তারা জিযিয়া প্রদান করে। ৯:২৯
২০৭. ইহুদীরা বলে ওযাইর পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পুত্র এবং নাসারারা বলে ‘মসীহ পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পুত্র’। এ হচ্ছে তাদের মুখের কথা। এরা পূর্ববর্তী কাফেরদের মত কথা বলে। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক এদের ধ্বংস করুন, এরা কোন উল্টা পথে চলে যাচ্ছে। ৯:৩০
২০৮. তিনিই প্রেরণ করেছেন আপন রসূলকে হেদায়েত ও সত্য দ্বীন সহকারে, যেন এ দ্বীনকে অপরাপর দ্বীনের উপর জয়যুক্ত করেন, যদিও মুশরিকরা তা অপ্রীতিকর মনে করে। ৯:৩৩
২০৯. পাদ্রী ও র্যাবাইদের অনেকে লোকদের মালামাল অন্যায়ভাবে ভোগ করে চলছে এবং পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথ থেকে লোকদের নিবৃত রাখছে। আর যারা স্বর্ণ ও রূপা জমা করে রাখে এবং তা ব্যয় করে না পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথে, তাদের কঠোর আযাবের সুসংবাদ শুনিয়ে দিন। ৯:৩৪
২১০. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফের সম্প্রদায়কে হেদায়েত করেন না। ৯:৩
২১১. তোমরা বের হয়ে পড় স্বল্প বা প্রচুর সরঞ্জামের সাথে এবং জেহাদ কর পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথে নিজেদের মাল ও জান দিয়ে। ৯:৪১
২১২. যারা সাধ্যের দোহাই দিয়ে যুদ্ধ থেকে বিরত থাকে, তারা নিজেরাই নিজেদের বিনষ্ট করছে, আর পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জানেন যে, এরা মিথ্যাবাদী। ৯:৪২
২১৩. জাহান্নাম কাফেরদের পরিবেষ্টন করে রয়েছে। ৯:৪৯
২১৪. “পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তোমাদের আযাব দান করুন নিজের পক্ষ থেকে অথবা আমাদের হস্তে।” ৯:৫২
২১৫. “তোমরা ইচ্ছায় অর্থ ব্যয় কর বা অনিচ্ছায়, তোমাদের থেকে তা কখনো কবুল হবে না, তোমরা নাফরমানের দল।” ৯:৫৩
২১৬. যাকাত হল…পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথে জেহাদকারীদের জন্যে…। ৯:৬০
২১৭. যারা ঈমানদার তাদের জন্য তিনি রহমতবিশেষ। আর যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের রসূলের প্রতি কুৎসা রটনা করে, তাদের জন্য রয়েছে বেদনাদায়ক আযাব। ৯:৬১ (?)
২১৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সাথে এবং তাঁর রসূলের সাথে যে মোকাবেলা করে তার জন্যে নির্ধারিত রয়েছে দোযখ; তাতে সব সময় থাকবে। এটিই হল মহা-অপমান। ৯:৬৩
২১৯. ওয়াদা করেছেন পরম-বাঁশ-প্রদায়ক, মুনাফেক পুরুষ ও মুনাফেক নারীদের এবং কাফেরদের জন্যে দোযখের আগুনের-তাতে পড়ে থাকবে সর্বদা। সেটাই তাদের জন্যে যথেষ্ট। আর পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের প্রতি অভিসম্পাত করেছেন এবং তাদের জন্যে রয়েছে স্থায়ী আযাব। ৯:৬৮
২২০. হে নবী, কাফেরদের সাথে যুদ্ধ করুন এবং মুনাফেকদের সাথে তাদের সাথে কঠোরতা অবলম্বন করুন। তাদের ঠিকানা হল দোযখ এবং তাহল নিকৃষ্ট ঠিকানা। ৯:৭৩
২২১. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাদীদেরকে দুনিয়া ও আখেরাতে বেদনাদায়ক আযাব দেবেন। ৯:৭৪
২২২. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের ক্ষমা করবেন না। সুতরাং ক্ষমা চেয়ে লাভ নেই। ৯:৮০
২২৩. যারা জান ও মালের দ্বারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের রাহে জেহাদ করতে অপছন্দ করেছে, তাদের জন্য জাহান্নামের আগুন প্রচন্ডতম। ৯:৮১-৮৩
২২৪. অবিশ্বাসীদের মধ্য থেকে কারো মৃত্যু হলে তার উপর কখনও নামায পড়বেন না এবং তার কবরে দাঁড়াবেন না। ৯:৮৪
২২৫. বিস্মিত হয়ো না তাদের ধন সম্পদ ও সন্তান-সন্তুতির দরুন। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তো এই চান যে, এ সবের কারণে তাদেরকে আযাবের ভেতরে রাখবেন দুনিয়ায় এবং তাদের প্রাণ নির্গত হওয়া পর্যন্ত যেন তারা কাফেরই থাকে। ৯:৮৫
২২৬. যারা কাফের তাদের উপর শীগ্রই আসবে বেদনাদায়ক আযাব। ৯:৯০
২২৭. অমুসলিমদের কৃতকর্মের বদলা হিসাবে তাদের ঠিকানা হলো দোযখ। ৯:৯৫
২২৮. বেদুইনরা কুফর ও মোনাফেকীতে অত্যন্ত কঠোর হয়ে থাকে এবং এরা সেসব নীতি-কানুন না শেখারই যোগ্য যা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তা’আলা তাঁর রসূলের উপর নাযিল করেছেন। তাদেরই উপর দুর্দিন আসুক। ৯:৯৭-৯৮
২২৯. “আমি তাদেরকে আযাব দান করব দু’বার, তারপর তাদেরকে নিয়ে যাওয়া হবে মহান আযাবের দিকে।” ৯:১০১
২৩০. অমুসলিমদের কাছ থেকে দূরে থাক। তারা সবাই মিথ্যুক। ৯:১০৭
২৩১. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জালেমদের পথ দেখান না। ৯:১০৯
২৩২. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জান্নাতের বিনিময়ে মুসলমানদের থেকে তাদের জান ও মাল ক্রয় করে নিয়েছেন। তারা যুদ্ধ করে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের রাহেঃ অতঃপর মারে ও মরে। তওরাত, ইঞ্জিল ও কোরআনে তিনি এ সত্য প্রতিশ্রুতিতে অবিচল। ৯:১১১
২৩৩. নবী ও মুমিনের উচিত নয় মুশরেকদের মাগফেরাত কামনা করে, যদিও তারা আত্নীয় হোক একথা সুস্পষ্ট হওয়ার পর যে তারা দোযখী। ৯:১১৩
২৩৪. পিতা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের শত্রু বলে ইব্রাহীম তার সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করে নিলেন। ৯:১১৪
২৩৫. হে ঈমানদারগণ, তোমাদের নিকটবর্তী কাফেরদের সাথে যুদ্ধ চালিয়ে যাও এবং তারা তোমাদের মধ্যে কঠোরতা অনুভব করুক আর জেনে রাখ, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক মুত্তাকীদের সাথে রয়েছেন। ৯:১২৩
২৩৬. যাদের অন্তরে ব্যাধি রয়েছে এটি তাদের কলুষের সাথে আরো কলুষ বৃদ্ধি করেছে এবং তারা কাফের অবস্থায়ই মৃত্যু বরণ করলো। ৯:১২৫
২৩৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অমুসলিমদের অন্তরকে সত্য বিমুখ করে দিয়েছেন! নিশ্চয়ই তারা নির্বোধ সম্প্রদায়। ৯:১২৭
২৩৮. যারা কাফের হয়েছে, তাদের পান করতে হবে ফুটন্ত পানি এবং ভোগ করতে হবে যন্ত্রনাদায়ক আযাব এ জন্যে যে, তারা কুফরী করছিল। ১০:৪
২৩৯. যেসব লোক পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সাক্ষাৎ লাভের আশা রাখে না এবং পার্থিব জীবন নিয়েই উৎফুল্ল রয়েছে, তাদের ঠিকানা হল আগুন। ১০:৭-৮
২৪০. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক বহু দলকে ধ্বংস করে দিয়েছেন। ১০:১৩
২৪১. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের প্রতি অপবাদ আরোপকারী আর আয়াতগুলোকে মিথ্যা বললে সে জালেম। তাদের কল্যাণ হয় না। ১০:১৭
২৪২. “যারা সঞ্চয় করেছে অকল্যাণ অসৎ কর্মের বদলায় সে পরিমাণ অপমান তাদের চেহারাকে আবৃত করে ফেলবে। কেউ নেই তাদেরকে বাঁচাতে পারে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের হাত থেকে। তাদের মুখমন্ডল যেন ঢেকে দেয়া হয়েছে আধাঁর রাতের টুকরো দিয়ে। এরা হল দোযখবাসী। এরা এতেই থাকবে অনন্তকাল।” ১০:২৭
২৪৩. শেষ বিচারের দিন পরম-বাঁশ-প্রদায়কয় অবিশ্বাসীদের ক্ষতিগ্রস্ত করবেন। ১০:৪৫
২৪৪. অবিশ্বাসের বদলা হিসাবে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কঠিন আযাব আস্বাদন করাবেন। ১০:৭০
২৪৫. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের কথাকে মিথ্যা প্রতিপন্ন করেছে, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদেরকে ডুবিয়ে দিয়েছেন। ১০:৭৩
২৪৬. মূসা পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে বললেন, ফেরাউন এবং তার সর্দারদের ধন-সম্পদ ধ্বংস করে দাও এবং তাদের অন্তরগুলোকে কাঠোর করে দাও যাতে করে তারা ততক্ষণ পর্যন্ত ঈমান না আনে যতক্ষণ না বেদনাদায়ক আযাব প্রত্যক্ষ করে নেয়। ১০:৮৮
২৪৭. অবিশ্বাসীদের অন্তর্ভুক্ত হলে তুমিও অকল্যাণে পতিত হয়ে যাবে। ১০:৯৫-৯৭
২৪৮. দোযখই হবে অবিশ্বাসীদের ঠিকানা। ১১:১৭
২৪৯. যালেমদের উপর পরম-বাঁশ-প্রদায়কের অভিসম্পাত রয়েছে। ১১:১৮-১৯
২৫০. নূহকে উপহাস করলে তাদের জন্য রয়েছে লাঞ্ছনাজনক এবং চিরস্থায়ী আযাব। ১১:৩৯
২৫১. যারা বন্যায় ডুবে মরা তারা কাফের। ১১:৪২
২৫২. অন্যান্য যেসব সম্প্রদায় রয়েছে, তাদের উপর পরম-বাঁশ-প্রদায়কের দরুন আযাব আপতিত হবে। ১১:৪৮
২৫৩. অবিশ্বাসীদের গর্দানেই লৌহ-শৃংখল পড়বে এবং এরাই দোযখী এরা তাতে চিরকাল থাকবে। ১৩:৫
২৫৪. কাফেরদের যত আহবান তার সবই পথভ্রষ্টতা। ১৩:১৪
২৫৫. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আদেশ পালন করে না, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর হিসাব। তাদের আবাস হবে জাহান্নাম। ১৩:১৮
২৫৬. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার কোন পথ প্রদর্শক নেই। ১৩:৩৩-৩৪
২৫৭. কাফেরদের প্রতিফল অগ্নি। ১৩:৩৫
২৫৮. কাফেরদের জন্যে বিপদ রয়েছে, কঠোর আযাব। ১৪:২
২৫৯. যারা জালেম তাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ১৪:২২
২৬০. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের জন্যে সমকক্ষ স্থির করেছে, তাদেরকে অগ্নির দিকেই ফিরে যেতে হবে। ১৪:৩০
২৬১. কাফেররা আকাঙ্ক্ষা করবে যে, কি চমৎকার হত, যদি তারা মুসলমান হত। আপনি ছেড়ে দিন তাদেরকে, খেয়ে নিক এবং ভোগ করে নিক এবং আশায় ব্যাপৃত থাকুক। অতি সত্বর তারা জেনে নেবে। ১৫:২-৩
২৬২. অবিশ্বাসীদেরকে অবকাশ দেয়া হবে না। ১৫:৮
২৬৩. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যেমন ইবলিশকে পথ ভ্রষ্ট করেছেন, ইবলিশও সবাইকে পৃথিবীতে নানা সৌন্দর্যে আকৃষ্ট করব এবং তাদের সবাইকে পথ ভ্রষ্ট করে দেবে। ১৫:৩৯-৪৩
২৬৪. যারা পরজীবনে বিশ্বাস করে না, তাদের অন্তর সত্যবিমুখ এবং তারা অহংকার প্রদর্শন করেছে। ১৬:২২
২৬৫. উপর থেকে অবিশ্বাসীদের মাথায় ছাদ ধ্বসে পড়ে গেছে এবং তাদের উপর আযাব এসেছে যেখান থেকে তাদের ধারণা ছিল না। ১৬:২৬
২৬৬. লাঞ্ছনা ও দুর্গতি কাফেরদের জন্যে। ১৬:২৭-২৯
২৬৭. কাফেরেরা মিথ্যাবাদী। ১৬:৩৯
২৬৮. অবিশ্বাসীদের জন্যে রয়েছে আগুন এবং তাদেরকেই সর্বাগ্রে নিক্ষেপ করা হবে। ১৬:৬২
২৬৯. অবিশ্বাসীদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ১৬:৬৩
২৭০. কাফেরদের জন্য রয়েছে আযাবের পর আযাব। ১৬:৮৮
২৭১. ইসলামের পথে বাধা দান করলে কঠোর শাস্তি হবে। ১৬:৯৪
২৭২. বিশ্বাসী হওয়ার পর পরম-বাঁশ-প্রদায়কতে অবিশ্বাসী হয় এবং কুফরীর জন্য মন উম্মুক্ত করে দেয় তাদের উপর আপতিত হবে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের গযব এবং তাদের জন্যে রয়েছে শাস্তি। ১৬:১০৬
২৭৩. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের বিরুদ্ধে মিথ্যা আরোপ করে, তাদের মঙ্গল হবে না। তাদের জন্যে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি রয়েছে। ১৬:১১৬-৭
২৭৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জাহান্নামকে কাফেরদের জন্যে কয়েদখানা করেছেন। ১৭:৮
২৭৫. যারা পরকালে বিশ্বাস করে না, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের জন্যে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করেছেন। ১৭:১০
২৭৬. “যখন আমি কোন জনপদকে ধ্বংস করার ইচ্ছা করি তখন তার অবস্থাপন্ন লোকদেরকে উদ্ধুদ্ধ করি অতঃপর তারা পাপাচারে মেতে উঠে। তখন সে জনগোষ্টীর উপর আদেশ অবধারিত হয়ে যায়। অতঃপর আমি তাকে উঠিয়ে আছাড় দেই।” ১৭:১৬
২৭৭. নূহের পর আমি অনেক উম্মতকে ধ্বংস করেছি। ১৭:১৭
২৭৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের জন্যে জাহান্নাম নির্ধারণ করি। ওরা তাতে নিন্দিত-বিতাড়িত অবস্থায় প্রবেশ করবে। ১৭:১৮
২৭৯. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সাথে অন্য কোন উপাস্য স্থির করবেন না। তাহলে অভিযুক্ত ও পরম-বাঁশ-প্রদায়কের অনুগ্রহ থেকে বিতাড়িত অবস্থায় জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবেন। ১৭:৩৯
২৮০. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক পরকালে অবিশ্বাসীদের উপর প্রচ্ছন্ন পর্দা ফেলে দেন যাতে তারা কোরান বুঝতে না পারে। ১৭:৪৫-৪৬
২৮১. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কেয়ামতের দিন অবিশ্বাসীদের সমবেত করবেন তাদের মুখে ভর দিয়ে চলা অবস্থায়, অন্ধ অবস্থায়, মুক অবস্থায় এবং বধির অবস্থায়। তাদের আবাসস্থল জাহান্নাম। যখনই নির্বাপিত হওয়ার উপক্রম হবে াল্লা তখন তাদের জন্যে অগ্নি আরও বৃদ্ধি করে দিবেন। ১৭:৯৭-৯৮
২৮২. তিনি কাউকে নিজ কর্তৃত্বে শরীক করেন না। ১৮:২৬
২৮৩. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জালেমদের জন্যে অগ্নি প্রস্তুত করে রেখেছেন, যার বেষ্টনী তাদের কে পরিবেষ্টন করে থাকবে। যদি তারা পানীয় প্রার্থনা করে, তবে পুঁজের ন্যায় পানীয় দেয়া হবে যা তাদের মুখমন্ডল দগ্ধ করবে। ১৮:২৯
২৮৪. “তোমরা (অবিশ্বাসীরা) যাদেরকে আমার (পরম-বাঁশ-প্রদায়কের) শরীক মনে করতে তাদেরকে ডাক। তারা তখন তাদেরকে ডাকবে, কিন্তু তারা এ আহবানে সাড়া দেবে না। আমি তাদের মধ্যস্থলে রেখে দেব একটি মৃত্যু গহবর।” ১৮:৫২
২৮৫. “আমি (পরম-বাঁশ-প্রদায়ক) তাদের (অবিশ্বাসীদের) অন্তরের উপর পর্দা রেখে দিয়েছি, যেন তা না বোঝে এবং তাদের কানে রয়েছে বধিরতার বোঝা। যদি আপনি তাদেরকে সৎপথের প্রতি দাওয়াত দেন, তবে কখনই তারা সৎপথে আসবে না।” ১৮:৫৭
২৮৬. কেয়ামতের দিন পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের কাছে জাহান্নামকে প্রত্যক্ষ ভাবে উপস্থিত করবেন।” ১৮:১০০
২৮৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের অভ্যর্থনার জন্যে জাহান্নামকে প্রস্তুত করে রেখেছেন। ১৮:১০২
২৮৮. অবিশ্বাসীদের কর্ম নিষ্ফল হয়ে যায়। কেয়ামতের দিন তাদের কোন গুরুত্ব নেই। ১৮:১০৪-১০৫
২৮৯. জাহান্নাম-এটাই তাদের প্রতিফল; কারণ, তারা কাফের হয়েছে এবং আমার নিদর্শনাবলী ও রসূলগণকে বিদ্রূপের বিষয় রূপে গ্রহণ করেছে। ১৮:১০৬
২৯০. মহাদিবস আগমনকালে কাফেরদের জন্যে ধবংস। ১৯:৩৫-৩৭
২৯১. যারা জাহান্নামে প্রবেশের অধিক যোগ্য, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের বিষয়ে ভালোভাবে জ্ঞাত আছেন। ১৯:৬৯-৭০
২৯২. আযাব হোক অথবা কেয়ামতই হোক, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের শাস্তি প্রত্যক্ষ করার অবকাশ দেবেন। ১৯:৭৫
২৯৩. অবিশ্বাসীরা যা বলে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তা লিখে রাখেন এবং তার শাস্তি দীর্ঘায়িত করতে থাকেন। ১৯:৭৭-৭৯
২৯৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের উপর শয়তানদেরকে ছেড়ে দিয়েছেন। তারা তাদেরকে বিশেষভাবে (মন্দকর্মে) উৎসাহিত করে। ১৯:৮৩
২৯৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অপরাধীদেরকে পিপাসার্ত অবস্থায় জাহান্নামের দিকে হাঁকিয়ে নিয়ে যাবেন। ১৯:৮৬
২৯৬. যে ব্যক্তি মিথ্যারোপ করে এবং মুখ ফিরিয়ে নেয়, তার উপর আযাব পড়বে। ২০:৪৮
২৯৭. যে সীমালঙ্ঘন করে এবং পালনকর্তার কথায় বিশ্বাস স্থাপন না করে। তার পরকালের শাস্তি কঠোরতর এবং অনেক স্থায়ী। ২০:১২৭
২৯৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের জনপদ ধ্বংস করে দেন। ২১:৬
২৯৯. “তাদের মধ্যে যে বলে যে, তিনি ব্যতীত আমিই উপাস্য, তাকে আমি জাহান্নামের শাস্তি দেব। আমি জালেমদেরকে এভাবেই প্রতিফল দিয়ে থাকি।” ২১:২৯
৩০০. কাফেররা তাদের সম্মুখ ও পৃষ্ঠদেশ থেকে অগ্নি প্রতিরোধ করতে পারবে না এবং তারা সাহায্য প্রাপ্ত হবে না। ২১:৩৯-৪০
৩০১. কাফেরদের চক্ষু উচ্চে স্থির হয়ে যাবে। ২১:৯৭-৯৯
৩০২. যে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথ থেকে সরে যাবে তার জন্যে দুনিয়াতে লাঞ্ছনা আছে এবং কেয়ামতের দিন তাকে দহন-যন্ত্রণা আস্বাদন করতে হবে। ২২:৯
৩০৩. সে ধারণা করে যে, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কখনই ইহকালে ও পরকালে রাসূলকে সাহায্য করবেন না, সে একটি রশি আকাশ পর্যন্ত ঝুলিয়ে নিক; এরপর কেটে দিক; অতঃপর দেখুক তার এই কৌশল তার আক্রোশ দূর করে কিনা। ২২:১৫
৩০৪. যারা কাফের, তাদের জন্যে আগুনের পোশাক তৈরী করা হয়েছে। তাদের মাথার উপর ফুটন্ত পানি ঢেলে দেয়া হবে। ফলে তাদের পেটে যা আছে, তা এবং চর্ম গলে বের হয়ে যাবে। তাদের জন্যে আছে লোহার হাতুড়ি। তারা যখনই যন্ত্রনায় অতিষ্ঠ হয়ে জাহান্নাম থেকে বের হতে চাইবে, তখনই তাদেরকে তাতে ফিরিয়ে দেয়া হবে। বলা হবেঃ দহন শাস্তি আস্বাদন কর। ২২:১৯-২২
৩০৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের যন্ত্রানাদায়ক শাস্তি আস্বাদন করাবেন। ২২:২৫
৩০৬. যারা আয়াতসমূহকে ব্যর্থ করার জন্যে চেষ্টা করে, তারাই দোযখের অধিবাসী। ২২:৫১
৩০৭. “কাফেররা সর্বদাই সন্দেহ পোষন করবে যে পর্যন্ত না তাদের কাছে আকস্মিকভাবে কেয়ামত এসে পড়ে অথবা এসে পড়ে তাদের কাছে এমন দিবসের শাস্তি যা থেকে রক্ষার উপায় নেই।” ২২:৫৫
৩০৮. যারা কুফরি করে এবং আয়াত সমূহকে মিথ্যা বলে তাদের জন্যে লাঞ্ছনাকর শাস্তি রয়েছে। ২২:৫৭
৩০৯. আয়াতসমূহ আবৃত্তির সময় অসন্তোষ প্রকাশ করলে আগুনে পোড়ানো হবে। ২২:৭২
৩১০. যারা পরকালে বিশ্বাস করে না, তাদের জন্য কঠিন শাস্তির দ্বার খুলে দেয়া হবে। ২৩:৭৪-৭৭
৩১১. কাফেররা সফলকাম হবে না। ২৩:১১৭
৩১২. যারা সতী-সাধ্বী, নিরীহ ঈমানদার নারীদের প্রতি অপবাদ আরোপ করে, তারা ইহকালে ও পরকালে ধিকৃত এবং তাদের জন্যে রয়েছে গুরুতর শাস্তি। ২৪:২৩
৩১৩. অবিশ্বাসীরা অকৃতজ্ঞ, অবাধ্য। ২৪:৫৫
৩১৪. কাফেরদেরকে ঠিকানা অগ্নি। ২৪:৫৭
৩১৫. মুমিন তো তারাই; যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের ও রসূলের প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করে। ২৪:৬২
৩১৬. “যে কেয়ামতকে অস্বীকার করে, আমি তার জন্যে অগ্নি প্রস্তুত করেছি। অগ্নি যখন দূর থেকে তাদেরকে দেখবে, তখন তারা শুনতে পাবে তার গর্জন ও হুঙ্কার। যখন এক শিকলে কয়েকজন বাঁধা অবস্থায় জাহান্নামের কোন সংকীর্ণ স্থানে নিক্ষেপ করা হবে, তখন সেখানে তারা মৃত্যুকে ডাকবে।” ২৫:১১-১৩
৩১৭. কাফেরদের পক্ষে দিনটি হবে কঠিন। জালেম সেদিন আপন হস্তদ্বয় দংশন করে আফসোস করবে। ২৫:২৬-২৭
৩১৮. “যারা আমার আয়াতসমূহকে মিথ্যা অভিহিত করেছে, আমি তাদেরকে সমূলে ধ্বংস করে দিয়েছি।” ২৫:৩৬
৩১৯. “জালেমদের জন্যে আমি যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত করে রেখেছি।” ২৫:৩৭
৩২০. অমুসলিমরা যখন শাস্তি প্রত্যক্ষ করবে, তখন জানতে পারবে কে অধিক পথভ্রষ্ট। ২৫:৪২
৩২১. কাফেরদের আনুগত্য করবেন না এবং তাদের সাথে এর সাহায্যে কঠোর সংগ্রাম করুন। ২৫:৫২
৩২২. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের ব্যতিত অন্য উপাস্যের এবাদত করে তারা শাস্তির সম্মুখীন হবে। ২৫:৬৮-৬৯
৩২৩. মর্মন্তুদ আযাব প্রত্যক্ষ না করা পর্যন্ত বিশ্বাসী হবে না। ২৬:২০১
৩২৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সাথে অন্য উপাস্যকে আহবান করলে শাস্তিতে পতিত হবেন। ২৬:২১৩
৩২৫. কবিদের থেকে দূরে থাকুন। কবিরা বিভ্রান্তকারী। ২৬:২২৪
৩২৬. পরকালে অবিশ্বাসীরা উদভ্রান্ত হয়ে ঘুরে বেড়ায়। তাদের জন্যেই রয়েছে মন্দ শাস্তি এবং তারাই পরকালে অধিক ক্ষতিগ্রস্ত। ২৭:৪-৫
৩২৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের উদ্ধার করেন না। ২৭:৫৩
৩২৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক বিধর্মীদের আওয়াজ দিয়ে বলবেন, তোমরা যাদেরকে আমার শরীক দাবী করতে, তারা কোথায়? ২৮:৬২-৬৪
৩২৯. কাফেরদের সাহায্যকারী হবেন না। ২৮:৮৬
৩৩০. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াত সমূহ ও তাঁর সাক্ষাত অস্বীকার করে, তারাই আমার রহমত থেকে নিরাশ হবে এবং তাদের জন্যেই যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি রয়েছে। ২৯:২৩
৩৩১. যারা প্রতিমাগুলোকে উপাস্যরূপে গ্রহণ করেছ, তাদের ঠিকানা জাহান্নাম এবং তাদের কোন সাহায্যকারী নেই। ২৯:২৫
৩৩২. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কারুন, ফেরাউন ও হামানকে ধ্বংস করেছেন। ২৯:৪৯
৩৩৩. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে অস্বীকার করে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত। ২৯:৫২
৩৩৪. জাহান্নাম কাফেরদেরকে ঘেরাও করছে। আকস্মিকভাবে তাদের কাছে আযাব এসে যাবে। ২৯:৫৩-৫৫
৩৩৫. যে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক সম্পর্কে মিথ্যা কথা গড়ে, তার স্মরণ রাখা উচিত যে জাহান্নামই সেসব কাফেরের আশ্রয়স্থল হবে। ৯:৬৮
৩৩৬. কেয়ামতের দিন যারা কাফের এবং আয়াতসমূহ ও পরকালের সাক্ষাতকারকে মিথ্যা বলছে, তাদেরকেই আযাবের মধ্যে উপস্থিত করা হবে। ৩০:১৩-১৬
৩৩৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের ভালবাসেন না। ৩০:৪৫
৩৩৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জ্ঞানহীনদের হৃদয় মোহরাঙ্কিত করে দেন। ৩০:৫৯
৩৩৯. যারা মানুষকে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথ থেকে গোমরাহ করার উদ্দেশে অবান্তর কথাবার্তা সংগ্রহ করে অন্ধভাবে এবং উহাকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ করে। এদের জন্য রয়েছে অবমাননাকর শাস্তি। ৩১:৬-৭
৩৪০. যে ব্যক্তি কুফরী করে, আমি তাদেরকে স্বল্পকালের জন্যে ভোগবিলাস করতে দেব, অতঃপর তাদেরকে বাধ্য করব গুরুতর শাস্তি ভোগ করতে। ৩১:২৩-২৪
৩৪১. আমি ইচ্ছা করলে প্রত্যেককে সঠিক দিক নির্দেশ দিতাম; কিন্তু আমার এ উক্তি অবধারিত সত্য যে, আমি জিন ও মানব সকলকে দিয়ে অবশ্যই জাহান্নাম পূর্ণ করব। ৩২:১৩
৩৪২. “কৃতকর্মের কারণে স্থায়ী আযাব ভোগ কর।” ৩২:১৪
৩৪৩. যারা অবাধ্য হয়, তাদের ঠিকানা জাহান্নাম। ৩২:২০
৩৪৪. যারা আয়াতসমূহের উপদেশ গ্রহন করে না, তারা শাস্তি পাবে। ৩২:২২
৩৪৫. কাফের ও কপট বিশ্বাসীদের কথা মানবেন না। ৩৩:১
৩৪৬. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি প্রস্তুত রেখেছেন। ৩৩:৮
৩৪৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের কর্মসমূহ নিস্ফল করে দিয়েছেন। ৩৩:১৯
৩৪৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদেরকে ক্রুদ্ধাবস্থায় ফিরিয়ে দিলেন। তারা কোন কল্যাণ পায়নি। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের দূর্গ থেকে নামিয়ে দিলেন এবং তাদের অন্তরে ভীতি নিক্ষেপ করলেন। ফলে মুমিনরা কাফেরদের একদলকে হত্যা করতে পারছে এবং একদলকে বন্দী করতে পারছে। ৩৩:২৫-২৬
৩৪৯. কাফের ও মুনাফিকদের আনুগত্য করবেন না। ৩৩:৪৮
৩৫০. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও তাঁর রসূলকে কষ্ট দেয়, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের প্রতি ইহকালে ও পরকালে অভিসম্পাত করেন এবং তাদের জন্যে প্রস্তুত রেখেছেন অবমাননাকর শাস্তি। ৩৩:৫৭
৩৫১. মুনাফিকরা এবং যাদের অন্তরে রোগ আছে এবং মদীনায় গুজব রটনাকারীরা যদি বিরত না হয়, তবে অভিশপ্ত অবস্থায় তাদেরকে যেখানেই পাওয়া যাবে, ধরা হবে এবং প্রাণে বধ করা হবে। ৩৩:৬০-৬১
৩৫২. নিশ্চয় পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদেরকে অভিসম্পাত করেছেন এবং তাদের জন্যে জ্বলন্ত অগ্নি প্রস্তুত রেখেছেন। তথায় তারা অনন্তকাল থাকবে এবং কোন অভিভাবক ও সাহায্যকারী পাবে না। ৩৩:৬৪-৬৫
৩৫৩. অগ্নিতে অবিশ্বাসীদের মুখমন্ডল ওলট পালট করা হবে। ৩৩:৬৬-৬৮
৩৫৪. যারা আয়াত সমূহকে ব্যর্থ করার জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়, তাদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি। ৩৪:৫
৩৫৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদের গলায় বেড়ী পরাবেন। ৩৪:৩৩
৩৫৬. যারা পরকালে অবিশ্বাসী, তারা আযাবে ও ঘোর পথভ্রষ্টতায় পতিত আছে। ৩৪:৮
৩৫৭. যারা আয়াতসমূহকে ব্যর্থ করার অপপ্রয়াসে লিপ্ত হয়, তাদেরকে আযাবে উপস্থিত করা হবে। ৩৪:৩৮
৩৫৮. রাসূলগনকে মিথ্যা বললে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক শাস্তি দেবেন। ৩৪:৪৫
৩৫৯. নবীকে অস্বীকার করলে ঘোর আযাবে পতিত হবে। ৩৪:৪৬
৩৬০. পথভ্রষ্ট হলে তারা ভীতসস্ত্রস্ত হয়ে পড়বে, অতঃপর পালিয়েও বাঁচতে পারবে না এবং নিকটবর্তী স্থান থেকে ধরা পড়বে। ৩৪:৫১-৫২
৩৬১. যারা কুফর করে তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর আযাব। ৩৫:৭
৩৬২. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদেরকে ধৃত করে আযাব দেন। ৩৫:২৬
৩৬৩. যারা কাফের হয়েছে, তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আগুন। জালেমদের জন্যে কোন সাহায্যকারী নেই। ৩৫:৩৬-৭
৩৬৪. কাফেরদের কুফর কেবল তাদের পালনকর্তার ক্রোধই বৃদ্ধি করে এবং কাফেরদের কুফর কেবল তাদের ক্ষতিই বৃদ্ধি করে। ৩৫:৩৯
৩৬৫. “আমি তাদের গর্দানে চিবুক পর্যন্ত বেড়ী পরিয়েছি। ফলে তাদের মস্তক উর্দ্ধমুখী হয়ে গেছে। আমি তাদের সামনে ও পিছনে প্রাচীর স্থাপন করেছি, অতঃপর তাদেরকে আবৃত করে দিয়েছি, ফলে তারা দেখে না।” ৩৬:৮-১০
৩৬৬. অবিশ্বাসীদের জন্য জাহান্নাম। ৩৬:৬৩-৪
৩৬৭. রসূলগণের সত্যতা অস্বীকার করলে অবশ্যই বেদনাদায়ক শাস্তি আস্বাদন করা হবে। ৩৭:৩১-৩৮
৩৬৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের অনুগ্রহ না হলে সে গ্রেফতার হবে। ৩৭:৫৭
৩৬৯. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক নূহ পন্থীদের বাদে আর সবাইকে ডুবিয়ে দিয়েছেন। ৩৭:৮২
৩৭০. খাঁটি বান্দা না হলে গ্রেফতার হয়ে আসবে। ৩৭:১২৭-৮
৩৭১. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক লূত (রসূলগণের একজন) ও তার পরিবার বাদে আর সবাইকে সমূলে উৎপাটিত করেছিলেন। ৩৭:১৩৬
৩৭২. জাহান্নামগমনকারী বাদে আর কেউ পরম-বাঁশ-প্রদায়কের বিরোধিতা করে না। ৩৭:১৬২-৩
৩৭৩. অবিশ্বাসীদের আঙ্গিনায় আযাব নাযিল হবে এবং শীঘ্রই এর পরিণাম দেখে নেবে। ৩৭:১৭৬-৯
৩৭৪. যারা কাফের, তারা অহংকার ও বিরোধিতায় লিপ্ত। ৩৮:২
৩৭৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অনেক জনগোষ্ঠীকে ধ্বংস করেছেন, অতঃপর তারা আর্তনাদ করতে শুরু করেছে কিন্তু তাদের নিষ্কৃতি লাভের সময় ছিল না। ৩৮:৩
৩৭৬. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের ব্যাপারে সন্দেহ থাকলে খুব তাড়াতাড়িই পরম-বাঁশ-প্রদায়কের মার দেখবে। ৩৮:৮
৩৭৭. পয়গম্বরগণের প্রতি মিথ্যারোপ করলে আযাব প্রতিষ্ঠিত হবে। ৩৮:১৪
৩৭৮. নিশ্চয় যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথ থেকে বিচ্যুত হয়, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। ৩৮:২৬
৩৭৯. কাফেরদের জন্যে রয়েছে দূর্ভোগ অর্থাৎ জাহান্নাম। ৩৮:২৭
৩৮০. “বলুন, তুমি তোমার কুফর সহকারে কিছুকাল জীবনোপভোগ করে নাও। নিশ্চয় তুমি জাহান্নামীদের অন্তর্ভূক্ত।” ৩৯:৮
৩৮১. “বলুন, আমি আমার পালনকর্তার অবাধ্য হলে এক মহাদিবসের শাস্তির ভয় করি।” ৩৯:১৩
৩৮২. কেউ জাহান্নামীকে মুক্ত করতে পারবে না। ৩৯:১৯
৩৮৩. যাদের অন্তর পরম-বাঁশ-প্রদায়ক স্মরণের ব্যাপারে কঠোর, তাদের জন্যে দূর্ভোগ। ৩৯:২২
৩৮৪. অবিশ্বাসীদের জন্য আযাব। ৩৯:২৫
৩৮৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের পার্থিব জীবনে লাঞ্ছনার স্বাদ আস্বাদন করালেন, আর পরকালের আযাব হবে আরও গুরুতর। ৩৯:২৬
৩৮৬. যে ব্যক্তি পরম-বাঁশ-প্রদায়কের বিরুদ্ধে মিথ্যা বলে এবং তার কাছে সত্য আগমন করার পর তাকে মিথ্যা সাব্যস্ত করে, তার চেয়ে অধিক যালেম আর কে হবে? কাফেরদের বাসস্থান জাহান্নামে নয় কি? ৩৯:৩২
৩৮৭. তোমরা তোমাদের পালনকর্তার অভিমূখী হও এবং তাঁর আজ্ঞাবহ হও তোমাদের কাছে আযাব আসার পূর্বে। এরপর তোমরা সাহায্যপ্রাপ্ত হবে না। ৩৯:৫৪-৫৫
৩৮৮. অবিশ্বাসীদে বিশ্বাসী হবার সুযোগ ছিল। কিন্তু তা না হওয়াতে আযাব প্রত্যক্ষ করতে হবে। ৩৯:৫৬-৫৯
৩৮৯. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের প্রতি মিথ্যা আরোপ করে, কেয়ামতের দিন আপনি তাদের মুখ কাল দেখবেন। অহংকারীদের আবাসস্থল জাহান্নামে নয় কি? ৩৯:৬০
৩৯০. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে, তারাই ক্ষতিগ্রস্ত। ৩৯:৬৩
৩৯১. আপনার প্রতি এবং আপনার পূর্ববর্তীদের পতি প্রত্যাদেশ হয়েছে, যদি পরম-বাঁশ-প্রদায়কের শরীক স্থির করেন, তবে আপনার কর্ম নিষ্ফল হবে এবং আপনি ক্ষতিগ্রস্তদের একজন হবেন। ৩৯:৬৫
৩৯২. কাফেরদেরকে জাহান্নামের দিকে দলে দলে হাঁকিয়ে নেয়া হবে। ৩৯:৭১-৭২
৩৯৩. কাফেরদের বেলায় আপনার পালনকর্তার এ বাক্য সত্য হল যে, তারা জাহান্নামী। ৪০:৬
৩৯৪. যারা কাফের তাদেরকে উচ্চঃস্বরে বলা হবে, তোমাদের নিজেদের প্রতি তোমাদের আজকের এ ক্ষোভ অপেক্ষা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের ক্ষোভ অধিক ছিল, যখন তোমাদেরকে ঈমান আনতে বলা হয়েছিল, অতঃপর তোমরা কুফরী করছিল। ৪০:১০
৩৯৫. তারা কাফের হয়ে যায়, তখন পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের ধৃত করেন। নিশ্চয় তিনি শক্তিধর, কঠোর শাস্তিদাতা। ৪০:২২
৩৯৬. যারা জাহান্নামে আছে, তারা জাহান্নামের রক্ষীদেরকে বলবে, তোমরা তোমাদের পালনকর্তাকে বল, তিনি যেন আমাদের থেকে একদিনের আযাব লাঘব করে দেন। কাফেরদের দোয়া নিস্ফলই হয়। ৪০:৪৯-৫০
৩৯৭. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াত সম্পর্কে বিতর্ক করে তাদের কাছে আগত কোন দলীল ব্যতিরেকে, তাদের অন্তরে আছে কেবল আত্নম্ভরিতা, যা অর্জনে তারা সফল হবে না। ৪০:৫৬
৩৯৮. “যারা আমার এবাদতে অহংকার করে তারা সত্বরই জাহান্নামে দাখিল হবে লাঞ্ছিত হয়ে।” ৪০:৬০
৩৯৯. তাদেরকে বিভ্রান্ত করা হয়, যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াতসমূহকে অস্বীকার করে। ৪০:৬৩
৪০০. যারা কিতাবের প্রতি এবং পয়গম্বরগণ প্রতি মিথ্যারোপ করে, তাদেরকে বেড়ি ও শৃঙ্খল তাদের গলদেশে পড়িয়ে টেনে নিয়ে যাওয়া হবে ফুটন্ত পানিতে, অতঃপর তাদেরকে আগুনে জ্বালানো হবে। ৪০:৭০-৭২
৪০১. আগুনে পোড়ানোর পর তাদেরকে বলা হবে, কোথায় গেল যাদেরকে তোমরা শরীক করতে। ৪০:৭৩
৪০২. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কাফেরদেরকে বিভ্রান্ত করেন। ৪০:৭৪
৪০৩. জাহান্নাম হলো দাম্ভিকদের আবাসস্থল। ৪০:৭৬
৪০৪. কাফেররা ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৪০:৮৪-৮৫
৪০৫. মুশরিকদের জন্যে রয়েছে দুর্ভোগ। ৪১:৬
৪০৬. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের শত্রুদেরকে অগ্নিকুন্ডের দিকে ঠেলে নেওয়া হবে। এবং ওদের বিন্যস্ত করা হবে বিভিন্ন দলে। তারা যখন জাহান্নামের কাছে পৌঁছাবে, তখন তাদের কান, চক্ষু ও ত্বক তাদের কর্ম সম্পর্কে সাক্ষ্য দেবে। ৪১:১৯-২০
৪০৭. জাহান্নামই বিধর্মীদের আবাসস্থল। ৪১:২৪
৪০৮. আমি অবশ্যই কাফেরদেরকে কঠিন আযাব আস্বাদন করাব এবং আমি অবশ্যই তাদেরকে তাদের মন্দ ও হীন কাজের প্রতিফল দেব। এটা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের শত্রুদের শাস্তি-জাহান্নাম। তাতে তাদের জন্যে রয়েছে স্থায়ী আবাস, আমার আয়াতসমূহ অস্বীকার করার প্রতিফলস্বরূপ। ৪১:২৭-২৮
৪০৯. যারা আয়াতসমূহের ব্যাপারে বক্রতা অবলম্বন করে, তারা জাহান্নামে নিক্ষিপ্ত হবে। ৪১:৪০
৪১০. “আমি কাফেরদেরকে তাদের কর্ম সম্পর্কে অবশ্যই অবহিত করব এবং তাদেরকে অবশ্যই আস্বাদন করাব কঠিন শাস্তি।” ৪১:৫০
৪১১. তোমরা যে বিষয়েই মতভেদ কর, তার ফয়সালা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের কাছে সোপর্দ। ৪২:১০
৪১২. যারা দ্বীন মেনে নেয়ার পর সে সম্পর্কে বিতর্কে প্রবৃত্ত হয়, তাদের প্রতি পরম-বাঁশ-প্রদায়কের গযব এবং তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর আযাব। ৪২:১৬
৪১৩. কাফেরদের জন্যে রয়েছে কঠোর শাস্তি। ৪২:২৬
৪১৪. পাপাচারীরা স্থায়ী আযাবে থাকবে। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তা’আলা যাকে পথভ্রষ্ট করেন, তার কোন গতি নেই। ৪২:৪৪-৪৬
৪১৫. শয়তানরাই মানুষকে সৎপথে বাধা দান করে, আর মানুষ মনে করে যে, তারা সৎপথে রয়েছে। “তোমরা যখন কুফর করছিলে, তখন তোমাদের আজকের আযাবে শরীক হওয়া কোন কাজে আসবে না।” ৪৩:৩৭-৩৯
৪১৬. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের উপর থেকে মুখ ফিরিয়ে নেবে। ৪৩:৮৮-৮৯
৪১৭. অবিশ্বাসীদের আকাশ ধূয়ায় ছেয়ে যাবে। এটা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। “যেদিন আমি প্রবলভাবে ধৃত করব, সেদিন পুরোপুরি প্রতিশোধ গ্রহণ করবই।” ৪৪:১১-১৬
৪১৮. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক মুসলিমদের জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করবেন। আর বাকীরা সেখানে মৃত্যু আস্বাদন করবে। ৪৪:৫৬
৪১৯. রত্যেক মিথ্যাবাদী পাপাচারীর দুর্ভোগ। সে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াতসমূহ শুনে, অতঃপর অহংকারী হয়ে জেদ ধরে, যেন সে আয়াত শুনেনি। অতএব, তাকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির সুসংবাদ দিন। ৪৫:৭-৮
৪২০. যখন সে আমার কোন আয়াত অবগত হয়, তখন তাকে ঠাট্টারূপে গ্রহণ করে। এদের জন্যই রয়েছে লাঞ্ছনাদায়ক শাস্তি। তাদের সামনে রয়েছে জাহান্নাম। তারা যা উপার্জন করেছে, তা তাদের কোন কাজে আসবে না, তারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পরিবর্তে যাদেরকে বন্ধুরূপে গ্রহণ করেছে তারাও নয়। তাদের জন্যে রয়েছে মহাশাস্তি। ৪৫:৯-১০
৪২১. যারা তাদের পালনকর্তার আয়াতসমূহ অস্বীকার করে, তাদের জন্যে রয়েছে কঠোর যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ৪৫:১১
৪২২. তোমরা অহংকার করছিলে এবং তোমরা ছিলে এক অপরাধী সম্প্রদায়। ৪৫:৩১
৪২৩. অন্যায় ভাবে অহংকারকারী কাফেরদেরকে জাহান্নামে অপমানকর আযাবের শাস্তি দেয়া হবে। ৪৬:২০
৪২৪. শুধু পরম-বাঁশ-প্রদায়কের এবাদত করো নইলে এক মহাদিবসের শাস্তি। ৪৬:২১
৪২৫. তোমরা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের দিকে আহবানকারীর কথা মান্য কর এবং তাঁর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন কর। তিনি তোমাদের গোনাহ মার্জনা করবেন। ৪৬:৩১
৪২৬. কাফেরদেরকে জাহান্নামের সামনে নিয়ে প্রমান দেয়া হবে, তারপর অবিশ্বাসের জন্য আযাব আস্বাদন করানো হবে। ৪৬:৩৪
৪২৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের সকল কর্ম ব্যর্থ করে দেন। ৪৭:১
৪২৮. যারা কাফের, তারা বাতিলের অনুসরণ করে। ৪৭:৩
৪২৯. যুদ্ধে কাফেরদের গর্দার মার, শক্ত করে বেধে ফেল, মুক্তিপণ লও। যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথে শহীদ হয়, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কখনই তাদের কর্ম বিনষ্ট করবেন না। ৪৭:৪
৪৩০. যারা কাফের, তাদের জন্যে আছে দুর্গতি। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের কর্ম ব্যর্থ করে দিবেন। ৪৭:৮-৯
৪৩১. যারা কাফের, তারা ভোগ-বিলাসে মত্ত থাকে এবং চতুস্পদ জন্তুর মত আহার করে। তাদের বাসস্থান জাহান্নাম। ৪৭:১২
৪৩২. যারা ইসলাম ত্যাগ করে, শয়তান তাদের জন্যে তাদের কাজকে সুন্দর করে দেখায় এবং তাদেরকে মিথ্যা আশা দেয়। ৪৭:২৫-২৬
৪৩৩. ফেরেশতা ইসলামতাগীদের মুখমন্ডল ও পৃষ্ঠদেশে আঘাত করতে করতে প্রাণ হরণ করবে। ৪৭:২৭
৪৩৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের কর্ম ব্যর্থ করে দিবেন । ৪৭:৩২
৪৩৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কখনই অবিশ্বাসীদেরকে ক্ষমা করবেন না। ৪৭:৩৪-৩৫
৪৩৬. অবিশ্বাসীদের জন্য মন্দ পরিনাম। তারা অভিশপ্ত। তাদের জন্য জাহান্নাম। ৪৮:৬
৪৩৭. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও তাঁর রসূলে বিশ্বাস করে না, সেসব কাফেরের জন্যে জ্বলন্ত অগ্নি। ৪৮:১৩
৪৩৮. প্রবল পরাক্রান্ত জাতির সাথে যুদ্ধ করবে, যতক্ষণ না তারা মুসলমান হয়ে যায়। এজন্য উত্তম পুরস্কার আছে। আর যুদ্ধ না করলে যন্ত্রনাদায়ক শাস্তি। ৪৮:১৬
৪৩৯. যে ব্যক্তি যুদ্ধে পৃষ্ঠপ্রদর্শন করবে, তার জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি । ৪৮:১৭
৪৪০. যারা কাফের তাদেরকে যন্ত্রনাদায়ক শস্তি। ৪৮:২৫
৪৪১. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাঁর রসূলকে হেদায়েত ও সত্য ধর্মসহ (ইসলাম) প্রেরণ করেছেন, যাতে একে অন্য সমস্ত ধর্মের উপর জয়যুক্ত করেন। ৪৮:২৮
৪৪২. মুহাম্মদ পরম-বাঁশ-প্রদায়কের রসূল এবং তাঁর সহচরগণ কাফেরদের প্রতি কঠোর, নিজেদের মধ্যে পরস্পর সহানুভূতিশীল। ৪৮:২৯
৪৪৩. যে ব্যক্তি পরম-বাঁশ-প্রদায়কের সাথে অন্য উপাস্য গ্রহণ করত, তাকে তোমরা কঠিন শাস্তিতে নিক্ষেপ কর। ৫০:২৬
৪৪৪. অনুমানকারীরা ধ্বংস হোক, তারা উদাসীন, ভ্রান্ত এবং জিজ্ঞাসা করে কেয়ামত কবে হবে? যেদিন তারা অগ্নিতে পতিত হবে, তখন বুঝবে। ৫১:১০-১৪
৪৪৫. “যারা যন্ত্রণাদায়ক শাস্তিকে ভয় করে, আমি তাদের জন্যে সেখানে একটি নিদর্শন রেখেছি।” ৫১:৩৭
৪৪৬. কাফেরদের জন্যে দুর্ভোগ। ৫১:৬০
৪৪৭. অবিশ্বাসীদেরকে জাহান্নামের অগ্নির দিকে ধাক্কা মেরে মেরে নিয়ে যাওয়া হবে। ৫২:১১-১৬
৪৪৮. বিশ্বাসীদের জাহান্নামের আযাব থেকে রক্ষা করা হবে। (বাকিদের জন্য আযাব…।) ৫২:১৮
৪৪৯. যারা কাফের, তারই চক্রান্তের শিকার হবে। ৫২:৪২
৪৫০. যারা পরকালে বিশ্বাস করে না, তারাই ফেরেশতাকে নারীবাচক নাম দিয়ে থাকে। ৫৩:২৭
৪৫১. অবিশ্বাসীদের জ্ঞান নেই, তারা অনুমানের উপর চলে। ৫৩:২৮
৪৫২. অবিশ্বাসীদের কাছ থেকে মুখ ফিরিয়ে নিতে বলা হয়েছে। ৫৩:২৯
৪৫৩. “আমি তাদের প্রতি প্রেরণ করেছিলাম প্রস্তর বর্ষণকারী প্রচন্ড ঘূর্ণিবায়ু।” ৫৪:৩৪
৪৫৪. “তারা জাহান্নামের অগ্নি ও ফুটন্ত পানির মাঝখানে প্রদক্ষিণ করবে।” ৫৫:৪৩-৪৪
৪৫৫. হে পথভ্রষ্ট, মিথ্যারোপকারীগণ। কেয়ামতের দিন তোমরা অবশ্যই ভক্ষণ করবে যাক্কুম বৃক্ষ থেকে, অতঃপর তা দ্বারা উদর পূর্ণ করবে, অতঃপর তার উপর পান করবে উত্তপ্ত পানি। ৫৬:৫১-৫৪
৪৫৬. অবিশ্বাসীদের আপ্যায়ন হবে উত্তপ্ত পানি দ্বারা। ৫৬:৯২-৯৪
৪৫৭. অবিশ্বাসীদের জন্য আযাব। ৫৭:১৩-১৪
৪৫৮. কাফেরদের আবাস্থল জাহান্নাম। ৫৭:১৫
৪৫৯. কাফের ও পরম-বাঁশ-প্রদায়কের নিদর্শন অস্বীকারকারীরাই জাহান্নামের অধিবাসী হবে। ৫৭:১৯
৪৬০. কাফেরদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণা দায়ক আযাব। ৫৮:৪
৪৬১. কাফেরদের জন্যে রয়েছে অপমানজনক শাস্তি। ৫৮:৫
৪৬২. রসূলের অবাধ্যতার ফল জাহান্নাম। ৫৮:৮
৪৬৩. পরম-বাঁশ-প্রদায়কের গযবে নিপতিত সম্প্রদায়ের সাথে বন্ধুত্ব করিও না। করিলে কঠোর শাস্তি। ৫৮:১৪-১৫
৪৬৪. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের পথ থেকে মানুষকে বাধা প্রদান করে, তাদের জন্য রয়েছে অপমানজনক শাস্তি। ৫৮:১৬-১৭
৪৬৫. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও তাঁর রসূলের বিরুদ্ধাচারণ করে, তারাই লাঞ্ছিতদের দলভূক্ত। ৫৮:২০
৪৬৬. বিশ্বাসীদের অবিশ্বাসীদের সাথে বন্ধুত্ব করতে দেখবেন না, যদিও তারা তাদের পিতা, পুত্র, ভ্রাতা অথবা জ্ঞাতি-গোষ্ঠী হয়। ৫৮:২২
৪৬৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের অন্তরে ত্রাস সঞ্চার করে দিলেন। তারা তাদের বাড়ী-ঘর নিজেদের হাতে এবং মুসলমানদের হাতে ধ্বংস করছিল। অতএব, হে চক্ষুষ্মান ব্যক্তিগণ, তোমরা শিক্ষা গ্রহণ কর। পরকালে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের আযাব। ৫৯:২-৩
৪৬৮. রসূল তোমাদেরকে যা দেন, তা গ্রহণ কর এবং যা নিষেধ করেন, তা থেকে বিরত থাক এবং পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে ভয় কর। নিশ্চয় পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কঠোর শাস্তিদাতা। ৫৯:৭
৪৬৯. কিতাবধারী কাফেররা মিথ্যাবাদী। ৫৯:১১
৪৭০. বিশ্বাসীরা অবিশ্বাসীদের অন্তরে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অপেক্ষা অধিকতর ভয়াবহ। কারণ, তারা এক নির্বোধ সম্প্রদায়। ৫৯:১৩
৪৭১. শয়তান এবং অবিশ্বাসীদের পরিণতি হবে এই যে, তারা জাহান্নামে যাবে এবং চিরকাল তথায় বসবাস করবে। এটাই জালেমদের শাস্তি। ৫৯:১৬-১৭
৪৭২. জাহান্নামের অধিবাসী এবং জান্নাতের অধিবাসী সমান হতে পারে না। ৯:২০
৪৭৩. অবিশ্বাসীদের বন্ধুরূপে গ্রহণ করো না। তারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও বিশ্বাসীদের শত্রু। ৬০:১
৪৭৪. ধর্মের ব্যাপারে বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে যারা, তাদের সাথে জালেমরা বন্ধুত্ব করে। ৬০:৯
৪৭৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যে জাতির প্রতি রুষ্ট, তোমরা তাদের সাথে বন্ধুত্ব করো না। তারা পরকাল সম্পর্কে নিরাশ হয়ে গেছে যেমন কবরস্থ কাফেররা নিরাশ হয়ে গেছে। ৬০:১৩
৪৭৬. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যালেম সম্প্রদায়কে পথ প্রদর্শন করেন না। ৬১:৭
৪৭৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাঁর রসূলকে পথ নির্দেশ ও সত্যধর্ম নিয়ে প্রেরণ করেছেন, যাতে একে সবধর্মের উপর প্রবল করে দেন। ৬১:৯
৪৭৮. “মুমিনগণ, আমি কি তোমাদেরকে এমন এক বানিজ্যের (নিজেদের ধন-সম্পদ ও জীবনপণ করে জেহাদ) সন্ধান দিব, যা তোমাদেরকে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে মুক্তি দেবে? ” ৬১:১০
৪৭৯. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক জালেম সম্প্রদায়কে পথ প্রদর্শন করেন না। ৬২:৫
৪৮০. কাফেরদের অন্তরে মোহর মেরে দেয়া হয়েছে। অতএব তারা বুঝে না। ৬৩:৩
৪৮১. অবিশ্বাসীরা শত্রু। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদেরকে ধ্বংস করুন। ৬৩:৪
৪৮২. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক কখনও অবিশ্বাসীদেরকে ক্ষমা করবেন না। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক পাপাচারী সম্প্রদায়কে পথপ্রদর্শন করেন না। ৬৩:৬
৪৮৩. শক্তি তো পরম-বাঁশ-প্রদায়ক, তাঁর রসূল ও মুমিনদেরই। ৬৩:৮
৪৮৪. কাফেরদের জন্যে রয়েছে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ৬৪:৫
৪৮৫. যারা কাফের এবং পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াতসমূহকে মিথ্যা বলে, তারাই জাহান্নামের অধিবাসী, তারা তথায় অনন্তকাল থাকবে। ৬৪:১০
৪৮৬. হে নবী! কাফের ও মুনাফিকদের বিরুদ্ধে জেহাদ করুন এবং তাদের প্রতি কঠোর হোন। তাদের ঠিকানা জাহান্নাম। ৬৬:৯
৪৮৭. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে অস্বীকার করেছে তাদের জন্যে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি। ৬৭:৬-৭
৪৮৮. কাফেরদেরকে কে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি থেকে রক্ষা করবে? ৬৭:২৮
৪৮৯. অবিশ্বাসীদের আনুগত্য করবেন না। ৬৮:৮-৯
৪৯০. “যারা আয়াতকে উপকথা বলে আমি তার নাসিকা দাগিয়ে দিব।” ৬৮:১৫-১৬
৪৯১. “আমি কি আজ্ঞাবহদেরকে (মুসলিম) অপরাধীদের (বিধর্মী) ন্যায় গণ্য করব?” ৬৮:৩৫
৪৯২. ফেরেশতারা অবিশ্বাসীদের ধরে গলায় বেড়ি পড়িয়ে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবে। ৬৯:৩০-৩৫
৪৯৩. কাফেরদের জন্যে আযাব সংঘটিত হোক। ৭০:১-৩০
৪৯৪. যারা তাদের পালনকর্তার শাস্তির সম্পর্কে ভীত-কম্পিত। নিশ্চয় তাদের পালনকর্তার শাস্তি থেকে নিঃশঙ্কা থাকা যায় না। ৭০:২৭-২৮
৪৯৫. কাফেররা উর্ধ্বশ্বাসে ছুটে আসবে। তাদের দৃষ্টি থাকবে অবনমিত; তারা হবে হীনতাগ্রস্ত। তাদের জন্য আযাব। ৭০:৩৬, ৪৪
৪৯৬. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক নূহকে প্রেরণ করেছিলেন তাঁর সম্প্রদায়ের প্রতি একথা বলেঃ তুমি তোমার সম্প্রদায়কে সতর্ক কর, তাদের প্রতি মর্মন্তদ শাস্তি আসার আগে। ৭১:১
৪৯৭. নূহ পরম-বাঁশ-প্রদায়ককে পৃথিবীতে কোন কাফের গৃহবাসীকে রেহাই না দেয়ার জন্য বলেছিলেন। ৭১:২৬
৪৯৮. যে ব্যক্তি পরম-বাঁশ-প্রদায়কের স্মরণ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, তারা জাহান্নামের ইন্ধন। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাকে উদীয়মান আযাবে পরিচালিত করবেন। ৭২:১৫-১৭
৪৯৯. যে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক ও তাঁর রসূলকে অমান্য করে, তার জন্যে রয়েছে জাহান্নামের অগ্নি। ৭২:২৩
৫০০. কাফেরদের জন্য পরম-বাঁশ-প্রদায়কের কাছে আছে শিকল ও অগ্নিকুন্ড, গলগ্রহ হয়ে যায় এমন খাদ্য এবং যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ৭৩:১১-১৩
৫০১. কেয়ামতের দিন কাফেরদের জন্য হবে কঠিন দিন। ৭৪:৯-১০
৫০২. যে পরম-বাঁশ-প্রদায়কের নিদর্শনসমূহের বিরুদ্ধাচরণকারী, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক সত্ত্বরই তাকে শাস্তির পাহাড়ে আরোহণ করাবেন। ৭৪:১৬-১৭
৫০৩. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক যাকে ইচ্ছা পথভ্রষ্ট করেন এবং যাকে ইচ্ছা সৎপথে চালান। ৭৪:৩১
৫০৪. যারা পার্থিব জীবনকে ভালবাসে এবং পরকালকে উপেক্ষা করে, জাহান্নামে তাদের জন্য থাকবে দুর্ভোগের উপর দুর্ভোগ। ৭৫:২০-২৯
৫০৫. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের জন্যে প্রস্তুত রেখেছেন শিকল, বেড়ি ও প্রজ্বলিত অগ্নি। ৭৬:৪
৫০৬. কোন পাপিষ্ঠ কাফেরের আনুগত্য করবেন না। ৭৬:২৪
৫০৭. সেদিন অবিশ্বাসীদের দুর্ভোগ হবে। ৭৭:১৯, ৭৭:২৪, ৭৭:২৮, ৭৭:৩৪, ৭৭:৪০, ৭৭:৪৫, ৭৭:৪৯
৫০৮. “চল তোমরা তারই দিকে, যাকে তোমরা মিথ্যা বলতে।” ৭৭:২৯
৫০৯. জাহান্নাম হবে সীমালংঘনকারীদের আশ্রয়স্থল। তারা সেখানে শতাব্দীর পর শতাব্দী অবস্থান করবে। তারা কোন শীতল এবং পানীয় আস্বাদন করবে না; কিন্তু ফুটন্ত পানি ও পূঁজ পাবে। পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদের তোমাদের শাস্তিই বৃদ্ধি করবেন। ৭৮:২১-৩০
৫১০. “আমি তোমাদেরকে আসন্ন শাস্তি সম্পর্কে সতর্ক করলাম, যেদিন মানুষ প্রত্যেক্ষ করবে যা সে সামনে প্রেরণ করেছে এবং কাফের বলবেঃ হায়, আফসোস-আমি যদি মাটি হয়ে যেতাম।” ৭৮:৪০
৫১১. যে ব্যক্তি সীমালংঘন করেছে; এবং পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম। ৭৯:৩৭-৩৯
৫১২. অনেক মুখমন্ডল সেদিন হবে ধুলি ধূসরিত। তাদেরকে কালিমা আচ্ছন্ন করে রাখবে। তারাই কাফের পাপিষ্ঠের দল। ৮০:৪০-৪২
৫১৩. অবিশ্বাসীরা জাহান্নামে প্রবেশ করবে। ৮৩:১০-১৭
৫১৪. অবিশ্বাসীরা ইহকালে বিশ্বাসীদেরকে উপহাস করে। প্রতিফল হিসাবে বিশ্বাসীরা পরকালে কাফেরদের উপহাস করবে। ৮৩:২৯-৩৬
৫১৫. অবিশ্বাসীদের জন্য যন্ত্রণাদায়ক শাস্তি। ৮৪:২২-২৪
৫১৬. যারা মুমিন পুরুষ ও নারীকে নিপীড়ন করেছে, অতঃপর তওবা করেনি, তাদের জন্যে আছে জাহান্নামের শাস্তি, আর আছে দহন যন্ত্রণা। ৮৫:১০
৫১৭. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে কৌশলতা অবলম্বন করেন। ৮৬:১৬
৫১৮. “কাফেরদেরকে অবকাশ দিন, তাদেরকে অবকাশ দিন কিছু দিনের জন্যে।” ৮৬:১৭
৫১৯. যে মুখ ফিরিয়ে নেয় ও কাফের হয়ে যায়, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাকে মহা আযাব দেবেন। ৮৮:২৩-২৪
৫২০. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের বিরুদ্ধে যায়, পরম-বাঁশ-প্রদায়ক তাদেরকে শাস্তির কশাঘাত করেন। ৮৯:১১-১৩
৫২১. যারা পরম-বাঁশ-প্রদায়কের আয়াতসমূহ অস্বীকার করে তারাই হতভাগা। তারা অগ্নিপরিবেষ্টিত অবস্থায় বন্দী থাকবে। ৯০:১৯-২০
৫২২. যে পরম-বাঁশ-প্রদায়ক সম্পর্কে মিথ্যারোপ করে ও মুখ ফিরিয়ে নেয়, তারা প্রজ্বলিত অগ্নিতে প্রবেশ করবে। ৯২:১৪-১৬
৫২৩. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক মানুষকে সুন্দরতর অবয়বে সৃষ্টি করেছেন। অতঃপর অবিশ্বাসীদের ফিরিয়ে দিয়েছেন নীচ থেকে নীচে। ৯৫:৪-৬
৫২৪. পরম-বাঁশ-প্রদায়ক অবিশ্বাসীদের মস্তকের সামনের কেশগুচ্ছ ধরে হেঁচড়াবেন। তারপর আহবান করবেন জাহান্নামের প্রহরীদেরকে। ৯৬:১৩-১৮
৫২৫. যারা কাফের, তারা জাহান্নামের আগুনে স্থায়ীভাবে থাকবে। তারাই সৃষ্টির অধম। ৯৮:৬
৫২৬. শুধু বিশ্বাসীরা এতিমদের সাহায্য করে। ১০৭:১-৩
৫২৭. জাদুকারিনীরা হিংসা থেকে অনিষ্ট করে। ১১৩:৪
[পুনঃ বিঃ দ্রঃ এবার গালাগালি হুমকি-ধামকি দিতে চাইলে দিলে চাইলে বেশী টাইপিং-এর ঝামেলায় না গিয়ে শুধু নাম্বার উল্লেখ করুন এবং আখিরাতে পরম বাঁশ-প্রদায়কের রহমত লাভ করুন।]
Leave a Reply