• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

ডাকাতরা ডাকাতি করে, আর বড় ডাকাতরা ব্যাংক গড়ে

You are here: Home / চুতরাপাতা / ডাকাতরা ডাকাতি করে, আর বড় ডাকাতরা ব্যাংক গড়ে
July 26, 2013

লিখেছেন: আকিব মোঃ সাতিল

চীনা একটা প্রবাদ আছে, “ডাকাতরা ডাকাতি করে, আর বড় ডাকাতরা ব্যাংক গড়ে।”

বাংলাদেশের বড় ডাকাতদের একটা তালিকা দিচ্ছি।

০১) সালমান এফ রহমান।
কেরানীগঞ্জ থেকে ২০০১ সালের নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী আওয়ামী লীগ নেতা, শেখ হাসিনার বেসরকারীখাত বিষয়ক উপদেষ্টা।
চেয়ারম্যান, আইএফআইসি ব্যাংক।

০২) এম মোর্শেদ খান।
২০০১-২০০৬ পর্যন্ত বিএনপি’র পররাষ্ট্রমন্ত্রী, উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য।
প্যাসিফিক গ্রুপের কর্ণধার।
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, এবি ব্যাংক। তাঁর মেয়ে এখনও এবি ব্যাংকের পরিচালক হিসেবে আছেন।

০৩) আজম জে চৌধুরী।
আওয়ামী লীগের অন্যতম ডোনার। গত আওয়ামী লীগ আমলে বার্জ মাউন্টেড পাওয়ার প্ল্যান্টের অনুমোদন পেয়েছিলেন।
ইস্ট-কোস্ট গ্রুপের কর্ণধার।
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, প্রাইম ব্যাংক। তাঁর স্ত্রী ও ছোট ছেলে এখনও এই ব্যাংকের পরিচালক পদে আসীন।

০৪) নজরুল ইসলাম মজুমদার।
আওয়ামী লীগের অন্যতম ডোনার।
নাসা গ্রুপের কর্ণধার।
চেয়ারম্যান, এক্সিম ব্যাংক।

০৫) এম এ কাশেম।
বিএনপি’র অন্যতম ডোনার।
মিউচুয়াল গ্রুপের কর্ণধার।
পরিচালক, সাউথইস্ট ব্যাংক।

০৬) এম এ হাশেম।
ঢাকা থেকে নির্বাচিত সাবেক সাংসদ। বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতা।
পারটেক্স গ্রুপের কর্ণধার।
চেয়ারম্যান, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক।

০৭) মরহুম আক্তারুজ্জামান চৌধুরী বাবু।
চট্টগ্রাম আওয়ামী লীগ নেতা, সাবেক সাংসদ।
আরামিট গ্রুপের কর্ণধার।
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক। বর্তমানে তাঁর ছেলে ব্যাংকটির পরিচালক।

০৮) মির্জা আব্বাস।
ঢাকা থেকে নির্বাচিত সাবেক সাংসদ। বিএনপি’র কেন্দ্রীয় নেতা।
পরিচালক, ঢাকা ব্যাংক।

০৯) মরহুম আব্দুল জলিল।
আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক, এলজিআরডি মন্ত্রী ছিলেন।
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, মার্কেন্টাইল ব্যাংক।

১০) গোলাম দস্তগীর গাজী।
আওয়ামী লীগ নেতা, নারায়ণগঞ্জ থেকে নির্বাচিত সাংসদ।
গাজী গ্রুপের কর্ণধার।
পরিচালক, যমুনা ব্যাংক। ব্যাংকটি দেউলিয়া ঘোষনার জন্যে আবেদন করেছে বলে জানা গেছে।

১১) এইচ এন আশিকুর রহমান।
দীর্ঘদিন আওয়ামী লীগের কোষাধ্যক্ষের দায়িত্ব পালনকারী রংপুর থেকে নির্বাচিত সাংসদ। সাবেক আমলা। দুর্নীতির দায়ে চাকরি হারান।
চেয়ারম্যান, মেঘনা ব্যাংক।

১২) ফযলে নূর তাপস।
ঢাকা থেকে নির্বাচিত সাংসদ ও আওয়ামী লীগ নেতা।
স্পন্সর ডিরেক্টর, মধুমতি ব্যাংক।

১৩) ডঃ মহিউদ্দীন খান আলমগীর।
বর্তমান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও চাঁদপুর থেকে নির্বাচিত সাংসদ। আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা।
প্রতিষ্ঠাতা, ফার্মার্স ব্যাংক। আবেদন করেও সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতার কারনে ব্যাংকটির চেয়ারম্যান পদ না পেয়ে নিজের স্ত্রীকে চেয়ারম্যান পদে বসান।

১৪) এইচ এম এরশাদ।
সাবেক রাষ্ট্রপতি, জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান।
পরিচালক, ইউনিয়ন ব্যাংক।

১৫) সাঈদ হোসেন চৌধুরী।
আওয়ামী লীগ নেতা ও সাংসদ সাবের হোসেন চৌধুরীর ভাই।
চেয়ারম্যান, ওয়ান ব্যাংক।

১৬) আব্দুল মান্নান চৌধুরী।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির নেতা।
পরিচালক, সাউথ বাংলা এগ্রিকালচার এন্ড কমার্স ব্যাংক।

১৭) এম মনিরুজ্জামান খন্দকার।
শেখ হাসিনার আয়কর উপদেষ্টা।
চেয়ারম্যান, মিডল্যান্ড ব্যাংক।

আর বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় ডাকাত হইতেছে জামাত আর তাদের ইসলামী ব্যাংক। এইটাই হইতেছে ডাকাতদের সর্দার।

Category: চুতরাপাতা
Previous Post:হিটের নেশায় বিবেক বুদ্ধি মনুষ্যত্ব খুইয়ে ফেলা সম্পাদকদের ধিক্কার
Next Post:ইরানের মুতাহ বিবাহ

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top