১. বাংলাদেশে অবিলম্বে শরিয়া আইন চাই। বাংলাদেশ একটি মুসলিম দেশ। বাংলাদেশের ৯৭% মুসলমান মুসলিম। ধর্ম ধর্ম খেলব আবার স্যেকুলার বালছালের ধূঁয়া তুলে বিধর্মীদের বাড়িঘর জ্বালাই দেব- এইটা হবে না। তার চেয়ে ১০০% শরিয়া হোক। বিধর্মীরা জিজিয়া কর দিয়ে থাকলে থাকবে, না হয় ভাগবে। ইসলামী দেশে থাকবে আবার জিজিয়া কর দেবে না, ফাইজলামি পাইছেনি!
২. নাস্তিকতার ধূঁয়া তুইলা ৭১রেও হায়েনার দল ফায়দা লুটতে চাইছিল। কিন্তু দেশের জনগন তখন মূর্খ ছিল। তারা নাস্তিকতার মানেই বুঝে নাই। সেই সাথে ছিল ১০০% দেশপ্রেমিক। তাই হায়েনাগুলারে সাময়িক ভাবে হলেও পুন্দানি দিয়া মুক্তিযুদ্ধে জয়লাভ করা সম্ভব হইছে। আর এই ২য় মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের জনগন আজ মহা জ্ঞানী। তারা নাস্তিকতার মানে বুইঝা ফেলাইছে। সো হায়েনার দল এইবার এদের ঠিকমতো ধর্মের ঘোল শুধু খাওয়াইতেছে না, ঘোলের মধ্যে রীতিমত চুবাইতেছে। যুদ্ধ করবে বাল! ধর্মের ঘোল খাইতে থাক।
স্বাধীনতা অর্জনের চাইতে স্বাধীনতা রক্ষা করাই নাই বেশি কঠিন। বাংলাদেশীগো স্বাধীন হওয়ার যোগ্যতা অর্জন করতে এখনো ম্যালা পথ হাঁটতে হবে। আগে শৃঙ্খল পড়াইছিল পাকিরা, এইবার পড়াইবে ধর্ম। কথায় কথায় যখন পাছায় শরিয়া আইন ঢুকানো হবে, তখন বুঝবি স্বাধীনতা কারে কয়! ততদিন ধর্মের দাবড়ানির উপ্রে থাক।
৩. ৩০ লক্ষরে কোতল কইরা, ২ লক্ষরে ধর্ষণ করার পরও ৩% জামাতিদের এই দেশে অধিকার থাকে আন্তর্জাতিক মানের স্বচ্ছ ও নিরপক্ষ বিচার পাওনের, আর মাগার ১৬ কোটির বিপরীতে ২১ জন নাস্তিকের অনলাইনে বালছাল করনের লাইগা জামাতিগো সেই অধিকার বুঝাই দিতে ১৬ কুটি সুশীলের বিশাল সমুচ্চা হইয়া যাইতেছে। সোদানিগো নবীপ্রেম যে দেশপ্রেম থিকা বিশাল বড়, আর এই নবীপ্রেমের ফাক দিয়ে সব বিচার বাহির হইয়া যাইতেছে, হেইডা কইতে গেলেই লুক খ্রাপ!
৪. ৩% হায়েনাদের ফান্দে পইড়া কার নুনু কতখানি কাটা, সুশিলরা আজ সেইটা প্রদর্শনের প্রতিযোগিতায় নামছে। অথচ কথা ছিল- বুক চিঁইড়া দেখামু দেশপ্রেম!
৫. পিয়াস করিম, আবদুন নূর তুষার, আসিফ নজরুল, মাহমুদুর রহমান, হাসনাত আবদুল হাই-এর মত মডারেট সুশিলরাই ধর্মের সামনে হাইগা মুইটা গড়াগড়ি দিতেছে, আর তুমি কোন বালছাল সুশিল! সময় হইলে তুমিও হাইগা মুইটা তওবা কইরা স্লোগান দিবা- ২য় মুক্তিযুদ্ধের মায়রে বাপ, ধর্ম না মানলে নাইকো মাফ!
৬. এতদিন ছাগুদের লেঞ্জা দেইখা আইছি। এখন দেখুম ধর্মাগাধা আর ধর্মগাই-ধর্মাবালদের লেঞ্জা।
৭. আমার বিশ্বাস, বাংলাদেশিদের ভাঁড়ামি দেখতেছি। আসল ভাঁড়ামি দেখা এখনো বাকি। এক এক কইরা সবাই যখন লেঞ্জা দেখাইতে শুরু করবে, আসল ভাঁড়ামি তখন শুরু হইবে।
আমার আরো বিশ্বাস…থাক কইলাম না। কে কখন আবার আমার বিশ্বাসানুভূতিতে আঘাত দিয়া বসে কে জানে! তখন আবার ডিবির কাছে গিয়া কান্নাকাটি করতে হইবে বিচারের জন্য।
Leave a Reply