লিখেছনে- Mahbub Rashid
এই মাত্র ফ্রন্ট, ইউনিয়ন্, মৈত্রী আর ফেডারেশনের যত বন্ধুবান্ধব আমার ফ্রেন্ড লিস্টে আছে তাদের ও অইসব সঙ্গঠনের পেজে যারা ঘোষিত সদস্য আছেন তাদের প্রোফাইলের একটা কোয়ালিটিটিভ ও কোয়ান্টিটিটিভ এনালিসিস করার মত বিরক্তিকর কাজ কইরা উঠলাম। আরো কিছু বাকি আছে, তবুও এযাবত করা বিশ্লেষণের সারবস্তু মোটামুটি এই রকমঃ
পয়লাঃ তৃণমূল পর্যায়ে যে সব কর্মি আছে তাদের ফেসবুকিয় আচার আচরণের নিদারূন দৈন্য। কেউ কেউ নারীদের নিয়া অশ্লিল পেজ গুলাতে লাইক মারছে, অনেকে সেগুলাতে কমেন্ট করার মত সক্রিয়। ঢাকার বাইরের যারা তথাকথিত প্রগতিশীল রাজনীতি করে তাদের এইসব প্রবণতা বেশি। আসলে আমাদের সমাজের মইদ্ধে প্রবহমান যৌন হতাশা তার কারণ। প্রগতিশীল রাজনীতির প্রগতিশীলতা তাদের মানসে পৌছাইতে পারে নাই। এছাড়া নানা মৌলবাদী আচরণপ্রকাশক কথাবার্তা, ধর্মিয় অসহিষ্ণুতা এই সব তো আছেই।
দুসরাঃ মধ্যম পর্যায়ে যারা আছেন তারা তুলনামূলকভাবে তাগো ফেবু পরিচ্ছন্ন রাখতে সচেষ্ট। হয়ত তথাকথিত দৈন্য তাদেরও আছে কিন্ত অবস্থাঙ্গত কারণে তারা সেগুলি প্রকাশ করে না, অবদমন করে। কারণ এই যালিম দুনিয়া নষ্ট সমাজ তার সমস্ত নেতিবাচকতা নিয়া তাদেরও উপরে সমান ভাবে প্রযুক্ত হয়।
তিসরাঃ যে সব ছাত্র সঙ্গঠন আকারে যত বড় তাদের এহেন কর্মির সংখ্যা তত বেশি। এই সংখ্যাটা মোটেও সে সব ছাত্র সংগঠনের আদর্শের উপর নির্ভর্শীল নয়।
আমি কারো নাম পাবলিক্লি প্রকাশ করব না। যদিও রেফারেন্স হিসেবে আমি সেগুলা লিস্টিং করেছি। ছাত্র সংগঠনগুলর কোন দ্বায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তি ছাড়া আমি সেগুলো প্রকাশ না করার ব্যাপারে বদ্ধপরিকর।
Leave a Reply