ইহা একটি গুজব পোস্ট। গুজবে কান দিবেন না এবং ভোট-ডাকাতদের ভোট-ডাকাতি নিয়েও কোনো সত্য কথা প্রচার করে বা ভোট-ডাকাতিকে সুস্থ-নিরপেক্ষ নির্বাচন বলে গুজব সৃষ্টি করবেন না।
খবরে প্রকাশ : বাংলাদেশের স্পর্শকাতর বিষয়, রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বিশিষ্টজন সম্পর্কে বিদেশে অবস্থানকারী কেউ মিথ্যা তথ্য দিয়ে #গুজব ছড়ালে তার ওয়ার্ক পারমিট বাতিলের ব্যবস্থা নিচ্ছে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
খুব সম্ভবত মধ্যপ্রাচ্যের শ্রমিকশ্রেণীদের হিন্দিচুল নিয়ে টানাটানি হতে পারে। কিন্তু বিদেশী নাগরিকদের বেলায় ভোট-ডাকাতরা কার কীভাবে কোন হিন্দিচুল ফেলবে, সে ব্যাপারে কিছু বলে নি।
আচ্ছা এমন যদি হয়–ভোট-ডাকাতরা জানত যে ভোট শেষে ভোট-ডাকাতি নিয়ে কথা উঠবে। তখন ইস্যু ঘোরাতে চোরের মার বড় বিএনপি যেমন পূর্ণিমা-কাহিনী সৃষ্টি করেছিল, তেমনি এদেরকেও হয়ত সংখ্যালঘুদের বাড়িতে হামলা, নয়তো কিছু ধর্ষণ কেস বানাতে হবে। ভোট-ডাকাতরা দুইটাই করেছে। তবে সংখ্যালঘুদের বাড়িতে হামলার ব্যাপারটাকে ছাপিয়ে গেছে সুবর্ণচরের গণধর্ষণ। এবার ওটাকেও চাপা দিতে, মানে ইস্যু ঘোরাতে এবার একটা আবেগী ইস্যুর দরকার–যার পরে আর কোনো কথা হবে না…
এবার একটু এক হাতে ধরেন–একটা আবেগী ইস্যু আগেই ভোট-ডাকাতদের হাতে এসে গিয়েছিল। তারা শুধু অপেক্ষা করছিল সেটাকে ট্রাম্পকার্ড হিসাবে ব্যবহার করার…
এবার গুজবটা দুইহাতে ধরেন, না হলে হাত ফস্কে পড়ে যাবে, আর হুদাই মাথা গরম করে ফেলবেন–যদি এমন হয়, যদি শোনা যায়–সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ভোটের আগেই মারা গেছিলেন, কিন্তু খবরটাকে তখন প্রচার না করে রেখে দেয়া হয়েছে ওই ট্রাম্পকার্ড হিসাবে… তাহলে এই যে তার মৃত্যুর তারিখটা একটু পিছিয়ে দিয়ে প্রচার করা হলো–এটাকে কি গুজব হিসাবে ধরা যাবে? যদি ঘটনাটা সত্যিই এমন হয়, তাহলে ভোট-ডাকাতদের বিরুদ্ধে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কোনো ব্যবস্থা নিতে পারবে? নিলে কী ধরনের ব্যবস্থা, আর না নিলে কেনো নয়?
Leave a Reply