আবু মুসার বর্ণনা মতে নবী (দ:) বলেছেন: “পুরুষদের মধ্যে অনেকেই ত্রূটিমুক্ত কিন্তু নারীদের মধ্যে কেউ ত্রূটিমুক্ত নয়, কেবল ইমরানের কন্যা মেরী এবং ফারাওয়ের স্ত্রী আয়েশা ছাড়া।” (সহিহ মুসলিম, বই ৩১ হাদিস ৫৯৬৬)
ওমর বিন খাত্তাব বর্ণনা করেন, নবী বলেছেন “কোনো স্বামীকে পরকালে প্রশ্ন করা হবেনা কেন সে বউকে পিটিয়েছিল।” (সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২১৪২)
তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্যক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদের ব্যবহার কর। (কোরান ২:২২৩)
আবু হুরাইরা হতে বর্ণিত: আল্লার নবী বলেছেন: “যদি কোনো স্বামী তার স্ত্রীকে বিছানায় ডাকে (সহবাসের উদ্দেশ্যে) আর স্ত্রী মানা করে যার ফলে সামী রাগ্বান্বিত অবস্থায় ঘুমাতে যান, তাহলে ফেরেস্তারা সেই স্ত্রীকে সকাল পর্যন্ত অভিশাপ দিতে থাকে।” (সহিহ বুখারী, ভল্যুম ৮ , হাদিস ৪৬০, সহিহ মুসলিম ভল্যুম ২ হাদিস ৩৩৬৮)
স্বামী যখন (যৌন) প্রয়োজনে নিজ স্ত্রীকে আহ্বান করে, তখন তার ডাকে সাড়া দেয়া স্ত্রীর কর্তব্য, যদিও সে চুলায় রান্নার কাজে ব্যস্ত থাকে। (তিরমিজি ১১৬০, ইবনে মাজা ৪১৬৫)
তোমাদের জন্য রমজানের রাত্রে তোমাদের বিবিগনের নিকট গমন করা জায়েজ করা হইয়াছে, তোমার বিবিগন তোমাদের আচ্ছাদন আর তোমরা তাদের আচ্ছাদন, আল্লাহ জানিতে পারিলেন যে তোমরা নিজেদের ক্ষতি করিতেছিলে, সুতরাং তিনি তোমাদের অপরাধ মার্জনা করিলেন এবং তোমাদের দোষ ছাড়িয়া দিলেন, সুতরাং এখন উহাদের সহিত সহবাস কর। (কোরান ২:১৮৭)
Leave a Reply