• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

রেফারেন্স : দশরথের ৩৫২ জন স্ত্রী

You are here: Home / পাল্লাব্লগ / রেফারেন্স : দশরথের ৩৫২ জন স্ত্রী
August 24, 2018

দশরথের ভার্যার সংখ্যা তিনশত বায়ান্ন। রাম যখন বনবাস যাত্রার সমস্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করে পিতার সাথে দেখা করতে যান, তখন দররথের দ্বাররক্ষী সুমন্ত্রকে তার আগমনের খবর দিতে বলেন। সুমন্ত্র দশরথের কাছে রামের আগমনের খবর দিলে রাজা দশরথ চান তার সব স্ত্রীদেরকে সাথে করে তারপর রামের সাথে দেখা করবেন, তাই তিনি সুমন্ত্রকে তখন তার স্ত্রীদেরকে ডেকে আনতে বলেন। সুমন্ত্র তখন ভেতরের ঘরে গিয়ে দশরথের স্ত্রীদেরকে সব বললে দশরথের ৩৫০জন স্ত্রী রামের মাতা কৌশল্যাকে সাথে নিয়ে রাজার কাছে আসেন।

এখন প্রশ্ন হলো–৩৫০ জন স্ত্রীর কথা উল্লেখ থাকলে ৩৫২জনের কথা আসে কীভাবে? সুখময় ভট্টাচার্যের রামায়ণের চরিতাবলীতে তার একটা ব্যাখ্যা আছে–৩৫০ জনের মধ্যে সুমিত্রা আছে + কৌশল্যা + কৈকেয়ী = ৩৫২।

[এখানে পুরো পিডিএফ/ইবুক পাবেন – রামায়ণের চরিতাবলী – সুখময় ভট্টাচার্য ]

সুখময় ভট্টাচার্য রেফারেন্স হিসাবে ২।৩৪।১২ এবং ২।৩৯।৩৬ উল্লেখ করেছেন। [২।৩৪।১২–এখানে ২ মানে দ্বিতীয় কাণ্ড–অযোধ্যা কাণ্ড, ৩৪ মানে ৩৪তম সর্গ, ১২ মানে ১২তম শ্লোক; ২।৩৯।৩৬–এখানে ২ মানে দ্বিতীয় কাণ্ড–অযোধ্যা কাণ্ড, ৩৯ মানে ৩৯তম সর্গ, ৩৬ মানে ৩৬তম শ্লোক]

এবার রামায়ণের অনুবাদের দিকে যাই। বাল্মীকি রামায়ণের মূল সংস্কৃত থেকে বাংলায় হেমচন্দ্র ভট্টাচার্যের অনুবাদ সুধীমহলে সমাদৃত। উনি ২ খণ্ডে রামায়ণের মূল সংস্কৃত থেকে বাংলায় অনুবাদ করেছেন, তবে বাংলা অনুবাদের সাথে মূল সংস্কৃত দেননি। প্রথম খণ্ডের দ্বিতীয় কাণ্ডের (অযোধ্যা কাণ্ড) ৩৪তম সর্গের অনুবাদের স্নাপশট দেয়া হলো (২০০তম পৃষ্ঠা)। এখানেও তিনি কৌশল্যাসহ আরো ৩৫০ জনের কথা উল্লেখ করেছেন।

[হেমচন্দ্র ভট্টাচার্যের অনুবাদিত বাল্মীকি রামায়ণের পুরো পিডিএফ/ইবুকের লিঙ্ক – বাল্মীকি রামায়ণ – হেমচন্দ্র ভট্টাচার্য ]

এবার মূল সংস্কৃততে আসি। মূল সংস্কৃতসমেত অনুবাদ করেছেন পঞ্চানন ভট্টাচার্য। তবে সুখময় ভট্টাচার্য যে রেফারেন্স দিয়েছেন (২।৩৪।১২ এবং ২।৩৯।৩৬) তার সাথে একটু গরমিল আছে। পঞ্চানন ভট্টাচার্যের অনুবাদে প্রথম রেফারেন্সটির শ্লোক নাম্বার ১২ নয়, ১৩। (পৃষ্ঠা. ২২৬)

মূল শ্লোক :
অর্দ্ধসপ্তশতাস্তাস্ত প্রমদাস্তামরলোচনাঃ
কৌসল্যাং পরবার্য্যাথ শণ্নৈর্জগ্মুর্ধৃতব্রতাঃ।।

তবে দ্বিতীয় রেফারেন্সের শ্লোক নাম্বারের মিল আছে। (পৃষ্ঠা. ২৩৯)

মূল শ্লোক :
এতবিদভিনীতার্থমুক্ত্ব স জননীং বচঃ।
ত্রয়ঃশতশতার্দ্ধা হি দদর্শাবেক্ষ্য মাতরঃ।। (জানিনা ঠিকঠাক পাঠ হলো কি না। পরিষ্কার অনুবাদ পেলে পরে আবার বানান চেক করে দেখব।)

[পঞ্চানন তর্করত্ন অনুবাদিত বাল্মীকি রামায়ণের পুরো পিডিএফ/ইবুকের লিঙ্ক – বাল্মীকি রামায়ণ – পঞ্চানন তর্করত্ন ]

Category: পাল্লাব্লগTag: রামায়ণ
Previous Post:দ্য প্যাট্রিয়ট
Next Post:বিশু কর্মকারের ডায়েরি – ০৩ : জন্মাষ্টমী

Reader Interactions

Comments

  1. Reaz Tuhen

    August 6, 2020 at 12:09 pm

    thanks sir very helpful articles
    Bangla Hadis

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top