• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

ইসলামে নারী অধিকারের জোয়ার – ৩

You are here: Home / ধর্মকারী / ইসলামে নারী অধিকারের জোয়ার – ৩
June 13, 2016
লিখেছেন জিওর্দানো ব্রুনো

প্রথম পর্ব > দ্বিতীয় পর্ব
মুমিন ভাইয়েরা, বিয়া-শাদির কথা কিছু ভাবতেছেন? ভাবলে আপনাদের জন্য কিছু মসলা মাসায়েল নিচে দিলাম। যারা বিবাহিত, তারাও বিয়ের চিন্তা-ভাবনা করতে পারেন। বউ যদি অনুমতি না দেওয়ার মত পাপ করে, তাহলেও সমস্যা নাই। তারে এই পোস্টের ছায়াতলে নিয়া আসেন। কথা দিতেছি, তারে আমি হাদিস দিয়া গোসল করাইয়া পাপমুক্ত কইরা দিমু।
বিয়ে কিন্তু করতেই হবে, কারণ বিয়ে না করা আর খাসি হয়ে যাওয়া একই কথা:

সা‘দ ইবনু আবী ওয়াক্কাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘উসমান ইবনু মাজ‘উনকে বিয়ে করা থেকে বিরত থাকতে নিষেধ করেছেন। নাবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামতাঁকে যদি অনুমতি দিতেন, তাহলে আমরাও খাসি হয়ে যেতাম।
(সহিহ বুখারী, ভল্যুম ৭, বই ৬২ , হাদিস ১২)

বিয়ে করতে হবে কুমারী মেয়ে বা অবিবাহিত মেয়ে। আগে থেকে জেনে নিবেন, তিনি উর্বর কি না। কারণ আল্লাহর নবী চান, তাঁর অনুসারীরা সংখায় বৃদ্ধি পাক। নাহলে বাস, ট্রেন, কনসার্ট, শপিংমলে আত্মঘাতী বোমা মারা পাবলিক শর্ট পইড়া যাবে।

মালিক ইবনে ইয়াসার বর্ণনা করেছেন, এক ব্যক্তি নবীকে (দ:) বলল, “একটা উচ্চ বংশের সুন্দরী মেয়ে আছে, কিন্তু সে বন্ধ্যা, আমি কি তাকে বিয়ে করতে পারি?” নবী বললেন “না।” সে তার কাছে আবার এলো। নবী তাকে আবার নিষেধ করলেন। সে তৃতীয় বার নবীর কাছে এলে নবী বললেন: “সেই মেয়েদের বিয়ে কর, যারা প্রেমময়ী এবং উত্পাদনশীল। কারণ আমি তোমাদের দিয়ে সংখায় তাদের পরাস্ত করবো।”
(সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২০৪৫)

বুঝলেন মিয়ারা, বন্ধ্যা মেয়ের অধিকার নাই বিয়া করার।|
ওহ্, ভালো কথা। যদি বিয়ের পরে বাসর রাতে টের পান যে, আপনার স্ত্রী গর্ভবতী এবং সে আপনার কাছে তা লুকাইছে, তাইলে তালাক দিবেন কি দিবেন না, এটা পরের ব্যাপার। আগে বাচ্চা জন্ম হইতে দেন, মুমিনদের সংখ্যা বাড়তে দেন, তারপরে শালীর বেটিরে পিডাইয়া তক্তা বানাইয়া ফালান:

বাসরাহ নামে এক আনসারী বর্ণনা করলেন: আমি পর্দায় আবৃত থাকা এক কুমারীকে বিবাহ করলাম। আমি যখন তার নিকটে আসলাম, তখন দেখলাম গর্ভবতী। আমি ব্যাপারটা নবীজিকে জানালাম, তিনি বললেন: মেয়েটি মোহরানা পাবে। কেননা তুমি যখন তাকে মোহরানা দিলে, তখন তার জননাঙ্গ তোমার জন্য আইনসিদ্ধ হয়ে গেলো। শিশুটি তোমার ক্রীতদাস হবে এবং শিশুর জন্মের পর মেয়েটিকে প্রহার করবে – খুব কঠোরভাবে।
(সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২০৪৫)

(চলবে)
Category: ধর্মকারীTag: রচনা, হাদিস
Previous Post:খ্রিষ্টান মমিনা
Next Post:যথাশব্দের সন্ধানে

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top