সা‘দ ইবনু আবী ওয়াক্কাস (রাঃ) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, নাবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ‘উসমান ইবনু মাজ‘উনকে বিয়ে করা থেকে বিরত থাকতে নিষেধ করেছেন। নাবীসাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামতাঁকে যদি অনুমতি দিতেন, তাহলে আমরাও খাসি হয়ে যেতাম।
(সহিহ বুখারী, ভল্যুম ৭, বই ৬২ , হাদিস ১২)
মালিক ইবনে ইয়াসার বর্ণনা করেছেন, এক ব্যক্তি নবীকে (দ:) বলল, “একটা উচ্চ বংশের সুন্দরী মেয়ে আছে, কিন্তু সে বন্ধ্যা, আমি কি তাকে বিয়ে করতে পারি?” নবী বললেন “না।” সে তার কাছে আবার এলো। নবী তাকে আবার নিষেধ করলেন। সে তৃতীয় বার নবীর কাছে এলে নবী বললেন: “সেই মেয়েদের বিয়ে কর, যারা প্রেমময়ী এবং উত্পাদনশীল। কারণ আমি তোমাদের দিয়ে সংখায় তাদের পরাস্ত করবো।”
(সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২০৪৫)
বাসরাহ নামে এক আনসারী বর্ণনা করলেন: আমি পর্দায় আবৃত থাকা এক কুমারীকে বিবাহ করলাম। আমি যখন তার নিকটে আসলাম, তখন দেখলাম গর্ভবতী। আমি ব্যাপারটা নবীজিকে জানালাম, তিনি বললেন: মেয়েটি মোহরানা পাবে। কেননা তুমি যখন তাকে মোহরানা দিলে, তখন তার জননাঙ্গ তোমার জন্য আইনসিদ্ধ হয়ে গেলো। শিশুটি তোমার ক্রীতদাস হবে এবং শিশুর জন্মের পর মেয়েটিকে প্রহার করবে – খুব কঠোরভাবে।
(সুনান আবু দাউদ, বই ১১ হাদিস ২০৪৫)
Leave a Reply