ধার্মিকরা সবসময় জ্ঞাণী হয় , কেননা তাঁদের ধর্মগ্রন্থে সব উত্তর দেয়া থাকে । যার মাধ্যমে তাঁরা সবকিছু সহজে বুঝতে পারে । যেমন এই মহাবিশ্ব কে সৃষ্টি করেছে ? প্রাণের সৃষ্টি কিভাবে ? মানুষ কিভাবে এল ? এই জাতীয় সকল প্রশ্নের উত্তর তাঁরা হাজার বছর আগে থেকে জানে । কিন্তু নিধার্মিকরা মূর্খ , তাঁরা এইসকল প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে প্রচুর টাকা ও সময় অপচয় করে । কি দরকার এত শত গবেষণাগার , ঐ টাকা দিয়ে কতশত ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলা যেত ।আপচুচ । কি দরকার পৃথিবীর বাইরে গিয়ে প্রাণের অস্তিত্ব খোঁজার ? বেকুবের দল । ওদের জন্ম কি এইজন্য হয়েছিল ? কোথায় ধর্মীয় গ্রন্থগুলো নিয়ে গবেষণা করবি , বোঝার চেষ্টা করবি উপরওয়ালা তোদেরকে তাঁর প্রার্থনার জন্য পাঠিয়েছে , তাঁকে সন্তুষ্ট করে কিভাবে বেহেশতে যাওয়া যায় । অথচ তাঁরা তা না করে মহাকাশে মহাকাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে । হতচ্ছাড়ারা বুঝবি পৃথিবীতে তোদের মহাকাশে যাওয়ার জন্য পাঠিয়েছিল নাকি বেহেশতে যাওয়ার জন্য পাঠিয়েছিল ? মহাকাশে গিয়ে তোরা পেয়েছিসটা বা কী ? তাও তো বিভিন্ন পেইজ ঘুরে দেখি সেখানে সৃষ্টিকর্তার নাম লেখা । আরে ব্যাটা অন্য কোন গ্রহে যদি প্রাণ থাকত তাহলে ধর্মগ্রন্থগুলোতে কি তা বলা থাকত না ? যেহেতু বলা নাই সেহেতু আর কোথাও প্রাণ নাই । আর পাইলে একটু বলিস , পাতাগুলো খুঁজে দেখব কোথাও লুকিয়ে টুকিয়ে থাকতে পারে , বলা তো যায় না হারামজাদার খুঁজে বেরও করে ফেলতে পারে । আজ আমাদের তরুণ সমাজ বিপদগ্রস্থ । তাঁরা ধর্মগ্রন্থগুলো মুখস্থ না রেখে কিসব বই মুখস্থ রাখে ।হাবিজাবি কিসব লেখা থাকে তাতে । আবার তাঁর নাম দেয়া হয়েছে বৈজ্ঞানিক গ্রন্থ । কিসব বিজ্ঞানীদের লেখা নাকি বইগুলোতে থাকে , যা তাদের ধর্মগ্রন্থগুলো থেকে দুরে সরিয়ে রাখছে । ঐ পোলাপাইনদের কে বুঝাবে যে , যারা জ্ঞান থেকে বিতাড়িত তাদেরকেই বিজ্ঞানী বলে । আশা রাখি পোলাপাইন বুঝতে পারবে তাঁদেরকে সৃষ্টিকর্তা কেন পাঠিয়েছে । তাঁকে সন্তুষ্ট না করলে বেহেশত মিস কইলাম , তারপরও যদি বিশ্বাস না কর , তাহলে তোমার চাঁদ দেখা , মহাকাশে সৃষ্টিকর্তার অবাধ্য হয়ে প্রাণ খুঁজে বেড়ানো পাছা দিয়ে বের করা হবে । বলে রাখলাম ।
—Myforbidden Kingdom
Wednesday, February 15, 2012 at 10:27am
Leave a Reply