• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

অনলাইনে নতুন বিনোদনী প্রজাতি – হিন্দু “নাস্তিক”

You are here: Home / ধর্মকারী / অনলাইনে নতুন বিনোদনী প্রজাতি – হিন্দু “নাস্তিক”
August 26, 2016
হিন্দু “নাস্তিক” প্রজাতির গতকালের বাণী:

ইছলামের নবীর এক স্ত্রীর বয়স ছিলো ৬, শুধু এটুকু জেনেই তাকে শিশুকামী বলা যাবে, কিন্তু কৃষ্ণের ১৬১০৮ স্ত্রী ছিলো জেনেও তাকে “লুইচ্চা” বলার আগে অর্বাচীন নাস্তিকদের উচিত হবে হিন্দুধর্ম ও কৃষ্ণ সম্পর্কে গভীর স্টাডি করা। আর হ্যাঁ, হিন্দুরা তার পূজা করলেও কৃষ্ণ চরিত্রটা তো কাল্পনিক।

নিচ্চই! নিচ্চই! আর তাছাড়া এই পূজার সাথে হিন্দুধর্মের কোনও সম্পর্ক থাকলে তো! এটা স্রেফ বাঙালি সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ! 
বছর দুয়েক আগে কৃষ্ণ সম্পর্কে ধর্মকারীতে প্রকাশিত হয়েছিল একটি মজাদার পোস্ট:
কৃষ্ণ – ১৭৭১৮৮ সন্তানের পিতা!
লিখেছেন ভীতুর ডিম
বিভিন্ন পুরাণ ও লোকবিশ্বাস অনুযায়ী কৃষ্ণ ১২৫ বছর বেঁচে ছিলেন। এবং সেই মহাভারত, পুরাণ অনুযায়ী কৃষ্ণের স্ত্রী ছিলেন ১৬১০৮ জন মাত্র। যাদের প্রত্যেকের গর্ভে ১০ টি করে পুত্র আর ১ টি করে কন্যাসন্তানের জন্ম হয়। 
কিন্তু দুটো জিনিস আমার কাছে স্ববিরোধী লাগে। কী রকম? 
ধরা গেল, কৃষ্ণ ১৫ বছর বয়স থেকে সন্তানের পিতা হতে শুরু করে। এবং এই ধারা বজায় রাখে ১০০ বছর পর্যন্ত – যা কিনা অসম্ভব বলেই মনে হয়। তবু নাহয় মেনে নিলাম। তাহলে দাঁড়াচ্ছে, সন্তানজন্মদানপ্রক্রিয়ায় অংশ নেয়ার জন্য কৃষ্ণ সময় পেয়েছিল মোট ৮৫ বছর। 
এবার একটু অঙ্ক কষা যাক। 
১৬১০৮ জন স্ত্রীর যদি ১১ জন করে সন্তান হয়, তাহলে মোট সন্তানের সংখ্যা হল ১৬১০৮ x ১১ = ১৭৭১৮৮ জন।
এবার ধরা যাক, তিনি দিনে পাঁচ বার করে মিলন করছেন এবং প্রতিটি মিলনের ফলেই একটি করে সন্তান জন্মেছে – যা কিনা লজিক্যালি সম্ভব নয়, তবু নাহয় ধরে নিলাম। তার মানে তাকে সঙ্গম করতে হয়েছে ১৭৭১৮৮ / ৫ = ৩৫৪৩৭.৬ দিন। যা কিনা বছরের হিসেবে দাঁড়ায় ৩৫৪৩৭.৬ / ৩৬৫ = ৯৭ বছর।
অথচ তিনি সময় পেয়েছিলেন ৮৫ বছর। তাহলে কী করে সম্ভব হল? তাহলে কি কৃষ্ণের ১২৫ বছর বাঁচাটা গল্প নয়? তাহলে কি ১৬১০৮ জন স্ত্রীর ব্যাপারটা মিথ্যে নয়? তাহলে কি ১১ টি করে প্রত্যেক স্ত্রীর সন্তান হওয়াটা ভাঁওতা নয়? 
একটু ভাবুন… হরে কৃষ্ণ… হরে কৃষ্ণ… হেহহেহেহেহ…
Category: ধর্মকারীTag: গরুপূজারি, মিতকথন, রচনা
Previous Post:হে বঙ্গ, ভাণ্ডারে তব অযুত আবাল
Next Post:বিশ্বজুড়ে ইছলামী শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রক্রিয়া

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top