প্রাপ্তমনস্ক হয়ে ওঠার পরে ধর্ম বিষয়ক জ্ঞানদানের প্রথা থাকলে পৃথিবীতে আস্তিকের সংখ্যা বহু শতাংশে কম হতো, এ নিয়ে কারুর কোনও সন্দেহ আছে? আসলে শৈশবে মগজে ঢুকিয়ে দেয়া ধর্মভীতি থেকে বেরিয়ে আসতে পারে না অধিকাংশ লোকেই।
শিশুমস্তিষ্কপ্রক্ষালনপটু ধর্মগুলো এই দুর্বলতার পূর্ণ সদ্ব্যবহারে অতিশয় তৎপর। জিসাস ক্যাম্প নামের একটি ভয়াবহ ডকুমেন্টারি প্রকাশ করেছিলাম ধর্মকারীতে। সেই ছবি থেকে বাদ পড়া একটি দৃশ্যের সন্ধান পেলাম সম্প্রতি। দেখুন এবং ভেবে দেখুন, ধর্মের উদ্ভট, অলীক ও ভিত্তিহীন ভীতিসঞ্চারী বিষয়গুলো শিশু মস্তিষ্কে সেঁধানো আসলে স্পষ্টতই শিশুনির্যাতনের (নির্যাতন মানেই তা শারীরিক, তা কিন্তু নয়) একটি ধরন কি না।
প্রাসঙ্গিক আরও একটি পোস্ট।
Leave a Reply