Oct 3, 2019, 11:24 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
মহাউন্মাদ বলতে আপনারা কী বুঝেন?
Sep 27, 2019, 12:26 PM
Jul 23, 2019, 12:48 AM
Apr 21, 2019, 11:56 AM
Apr 2, 2019, 1:32 PM
Nov 20, 2018, 11:08 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
পাঁচ বছরে সাড়ে তিন হাজার। তারপর থিকা দেখি লিক কমতেছে আর কমতেছে...
হে আল্লা, এ কেমুন ঠাডা ফেলাইলা!
হে আল্লা, এ কেমুন ঠাডা ফেলাইলা!
Oct 9, 2018, 2:36 PM
মহাউন্মাদ shared a photo.
শবে মেরাজের রাতে, সবে বোরাকের খাটে...
Updated Apr 14, 2018, 10:40 AM
Apr 14, 2018, 10:40 AM
Updated Nov 23, 2017, 2:08 PM
Nov 23, 2017, 2:08 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
৩০০০+ লাইক! ;)
ধন্যবাদ সবাইকে (Y)
ধন্যবাদ সবাইকে (Y)
May 25, 2017, 11:30 AM
Jul 5, 2016, 11:18 AM
মহাউন্মাদ shared a photo.
Updated Nov 26, 2015, 11:59 PM
Nov 26, 2015, 11:59 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
ওয়াও ২০০০+
ধইন্যাবাটা সবাইকে!
ধইন্যাবাটা সবাইকে!
Feb 11, 2015, 1:54 PM
Jan 14, 2015, 1:05 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
- মূর্তিভাঙা সবচেয়ে বড় "দুর্বৃত্তের" নাম কী?
-- মহাম্মদ।
-- মহাম্মদ।
Sep 28, 2014, 12:28 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
এই পেজে লাইক বাড়লেই অবাক হই।
গত দুইদিনে দুইটা লাইক কমছে :D
গত দুইদিনে দুইটা লাইক কমছে :D
Sep 12, 2014, 9:52 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
অবিকৃত কোরান ........
কোরানের আয়াতের সংখ্যা কত?
1) হযরত আয়েশা (রঃ) মতে ৬৬৬৬ টি আয়াত ।
2) হযরত ওসমান (রঃ) মতে ৬২৫০ টি আয়াত ।
3) হযরত আলী (রঃ) মতে ৬২৩৬ টি আয়াত ।
4) হযরত ইবনে মাসউদ (রঃ) মতে ৬২১৮ টি আয়াত ।
5) মক্কার গননা মতে ৬২১২ টি আয়াত ।
6) বসরার গননা মতে ৬২২৬ টি আয়াত ।
7) ইরাকের গননা মতে ৬২১৪ টি আয়াত।
যদিও প্রচলিত কোরানের আয়াত গুনলে এর একটিও সংখ্যা পাওয়া যায় না। এর একটাই কারন কোরান একমাত্র অবিকৃত গ্রন্থ। আল্লাহ তায়লা নিজে এই কোরানের হেফাজতের দায়িত্ব নিসে …. আলহামদুলিল্লাহ ।
(সৌজন্যে: নিশা চর)
কোরানের আয়াতের সংখ্যা কত?
1) হযরত আয়েশা (রঃ) মতে ৬৬৬৬ টি আয়াত ।
2) হযরত ওসমান (রঃ) মতে ৬২৫০ টি আয়াত ।
3) হযরত আলী (রঃ) মতে ৬২৩৬ টি আয়াত ।
4) হযরত ইবনে মাসউদ (রঃ) মতে ৬২১৮ টি আয়াত ।
5) মক্কার গননা মতে ৬২১২ টি আয়াত ।
6) বসরার গননা মতে ৬২২৬ টি আয়াত ।
7) ইরাকের গননা মতে ৬২১৪ টি আয়াত।
যদিও প্রচলিত কোরানের আয়াত গুনলে এর একটিও সংখ্যা পাওয়া যায় না। এর একটাই কারন কোরান একমাত্র অবিকৃত গ্রন্থ। আল্লাহ তায়লা নিজে এই কোরানের হেফাজতের দায়িত্ব নিসে …. আলহামদুলিল্লাহ ।
(সৌজন্যে: নিশা চর)
Aug 23, 2014, 3:03 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
ধর্ষণের প্রধান কারণ যদি পোষাকই হয় বলে মন্তব্য করে মোল্লারা তাহলে হলিউড, বলিউড, আর পর্ণ স্টার'রা ধর্ষণ না হয়ে, ছয় বছরের মাদ্রাসার ছাত্রী ধর্ষিত হয় কেন ? তার পোষাকে কি কোন ঘাটতি ছিলো ? নাকি এসব মহাউন্মাদের কাছ থেকে পিছলাম শিক্ষা গ্রহণ ? :p ;)
Aug 22, 2014, 11:07 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
মহাউন্মাদের আম্মু কন্যা বিবিগণ সবাই ভালো আছে। আপনারা কেমন আছেন?
Jun 6, 2014, 10:52 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
ইয়াল্যা ৯০০ লাইক :P
May 8, 2014, 1:32 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
আল্যা যে নাই, তার সবচেয়ে বড় প্রমাণ কোরান-হাদিস!
May 6, 2014, 4:33 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
'ধর্মই সকল কৌতুকের উৎস'--ধর্মকারীর এই স্লোগান পালটিয়ে 'ধর্মই সকল নির্মমতার উৎস' করার সময় হয়ে গেছে।
Apr 28, 2014, 10:52 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
নবীজি খুব একজন প্রেমিক রোমান্টিক বিয়াক্তি ছিলেন এইটা আমরা সবাই জানি।
তো চলেন, আজকে আমরা তিনি কিভাবে মা জুয়ারিয়াহ কে নিকাহ করেছেন তার লোমান্টিক কাহিনি শুনি। এই কাহিনি সম্পূর্নরূপে ছহি বুখারী ও ইবনে ইশহাক হইতে সংগৃহীত।
তো শুনেন কাহিনিঃ
নবীজির মাথায় একদিন প্রচন্ড গায়েবি রোমান্টিক উপদ্রব দেখা দিল,
তিনি তার সাহাবীদল তথা সন্ত্রাসীদলকে বললেন
"ছল ছল আমরা বনী মুস্তালিক গোত্রের কল্লা ফালাই ছান্তি প্রতিস্টা করি"
"ডাকাতদলের লোকেরা, আই মিন ছাহাবীরা বলিলেন নবীজি তারা তো একেবারে ডিফেন্সলেস, তারাতো রাখালগিরি করিতেছে, ছাগ চরাইতেছে, পানি সংগ্রহ করিতেছে,
তাহারা তো পিপড়ার চাইতেও হার্মলেছ! তাহাদিগকে এটাক করিয়া কল্লা কাটা কাটি করাটা কি অনুচিত হইবে না?" উমর পইরযন্ত এই আক্রমনে অনুতসাহিত করেন।
কিন্তু নবীজির মাথায় সে কি রোমান্সের নেশা, সেদিন ছম্ভবত ইহুদি নাছারাদের বালুবাসা দিবস ছিলু, নবীজি বলিলেন
"ধুরবাল এইসব কি কও,তুমরা কি মুমিন না বিতু মালু? চল ছল কল্লা ফালাই,
জামছে এক ফিস্ট হো যায়েগা। " [1]
অতঃপর নবীজী তাহার দলবল লইয়া নীরিহ অপ্রস্তুত রাখালগীরি ও পানি সংগ্রহে ব্যাস্ত বেকুব বনী মুস্তালিক গোত্রের উপরে ছহিহ ছান্তিপূর্ন জিহাদি জোশের আক্রমন ছালাইলেন। যেসব পুরুষের বাল গজাইছিল, অর্থাত যারা নাবালক নহে, সকলকে তিনারা লুমান্টিকভাবে কতল করিলেন, নবীজির কি দয়া, নাবালকদের তারা শুধুমাত্র বন্দী করিয়াছিলেন, কতল করেন না। ছুবহানয়াল্লাহ।
তাদের নারীদেরকে তারা গনিমতের মাল তথা আল-আনফাল(ইহা একটু ছুরার নাম) হিসেবে
আটক করিলেন, অতঃপর ওই নারীদেরকে ডাকাতদলের মাঝে বন্টন করিয়া দেওয়া হইলো।
নবীজি এতই লোমান্টিক যে যে জুয়ারিয়ার পিতা ও ভাইদেরকে অল্প কিছুক্ষন আগেই ছহি ইছলামিক ছান্তিপূর্ন কতল করিয়াছিলেন, গনিমতের মালের মইধ্যে সেই জুয়ারিয়া কে তিনি পছন্দ করিলেন। বলিলেন, এই ছাহাবিরা, তুমরা কেউ ওকে ধর্ষন করিবে না।
ওকে আমারে বিয়াপুক পছন্দ হইয়াছে, আমিই ওকে আজলের ছহিত ধর্ষন করিবো।
সারারাত নবীজির তাবু হইতে নানাবিধ আওয়াজ আসিতে লাগিলো,
তাহাকি আনন্দের নাকি আর্তনাদের তাহা বলিতে পারি না।
সকালবেলা ছাহেবাগন যখন নবীর কাছে গনিমতের মাল ধর্ষনে মাল আউট হইবার পূর্বেই পেনিস আউট করা যাইবে কি না, এই অনুমতি চাহিতে আসিলেন, তখন তারা এক ক্লান্ত নবী ও বিদ্ধস্ত জুয়ারিয়াকে দেখিতে পাইলেন। [2]
তারা জিজ্ঞাসিলেন,
জুয়ারিয়াকে কি আপনি বিবাহ করিবেন নাকি দাসি হিসেবেই ভোগ করিবেন?
তখন নবী বলিলেন, "নাহ, এই মালখানা বেশ খাসা।"
সাহেবাগন বলিলেন "এর নাম তো বাররাহ- (খোদাভক্ত),
নবীজিকি "খোদাভক্তকে" ভোগ করিয়াছেন?"
নবী তখন কহিলেন "নাউজুবিল্লাহ" , এই নামের গনিমতরে CTN.
আইজ থেইকা এর নাম বদল, বাররাহ এর নাম আইজ থেইকা এই কচি মালটার নাম জুয়ারিয়াহ(স্বেহময়ী কিশোরী)। [3]
আর শুন হে আমার ডাকাতদলের সাংগোপানগোরা,
জুয়ারিয়া যখন হইতে পর্দা করিবে,
তখন হইতেই তোমরা ধরিয়া নিবে যে আমি তাকে নিকাহ করিয়াছি।
অতঃপর তিনি জুয়ারিয়াকে পর্দা করিতে বলিলেন।
আর এভাবেই নবীজি ও জুয়ারিয়ার পাগলা হাওয়া রোমান্টিক বিবাহ সম্পন্ন হইলো।
সবাই বলেন "ছুবানাল্লাহ!.
রেফারেন্স সমগ্রঃ
[1] সহিহ বুখারী:খন্ড৩:বই৪৬:হাদিস৭১৭
[2]সহিহ মুসলিম:বই২৫:হাদিস৫৩৩৪
[3]সহিহ বুখারী:খন্ড৩:বই৪৬:হাদিস ৭১৮
হাদিস প্রচারে: শ্রোডিঞ্জারের বিড়াল
তো চলেন, আজকে আমরা তিনি কিভাবে মা জুয়ারিয়াহ কে নিকাহ করেছেন তার লোমান্টিক কাহিনি শুনি। এই কাহিনি সম্পূর্নরূপে ছহি বুখারী ও ইবনে ইশহাক হইতে সংগৃহীত।
তো শুনেন কাহিনিঃ
নবীজির মাথায় একদিন প্রচন্ড গায়েবি রোমান্টিক উপদ্রব দেখা দিল,
তিনি তার সাহাবীদল তথা সন্ত্রাসীদলকে বললেন
"ছল ছল আমরা বনী মুস্তালিক গোত্রের কল্লা ফালাই ছান্তি প্রতিস্টা করি"
"ডাকাতদলের লোকেরা, আই মিন ছাহাবীরা বলিলেন নবীজি তারা তো একেবারে ডিফেন্সলেস, তারাতো রাখালগিরি করিতেছে, ছাগ চরাইতেছে, পানি সংগ্রহ করিতেছে,
তাহারা তো পিপড়ার চাইতেও হার্মলেছ! তাহাদিগকে এটাক করিয়া কল্লা কাটা কাটি করাটা কি অনুচিত হইবে না?" উমর পইরযন্ত এই আক্রমনে অনুতসাহিত করেন।
কিন্তু নবীজির মাথায় সে কি রোমান্সের নেশা, সেদিন ছম্ভবত ইহুদি নাছারাদের বালুবাসা দিবস ছিলু, নবীজি বলিলেন
"ধুরবাল এইসব কি কও,তুমরা কি মুমিন না বিতু মালু? চল ছল কল্লা ফালাই,
জামছে এক ফিস্ট হো যায়েগা। " [1]
অতঃপর নবীজী তাহার দলবল লইয়া নীরিহ অপ্রস্তুত রাখালগীরি ও পানি সংগ্রহে ব্যাস্ত বেকুব বনী মুস্তালিক গোত্রের উপরে ছহিহ ছান্তিপূর্ন জিহাদি জোশের আক্রমন ছালাইলেন। যেসব পুরুষের বাল গজাইছিল, অর্থাত যারা নাবালক নহে, সকলকে তিনারা লুমান্টিকভাবে কতল করিলেন, নবীজির কি দয়া, নাবালকদের তারা শুধুমাত্র বন্দী করিয়াছিলেন, কতল করেন না। ছুবহানয়াল্লাহ।
তাদের নারীদেরকে তারা গনিমতের মাল তথা আল-আনফাল(ইহা একটু ছুরার নাম) হিসেবে
আটক করিলেন, অতঃপর ওই নারীদেরকে ডাকাতদলের মাঝে বন্টন করিয়া দেওয়া হইলো।
নবীজি এতই লোমান্টিক যে যে জুয়ারিয়ার পিতা ও ভাইদেরকে অল্প কিছুক্ষন আগেই ছহি ইছলামিক ছান্তিপূর্ন কতল করিয়াছিলেন, গনিমতের মালের মইধ্যে সেই জুয়ারিয়া কে তিনি পছন্দ করিলেন। বলিলেন, এই ছাহাবিরা, তুমরা কেউ ওকে ধর্ষন করিবে না।
ওকে আমারে বিয়াপুক পছন্দ হইয়াছে, আমিই ওকে আজলের ছহিত ধর্ষন করিবো।
সারারাত নবীজির তাবু হইতে নানাবিধ আওয়াজ আসিতে লাগিলো,
তাহাকি আনন্দের নাকি আর্তনাদের তাহা বলিতে পারি না।
সকালবেলা ছাহেবাগন যখন নবীর কাছে গনিমতের মাল ধর্ষনে মাল আউট হইবার পূর্বেই পেনিস আউট করা যাইবে কি না, এই অনুমতি চাহিতে আসিলেন, তখন তারা এক ক্লান্ত নবী ও বিদ্ধস্ত জুয়ারিয়াকে দেখিতে পাইলেন। [2]
তারা জিজ্ঞাসিলেন,
জুয়ারিয়াকে কি আপনি বিবাহ করিবেন নাকি দাসি হিসেবেই ভোগ করিবেন?
তখন নবী বলিলেন, "নাহ, এই মালখানা বেশ খাসা।"
সাহেবাগন বলিলেন "এর নাম তো বাররাহ- (খোদাভক্ত),
নবীজিকি "খোদাভক্তকে" ভোগ করিয়াছেন?"
নবী তখন কহিলেন "নাউজুবিল্লাহ" , এই নামের গনিমতরে CTN.
আইজ থেইকা এর নাম বদল, বাররাহ এর নাম আইজ থেইকা এই কচি মালটার নাম জুয়ারিয়াহ(স্বেহময়ী কিশোরী)। [3]
আর শুন হে আমার ডাকাতদলের সাংগোপানগোরা,
জুয়ারিয়া যখন হইতে পর্দা করিবে,
তখন হইতেই তোমরা ধরিয়া নিবে যে আমি তাকে নিকাহ করিয়াছি।
অতঃপর তিনি জুয়ারিয়াকে পর্দা করিতে বলিলেন।
আর এভাবেই নবীজি ও জুয়ারিয়ার পাগলা হাওয়া রোমান্টিক বিবাহ সম্পন্ন হইলো।
সবাই বলেন "ছুবানাল্লাহ!.
রেফারেন্স সমগ্রঃ
[1] সহিহ বুখারী:খন্ড৩:বই৪৬:হাদিস৭১৭
[2]সহিহ মুসলিম:বই২৫:হাদিস৫৩৩৪
[3]সহিহ বুখারী:খন্ড৩:বই৪৬:হাদিস ৭১৮
হাদিস প্রচারে: শ্রোডিঞ্জারের বিড়াল
Apr 14, 2014, 10:16 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
আপনার ধর্মানুভোদায় আঘাত দিতে পেরে গর্বিত!
Apr 12, 2014, 9:25 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
সক্রেটিস'কে বিষ দেওয়া হয়েছিল,
ব্রুনো'কে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল,
হাইপেশিয়ার দেহকে নৃশংস ভাবে টুকরো টুকরো করা হয়েছিল,
গ্যালিলিও'কে নির্বাসন দেওয়া হয়েছিল,
আরজ আলী মাতুব্বরের নামে মামলা করা হয়েছিল,
হুমায়ুন আজাদকে কোপানো হয়েছিল,
তসলিমা নাসরিনকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে;
এত হত্যা, নির্যাতন, নিষ্ঠুরতা দিয়েও মুক্তচিন্তার মানুষের নাম মুছে ফেলা সম্ভব হয় নি, তাদের চিন্তা-চেতনা ধ্বংস করা সম্ভব হয় নি। বরং মৌলবাদী, নিপীড়নকারীরাই মুছে গেছে ইতিহাসের পাতা থেকে।
সত্য কথা বলার জন্য কাউকে হত্যা করতে হয় না, হুমকি দিতে হয় না, স্বীকার করার জন্য কাউকে বাধ্য করতে হয় না।
কিন্তু, ধর্ম টিকিয়ে রাখার জন্য হত্যা করতে হয়, নিপীড়ন করতে হয়, মানুষের কণ্ঠরোধ করতে হয়। কারন, ধর্ম মিথ্যার উপর প্রতিষ্ঠিত।
--ওয়াশিকুর বাবু
ব্রুনো'কে পুড়িয়ে মারা হয়েছিল,
হাইপেশিয়ার দেহকে নৃশংস ভাবে টুকরো টুকরো করা হয়েছিল,
গ্যালিলিও'কে নির্বাসন দেওয়া হয়েছিল,
আরজ আলী মাতুব্বরের নামে মামলা করা হয়েছিল,
হুমায়ুন আজাদকে কোপানো হয়েছিল,
তসলিমা নাসরিনকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হয়েছে;
এত হত্যা, নির্যাতন, নিষ্ঠুরতা দিয়েও মুক্তচিন্তার মানুষের নাম মুছে ফেলা সম্ভব হয় নি, তাদের চিন্তা-চেতনা ধ্বংস করা সম্ভব হয় নি। বরং মৌলবাদী, নিপীড়নকারীরাই মুছে গেছে ইতিহাসের পাতা থেকে।
সত্য কথা বলার জন্য কাউকে হত্যা করতে হয় না, হুমকি দিতে হয় না, স্বীকার করার জন্য কাউকে বাধ্য করতে হয় না।
কিন্তু, ধর্ম টিকিয়ে রাখার জন্য হত্যা করতে হয়, নিপীড়ন করতে হয়, মানুষের কণ্ঠরোধ করতে হয়। কারন, ধর্ম মিথ্যার উপর প্রতিষ্ঠিত।
--ওয়াশিকুর বাবু
Apr 4, 2014, 12:06 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
"উত্থানরহিতে জগত ভর্তি। অথচ দেখলে বোঝার জো নেই। কারও লজ্জা নেই,
মাথা হেট নেই, দুশ্চিন্তা নেই। উত্থানরহিতদের মস্তক কিন্তু উত্থিত থাকে। আর যে
নারীরা উত্থানরহিতদের শিকার, তারাই বরং মাথা নত করে দিন কাটায়। দুঃসহ
রাঙ্গির কাটায়। নারী যৌনতৃপ্তি পাক, এটা আন্তরিকভাবে খুব বেশি উত্থানরহিত কি
চায়? চাইলে চেষ্টা থাকতো নিজেকে সংশোধনের। যৌনতার নামে দিনের পর দিন
নারীর ওপর অত্যাচার চালাতো না।" - তনা
মাথা হেট নেই, দুশ্চিন্তা নেই। উত্থানরহিতদের মস্তক কিন্তু উত্থিত থাকে। আর যে
নারীরা উত্থানরহিতদের শিকার, তারাই বরং মাথা নত করে দিন কাটায়। দুঃসহ
রাঙ্গির কাটায়। নারী যৌনতৃপ্তি পাক, এটা আন্তরিকভাবে খুব বেশি উত্থানরহিত কি
চায়? চাইলে চেষ্টা থাকতো নিজেকে সংশোধনের। যৌনতার নামে দিনের পর দিন
নারীর ওপর অত্যাচার চালাতো না।" - তনা
Mar 26, 2014, 12:27 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
আল্যার নামে চোদা খাইলে প্রাইভেট সুন্দরীগো ভার্জিনত্ব নষ্ট হয় না।
উদাহরণ: ঈশা নবীর আম্মু।
উদাহরণ: ঈশা নবীর আম্মু।
Mar 11, 2014, 1:34 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
ইয়েমেনে শিয়া-সুন্নি সংঘর্ষে নিহত ৪০
=======================
ইয়েমেনে শিয়া মুসলিম এবং সুন্নি আদিবাসীদের মধ্যে তিনদিনের লড়াইয়ে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছে বলে রোববার জানিয়েছে উভয়পক্ষ।
দেশটির উত্তরাঞ্চলে অক্টোবরে ছড়িয়ে পড়া জাতিগত দাঙ্গা ক্রমেই রাজধানী সানার কাছাকাছি এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে।
২০০৪ সাল থেকে বারবার সরকারি বাহিনীর সঙ্গে লড়ে আসা শিয়া হাউথি আদিবাসীদের অনুগত যোদ্ধারা উত্তর ইয়েমেনে তাদের হাত শক্তিশালী করতে চাইছে। আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষের হাতে আরো ক্ষমতা সুসংহত করতে একটি ফেডারেল সিস্টেমের জন্য লড়ছে তারা।
শুক্র ও শনিবারের লড়াইয়ে রাজধানী সানার ১৪০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বের আল জাওয়াফে লড়াইয়ে ৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
আর সানার ৩০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে হামদান প্রদেশে রোববারের লড়াইয়ে নিহত হয়েছে ১০ জনেরও বেশি মানুষ। দুপক্ষের কর্মকর্তারা একথা জানিয়েছে। লড়াই এখনো চলছে বলে জানান তারা।
===================
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
=======================
ইয়েমেনে শিয়া মুসলিম এবং সুন্নি আদিবাসীদের মধ্যে তিনদিনের লড়াইয়ে অন্তত ৪০ জন নিহত হয়েছে বলে রোববার জানিয়েছে উভয়পক্ষ।
দেশটির উত্তরাঞ্চলে অক্টোবরে ছড়িয়ে পড়া জাতিগত দাঙ্গা ক্রমেই রাজধানী সানার কাছাকাছি এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়ছে।
২০০৪ সাল থেকে বারবার সরকারি বাহিনীর সঙ্গে লড়ে আসা শিয়া হাউথি আদিবাসীদের অনুগত যোদ্ধারা উত্তর ইয়েমেনে তাদের হাত শক্তিশালী করতে চাইছে। আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষের হাতে আরো ক্ষমতা সুসংহত করতে একটি ফেডারেল সিস্টেমের জন্য লড়ছে তারা।
শুক্র ও শনিবারের লড়াইয়ে রাজধানী সানার ১৪০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বের আল জাওয়াফে লড়াইয়ে ৩০ জনেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছে।
আর সানার ৩০ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে হামদান প্রদেশে রোববারের লড়াইয়ে নিহত হয়েছে ১০ জনেরও বেশি মানুষ। দুপক্ষের কর্মকর্তারা একথা জানিয়েছে। লড়াই এখনো চলছে বলে জানান তারা।
===================
বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম
Mar 9, 2014, 5:28 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
ইসলাম কাউরে আগ বাড়াইয়া আক্রমণ করে না। প্রমাণ--
=========================
আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ রহ……….সুলাইমান ইবনে সুরাদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আহযাব যুদ্ধের দিন কাফেরদের সম্মিলিত বাহিনী মদীনা ছেড়ে ফিরে যেতে বাধ্য হলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি বলতে শুনেছি যে, এখন থেকে আমরাই তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করব। তারা আমাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ করতে পারবে না। আর আমরা তাদের এলাকায় গিয়েই আক্রমণ করব।--বুখারি হাদিস নং ৩৮১০
=========================
আবদুল্লাহ ইবনে মুহাম্মদ রহ……….সুলাইমান ইবনে সুরাদ রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আহযাব যুদ্ধের দিন কাফেরদের সম্মিলিত বাহিনী মদীনা ছেড়ে ফিরে যেতে বাধ্য হলে নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে আমি বলতে শুনেছি যে, এখন থেকে আমরাই তাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করব। তারা আমাদের বিরুদ্ধে আক্রমণ করতে পারবে না। আর আমরা তাদের এলাকায় গিয়েই আক্রমণ করব।--বুখারি হাদিস নং ৩৮১০
Feb 28, 2014, 12:42 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
কবে হবে মেয়েরা নিজেই নিজের পরিচয়?
====================
কলকাতায় বসবাস করার শুরুতে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়েছি। সংসারের কাজে আমাকে সাহায্য করার জন্য তখন কাউকে চাই আমি। খুঁজছি কাকে পরিচারিকার চাকরিটি দেওয়া যায়। এক বন্ধু বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিল, ওখান থেকে দৌড়ে এসে বললো, তোমার পাশের বাড়ির দিকে একটা বউ যাচ্ছে, ওকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারো।
আমি ঠিক বুঝে পেলাম না কী বলছে বন্ধুটি, বললাম, কে যাচ্ছে বললে?
বললো, বউ।
বিয়ে হচ্ছে নাকি পাশের বাড়িতে! বরকেও দেখলে?
আমি বারান্দায় এলাম দেখতে কী ঘটছে। না, যেমন ছিল চারদিক, তেমনই আছে। কোনও বাড়িতে বাড়তি হৈ চৈ নেই, সানাই বাজছে না কোথাও। বর বধূ বেশে কাউকেই দেখলাম না উঠোনে।
বন্ধুটি জোরে হাসছে তখন। এপ্রিল মাসের পয়লা তারিখও নয় যে আমাকে বোকা বানাবে কেউ। আমার বুঝতে খুব অসুবিধে হচ্ছিল যে, যে মেয়েরা অন্যের বাড়িতে কাজ করে, তাদের বউ বলে ডাকা হয়। সেদিন তো হয়নি, আরও কয়েক মাস আমার লেগেছিল বুঝতে যে, যে মেয়েরা অন্যের বাড়ি কাজ করে, সে মেয়েরা যদি বিবাহিত হয়, তবে তাদের বউ বলে ডাকা হয়। এই মেয়েদের বর বা স্বামীর সঙ্গে কারও চেনা পরিচয় থাকতে হবে, তার কোনও মানে নেই।
আর যে পুরুষেরা অন্যের বাড়ি কাজ করে, তারা যদি বিবাহিত হয়, তবে কি তাদের বর বা স্বামী বলে ডাকা হয়?
আমার এই প্রশ্নকে উদ্ভট বলে লোকেরা বিবেচনা করে। কিন্তু আমার প্রশ্ন অতি সরল, এবং সহজ। বুঝতে কারও অসুবিধে হওয়ার কথা নয়। কিন্তু তারপরও কাউকে আমি বোঝাতে পারি না।
না। এই বউ বলে ডাকার চলটি একেবারে যে কথ্য ভাষা, তা নয়। শুদ্ধ ভাষায় এর চল বেশ আছে। রাজ্যের পত্রিকাগুলোয় প্রায় প্রতিদিনই পড়ছি, ঝাঁপ দিয়ে বধূর আত্দহত্যা। বধূ খুন। বধূ ধর্ষণ। বধূদের নিয়ে কিছু না কিছু খবর থাকেই। বধূ কারা? ওই একই উত্তর। মেয়ে। মেয়েদের বধূ বলা হচ্ছে কেন? যেহেতু তারা বিবাহিত। মেয়েরা কি বিয়ে করলে আর মেয়ে থাকে না? বধূ হয়ে যায়? পুরুষরা তো বিয়ের আগে এবং পরে পুরুষই থাকে। খবর কোনওদিন এরকম পড়িনি, স্বামীর আত্দহত্যা। স্বামী খুন। স্বামী ধর্ষণ। নাম দিয়ে নয়, লিঙ্গ দিয়েও নয় অর্থাৎ মেয়ে মহিলা নারী রমণী কিছু দিয়ে নয়, তার শিক্ষা দীক্ষা, কাজ কর্ম দিয়ে নয়, প্রতিভা পারদর্শিতা দিয়ে তো নয়ই, মেয়ের পরিচয় পুরুষের সঙ্গে তার সম্পর্ক দিয়ে।
বাজার করতে গেলে, যে মাছওলারা আমাকে চেনে না, ডাকে বৌদি বলে। আমি যদি তাদের বৌদি, তবে তাদের দাদাটা কে, আমার খুব জানতে ইচ্ছে হয়েছিল। না, কোনও দাদাকে তারা চেনে না। মহিলা দেখলেই গণহারে বৌদি ডাকে তারা। অভ্যেস। শুধু মাছওলাকে দোষ দিই কেন, যত ওলা আছে, সবারই ওই একই পথের পথিক। টেলিভিশনের রান্নাবান্নার অনুষ্ঠানে যে মহিলাই আসুক রান্না করতে, মধুর হেসে সবাইকেই বৌদি বলে সম্বোধন করা হয়। কোনও এক পুরুষ-দাদার বউ সে, এই হল মহিলার পরিচয়। অভ্যেস।
অভ্যেসটা না হওয়ার কোনও কারণ নেই বলে অভ্যেসটা হয়েছে। মানুষ তো তার পরিবার পরিজন থেকে, চারপাশের চারজন থেকে শেখে। তারা শিখেছে যে মেয়েদের সবসময় কোনও না কোনও পুরুষ প্রভু থাকতে হয়, পুরুষ প্রভুরা মেয়ে নামক প্রাণীগুলোর নিরাপত্তা।
মেয়েরা পণ দিয়ে পুরুষ প্রভুদের নিয়ন্ত্রণে পরাশ্রয়ী লতার মতো বেঁচে থাকে। মেয়েদের কোনও পৃথক অস্তিত্ব নেই।
ঠাকুরমা দিদিমা জ্যাঠিমা কাকিমা মাসিমা পিসিমা বৌদি দিদি সাধারণত তাদের স্বামীর ওপর সামাজিক এবং অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল। মেয়েরা যতদিন না রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে পুরুষের সঙ্গে সমান হচ্ছে, ততদিন তাদের নিজের পরিচয়ে নিজের বাঁচাটা নিশ্চিতই দুরূহ। যতদিন না তারা শারীরিক স্বাধীনতা অর্জন করেছে, ততদিন তাদের মানসিক স্বাধীনতাও কচু পাতায় জলের মতো, এই থাকে তো এই থাকে না।
মেয়েরা কী করে নিজের পরিচয় নিজেই হবে যদি বিয়ে করলে নিজের বাড়ি তাকে ছাড়তে হয়, অন্যের বাড়িতে অন্যের আশ্রয়ে তাকে বাস করতে হয়, অন্যের ঠিকানাকে নিজের ঠিকানা করতে হয়, অন্যের নামকে নিজের নাম? নিজে তখন মেয়ে নিজের আর পরিচয় নয়। স্বকীয়তা তো ওখানেই শেষ। অস্তিত্ব বা ব্যক্তিত্বের তো ওখানেই মৃত্যু। তখন যা বেঁচে থাকে, তা হল পুরুষের সঙ্গে যে সম্পর্কে মেয়েরা সম্পর্কিত, সেটি। স্বামী পুরুষটির পরিচয়ে একটি মেয়েকে বাকি জীবন বাঁচতে হয়। অনেকে আবার স্বামীর পদবী না ধারণ করে বিরাট একটা নারীবাদী কাজ করে ফেলেছে বলে মনে করে। স্বামীর পদবী না ধারণ করে যে পদবীটি ধারণ করে আছে, সিটি তো পিতার পদবী। এ নিয়ে গৌরবের শেষ নেই নারীবাদীদের। কেন গৌরব? পিতা কি পুরুষ নয়? পিতার পদবী মেনে নেওয়া কি পিতৃতন্ত্রকে মেনে নেওয়া নয়?
যে সমাজে একটি মেয়েকে পণ দিয়ে বিয়ে করতে হয়, আইনত নিষিদ্ধ হওয়ার পরও পণপ্রথার রমরমা সামান্যও যেখানে কমেনি, সেখানে একটি মেয়ে নিজের পরিচয় কোথায় পাবে? পরিচয় তো পয়দা হয় না মাঠে ঘাটে! রাস্তাঘাটে বিজ্ঞাপন দেখি পণপ্রথার বিরুদ্ধে। ভেবেছিলাম, হাতে গোনা কিছু অশিক্ষিত অসৎ লোক ছাড়া বুঝি পণের মতো মন্দ জিনিস কেউ আর নেয় না। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে, ভুল আমার তত ভাঙছে। ধর্ম, কুসংস্কার, পুরুষতন্ত্র এত গভীরভাবে এই সমাজে প্রোথিত এবং নারী পুরুষ নির্বিশেষে এত ভয়ংকরভাবে নানা তন্ত্র মন্ত্র দ্বারা আক্রান্ত যে আমি সত্যিই আতঙ্কিত।
আমার গাড়ির চালক তরুণ ভুঁইয়া কয়েকদিন আগে আমার কাছে বিরাট অংকের টাকা ধার চাইলো।
কেন টাকা কেন?
বোনের বিয়ে দিচ্ছি, তাই পণ দিতে হবে।
পণ? পণ দেবে কেন? পণ তো নিষিদ্ধ।
তরুণ হো হো করে হাসলো। হাসির অর্থ করলে এই দাঁড়ায় যে, আমার মতো বোকা সে আর দেখেনি আগে। পণ আবার নিষিদ্ধ হল কবে, পণ তো পুরোদমে চলছে! আমি হাঁ হয়ে থাকি। তরুণ বর্ণনা করে, সেও পণ নিয়েছিল। আশি হাজার টাকা। রঙিন টেলিভিশন, ফ্রিজ ফার্নিচার সেও নিয়েছিল। গয়না গাটিও সেও। যে ছেলের সঙ্গে বোনের বিয়ে হচ্ছে, সে ল-ইয়ার। লইয়ারেরও পণ চাই? তরুণ আবার হাসলো। চাই মানে? নিশ্চয়ই চাই। বোন সুন্দরী বলে কিছু কম টাকায় রফা হয়েছে। ছেলে লইয়ার, তার কি টাকা নেই নাকি, মেয়ের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে!
হ্যাঁ নিচ্ছে। এরকমই নিয়ম।
তরুণকে বললাম, এই যে দেড় দুলাখ টাকা খরচ করছো পণ দিতে। তারচেয়ে টাকাটা বোনের লেখাপড়ার খরচের জন্য ব্যয় করো, বোনকে লইয়ার বানাও। তাহলে তো আর পণের প্রয়োজন পড়বে না। আর যে বাড়িতে পাঠাচ্ছো বোনকে, ওখানে কেমন হবে তার পরনির্ভর জীবন, সে তো জানো না! হয়তো অত্যাচার করবে, প্রতিরাতে পেটাবে, হয়তো তাড়িয়ে দেবে, তখন? পরনির্ভর মেয়েটিকে বাপের বাড়ি ফিরে আসতে হবে, সেখানেও পরনির্ভরতা। উঠতে বসতে কথা শুনতে হবে। দুর্ভোগের তো সীমা থাকবে না। তার চেয়ে মেয়ে লেখাপড়া করুক, নিজের পায়ে দাঁড়াক। কারও আশ্রয়ের আশায় বসে থাকতে হবে না। মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারবে।
তরুণ এবার আগের চেয়ে আরও জোরে হাসলো। আমার মতো কাণ্ডজ্ঞানহীন মানুষ ইহজীবনে সে দেখেনি। আমি বাস্তববুদ্ধিবর্জিত কিছু, এ তার বদ্ধ ধারণা।
তোমার বোন কি লেখাপড়া বন্ধ করে দেবে? পড়বে না আর? তরুণ বললো, এখন শ্বশুরবাড়ির ইচ্ছে। ওরা যদি লেখাপড়া করাতে চায়, করাবে। না করাতে চাইলে করাবে না।
তোমার বোনের ইচ্ছের কোনও দাম নেই?
তরুণ আবারও হাসলো। হাসতে হাসতে বললো, এ আবার কী! ও তো মেয়ে।
আমি চুপ করে রইলাম। তোমার বোন কি স্বামী শ্বশুরবাড়ির সম্পত্তি হয়ে উঠবে?
তরুণ একগাল হেসে বললো, হ্যাঁ। এরকমই তো নিয়ম। আমি যে সমাজের নিয়ম নীতি সম্পর্কে মোটেও ওয়াকিবহাল নই, এ ব্যাপারে তরুণ নিশ্চিত। আমার জন্য একরকম করুণাই হল তার।
আর কিছুদিন পর তরুণের বোন কারও বউ, কারও বৌদি, কারও কাকিমা, কারও মামিমা হয়ে জীবন শুরু করবে। বিলীন হয়ে যাবে তার জীবন অন্য জীবনে। তার অস্তিত্ব অন্য অস্তিত্বে। এভাবেই তরুণের বোনের মতো মেয়েরা প্রতিদিনই নিঃশেষ হচ্ছে, নিজের একটি পরিচয় নির্মাণ করার বদলে আত্দাহুতি দিচ্ছে পুরুষতন্ত্রের আগুনে। নিজের সমস্ত সম্ভাবনাকে দাউ দাউ করে পুড়িয়ে অন্যের আশ্রয়ে অন্যের অনুগ্রহে অন্যের ভিক্ষেয় বেঁচে থাকে। এই বেঁচে থাকাকে আর যাই বলি আমি বেঁচে থাকা বলি না।
--তসলিমা নাসরিন
http://www.bd-pratidin.com/2014/02/27/45724
====================
কলকাতায় বসবাস করার শুরুতে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়েছি। সংসারের কাজে আমাকে সাহায্য করার জন্য তখন কাউকে চাই আমি। খুঁজছি কাকে পরিচারিকার চাকরিটি দেওয়া যায়। এক বন্ধু বারান্দায় দাঁড়িয়ে ছিল, ওখান থেকে দৌড়ে এসে বললো, তোমার পাশের বাড়ির দিকে একটা বউ যাচ্ছে, ওকে জিজ্ঞেস করে দেখতে পারো।
আমি ঠিক বুঝে পেলাম না কী বলছে বন্ধুটি, বললাম, কে যাচ্ছে বললে?
বললো, বউ।
বিয়ে হচ্ছে নাকি পাশের বাড়িতে! বরকেও দেখলে?
আমি বারান্দায় এলাম দেখতে কী ঘটছে। না, যেমন ছিল চারদিক, তেমনই আছে। কোনও বাড়িতে বাড়তি হৈ চৈ নেই, সানাই বাজছে না কোথাও। বর বধূ বেশে কাউকেই দেখলাম না উঠোনে।
বন্ধুটি জোরে হাসছে তখন। এপ্রিল মাসের পয়লা তারিখও নয় যে আমাকে বোকা বানাবে কেউ। আমার বুঝতে খুব অসুবিধে হচ্ছিল যে, যে মেয়েরা অন্যের বাড়িতে কাজ করে, তাদের বউ বলে ডাকা হয়। সেদিন তো হয়নি, আরও কয়েক মাস আমার লেগেছিল বুঝতে যে, যে মেয়েরা অন্যের বাড়ি কাজ করে, সে মেয়েরা যদি বিবাহিত হয়, তবে তাদের বউ বলে ডাকা হয়। এই মেয়েদের বর বা স্বামীর সঙ্গে কারও চেনা পরিচয় থাকতে হবে, তার কোনও মানে নেই।
আর যে পুরুষেরা অন্যের বাড়ি কাজ করে, তারা যদি বিবাহিত হয়, তবে কি তাদের বর বা স্বামী বলে ডাকা হয়?
আমার এই প্রশ্নকে উদ্ভট বলে লোকেরা বিবেচনা করে। কিন্তু আমার প্রশ্ন অতি সরল, এবং সহজ। বুঝতে কারও অসুবিধে হওয়ার কথা নয়। কিন্তু তারপরও কাউকে আমি বোঝাতে পারি না।
না। এই বউ বলে ডাকার চলটি একেবারে যে কথ্য ভাষা, তা নয়। শুদ্ধ ভাষায় এর চল বেশ আছে। রাজ্যের পত্রিকাগুলোয় প্রায় প্রতিদিনই পড়ছি, ঝাঁপ দিয়ে বধূর আত্দহত্যা। বধূ খুন। বধূ ধর্ষণ। বধূদের নিয়ে কিছু না কিছু খবর থাকেই। বধূ কারা? ওই একই উত্তর। মেয়ে। মেয়েদের বধূ বলা হচ্ছে কেন? যেহেতু তারা বিবাহিত। মেয়েরা কি বিয়ে করলে আর মেয়ে থাকে না? বধূ হয়ে যায়? পুরুষরা তো বিয়ের আগে এবং পরে পুরুষই থাকে। খবর কোনওদিন এরকম পড়িনি, স্বামীর আত্দহত্যা। স্বামী খুন। স্বামী ধর্ষণ। নাম দিয়ে নয়, লিঙ্গ দিয়েও নয় অর্থাৎ মেয়ে মহিলা নারী রমণী কিছু দিয়ে নয়, তার শিক্ষা দীক্ষা, কাজ কর্ম দিয়ে নয়, প্রতিভা পারদর্শিতা দিয়ে তো নয়ই, মেয়ের পরিচয় পুরুষের সঙ্গে তার সম্পর্ক দিয়ে।
বাজার করতে গেলে, যে মাছওলারা আমাকে চেনে না, ডাকে বৌদি বলে। আমি যদি তাদের বৌদি, তবে তাদের দাদাটা কে, আমার খুব জানতে ইচ্ছে হয়েছিল। না, কোনও দাদাকে তারা চেনে না। মহিলা দেখলেই গণহারে বৌদি ডাকে তারা। অভ্যেস। শুধু মাছওলাকে দোষ দিই কেন, যত ওলা আছে, সবারই ওই একই পথের পথিক। টেলিভিশনের রান্নাবান্নার অনুষ্ঠানে যে মহিলাই আসুক রান্না করতে, মধুর হেসে সবাইকেই বৌদি বলে সম্বোধন করা হয়। কোনও এক পুরুষ-দাদার বউ সে, এই হল মহিলার পরিচয়। অভ্যেস।
অভ্যেসটা না হওয়ার কোনও কারণ নেই বলে অভ্যেসটা হয়েছে। মানুষ তো তার পরিবার পরিজন থেকে, চারপাশের চারজন থেকে শেখে। তারা শিখেছে যে মেয়েদের সবসময় কোনও না কোনও পুরুষ প্রভু থাকতে হয়, পুরুষ প্রভুরা মেয়ে নামক প্রাণীগুলোর নিরাপত্তা।
মেয়েরা পণ দিয়ে পুরুষ প্রভুদের নিয়ন্ত্রণে পরাশ্রয়ী লতার মতো বেঁচে থাকে। মেয়েদের কোনও পৃথক অস্তিত্ব নেই।
ঠাকুরমা দিদিমা জ্যাঠিমা কাকিমা মাসিমা পিসিমা বৌদি দিদি সাধারণত তাদের স্বামীর ওপর সামাজিক এবং অর্থনৈতিকভাবে নির্ভরশীল। মেয়েরা যতদিন না রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক ও সামাজিকভাবে পুরুষের সঙ্গে সমান হচ্ছে, ততদিন তাদের নিজের পরিচয়ে নিজের বাঁচাটা নিশ্চিতই দুরূহ। যতদিন না তারা শারীরিক স্বাধীনতা অর্জন করেছে, ততদিন তাদের মানসিক স্বাধীনতাও কচু পাতায় জলের মতো, এই থাকে তো এই থাকে না।
মেয়েরা কী করে নিজের পরিচয় নিজেই হবে যদি বিয়ে করলে নিজের বাড়ি তাকে ছাড়তে হয়, অন্যের বাড়িতে অন্যের আশ্রয়ে তাকে বাস করতে হয়, অন্যের ঠিকানাকে নিজের ঠিকানা করতে হয়, অন্যের নামকে নিজের নাম? নিজে তখন মেয়ে নিজের আর পরিচয় নয়। স্বকীয়তা তো ওখানেই শেষ। অস্তিত্ব বা ব্যক্তিত্বের তো ওখানেই মৃত্যু। তখন যা বেঁচে থাকে, তা হল পুরুষের সঙ্গে যে সম্পর্কে মেয়েরা সম্পর্কিত, সেটি। স্বামী পুরুষটির পরিচয়ে একটি মেয়েকে বাকি জীবন বাঁচতে হয়। অনেকে আবার স্বামীর পদবী না ধারণ করে বিরাট একটা নারীবাদী কাজ করে ফেলেছে বলে মনে করে। স্বামীর পদবী না ধারণ করে যে পদবীটি ধারণ করে আছে, সিটি তো পিতার পদবী। এ নিয়ে গৌরবের শেষ নেই নারীবাদীদের। কেন গৌরব? পিতা কি পুরুষ নয়? পিতার পদবী মেনে নেওয়া কি পিতৃতন্ত্রকে মেনে নেওয়া নয়?
যে সমাজে একটি মেয়েকে পণ দিয়ে বিয়ে করতে হয়, আইনত নিষিদ্ধ হওয়ার পরও পণপ্রথার রমরমা সামান্যও যেখানে কমেনি, সেখানে একটি মেয়ে নিজের পরিচয় কোথায় পাবে? পরিচয় তো পয়দা হয় না মাঠে ঘাটে! রাস্তাঘাটে বিজ্ঞাপন দেখি পণপ্রথার বিরুদ্ধে। ভেবেছিলাম, হাতে গোনা কিছু অশিক্ষিত অসৎ লোক ছাড়া বুঝি পণের মতো মন্দ জিনিস কেউ আর নেয় না। কিন্তু দিন যত যাচ্ছে, ভুল আমার তত ভাঙছে। ধর্ম, কুসংস্কার, পুরুষতন্ত্র এত গভীরভাবে এই সমাজে প্রোথিত এবং নারী পুরুষ নির্বিশেষে এত ভয়ংকরভাবে নানা তন্ত্র মন্ত্র দ্বারা আক্রান্ত যে আমি সত্যিই আতঙ্কিত।
আমার গাড়ির চালক তরুণ ভুঁইয়া কয়েকদিন আগে আমার কাছে বিরাট অংকের টাকা ধার চাইলো।
কেন টাকা কেন?
বোনের বিয়ে দিচ্ছি, তাই পণ দিতে হবে।
পণ? পণ দেবে কেন? পণ তো নিষিদ্ধ।
তরুণ হো হো করে হাসলো। হাসির অর্থ করলে এই দাঁড়ায় যে, আমার মতো বোকা সে আর দেখেনি আগে। পণ আবার নিষিদ্ধ হল কবে, পণ তো পুরোদমে চলছে! আমি হাঁ হয়ে থাকি। তরুণ বর্ণনা করে, সেও পণ নিয়েছিল। আশি হাজার টাকা। রঙিন টেলিভিশন, ফ্রিজ ফার্নিচার সেও নিয়েছিল। গয়না গাটিও সেও। যে ছেলের সঙ্গে বোনের বিয়ে হচ্ছে, সে ল-ইয়ার। লইয়ারেরও পণ চাই? তরুণ আবার হাসলো। চাই মানে? নিশ্চয়ই চাই। বোন সুন্দরী বলে কিছু কম টাকায় রফা হয়েছে। ছেলে লইয়ার, তার কি টাকা নেই নাকি, মেয়ের কাছ থেকে টাকা নিচ্ছে!
হ্যাঁ নিচ্ছে। এরকমই নিয়ম।
তরুণকে বললাম, এই যে দেড় দুলাখ টাকা খরচ করছো পণ দিতে। তারচেয়ে টাকাটা বোনের লেখাপড়ার খরচের জন্য ব্যয় করো, বোনকে লইয়ার বানাও। তাহলে তো আর পণের প্রয়োজন পড়বে না। আর যে বাড়িতে পাঠাচ্ছো বোনকে, ওখানে কেমন হবে তার পরনির্ভর জীবন, সে তো জানো না! হয়তো অত্যাচার করবে, প্রতিরাতে পেটাবে, হয়তো তাড়িয়ে দেবে, তখন? পরনির্ভর মেয়েটিকে বাপের বাড়ি ফিরে আসতে হবে, সেখানেও পরনির্ভরতা। উঠতে বসতে কথা শুনতে হবে। দুর্ভোগের তো সীমা থাকবে না। তার চেয়ে মেয়ে লেখাপড়া করুক, নিজের পায়ে দাঁড়াক। কারও আশ্রয়ের আশায় বসে থাকতে হবে না। মাথা উঁচু করে বাঁচতে পারবে।
তরুণ এবার আগের চেয়ে আরও জোরে হাসলো। আমার মতো কাণ্ডজ্ঞানহীন মানুষ ইহজীবনে সে দেখেনি। আমি বাস্তববুদ্ধিবর্জিত কিছু, এ তার বদ্ধ ধারণা।
তোমার বোন কি লেখাপড়া বন্ধ করে দেবে? পড়বে না আর? তরুণ বললো, এখন শ্বশুরবাড়ির ইচ্ছে। ওরা যদি লেখাপড়া করাতে চায়, করাবে। না করাতে চাইলে করাবে না।
তোমার বোনের ইচ্ছের কোনও দাম নেই?
তরুণ আবারও হাসলো। হাসতে হাসতে বললো, এ আবার কী! ও তো মেয়ে।
আমি চুপ করে রইলাম। তোমার বোন কি স্বামী শ্বশুরবাড়ির সম্পত্তি হয়ে উঠবে?
তরুণ একগাল হেসে বললো, হ্যাঁ। এরকমই তো নিয়ম। আমি যে সমাজের নিয়ম নীতি সম্পর্কে মোটেও ওয়াকিবহাল নই, এ ব্যাপারে তরুণ নিশ্চিত। আমার জন্য একরকম করুণাই হল তার।
আর কিছুদিন পর তরুণের বোন কারও বউ, কারও বৌদি, কারও কাকিমা, কারও মামিমা হয়ে জীবন শুরু করবে। বিলীন হয়ে যাবে তার জীবন অন্য জীবনে। তার অস্তিত্ব অন্য অস্তিত্বে। এভাবেই তরুণের বোনের মতো মেয়েরা প্রতিদিনই নিঃশেষ হচ্ছে, নিজের একটি পরিচয় নির্মাণ করার বদলে আত্দাহুতি দিচ্ছে পুরুষতন্ত্রের আগুনে। নিজের সমস্ত সম্ভাবনাকে দাউ দাউ করে পুড়িয়ে অন্যের আশ্রয়ে অন্যের অনুগ্রহে অন্যের ভিক্ষেয় বেঁচে থাকে। এই বেঁচে থাকাকে আর যাই বলি আমি বেঁচে থাকা বলি না।
--তসলিমা নাসরিন
http://www.bd-pratidin.com/2014/02/27/45724
Feb 26, 2014, 6:43 PM
মহাউন্মাদ shared a link.
ন্যাস্টিকরা ইসলাম নিয়ে অনেক কটূক্তি করে। সেসব কটূক্তির দাঁতভাঙা দাঁত ভাঙা জবাব দেয়া হচ্ছে এখানে--
http://logicalforum.com/index.php?topic=46.0
এ মাস্ট রীড টপিক।
ভালো লাগলে, উপকৃত হলে শেয়ার করতে ভুলবেন না ;)
http://logicalforum.com/index.php?topic=46.0
এ মাস্ট রীড টপিক।
ভালো লাগলে, উপকৃত হলে শেয়ার করতে ভুলবেন না ;)
Updated Dec 28, 2013, 2:11 AM
Dec 28, 2013, 2:11 AM
Dec 26, 2013, 12:07 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
১৮+ কুরআন
========
যদি আপনার কোন শিশু সন্তান থাকে তবে আপনি কি পারবেন কুরআনের এই আয়াতের অংশ গুলো তাদের বাংলায় বুঝিয়ে বুঝিয়ে শিখাতে? দেখুনতো এই আয়াত গুলোকে শ্লীল নাক অশ্লীল? আপনার সন্তান যদি জিজ্ঞাস করে, “বাবা সহবাস কি?” আপনি কি উত্তর দিবেন? আপনার সন্তান যদি জিজ্ঞাস করে, “বাবা ঋতুশ্রাব কি?” আপনি কি উত্তর দিবেন? নাকি আপনি বলবেন, “তোমার মায়ের কাছ থেকে জেনে নাও।” যদি তারা জানতে চায়, “হুরেরা বেহেস্তে কেন থাকে? তারা কেন এত সুন্দরী?” আপনার উত্তর কি হবে? আপনার কি মনে হয় না কুরআনের এই আয়াত গুলো অনেক যৌন উত্তেজক এবং অশ্লিল? নাকি কুরআনে আয়াত হওয়ায় এগুলো সব শ্লীল? আপনি যদি নিয়মিত কুরআন পড়ে থাকে তবে আপনি প্রতিদিন অশ্লীলতা প্রতিদিন গ্রহণ করেন।
(১) ”রোযার রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস (Sex) করা তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে।”- (২:১৮৭)
(২) ”অতঃপর তোমরা নিজেদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস (sex) কর।”- (২:১৮৭)
(৩) ”ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো (sex) না।” -(২:১৮৭)
(৪) ”তার পক্ষে স্ত্রীও সাথে নিরাভরণ (naked) হওয়া জায়েজ নয়।” -(২:১৯৭)
(৫) ”আর তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে হায়েয (ঋতু/মাসিক) সম্পর্কে। বলে দাও, এটা অশুচি। কাজেই তোমরা হায়েয অবস্থায় স্ত্রীগমন থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হবে না, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন উত্তম রূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে, তখন গমন কর তাদের কাছে,” –(২:২২২)
(৬) “তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর।” –(২:২২৩)
(৭) “যারা নিজেদের স্ত্রীদের নিকট গমন (sex) করবেনা বলে কসম খেয়ে বসে তাদের জন্য চার মাসের অবকাশ রয়েছে” –(২:২২৬)
(৮) “আর তোমাদের নারীদের মধ্যে যারা ব্যভিচারিণী” –(৪:১৫)
(৯) ”তোমাদের মধ্য থেকে যে দু’জন (স্ত্রী) সেই কুকর্মে (ব্যভিচার) লিপ্ত হয়, তাদেরকে শাস্তি প্রদান কর” –(৪:১৬)
(১০) “তোমরা যাদের সাথে সহবাস (sex) করেছ সে স্ত্রীদের কন্যা যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস (sex) না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোন গোনাহ নেই।” –(৪:২৩)
(১১) ”অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ (enjoy) করবে,” –(৪:২৪)
(১২) “অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি কোন অশ্লীল কাজ করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে।” –(৪:২৫)
(১৩) “তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি প্রস্রাব-পায়খানা থেকে এসে থাকে কিংবা নারী গমন (sex) করে থাকে” –(৪:৪৩)
(১৪) “এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে।” –(২৩:৫)
(১৫) “সেখানে তাদের জন্য শুদ্ধচারিনী রমণীকূল থাকবে।” –(২:২৫)
(১৬) “তাদের শয্যা (যৌন শয্যা) ত্যাগ কর এবং প্রহার কর” –(৪:৩৪)
(১৭) “আর সে যে মহিলার ঘরে ছিল, ঐ মহিলা তাকে ফুসলাতে লাগল এবং দরজাসমূহ বন্ধ করে দিল।” –(১২:২৩)
(১৮) “যদি তোমরা একান্ত কিছু করতেই চাও, তবে আমার কন্যারা উপস্থিত আছে।” –(১৫:৭১)
(১৯) “তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার (sex) করেনি।” –(৫৫:৫৬)
(২০) “স্ত্রীদের মধ্য থেকে যাকে তুমি চাও মুলতবী রাখতে পার এবং যাকে তুমি চাও তোমার কাছে গ্রহণ করতে পার, আর যাদের তুমি দূরে রেখেছিলে তাদের মধ্যে যাকে তুমি চাও ডাকতে পার” -(৩৩:৫১)
আরো কিছু আয়াত:
২৩:৬ / ২৩:৭ / ২৪:৩১ / ৩৮:৪৮ / ২:২৩৪ / ৩:১৫ / ৪:১৯ / ৪:৫৭ / ৭:২২ / ১১:৭৮ / ২৩:৬ / ৩৭:৪৮ / ৩৮:৫২ / ৪৪:৫৪ / ৫৫:৭২-৭৪ / ৫৬:১৭-২৩ / ৫৬:৩৬-৩৭ / ৭৬:১৯ / ৭৮:৩৩
(সংগৃহীত)
========
যদি আপনার কোন শিশু সন্তান থাকে তবে আপনি কি পারবেন কুরআনের এই আয়াতের অংশ গুলো তাদের বাংলায় বুঝিয়ে বুঝিয়ে শিখাতে? দেখুনতো এই আয়াত গুলোকে শ্লীল নাক অশ্লীল? আপনার সন্তান যদি জিজ্ঞাস করে, “বাবা সহবাস কি?” আপনি কি উত্তর দিবেন? আপনার সন্তান যদি জিজ্ঞাস করে, “বাবা ঋতুশ্রাব কি?” আপনি কি উত্তর দিবেন? নাকি আপনি বলবেন, “তোমার মায়ের কাছ থেকে জেনে নাও।” যদি তারা জানতে চায়, “হুরেরা বেহেস্তে কেন থাকে? তারা কেন এত সুন্দরী?” আপনার উত্তর কি হবে? আপনার কি মনে হয় না কুরআনের এই আয়াত গুলো অনেক যৌন উত্তেজক এবং অশ্লিল? নাকি কুরআনে আয়াত হওয়ায় এগুলো সব শ্লীল? আপনি যদি নিয়মিত কুরআন পড়ে থাকে তবে আপনি প্রতিদিন অশ্লীলতা প্রতিদিন গ্রহণ করেন।
(১) ”রোযার রাতে তোমাদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস (Sex) করা তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে।”- (২:১৮৭)
(২) ”অতঃপর তোমরা নিজেদের স্ত্রীদের সাথে সহবাস (sex) কর।”- (২:১৮৭)
(৩) ”ততক্ষণ পর্যন্ত স্ত্রীদের সাথে মিশো (sex) না।” -(২:১৮৭)
(৪) ”তার পক্ষে স্ত্রীও সাথে নিরাভরণ (naked) হওয়া জায়েজ নয়।” -(২:১৯৭)
(৫) ”আর তোমার কাছে জিজ্ঞেস করে হায়েয (ঋতু/মাসিক) সম্পর্কে। বলে দাও, এটা অশুচি। কাজেই তোমরা হায়েয অবস্থায় স্ত্রীগমন থেকে বিরত থাক। তখন পর্যন্ত তাদের নিকটবর্তী হবে না, যতক্ষণ না তারা পবিত্র হয়ে যায়। যখন উত্তম রূপে পরিশুদ্ধ হয়ে যাবে, তখন গমন কর তাদের কাছে,” –(২:২২২)
(৬) “তোমাদের স্ত্রীরা হলো তোমাদের জন্য শস্য ক্ষেত্র। তোমরা যেভাবে ইচ্ছা তাদেরকে ব্যবহার কর।” –(২:২২৩)
(৭) “যারা নিজেদের স্ত্রীদের নিকট গমন (sex) করবেনা বলে কসম খেয়ে বসে তাদের জন্য চার মাসের অবকাশ রয়েছে” –(২:২২৬)
(৮) “আর তোমাদের নারীদের মধ্যে যারা ব্যভিচারিণী” –(৪:১৫)
(৯) ”তোমাদের মধ্য থেকে যে দু’জন (স্ত্রী) সেই কুকর্মে (ব্যভিচার) লিপ্ত হয়, তাদেরকে শাস্তি প্রদান কর” –(৪:১৬)
(১০) “তোমরা যাদের সাথে সহবাস (sex) করেছ সে স্ত্রীদের কন্যা যারা তোমাদের লালন-পালনে আছে। যদি তাদের সাথে সহবাস (sex) না করে থাক, তবে এ বিবাহে তোমাদের কোন গোনাহ নেই।” –(৪:২৩)
(১১) ”অনন্তর তাদের মধ্যে যাকে তোমরা ভোগ (enjoy) করবে,” –(৪:২৪)
(১২) “অতঃপর যখন তারা বিবাহ বন্ধনে এসে যায়, তখন যদি কোন অশ্লীল কাজ করে, তবে তাদেরকে স্বাধীন নারীদের অর্ধেক শাস্তি ভোগ করতে হবে।” –(৪:২৫)
(১৩) “তোমাদের মধ্য থেকে কেউ যদি প্রস্রাব-পায়খানা থেকে এসে থাকে কিংবা নারী গমন (sex) করে থাকে” –(৪:৪৩)
(১৪) “এবং যারা নিজেদের যৌনাঙ্গকে সংযত রাখে।” –(২৩:৫)
(১৫) “সেখানে তাদের জন্য শুদ্ধচারিনী রমণীকূল থাকবে।” –(২:২৫)
(১৬) “তাদের শয্যা (যৌন শয্যা) ত্যাগ কর এবং প্রহার কর” –(৪:৩৪)
(১৭) “আর সে যে মহিলার ঘরে ছিল, ঐ মহিলা তাকে ফুসলাতে লাগল এবং দরজাসমূহ বন্ধ করে দিল।” –(১২:২৩)
(১৮) “যদি তোমরা একান্ত কিছু করতেই চাও, তবে আমার কন্যারা উপস্থিত আছে।” –(১৫:৭১)
(১৯) “তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার (sex) করেনি।” –(৫৫:৫৬)
(২০) “স্ত্রীদের মধ্য থেকে যাকে তুমি চাও মুলতবী রাখতে পার এবং যাকে তুমি চাও তোমার কাছে গ্রহণ করতে পার, আর যাদের তুমি দূরে রেখেছিলে তাদের মধ্যে যাকে তুমি চাও ডাকতে পার” -(৩৩:৫১)
আরো কিছু আয়াত:
২৩:৬ / ২৩:৭ / ২৪:৩১ / ৩৮:৪৮ / ২:২৩৪ / ৩:১৫ / ৪:১৯ / ৪:৫৭ / ৭:২২ / ১১:৭৮ / ২৩:৬ / ৩৭:৪৮ / ৩৮:৫২ / ৪৪:৫৪ / ৫৫:৭২-৭৪ / ৫৬:১৭-২৩ / ৫৬:৩৬-৩৭ / ৭৬:১৯ / ৭৮:৩৩
(সংগৃহীত)
Dec 19, 2013, 4:11 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
কি রে শান্তির ধর্মের শান্তিপ্রিয় মুমিন, জীবন্ত মানুষ পোড়াইয়া মারলে তোদের ধর্মানুনুভোদায় আঘাত লাগে না?
Nov 28, 2013, 12:24 PM
Nov 6, 2013, 1:50 PM
Sep 30, 2013, 1:06 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
মহাউন্মাদ temporal lobe epilepsy তে ভুগতেন। এজন্য তার খিঁচুনি হতো। খিঁচুনির পর প্রলাপ বকতেন যাতে তার মনের কথা প্রকাশ পেত। এগুলিই কুরানের আয়াত। এপিলেপ্সি একটি মানসিক রোগ । এই রোগে আক্রান্ত মানুষদের নার্ভাস সিস্টেমের কিছু নিউরন হঠাৎ উত্তেজিত হয়ে পরে। এতে তার জ্ঞান হারিয়ে যেতে পারে। তার পর শুরু হয় খিঁচুনি। এই খিঁচুনির স্তর দু-তিন মিনিট পর্যন্ত চলে। রোগী কাপড়ে প্রস্রাব-পায়খানা করতে পারে। এরপর রোগী ঘুমে তলিয়ে যায়। আক্রান্ত ব্যক্তি মাটিতে পড়ে যাওয়ার সাথে সাথে দাঁতের ফাঁকে তার জিহ্বা আটকে যেতে পারে।
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা সাধারণত খিচুনি ওঠার সময় কানে ঘণ্টাধ্বনি শোনেন, ভুত পেত্নি আল্লাহ ভগবান ঈশ্বর দেবদেবী জ্বীন শয়তান ফেরেশতাদের দেখে থাকে, তাদের থেকে নানা ধরণের প্রত্যাদেশ প্রাপ্ত হন। এই রোগের রোগীদের আরো লক্ষণ হচ্ছে এরা কুকুর ভয় পান।
এবারে আসুন মুহাউন্মাদের জীবন থেকে নেয়া কয়েকটি হাদিস পড়ি।
Mohamad would hear ringing in his ears; his heart would beat rapidly; his face turn red; his breathing labored; he would fall to the ground or lie down; he would shake; his eyes would open wide; his lips tremble; spit drool from the corners of his mouth; he would sweat profusely; he saw and heard things no one else ever saw or heard; he would sometimes make a snoring noise like that of a camel; and he would be covered with a sheet. (vol. I, nos. 1, 2, 3, 4 • vol. II, chap. 16 (pg. 354), no. 544 • vol. III, nos. 17, 829 • vol. IV, nos. 95, 438, 458, 461 • vol. V, nos. 170, 462, 618, 659 • vol. VI, nos. 447, 448, 468, 478, 481, 508)
মুহাউন্মাদ কুকুর ভয় পেতেন। তাই সে কুকুরকে হারাম প্রানী ঘোষণা করেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আল্লা এবং মুহাউন্মাদ যেই প্রানীকে এতই ঘৃণা করেন, আল্লাফাক সেই প্রানী কেন বানালেন?
--সাদিয়া সুমি উজ্জা
এই রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা সাধারণত খিচুনি ওঠার সময় কানে ঘণ্টাধ্বনি শোনেন, ভুত পেত্নি আল্লাহ ভগবান ঈশ্বর দেবদেবী জ্বীন শয়তান ফেরেশতাদের দেখে থাকে, তাদের থেকে নানা ধরণের প্রত্যাদেশ প্রাপ্ত হন। এই রোগের রোগীদের আরো লক্ষণ হচ্ছে এরা কুকুর ভয় পান।
এবারে আসুন মুহাউন্মাদের জীবন থেকে নেয়া কয়েকটি হাদিস পড়ি।
Mohamad would hear ringing in his ears; his heart would beat rapidly; his face turn red; his breathing labored; he would fall to the ground or lie down; he would shake; his eyes would open wide; his lips tremble; spit drool from the corners of his mouth; he would sweat profusely; he saw and heard things no one else ever saw or heard; he would sometimes make a snoring noise like that of a camel; and he would be covered with a sheet. (vol. I, nos. 1, 2, 3, 4 • vol. II, chap. 16 (pg. 354), no. 544 • vol. III, nos. 17, 829 • vol. IV, nos. 95, 438, 458, 461 • vol. V, nos. 170, 462, 618, 659 • vol. VI, nos. 447, 448, 468, 478, 481, 508)
মুহাউন্মাদ কুকুর ভয় পেতেন। তাই সে কুকুরকে হারাম প্রানী ঘোষণা করেছে। প্রশ্ন হচ্ছে, আল্লা এবং মুহাউন্মাদ যেই প্রানীকে এতই ঘৃণা করেন, আল্লাফাক সেই প্রানী কেন বানালেন?
--সাদিয়া সুমি উজ্জা
Sep 22, 2013, 3:06 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
কাফেররা বধির মুক, এবং অন্ধ। ২:১৭১
আর মহাউন্মাদ নিরক্ষর, অশিক্ষিত, মূর্খ এবং ভণ্ড।
আর মহাউন্মাদ নিরক্ষর, অশিক্ষিত, মূর্খ এবং ভণ্ড।
Jul 19, 2013, 2:59 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
টাইম টু কিল রাজাকারস!
মাইরের উপর ঔষধ নাই
আসেন সবাই শিবির পিটাই
মাইরের উপর ঔষধ নাই
আসেন সবাই শিবির পিটাই
Feb 7, 2013, 12:52 PM
Feb 5, 2013, 3:45 PM
মহাউন্মাদ shared a link.
মহানবীর ১১ বিবি
১ম: খাদিজা- মোহাম্মদ ৪০ বছর বয়স্কা খাদিজাকে ২৫ বছর বয়েসে বিয়ে করেন।ধনাড্য খাদিজাকে বিয়ে করার পর মোহাম্মদের দারিদ্র ঘোচে।
২য়: বিবি সওদা- খাদিজা মারা যাওয়ার পর ৫৫ বছর বয়স্কা সওদাকে বিয়ে করেন। মোহাম্মদের বাচ্চা কাচ্চাদের দেখাশুনো করার জন্য তিনি সওদাকে বিয়ে করেন।
৩য়: বিবি আয়শা – ৫৩ বছর বয়েসে মোহাম্মদ ৬ বছরের আয়শাকে বিয়ে করেন। আয়শা ছিলেন মোহাম্মদের বাল্যবন্ধু আবু বকরের কন্যা। স্বপ্নে দেখে মোহাম্মদ একে বিয়ে করেন।
৪র্থ: বিবি হাফসা- হযরত ওমরের কন্যা হাফসা বিধবা হওয়ার পর মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করেন।ওমর তার বিধবা কন্যাকে ওসমান ও আবু বকরের কাছে বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তারা প্রত্যাখ্যান করার পর মোহাম্মদ বিয়ে করেন।
৫ম: বিবি জয়নাব বিনতে খুজাইমা- বদর যুদ্ধে তার স্বামী মারা যাওয়ার পর পরই মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করেন।
৬ষ্ট: বিবি উম্মে সালামাহ- তারা ইথিওপিয়াতে প্রবাসকালে তার স্বামী মারা যাওয়ার পর মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করেন।
৭ম: বিবি জয়নাব বিনতে জাহস- মোহাম্মদের পালক পূত্র জায়েদের স্ত্রী। এ বিয়ে করার জন্য আল্লাহকে বহু কাঠ খড় পোহাতে হয় কারন তাকে একের পর এক আয়াত নাজিল করতে হয় সাধারণ মানুষের কানা ঘুষা বন্দ করার জন্য।
৮ম: বিনি জুরাইয়া- পরাজিত বানু মুস্তালিক গোত্রের প্রধানের বিধবা স্ত্রী। এ বিয়ের পর উক্ত গোত্রের সকল বন্দীদেরকে মুক্তি দিয়ে সবাইকে মোহাম্মদ তার দলে ভিড়াতে সক্ষম হন। এটা ছিল খুবই কার্যকরী একটা বিয়ে।
৯ম: বিবি হাবিবা- স্বামীর সাথে ইথিওপিয়ার গমন করার পর তার স্বামী খৃষ্টান ধর্ম গ্রহন করে, ফলে তাদের তালাক হয়ে যায়, এর পর মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করেন।
১০ম: বিবি সাফিয়া-খায়বার যুদ্ধে বিজয়ের পর মোহাম্মদ তাকে গণিমতের মাল হিসাবে ভাগে পান। যেদিন মোহাম্মদ সাফিয়ার স্বামী, পিতা, ভাই সহ সকল আত্মীয়কে হত্যা করেন সেদিনই সাফিয়াকে নিয়ে রাত কাটান। পরে তাকে বিয়ে করেন।
১১তম: বিবি মায়মুনা- প্রথম স্বামী তালাক দিলে আবার বিয়ে করে, সে স্বামী মারা গেলে মোহাম্মদ বিয়ে করেন।
১২তম: মারিয়া- মিশরের একজন শাসকের কাছ থেকে পাওয়া এ কপটিক খৃষ্টান দাসী ভীষণ সুন্দরী ছিল।মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করা ছাড়াই তার সাথে যৌন সঙ্গম করতেন ও তার গর্ভে ইব্রাহিম নামের ছেলের জন্ম দেন। ইব্রাহীম শৈশবেই মারা যায়।একে মোহাম্মদ বিয়ে করেছেন কি না এ বিষয়ে দ্বিমত আছে। কারন অন্য সকল স্ত্রীর ঘর থাকলেও মারিয়ার জন্য কোন ঘর ছিল না। বলাবাহুল্য, স্ত্রীর জন্য একটা ঘর থাকার অর্থ উক্ত নারীকে স্ত্রী হিসাবে স্বীকার করে নেয়া। এ সূত্রে দেখা যায় মারিয়া মোহাম্মদের যৌন দাসী ছাড়া আর কিছু ছিল না। এমন কি ইবনে কাথিরের তাফসিরেও তাকে স্ত্রী হিসাবে নিশ্চিতভাবে স্বীকার করা হয় নি।
(সূত্র: http://www.islamawareness.net/Muhammed/ibn_kathir_wives.html)
১ম: খাদিজা- মোহাম্মদ ৪০ বছর বয়স্কা খাদিজাকে ২৫ বছর বয়েসে বিয়ে করেন।ধনাড্য খাদিজাকে বিয়ে করার পর মোহাম্মদের দারিদ্র ঘোচে।
২য়: বিবি সওদা- খাদিজা মারা যাওয়ার পর ৫৫ বছর বয়স্কা সওদাকে বিয়ে করেন। মোহাম্মদের বাচ্চা কাচ্চাদের দেখাশুনো করার জন্য তিনি সওদাকে বিয়ে করেন।
৩য়: বিবি আয়শা – ৫৩ বছর বয়েসে মোহাম্মদ ৬ বছরের আয়শাকে বিয়ে করেন। আয়শা ছিলেন মোহাম্মদের বাল্যবন্ধু আবু বকরের কন্যা। স্বপ্নে দেখে মোহাম্মদ একে বিয়ে করেন।
৪র্থ: বিবি হাফসা- হযরত ওমরের কন্যা হাফসা বিধবা হওয়ার পর মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করেন।ওমর তার বিধবা কন্যাকে ওসমান ও আবু বকরের কাছে বিয়ের প্রস্তাব দেয়, তারা প্রত্যাখ্যান করার পর মোহাম্মদ বিয়ে করেন।
৫ম: বিবি জয়নাব বিনতে খুজাইমা- বদর যুদ্ধে তার স্বামী মারা যাওয়ার পর পরই মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করেন।
৬ষ্ট: বিবি উম্মে সালামাহ- তারা ইথিওপিয়াতে প্রবাসকালে তার স্বামী মারা যাওয়ার পর মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করেন।
৭ম: বিবি জয়নাব বিনতে জাহস- মোহাম্মদের পালক পূত্র জায়েদের স্ত্রী। এ বিয়ে করার জন্য আল্লাহকে বহু কাঠ খড় পোহাতে হয় কারন তাকে একের পর এক আয়াত নাজিল করতে হয় সাধারণ মানুষের কানা ঘুষা বন্দ করার জন্য।
৮ম: বিনি জুরাইয়া- পরাজিত বানু মুস্তালিক গোত্রের প্রধানের বিধবা স্ত্রী। এ বিয়ের পর উক্ত গোত্রের সকল বন্দীদেরকে মুক্তি দিয়ে সবাইকে মোহাম্মদ তার দলে ভিড়াতে সক্ষম হন। এটা ছিল খুবই কার্যকরী একটা বিয়ে।
৯ম: বিবি হাবিবা- স্বামীর সাথে ইথিওপিয়ার গমন করার পর তার স্বামী খৃষ্টান ধর্ম গ্রহন করে, ফলে তাদের তালাক হয়ে যায়, এর পর মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করেন।
১০ম: বিবি সাফিয়া-খায়বার যুদ্ধে বিজয়ের পর মোহাম্মদ তাকে গণিমতের মাল হিসাবে ভাগে পান। যেদিন মোহাম্মদ সাফিয়ার স্বামী, পিতা, ভাই সহ সকল আত্মীয়কে হত্যা করেন সেদিনই সাফিয়াকে নিয়ে রাত কাটান। পরে তাকে বিয়ে করেন।
১১তম: বিবি মায়মুনা- প্রথম স্বামী তালাক দিলে আবার বিয়ে করে, সে স্বামী মারা গেলে মোহাম্মদ বিয়ে করেন।
১২তম: মারিয়া- মিশরের একজন শাসকের কাছ থেকে পাওয়া এ কপটিক খৃষ্টান দাসী ভীষণ সুন্দরী ছিল।মোহাম্মদ তাকে বিয়ে করা ছাড়াই তার সাথে যৌন সঙ্গম করতেন ও তার গর্ভে ইব্রাহিম নামের ছেলের জন্ম দেন। ইব্রাহীম শৈশবেই মারা যায়।একে মোহাম্মদ বিয়ে করেছেন কি না এ বিষয়ে দ্বিমত আছে। কারন অন্য সকল স্ত্রীর ঘর থাকলেও মারিয়ার জন্য কোন ঘর ছিল না। বলাবাহুল্য, স্ত্রীর জন্য একটা ঘর থাকার অর্থ উক্ত নারীকে স্ত্রী হিসাবে স্বীকার করে নেয়া। এ সূত্রে দেখা যায় মারিয়া মোহাম্মদের যৌন দাসী ছাড়া আর কিছু ছিল না। এমন কি ইবনে কাথিরের তাফসিরেও তাকে স্ত্রী হিসাবে নিশ্চিতভাবে স্বীকার করা হয় নি।
(সূত্র: http://www.islamawareness.net/Muhammed/ibn_kathir_wives.html)
Updated Feb 5, 2013, 2:36 PM
Feb 5, 2013, 2:36 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
ইসলামে বিধবা বিবাহ বৈধ থাকলেও নবী মোহাম্মদ কোরানে তার মৃত্যুর পর তার স্ত্রীদের বিবাহ নিষিদ্ধ করেছিলেন। নিজে জীবিত থাকতে বহু নারীর সাথে থেকেছেন, অথচ তার মৃত্যুর পর তার স্ত্রীরা অন্য পুরুষের সাথে সংসার করবে এটা তার সহ্য হয়নি। তার এই নীতির ফলে তার কতজন স্ত্রীর কত বছর নিঃসঙ্গ থাকতে হয়েছে তার একটি তালিকা দেখুন:
১) সওদা: মৃত্যুবরণ করেন ৫৩ হিজরিতে। মানে ৪২ বছর সঙ্গীহীন কাটিয়েছেন।
২) আয়েশা: ১১ হিজরীতে বয়স ১৬ বছর। মৃত্যুবরণ করেন ৫৮ হিজরি...তে ৬৩ বছর বয়সে। বিধবা অবস্থায় কাটান ৪৭ বছর।
৩) হাফসা: ১১ হিজরিতে বয়স ২৭ বছর। মৃত্যুবরণ করেন ৪৫ হিজরিতে ৬১ বছর বয়সে। ৩৪ বছর বিধবা অবস্থায় কাটিয়েছেন।
৪) সালমা: ১১ হিজরিতে বয়স ৩৫, মৃত্যুবরণ করেন ৬১ হিজরিতে ৮৫ বছর বয়সে। বিধবা অবস্থায় সঙ্গীহীন কাটাতে হয়েছে ৫০ বছর।
৫) যয়নব: ১১ হিজরিতে বয়স ৪০, মৃত্যুবরণ করেন ২০ হিজরিতে ৫০ বছর বয়সে। সঙ্গীহীন থাকেন ১০ বছর।
৬) জুহারিআ: ১১ হিজরিতে বয়স ২৬ বছর, মৃত্যুবরণ করেন ৫০ হিজরিতে ৬৫ বছর বয়সে। বিধবা অবস্থায় কাটান ৩৯ বছর।
৭) হাবিবা: ১১ হিজরিতে বয়স ৩৯ বছর। মৃত্যুবরণ করেন ৪৪ হিজরিতে ৭২ বছর বয়সে। ৩৩ বছর সঙ্গীহীন কাটান।
৮) সাফিয়া: ১১ হিজরিতে বয়স ২১ বছর। মৃত্যুবরণ করেন ৫০ হিজরিতে ৬০ বছর বয়সে। বিধবা অবস্থায় কাটান ৩৯ বছর।
৯) মায়মুনা: ১১ হিজরিতে বয়স ছিল ৪০ এবং ৮০ বছর বয়সে ৫১ হিজরিতে মারা যান। বিধবা অবস্থায় ৪০ বছর একা কাটিয়েছেন ।
jahangir hossain/Bristy Islam
১) সওদা: মৃত্যুবরণ করেন ৫৩ হিজরিতে। মানে ৪২ বছর সঙ্গীহীন কাটিয়েছেন।
২) আয়েশা: ১১ হিজরীতে বয়স ১৬ বছর। মৃত্যুবরণ করেন ৫৮ হিজরি...তে ৬৩ বছর বয়সে। বিধবা অবস্থায় কাটান ৪৭ বছর।
৩) হাফসা: ১১ হিজরিতে বয়স ২৭ বছর। মৃত্যুবরণ করেন ৪৫ হিজরিতে ৬১ বছর বয়সে। ৩৪ বছর বিধবা অবস্থায় কাটিয়েছেন।
৪) সালমা: ১১ হিজরিতে বয়স ৩৫, মৃত্যুবরণ করেন ৬১ হিজরিতে ৮৫ বছর বয়সে। বিধবা অবস্থায় সঙ্গীহীন কাটাতে হয়েছে ৫০ বছর।
৫) যয়নব: ১১ হিজরিতে বয়স ৪০, মৃত্যুবরণ করেন ২০ হিজরিতে ৫০ বছর বয়সে। সঙ্গীহীন থাকেন ১০ বছর।
৬) জুহারিআ: ১১ হিজরিতে বয়স ২৬ বছর, মৃত্যুবরণ করেন ৫০ হিজরিতে ৬৫ বছর বয়সে। বিধবা অবস্থায় কাটান ৩৯ বছর।
৭) হাবিবা: ১১ হিজরিতে বয়স ৩৯ বছর। মৃত্যুবরণ করেন ৪৪ হিজরিতে ৭২ বছর বয়সে। ৩৩ বছর সঙ্গীহীন কাটান।
৮) সাফিয়া: ১১ হিজরিতে বয়স ২১ বছর। মৃত্যুবরণ করেন ৫০ হিজরিতে ৬০ বছর বয়সে। বিধবা অবস্থায় কাটান ৩৯ বছর।
৯) মায়মুনা: ১১ হিজরিতে বয়স ছিল ৪০ এবং ৮০ বছর বয়সে ৫১ হিজরিতে মারা যান। বিধবা অবস্থায় ৪০ বছর একা কাটিয়েছেন ।
jahangir hossain/Bristy Islam
Feb 4, 2013, 10:48 PM
Jan 30, 2013, 5:04 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
হে নবী! আপনি আপনার পত্নীগণকে ও কন্যাগণকে এবং মুমিনদের স্ত্রীগণকে বলুন, তারা যেন তাদের চাদরের কিয়দংশ নিজেদের উপর টেনে নেয়। এতে তাদেরকে চেনা সহজ হবে। ফলে তাদেরকে উত্যক্ত করা হবে না। আল্লাহ ক্ষমাশীল পরম দয়ালু। (সুরা আহযাব : ৫৯ )
নবী আর মুমিনদের বিবিদের কারা উত্যক্ত করত?
নবী আর মুমিনদের বিবিদের কারা উত্যক্ত করত?
Jan 29, 2013, 9:41 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
কুরআনের একই প্রশ্নের উত্তর দ্বিমুখী অর্থাৎ স্ববিরোধি:
আসুন জেনে নিই সেই সকল প্রশ্নও তার দ্বিমুখী উত্তর:
প্রশ্ন – ১
আল্লাহর অবস্থান প্রকৃত পক্ষে কোথায় ?
উত্তর: (১)তার জন্যে নির্ধারিত আরশে (Quran 57:4, 11:7) (২)পুর্ব-পশ্চিম সর্বত্র (Quran 2:115) (৩)কাবা ঘরে (Quran 14:37) (৪)আমাদের খুব নিকটে (Quran 50:16)
প্রশ্ন – ২
আল্লাহই কি মানব সভ্যতার জন্যে একমাত্র রক্ষাকর্তা (Quran 32:4, 18:86, 18:102, 9:116) নাকি তিনি একাই নন (Quran 41:30-31, 5:55, 9:71) ?
প্রশ্ন – ৩
আল্লাহই কি একমাত্র শাসক এবং নির্দেশদাতা (Quran 18:86, 17:111, 3:79-80, 6:71) ? নাকি তার সাথে নবী মুহম্মদও (Quran 4:59, 4:80, 24:56, 26:108, 26:110, 4:64) ?
প্রশ্ন – ৪
একমাত্র আল্লাহই কি অদৃশ্য কিছু দেখার ক্ষমতা রাখেন (Quran 10:20) ? নাকি কিং সোলেমানও সেটা পারেন (Quran 27:39) ?
প্রশ্ন – ৫
আল্লাহর কি সন্তান হতে পারে ? – না (Quran 6:101) এবং হ্যা (Quran 39:4) !
প্রশ্ন - ৬
সঙ্গী বিহীন কি সন্তান ধারন সম্ভব ? – না (Quran 6:101) এবং হ্যা (Quran 19:20-21) !
প্রশ্ন – ৭
আল্লাহ কি সর্বজ্ঞ ? – হ্যা (Quran 49:16) এবং না (Quran 2:155) !
প্রশ্ন – ৮
আল্লাহ কে কি দেখা সম্ভব ? – না (Quran 6:103) এবং হ্যা (Quran 53:1-18) ?
প্রশ্ন – ৯
আল্লাহ কি মানুষ কে পথভ্রষ্ট করেন ? – না (Quran 9:115) এবং হ্যা (Quran 6:25) !
প্রশ্ন – ১০
আল্লাহর কি মানুষের মত কোন আকার আছে ? – না (Quran 112:4) এবং হ্যা (Quran 55:27, 20:49, 5:64, 38:75, 39:67, 68:42, 69:17) !
প্রশ্ন – ১১
আল্লাহ কি আসলেই দয়ালু এবং ক্ষমাশীল ? – হ্যা (Quran 1:3) এবং না (Quran 4:56) !
প্রশ্ন – ১২
আল্লাহ কি কারো সাথে সরাসরি কথা বলেন ? – না (Quran 42:51) এবং হ্যা (Quran 53:11, 2:259, 2:36, 4:164) !
প্রশ্ন – ১৩
আল্লাহ কি সব কিছু ক্ষমা করে দেন ? – হ্যা (Quran 39:53) এবং না (Quran 4:116) !
প্রশ্ন – ১৪
আল্লাহ কি তার সাথে শিরককারীদের ক্ষমা করে দেন ? – না (Quran 4:48, 4:416) এবং হ্যা (Quran 4:153, 25:70) !
প্রশ্ন – ১৫
আল্লাহর একদিন মানুষের কয় দিনের সমান ? – ১০০০ বছর (Quran 22:47) নাকি ৫০০০০ বছর (Quran 70:4) !
প্রশ্ন – ১৬
ফেরেস্তারা কি পৃথিবিতে বিচরন করে বেড়ায় ? – না (Quran 17:95) এবং হ্যা (Quran 2:102) !
প্রশ্ন – ১৭
ফেরেস্তারা কি কাউকে সাহায্য বা রক্ষা করতে পারে ? – না (Quran 2:107) এবং হ্যা (Quran 41:31) !
প্রশ্ন – ১৮
বদরের যুদ্ধে কতজন ফেরেস্তা মুহম্মদ কে সাহায্য করেছিল ? – ৩০০০ (Quran 3:124), ১০০০ (Quran 8:9) নাকি একজনও নয় (Quran 15:8) !
প্রশ্ন – ১৯
শয়তান কি ঈমানদার মুসলিম কে ভুলপথে চালিত করতে পারে ? – না (Quran 38:82-83) এবং হ্যা (Quran 7:16-17) !
প্রশ্ন – ২০
ইবলিশ কি একজন ফেরেস্তা (Quran 2:34) ছিল নাকি জ্বিন (Quran 18:50) ?
প্রশ্ন – ২১
জ্বিন থাকে কোথায় ? – পৃথিবিতে (Quran 55:33) নাকি আকাশে (Quran 37:6-7) !
প্রশ্ন – ২২
আল্লাহ সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করলেন ? – মহাকাশ (Quran 79:27) নাকি পৃথিবী (Quran 41:10-11, 2:29) !
প্রশ্ন – ২৩
আকাশ এবং পৃথিবী কিভাবে আসলো ? – আলাদা ভাবে (universe expanding) (Quran 21:30) নাকি একসাথে (universe contracting) (Quran 41:11) !
প্রশ্ন – ২৪
মহাকাশ এবং পৃথিবী তৈরিতে মোট কত দিন ব্যয় হয়েছে ? – ছয় দিন (Quran 10:3) নাকি আট দিন (Quran 41:9-12) !
প্রশ্ন – ২৫
আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন কোথা থেকে ? – ধুলা থেকে (Quran 3:59, 30:20, 35:11), কাদা মাটি থেকে (Quran 6:2, 15:26, 32:7, 55:14), বীর্য থেকে (Quran 16:4), রক্তপিন্ড থেকে (Quran 96:2), পানি থেকে (Quran 21:30, 25:54, 24:45) নাকি শূন্য থেকে (Quran 19:67) !
প্রশ্ন – ২৬
যাবতিয় কিছু সৃষ্টিতে আল্লাহর কত সময় লেগেছে ? – ছয় দিন (Quran 7:54) নাকি কয়েক মুহুর্ত (Quran 2:117) !
প্রশ্ন – ২৭
কেয়ামতের সময় কতগুলো শিঙ্গায় ফুঁ দেওয়া হবে ? – দুটোয় (Quran 79:7) নাকি একটায় (Quran 69:13) !
প্রশ্ন – ২৮
কেয়ামতের সময় পর্বতরাজির কি হবে ? – পশমের মত হবে (Quran70:9) নাকি অদৃশ্য হবে (Quran 78:20) !
প্রশ্ন – ২৯
কেয়ামতের সময় অবিশ্বাসিরা কি কথা বলতে পারবে ? – না (Quran 27:85) এবং হ্যা (Quran 36:65) !
প্রশ্ন – ৩০
শেষ বিচারের দিনে অবিশ্বাসির দেহের কোথায় তার নিবন্ধগ্রন্থ রাখা হবে ? – কাধে (Quran 84:10) নাকি বাম হাতে (Quran 79:25) !
প্রশ্ন – ৩১
খারাপ কিছু কি আল্লাহ থেকে আসে ? – হ্যা (Quran 4:78) এবং না (Quran 4:79) !
প্রশ্ন – ৩২
আল্লাহ কি খারাপ কোন কিছুর নির্দেশ দেন ? – না (Quran 7:28, 16:90, 6:131) এবং হ্যা (Quran 17:16) !
প্রশ্ন – ৩৩
শেষ বিচারে সময় কি সুপারিশ গৃহিত হবে ? – না (Quran 2:123, 2:47) এবং হ্যা (20:109, 10:3) !
প্রশ্ন – ৩৪
জান্নাতের বিস্তৃতি কয় আসমান সমান ? – এক (Quran 57:21 singular, sama) নাকি বহু (Quran 3:133 plural, samawaat) !
প্রশ্ন – ৩৫
সকল মুসলিম কি কিছু সময়ের জন্যে দোজখে যাবে ? – হ্যা (Quran 19:71) এবং না (Quran 47:12) !
প্রশ্ন – ৩৬
দোজখের খাবার কি হবে ? – শুধুই বিষাক্ত কাটাগাছ (Quran 88:6), শুধুই পুঁজ (Quran 69:36) নাকি বিস্বাদ যাকুম ফল (Quran 37:66) !
প্রশ্ন – ৩৭
মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি ? – শূধু আল্লাহর উপাসনা করা (Quran 51:56) নাকি সেই সাথে মুহম্মদের সুন্নাহ অনুসরন করা (Quran 7:158) !
প্রশ্ন – ৩৮
মানুষের সকল জাতিই কি সমান বিবেচিত হবে ? – না (Quran 3:33, 2:47) এবং হ্যা (49:13) !
প্রশ্ন – ৩৯
সবাই কি তার নিজের বোঝাই বহন করবে ? – হ্যা (Quran 6:164, 35:18, 2:286) এবং না (Quran 16:25) !
প্রশ্ন – ৪০
মানুষের কি নিজস্ব ইচ্ছে বলে কিছু আছে ? – না (Quran 10:100) এবং হ্যা (Quran 81:28) ?
প্রশ্ন – ৪১
সবাই কি আল্লাহ কে মান্য করে চলে ? – হ্যা (Quran 30:26) এবং না (Quran 2:34) !
প্রশ্ন – ৪২
মানুষের প্রাণ হরন করে কে ? – একজন ফেরেস্তা (Quran 32:11), কয়েকজন ফেরেস্তা (Quran 47:27) নাকি আল্লাহ (39:42) !
প্রশ্ন – ৪৩
প্রথম মুসলিম কে ? – মুহম্মদ (Quran 6:14, 6:163, 39:12), আদম (Quran 3:33), ইব্রাহিম (Quran 2:132, 3:67), মুসা (Quran 7:143) নাকি মিশরীয়রা (Quran 26:51) !
প্রশ্ন – ৪৪
একজন মুসলিম কয়জন অবিশ্বাসিকে পরাস্ত করার ক্ষমতা রাখে ? – ১০ জন (Quran 8:65) নাকি ২ জন (Quran 8:66) !
প্রশ্ন – ৪৫
মদ খাওয়ার ব্যাপারে কুরান কি বলে ? – খাওয়া যাবে (Quran 16:67) তবে প্রার্থনা না করা অবস্থায় (Quran 4:43), খুবই খারাপ জিনিস (Quran 5:90) যার জন্যে রয়েছে গুনাহ (Quran 2:219) !
প্রশ্ন – ৪৬
মুসলিমদের পবিত্র মাস কত গুলো ? – চারটা (Quran 9:36) নাকি একটা (Quran 5:2) !
প্রশ্ন – ৪৭
ইসলামে কি ভিন্ন ধর্মালম্বিদের ওপর বল প্রয়োগ করা যাবে ? – না (Quran 2:256, 109:6) এবং হ্যা (Quran 8:12, 9:29) !
প্রশ্ন – ৪৮
আল্লাহ কি অমুসলিমদের ভালো কাজের পুরস্কার দেবেন ? – হ্যা (Quran 99:7) এবং না (Quran 9:17) !
প্রশ্ন – ৪৯
অবিশ্বাসিদের ভুল পথে চালিত করার মূলে কে ? – আল্লাহ (Quran 6:25, 35:8, 10:100), শয়তান (Quran 15:39, 114:5, 4:119) নাকি তারা নিজেরাই (9:70, 6:12, 30:9) !
প্রশ্ন – ৫০
কাদের জন্যে রয়েছে দোজখ থেকে পরিত্রান ? – যেকোন ধর্মপ্রাণ আস্তিকের জন্যে (Quran 5:69, 2:62) নাকি শুধুই মুসলিম দের জন্যে (Quran 3:85, 3:19) !
প্রশ্ন – ৫১
যারা পরকালে বিশ্বাসী নয় তাদের সাথে কেমন আচরন করতে হবে ? – দয়াপূর্ণ (Quran 45:14, 25:63) নাকি হিংসাত্মক (Quran 9:29) !
প্রশ্ন – ৫২
অবিশ্বাসী পরিবারের সাথে কি বসবাস করা যাবে ? – হ্যা (Quran 31:15) এবং না (Quran 9:23) !
প্রশ্ন – ৫৩
একজন মুসলিম কি অমুসলিমদের বন্ধু হিসেবে গ্রহন করতে পারবে ? – হ্যা (Quran 5:82, 57:27) এবং না (Quran 5:51) !
প্রশ্ন – ৫৪
খৃষ্টান আর ইহুদিরা কি পরস্পরের বন্ধু (Quran 5:51) নাকি ঘৃণার পাত্র (Quran 5:64) ?
প্রশ্ন – ৫৫
একজন মুসলিম কি কোন অমুসলিমকে বিয়ে করতে পারবে ? – না (Quran 2:221) এবং হ্যা (Quran 5:5) !
প্রশ্ন – ৫৬
মুসলিম আর অমুসলিমরা কি একই ঈশ্বরের প্রার্থনা করে ? - না (Quran 109:1-3) এবং হ্যা (Quran 29:46) !
প্রশ্ন – ৫৭
সকল মুসলিম নবীই কি সমান ? – হ্যা (Quran 2:285) এবং না (Quran 2:253) !
প্রশ্ন – ৫৮
নবীরা কি অলৌকিকত্ব দেখাতে পারে ? – না (Quran 29:50) এবং হ্যা (Quran 2:253) !
প্রশ্ন – ৫৯
সকল নবীই কি ইব্রাহিমের বংশধর ? – হ্যা (Quran 29:27) এবং না (Quran 16:36) !
প্রশ্ন – ৬০
ইব্রাহিম কি পৌত্তলিক ছিলেন ? – হ্যা (Quran 6:76) এবং না (Quran 2:135) !
প্রশ্ন – ৬১
নবী ইউনুস কি সমুদ্র তীরে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন ? – হ্যা (Quran 37:145) এবং না (Quran 68:49) !
প্রশ্ন – ৬২
পরকিয়া (Adultery) কি অনুমোদিত ? – না (Quran 24:33) এবং হ্যা (Quran 23:6, 4:24) !
প্রশ্ন – ৬৩
অগম্যাগমন (Incest) কি অনুমোদিত ? – না (Quran 4:23) এবং হ্যা (Quran 7:172) !
প্রশ্ন – ৬৪
নারী পুরুষ কি সমান ? – হ্যা (Quran 3:195) এবং না (Quran 4:34, 2:228) !
প্রশ্ন – ৬৫
কোন ব্যক্তি নিষ্কলঙ্ক নারীর ওপর মিথ্যা আরোপ করলে তার কি ক্ষমা হবে ? – হ্যা (Quran 24:5) এবং না (Quran 24:23) !
প্রশ্ন – ৬৬
কুরান কিভাবে নাজিল হল ? – এক পবিত্র রাতে (Quran 44:3, 97:1) নাকি পুরো রমজান মাস জুড়ে (Quran 2:185, 17:6, 25:32) !
প্রশ্ন – ৬৭
কুরান কি সহজ বোধ্য ? – হ্যা (Quran 11:1) এবং না (Quran 3:7, 2:1) !
প্রশ্ন – ৬৮
কুরান কি বিশুদ্ধ আরবি তে ? – হ্যা (Quran 16:103) এবং না (Quran 17:35 Qistas - foreign word, Quran 15:74 al-sijjil - foreign word) !
প্রশ্ন – ৬৯
আল্লাহ কি তার কথার পরিবর্তন করেন ? – না (Quran 6:115, 10:64, 18:27) এবং হ্যা (Quran 2:106, 16:101) !
প্রশ্ন – ৭০
আল্লাহর প্রেরিত উঠকে কতজন মেরেছিল ? – একজন (Quran 54:29) নাকি কয়েকজন (Quran 7:77) !
প্রশ্ন – ৭১
মক্কার পৌত্তলিকদের মাঝে কি কোন নবী পাঠানো হয়েছিল ? – হ্যা (Quran 10:47) এবং না (Quran 34:44) !
প্রশ্ন – ৭২
আল্লাহ প্রকৃত পক্ষে কতজন ? – একজন (Quran 40:62) নাকি অনেক (Quran 21:7, 23:14) !
প্রশ্ন – ৭৩
ফেরাউন কি মারা গিয়েছিল ? – না (Quran 10:90-92) এবং হ্যা (Quran 17:102-103) !
প্রশ্ন – ৭৪
আদ জাতিকে হত্যা করতে কত সময় লেগেছিল ? – একদিন (Quran 54:19-21) নাকি এক সপ্তাহ (Quran 69:6-7) !
প্রশ্ন – ৭৫
গর্ভে ধারন আর লালন-পালন করতে কত সময় গিয়েছিল ? – ৩০ মাস (Quran 46:15) নাকি ২৪ মাস (Quran 31:14) ?
প্রশ্ন – ৭৬
আল্লাহর কত গুলো cardinal point রয়েছে ? – এক (Quran 2:115) নাকি দুই (Quran 55:17) ?
প্রশ্ন – ৭৭
কত জন ফেরেস্তা মেরির সাথে কথা বলেছিল ? – একজন (Quran 19:16-19) নাকি তার বেশি (Quran 3:42, 3:45) !
প্রশ্ন – ৭৮
একজন মানুষ কি ইচ্ছে মত তার বিশ্বাস স্থাপন করতে পারে ? – হ্যা (Quran 2:256, 18:29, 109:6) এবং না (Quran 3:32, 30:45, 18:29, 3:85, 3:28, 4:89, 4:144, 5:51, 60:1, 4:101, 9:123) !
প্রশ্ন – ৭৯
মহা প্লাবনে নূহ নবীর কোন পুত্র কি মারা গিয়েছিল ? – না (Quran 21:76, 37:75-77) এবং হ্যা (Quran 11:42-43) !
সোর্সঃ কুরআন-এর ভুল ও এর বিশ্লেষণ
আসুন জেনে নিই সেই সকল প্রশ্নও তার দ্বিমুখী উত্তর:
প্রশ্ন – ১
আল্লাহর অবস্থান প্রকৃত পক্ষে কোথায় ?
উত্তর: (১)তার জন্যে নির্ধারিত আরশে (Quran 57:4, 11:7) (২)পুর্ব-পশ্চিম সর্বত্র (Quran 2:115) (৩)কাবা ঘরে (Quran 14:37) (৪)আমাদের খুব নিকটে (Quran 50:16)
প্রশ্ন – ২
আল্লাহই কি মানব সভ্যতার জন্যে একমাত্র রক্ষাকর্তা (Quran 32:4, 18:86, 18:102, 9:116) নাকি তিনি একাই নন (Quran 41:30-31, 5:55, 9:71) ?
প্রশ্ন – ৩
আল্লাহই কি একমাত্র শাসক এবং নির্দেশদাতা (Quran 18:86, 17:111, 3:79-80, 6:71) ? নাকি তার সাথে নবী মুহম্মদও (Quran 4:59, 4:80, 24:56, 26:108, 26:110, 4:64) ?
প্রশ্ন – ৪
একমাত্র আল্লাহই কি অদৃশ্য কিছু দেখার ক্ষমতা রাখেন (Quran 10:20) ? নাকি কিং সোলেমানও সেটা পারেন (Quran 27:39) ?
প্রশ্ন – ৫
আল্লাহর কি সন্তান হতে পারে ? – না (Quran 6:101) এবং হ্যা (Quran 39:4) !
প্রশ্ন - ৬
সঙ্গী বিহীন কি সন্তান ধারন সম্ভব ? – না (Quran 6:101) এবং হ্যা (Quran 19:20-21) !
প্রশ্ন – ৭
আল্লাহ কি সর্বজ্ঞ ? – হ্যা (Quran 49:16) এবং না (Quran 2:155) !
প্রশ্ন – ৮
আল্লাহ কে কি দেখা সম্ভব ? – না (Quran 6:103) এবং হ্যা (Quran 53:1-18) ?
প্রশ্ন – ৯
আল্লাহ কি মানুষ কে পথভ্রষ্ট করেন ? – না (Quran 9:115) এবং হ্যা (Quran 6:25) !
প্রশ্ন – ১০
আল্লাহর কি মানুষের মত কোন আকার আছে ? – না (Quran 112:4) এবং হ্যা (Quran 55:27, 20:49, 5:64, 38:75, 39:67, 68:42, 69:17) !
প্রশ্ন – ১১
আল্লাহ কি আসলেই দয়ালু এবং ক্ষমাশীল ? – হ্যা (Quran 1:3) এবং না (Quran 4:56) !
প্রশ্ন – ১২
আল্লাহ কি কারো সাথে সরাসরি কথা বলেন ? – না (Quran 42:51) এবং হ্যা (Quran 53:11, 2:259, 2:36, 4:164) !
প্রশ্ন – ১৩
আল্লাহ কি সব কিছু ক্ষমা করে দেন ? – হ্যা (Quran 39:53) এবং না (Quran 4:116) !
প্রশ্ন – ১৪
আল্লাহ কি তার সাথে শিরককারীদের ক্ষমা করে দেন ? – না (Quran 4:48, 4:416) এবং হ্যা (Quran 4:153, 25:70) !
প্রশ্ন – ১৫
আল্লাহর একদিন মানুষের কয় দিনের সমান ? – ১০০০ বছর (Quran 22:47) নাকি ৫০০০০ বছর (Quran 70:4) !
প্রশ্ন – ১৬
ফেরেস্তারা কি পৃথিবিতে বিচরন করে বেড়ায় ? – না (Quran 17:95) এবং হ্যা (Quran 2:102) !
প্রশ্ন – ১৭
ফেরেস্তারা কি কাউকে সাহায্য বা রক্ষা করতে পারে ? – না (Quran 2:107) এবং হ্যা (Quran 41:31) !
প্রশ্ন – ১৮
বদরের যুদ্ধে কতজন ফেরেস্তা মুহম্মদ কে সাহায্য করেছিল ? – ৩০০০ (Quran 3:124), ১০০০ (Quran 8:9) নাকি একজনও নয় (Quran 15:8) !
প্রশ্ন – ১৯
শয়তান কি ঈমানদার মুসলিম কে ভুলপথে চালিত করতে পারে ? – না (Quran 38:82-83) এবং হ্যা (Quran 7:16-17) !
প্রশ্ন – ২০
ইবলিশ কি একজন ফেরেস্তা (Quran 2:34) ছিল নাকি জ্বিন (Quran 18:50) ?
প্রশ্ন – ২১
জ্বিন থাকে কোথায় ? – পৃথিবিতে (Quran 55:33) নাকি আকাশে (Quran 37:6-7) !
প্রশ্ন – ২২
আল্লাহ সর্ব প্রথম কি সৃষ্টি করলেন ? – মহাকাশ (Quran 79:27) নাকি পৃথিবী (Quran 41:10-11, 2:29) !
প্রশ্ন – ২৩
আকাশ এবং পৃথিবী কিভাবে আসলো ? – আলাদা ভাবে (universe expanding) (Quran 21:30) নাকি একসাথে (universe contracting) (Quran 41:11) !
প্রশ্ন – ২৪
মহাকাশ এবং পৃথিবী তৈরিতে মোট কত দিন ব্যয় হয়েছে ? – ছয় দিন (Quran 10:3) নাকি আট দিন (Quran 41:9-12) !
প্রশ্ন – ২৫
আল্লাহ মানুষ সৃষ্টি করেছেন কোথা থেকে ? – ধুলা থেকে (Quran 3:59, 30:20, 35:11), কাদা মাটি থেকে (Quran 6:2, 15:26, 32:7, 55:14), বীর্য থেকে (Quran 16:4), রক্তপিন্ড থেকে (Quran 96:2), পানি থেকে (Quran 21:30, 25:54, 24:45) নাকি শূন্য থেকে (Quran 19:67) !
প্রশ্ন – ২৬
যাবতিয় কিছু সৃষ্টিতে আল্লাহর কত সময় লেগেছে ? – ছয় দিন (Quran 7:54) নাকি কয়েক মুহুর্ত (Quran 2:117) !
প্রশ্ন – ২৭
কেয়ামতের সময় কতগুলো শিঙ্গায় ফুঁ দেওয়া হবে ? – দুটোয় (Quran 79:7) নাকি একটায় (Quran 69:13) !
প্রশ্ন – ২৮
কেয়ামতের সময় পর্বতরাজির কি হবে ? – পশমের মত হবে (Quran70:9) নাকি অদৃশ্য হবে (Quran 78:20) !
প্রশ্ন – ২৯
কেয়ামতের সময় অবিশ্বাসিরা কি কথা বলতে পারবে ? – না (Quran 27:85) এবং হ্যা (Quran 36:65) !
প্রশ্ন – ৩০
শেষ বিচারের দিনে অবিশ্বাসির দেহের কোথায় তার নিবন্ধগ্রন্থ রাখা হবে ? – কাধে (Quran 84:10) নাকি বাম হাতে (Quran 79:25) !
প্রশ্ন – ৩১
খারাপ কিছু কি আল্লাহ থেকে আসে ? – হ্যা (Quran 4:78) এবং না (Quran 4:79) !
প্রশ্ন – ৩২
আল্লাহ কি খারাপ কোন কিছুর নির্দেশ দেন ? – না (Quran 7:28, 16:90, 6:131) এবং হ্যা (Quran 17:16) !
প্রশ্ন – ৩৩
শেষ বিচারে সময় কি সুপারিশ গৃহিত হবে ? – না (Quran 2:123, 2:47) এবং হ্যা (20:109, 10:3) !
প্রশ্ন – ৩৪
জান্নাতের বিস্তৃতি কয় আসমান সমান ? – এক (Quran 57:21 singular, sama) নাকি বহু (Quran 3:133 plural, samawaat) !
প্রশ্ন – ৩৫
সকল মুসলিম কি কিছু সময়ের জন্যে দোজখে যাবে ? – হ্যা (Quran 19:71) এবং না (Quran 47:12) !
প্রশ্ন – ৩৬
দোজখের খাবার কি হবে ? – শুধুই বিষাক্ত কাটাগাছ (Quran 88:6), শুধুই পুঁজ (Quran 69:36) নাকি বিস্বাদ যাকুম ফল (Quran 37:66) !
প্রশ্ন – ৩৭
মানব সৃষ্টির উদ্দেশ্য কি ? – শূধু আল্লাহর উপাসনা করা (Quran 51:56) নাকি সেই সাথে মুহম্মদের সুন্নাহ অনুসরন করা (Quran 7:158) !
প্রশ্ন – ৩৮
মানুষের সকল জাতিই কি সমান বিবেচিত হবে ? – না (Quran 3:33, 2:47) এবং হ্যা (49:13) !
প্রশ্ন – ৩৯
সবাই কি তার নিজের বোঝাই বহন করবে ? – হ্যা (Quran 6:164, 35:18, 2:286) এবং না (Quran 16:25) !
প্রশ্ন – ৪০
মানুষের কি নিজস্ব ইচ্ছে বলে কিছু আছে ? – না (Quran 10:100) এবং হ্যা (Quran 81:28) ?
প্রশ্ন – ৪১
সবাই কি আল্লাহ কে মান্য করে চলে ? – হ্যা (Quran 30:26) এবং না (Quran 2:34) !
প্রশ্ন – ৪২
মানুষের প্রাণ হরন করে কে ? – একজন ফেরেস্তা (Quran 32:11), কয়েকজন ফেরেস্তা (Quran 47:27) নাকি আল্লাহ (39:42) !
প্রশ্ন – ৪৩
প্রথম মুসলিম কে ? – মুহম্মদ (Quran 6:14, 6:163, 39:12), আদম (Quran 3:33), ইব্রাহিম (Quran 2:132, 3:67), মুসা (Quran 7:143) নাকি মিশরীয়রা (Quran 26:51) !
প্রশ্ন – ৪৪
একজন মুসলিম কয়জন অবিশ্বাসিকে পরাস্ত করার ক্ষমতা রাখে ? – ১০ জন (Quran 8:65) নাকি ২ জন (Quran 8:66) !
প্রশ্ন – ৪৫
মদ খাওয়ার ব্যাপারে কুরান কি বলে ? – খাওয়া যাবে (Quran 16:67) তবে প্রার্থনা না করা অবস্থায় (Quran 4:43), খুবই খারাপ জিনিস (Quran 5:90) যার জন্যে রয়েছে গুনাহ (Quran 2:219) !
প্রশ্ন – ৪৬
মুসলিমদের পবিত্র মাস কত গুলো ? – চারটা (Quran 9:36) নাকি একটা (Quran 5:2) !
প্রশ্ন – ৪৭
ইসলামে কি ভিন্ন ধর্মালম্বিদের ওপর বল প্রয়োগ করা যাবে ? – না (Quran 2:256, 109:6) এবং হ্যা (Quran 8:12, 9:29) !
প্রশ্ন – ৪৮
আল্লাহ কি অমুসলিমদের ভালো কাজের পুরস্কার দেবেন ? – হ্যা (Quran 99:7) এবং না (Quran 9:17) !
প্রশ্ন – ৪৯
অবিশ্বাসিদের ভুল পথে চালিত করার মূলে কে ? – আল্লাহ (Quran 6:25, 35:8, 10:100), শয়তান (Quran 15:39, 114:5, 4:119) নাকি তারা নিজেরাই (9:70, 6:12, 30:9) !
প্রশ্ন – ৫০
কাদের জন্যে রয়েছে দোজখ থেকে পরিত্রান ? – যেকোন ধর্মপ্রাণ আস্তিকের জন্যে (Quran 5:69, 2:62) নাকি শুধুই মুসলিম দের জন্যে (Quran 3:85, 3:19) !
প্রশ্ন – ৫১
যারা পরকালে বিশ্বাসী নয় তাদের সাথে কেমন আচরন করতে হবে ? – দয়াপূর্ণ (Quran 45:14, 25:63) নাকি হিংসাত্মক (Quran 9:29) !
প্রশ্ন – ৫২
অবিশ্বাসী পরিবারের সাথে কি বসবাস করা যাবে ? – হ্যা (Quran 31:15) এবং না (Quran 9:23) !
প্রশ্ন – ৫৩
একজন মুসলিম কি অমুসলিমদের বন্ধু হিসেবে গ্রহন করতে পারবে ? – হ্যা (Quran 5:82, 57:27) এবং না (Quran 5:51) !
প্রশ্ন – ৫৪
খৃষ্টান আর ইহুদিরা কি পরস্পরের বন্ধু (Quran 5:51) নাকি ঘৃণার পাত্র (Quran 5:64) ?
প্রশ্ন – ৫৫
একজন মুসলিম কি কোন অমুসলিমকে বিয়ে করতে পারবে ? – না (Quran 2:221) এবং হ্যা (Quran 5:5) !
প্রশ্ন – ৫৬
মুসলিম আর অমুসলিমরা কি একই ঈশ্বরের প্রার্থনা করে ? - না (Quran 109:1-3) এবং হ্যা (Quran 29:46) !
প্রশ্ন – ৫৭
সকল মুসলিম নবীই কি সমান ? – হ্যা (Quran 2:285) এবং না (Quran 2:253) !
প্রশ্ন – ৫৮
নবীরা কি অলৌকিকত্ব দেখাতে পারে ? – না (Quran 29:50) এবং হ্যা (Quran 2:253) !
প্রশ্ন – ৫৯
সকল নবীই কি ইব্রাহিমের বংশধর ? – হ্যা (Quran 29:27) এবং না (Quran 16:36) !
প্রশ্ন – ৬০
ইব্রাহিম কি পৌত্তলিক ছিলেন ? – হ্যা (Quran 6:76) এবং না (Quran 2:135) !
প্রশ্ন – ৬১
নবী ইউনুস কি সমুদ্র তীরে নিক্ষিপ্ত হয়েছিলেন ? – হ্যা (Quran 37:145) এবং না (Quran 68:49) !
প্রশ্ন – ৬২
পরকিয়া (Adultery) কি অনুমোদিত ? – না (Quran 24:33) এবং হ্যা (Quran 23:6, 4:24) !
প্রশ্ন – ৬৩
অগম্যাগমন (Incest) কি অনুমোদিত ? – না (Quran 4:23) এবং হ্যা (Quran 7:172) !
প্রশ্ন – ৬৪
নারী পুরুষ কি সমান ? – হ্যা (Quran 3:195) এবং না (Quran 4:34, 2:228) !
প্রশ্ন – ৬৫
কোন ব্যক্তি নিষ্কলঙ্ক নারীর ওপর মিথ্যা আরোপ করলে তার কি ক্ষমা হবে ? – হ্যা (Quran 24:5) এবং না (Quran 24:23) !
প্রশ্ন – ৬৬
কুরান কিভাবে নাজিল হল ? – এক পবিত্র রাতে (Quran 44:3, 97:1) নাকি পুরো রমজান মাস জুড়ে (Quran 2:185, 17:6, 25:32) !
প্রশ্ন – ৬৭
কুরান কি সহজ বোধ্য ? – হ্যা (Quran 11:1) এবং না (Quran 3:7, 2:1) !
প্রশ্ন – ৬৮
কুরান কি বিশুদ্ধ আরবি তে ? – হ্যা (Quran 16:103) এবং না (Quran 17:35 Qistas - foreign word, Quran 15:74 al-sijjil - foreign word) !
প্রশ্ন – ৬৯
আল্লাহ কি তার কথার পরিবর্তন করেন ? – না (Quran 6:115, 10:64, 18:27) এবং হ্যা (Quran 2:106, 16:101) !
প্রশ্ন – ৭০
আল্লাহর প্রেরিত উঠকে কতজন মেরেছিল ? – একজন (Quran 54:29) নাকি কয়েকজন (Quran 7:77) !
প্রশ্ন – ৭১
মক্কার পৌত্তলিকদের মাঝে কি কোন নবী পাঠানো হয়েছিল ? – হ্যা (Quran 10:47) এবং না (Quran 34:44) !
প্রশ্ন – ৭২
আল্লাহ প্রকৃত পক্ষে কতজন ? – একজন (Quran 40:62) নাকি অনেক (Quran 21:7, 23:14) !
প্রশ্ন – ৭৩
ফেরাউন কি মারা গিয়েছিল ? – না (Quran 10:90-92) এবং হ্যা (Quran 17:102-103) !
প্রশ্ন – ৭৪
আদ জাতিকে হত্যা করতে কত সময় লেগেছিল ? – একদিন (Quran 54:19-21) নাকি এক সপ্তাহ (Quran 69:6-7) !
প্রশ্ন – ৭৫
গর্ভে ধারন আর লালন-পালন করতে কত সময় গিয়েছিল ? – ৩০ মাস (Quran 46:15) নাকি ২৪ মাস (Quran 31:14) ?
প্রশ্ন – ৭৬
আল্লাহর কত গুলো cardinal point রয়েছে ? – এক (Quran 2:115) নাকি দুই (Quran 55:17) ?
প্রশ্ন – ৭৭
কত জন ফেরেস্তা মেরির সাথে কথা বলেছিল ? – একজন (Quran 19:16-19) নাকি তার বেশি (Quran 3:42, 3:45) !
প্রশ্ন – ৭৮
একজন মানুষ কি ইচ্ছে মত তার বিশ্বাস স্থাপন করতে পারে ? – হ্যা (Quran 2:256, 18:29, 109:6) এবং না (Quran 3:32, 30:45, 18:29, 3:85, 3:28, 4:89, 4:144, 5:51, 60:1, 4:101, 9:123) !
প্রশ্ন – ৭৯
মহা প্লাবনে নূহ নবীর কোন পুত্র কি মারা গিয়েছিল ? – না (Quran 21:76, 37:75-77) এবং হ্যা (Quran 11:42-43) !
সোর্সঃ কুরআন-এর ভুল ও এর বিশ্লেষণ
Jan 28, 2013, 5:19 PM
মহাউন্মাদ shared a Page.
ঈশ্বরfacebook.com
Updated Jan 26, 2013, 1:27 PM
Jan 26, 2013, 1:27 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
//বাংলাদেশের ছোট ছোট বাচ্চারা কি সুন্দর সময় মাইপা চলে। সকালে ঘুম থেইকা উইঠা ঘড়ি দেইখা স্কুলে যায়। তাদেরকে ডাইকা ডাইকা স্কুলে নিতে হয়না। অথচ মুসলমানগোরে সারা জীবন মাইক এ আযান দিয়া ডাইকা মসজিদে নিতে হয়//
-Omar Farooq Lux
-Omar Farooq Lux
Jan 24, 2013, 11:56 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
ইসলাম বিক্রি করার সময় ফুটপাতের হকাররা একটা জিকির তোলে- ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সন্মান। ওদিকে ইসলামের সর্বোচ্চ সন্মান আবার মহাম্মদের। ক্যামনে কী!
যা হোক, আসলেই কি ইসলাম নারীকে সন্মান দেয়?
ইসলামে নারীরা হইলো শস্যক্ষেত্র। এখানে নারীগো যেমনে খুশি তেমনে লাগানো্র ব্যবস্থা আছে। আর লাগানোর পরে যে নারী শস্য উৎপাদনে অক্ষম হবে সেই নারীর দাম-- নাহ আমি কিছু বলতে চাই না। নিচের হাদিসখানা দেখে আপনারাই বলেন সেই নারীর দাম কত?
===============================
বন্ধ্যা নারী অপেক্ষা ঘরের মাদুর উত্তম (Abu Dawud 3:29:3911)
===============================
[এখানে আরেকটা ব্যাপার খেয়াল কৈরা- মহাম্মদের ১৩-১৪টা বিবির মধ্যে একমাত্র খাদিজাই একটা শস্য ফলাইতে পারছিল। আর অনেক পরে দাসী মারিয়ার গর্ভে একটা...তাও কিছুদিন পর মারা যায়। মাঝখানের বিবিগুলা হয় তারা শস্য উৎপাদনে অক্ষম ছিল, নইলে মহাম্মদ ধ্বজভঙ্গ ছিল। কোনটা হওয়ার চান্স বেশি বলে মনে করে?]
যা হোক, আসলেই কি ইসলাম নারীকে সন্মান দেয়?
ইসলামে নারীরা হইলো শস্যক্ষেত্র। এখানে নারীগো যেমনে খুশি তেমনে লাগানো্র ব্যবস্থা আছে। আর লাগানোর পরে যে নারী শস্য উৎপাদনে অক্ষম হবে সেই নারীর দাম-- নাহ আমি কিছু বলতে চাই না। নিচের হাদিসখানা দেখে আপনারাই বলেন সেই নারীর দাম কত?
===============================
বন্ধ্যা নারী অপেক্ষা ঘরের মাদুর উত্তম (Abu Dawud 3:29:3911)
===============================
[এখানে আরেকটা ব্যাপার খেয়াল কৈরা- মহাম্মদের ১৩-১৪টা বিবির মধ্যে একমাত্র খাদিজাই একটা শস্য ফলাইতে পারছিল। আর অনেক পরে দাসী মারিয়ার গর্ভে একটা...তাও কিছুদিন পর মারা যায়। মাঝখানের বিবিগুলা হয় তারা শস্য উৎপাদনে অক্ষম ছিল, নইলে মহাম্মদ ধ্বজভঙ্গ ছিল। কোনটা হওয়ার চান্স বেশি বলে মনে করে?]
Jan 18, 2013, 10:16 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
মডারেট ধার্মিকদের উদ্দেশ্যে :
আপনার যারা মডারেট ধার্মিক হিসেবে আখ্যায়িত,তাদের বলছি,আপনারা আসলে কি প্রকৃত ধার্মিক?একজন প্রকৃত ধার্মিক হলে কোরানের প্রতিটি আয়াতই আপনাকে সমর্থন করতে হবে।কিন্তু আপনি কি করছেন।?আপনি কি কোরানের আয়াত অনুযায়ী 'যেখানেই অবিশ্বাসীদের পাচ্ছেন,সেখানেই হত্যা করছেন তাদেরকে(২:১৯১,৯:৫)?তাদের সাথে সংঘাতে লিপ্ত হচ্ছেন?,কঠোর ব্যবহার করছেন প্রতিনিয়ত(৯:১২৩)?যুদ্ধের মাধ্যমে আপনার ধর্ম পালনে বাধ্য করছেন(৮:৬৫)?না করছেন না…!তাহলে আপনি কি প্রকৃত ধার্মিক হতে পারলেন?আপনারা ধর্মের কণা পরিমাণ ইতিবাচক দিক দিয়ে পর্বত সমান নেতিবাচক দিকগুলোকে ঢাকতে চান।
আপনাদের সাথে 'বিল মার'-এর কথাটি হুবহু মিলে যায়…''মানুষ প্রথমে নিজ স্বার্থ চরিতার্থের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে,তারপর যায় ধর্মগ্রন্থের কাছে।সেখান থেকে তার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে এমন আয়াত খুঁজে বের করে এবং কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে।''
-Realist Suprio
আপনার যারা মডারেট ধার্মিক হিসেবে আখ্যায়িত,তাদের বলছি,আপনারা আসলে কি প্রকৃত ধার্মিক?একজন প্রকৃত ধার্মিক হলে কোরানের প্রতিটি আয়াতই আপনাকে সমর্থন করতে হবে।কিন্তু আপনি কি করছেন।?আপনি কি কোরানের আয়াত অনুযায়ী 'যেখানেই অবিশ্বাসীদের পাচ্ছেন,সেখানেই হত্যা করছেন তাদেরকে(২:১৯১,৯:৫)?তাদের সাথে সংঘাতে লিপ্ত হচ্ছেন?,কঠোর ব্যবহার করছেন প্রতিনিয়ত(৯:১২৩)?যুদ্ধের মাধ্যমে আপনার ধর্ম পালনে বাধ্য করছেন(৮:৬৫)?না করছেন না…!তাহলে আপনি কি প্রকৃত ধার্মিক হতে পারলেন?আপনারা ধর্মের কণা পরিমাণ ইতিবাচক দিক দিয়ে পর্বত সমান নেতিবাচক দিকগুলোকে ঢাকতে চান।
আপনাদের সাথে 'বিল মার'-এর কথাটি হুবহু মিলে যায়…''মানুষ প্রথমে নিজ স্বার্থ চরিতার্থের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে,তারপর যায় ধর্মগ্রন্থের কাছে।সেখান থেকে তার সিদ্ধান্তকে সমর্থন করে এমন আয়াত খুঁজে বের করে এবং কাজে ঝাঁপিয়ে পড়ে।''
-Realist Suprio
Jan 16, 2013, 9:50 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
ঢাকাকে বলা হয় মসজিদের নগরী। আর সিলেটকে বলা হয় ওলী আউলিয়াদের নগরী।
মসজিদের শহর ঢাকায় পথে-বিপথে, যেখানে-সেখানে ভাস্কর্য থাকলেও ঢাকাবাসীর ওলী-ওলামা-আউলিয়াদের ধর্মীয় অনুভূতিতে একটুও খাদ জমেনি।একটুও আঘাত আসেনা। ঢাকাবাসীর কি কোন অনূভূতি নেই??
এক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় স্থাপিত স্থানে-স্থানে মূর্তীর সংখ্যা প্রায়ই ২শ’র কাছাকাছি। রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনে একক শিল্পীর (নিতুন কুন্ড) প্রায় গোটা পঞ্চাশেক মূর্তি রয়েছে খোলা রাস্তায়। উচু করে একটি বিশালাকার মূর্তি দাড়িয়ে আছে ইসলামী ফাউন্ডেশন (আগারগাঁও অফিস) এর নাকের ডগায়। বনানী ১১ নং ব্রিজের সংলগ্ন রাস্তায় বিভিন্ন পশুপাখির প্রায় বিশটি মূর্তির কথা নাইবা বললাম।
রমনা পুলিশ কোয়ার্টারের সামনে ঘোড়সওয়ার, রুপসী বাংলা হোটেলের সামনে ঘোড়ারগাড়ি, এ্যালিফ্যান্ট রোডে জোড়া এ্যালিফ্যান্ট, কারওয়ান বাজার মোড়ে জোড়া বাঘ(সর্বশেষ ২০০৯ সালে দেখেছিলাম এখণ আছে কিনা বলতে পারছিনা।) এসব মূর্তি ঢাকাবাসীর ওলী আউলিয়াদের পূণ্য ভূমিকে অপবিত্র করেনা, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়না। বলি ঢাকায় কি কোন ওলী আউলিয়া নাই?ছিলেননা?
সিলেট শহরটাকে ওলী আউলিয়ার পূণ্যভূমি দাবী করা হয়। বাস্তবে এটা ওলী আওলিয়ার পন্যভূমি। এই শহরে এখণ ওলী আউলিয়া কেনা বেচা করা হয়। যে শাহজালাল কে কেন্দ্র করে আজ সিলেটকে পূণ্য ভূমি দাবী করা হয় সেই শাহজালালের মাজারে অনৈতিক কাজ হলে, গঞ্জিকা সেবন করলে, মাজারে নত হয়ে সিজদা করলে পূণ্য ভূমি অপবিত্র হয় না।কারো অনুভূতিতে আঘাত আসেনা। অপবিত্র হয় মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে ভাস্কর্য নির্মানে।
সিলেটে জন্ম নিয়ে আমি দৈন্য। দেশের অন্যান্য শহরের লোকদের তুলনায় আমরা খুব বেশি অনুভূতি প্রবণ।
-মোবারক হোসেন রুবেল
মসজিদের শহর ঢাকায় পথে-বিপথে, যেখানে-সেখানে ভাস্কর্য থাকলেও ঢাকাবাসীর ওলী-ওলামা-আউলিয়াদের ধর্মীয় অনুভূতিতে একটুও খাদ জমেনি।একটুও আঘাত আসেনা। ঢাকাবাসীর কি কোন অনূভূতি নেই??
এক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই সরকারী পৃষ্ঠপোষকতায় স্থাপিত স্থানে-স্থানে মূর্তীর সংখ্যা প্রায়ই ২শ’র কাছাকাছি। রাজধানীর ইস্কাটন গার্ডেনে একক শিল্পীর (নিতুন কুন্ড) প্রায় গোটা পঞ্চাশেক মূর্তি রয়েছে খোলা রাস্তায়। উচু করে একটি বিশালাকার মূর্তি দাড়িয়ে আছে ইসলামী ফাউন্ডেশন (আগারগাঁও অফিস) এর নাকের ডগায়। বনানী ১১ নং ব্রিজের সংলগ্ন রাস্তায় বিভিন্ন পশুপাখির প্রায় বিশটি মূর্তির কথা নাইবা বললাম।
রমনা পুলিশ কোয়ার্টারের সামনে ঘোড়সওয়ার, রুপসী বাংলা হোটেলের সামনে ঘোড়ারগাড়ি, এ্যালিফ্যান্ট রোডে জোড়া এ্যালিফ্যান্ট, কারওয়ান বাজার মোড়ে জোড়া বাঘ(সর্বশেষ ২০০৯ সালে দেখেছিলাম এখণ আছে কিনা বলতে পারছিনা।) এসব মূর্তি ঢাকাবাসীর ওলী আউলিয়াদের পূণ্য ভূমিকে অপবিত্র করেনা, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়না। বলি ঢাকায় কি কোন ওলী আউলিয়া নাই?ছিলেননা?
সিলেট শহরটাকে ওলী আউলিয়ার পূণ্যভূমি দাবী করা হয়। বাস্তবে এটা ওলী আওলিয়ার পন্যভূমি। এই শহরে এখণ ওলী আউলিয়া কেনা বেচা করা হয়। যে শাহজালাল কে কেন্দ্র করে আজ সিলেটকে পূণ্য ভূমি দাবী করা হয় সেই শাহজালালের মাজারে অনৈতিক কাজ হলে, গঞ্জিকা সেবন করলে, মাজারে নত হয়ে সিজদা করলে পূণ্য ভূমি অপবিত্র হয় না।কারো অনুভূতিতে আঘাত আসেনা। অপবিত্র হয় মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে ভাস্কর্য নির্মানে।
সিলেটে জন্ম নিয়ে আমি দৈন্য। দেশের অন্যান্য শহরের লোকদের তুলনায় আমরা খুব বেশি অনুভূতি প্রবণ।
-মোবারক হোসেন রুবেল
Jan 15, 2013, 10:19 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
আল্লা ভগবান ঈশ্বর আছে কি নেই- সেইটা বড় ব্যাপার না। থাকলেও এরা যে ধর্মগ্রন্থে বর্ণিত আল্লা ভগবান ঈশ্বরের কেউ না, সেটা বুঝতে বিবর্তনবাদ বোঝা লাগে না।
যে ধরনের আল্লা ভগবান ঈশ্বরের সাথে ধর্মগ্রন্থগুলা আমাদের পরিচয় করাই দেয় এবং বলা হয় সেই ধর্মগ্রন্থগুলা আল্লা ভগবান ঈশ্বরের বাণী, কিংবা আল্লা ভগবান ঈশ্বরই এই ধর্মগ্রন্থ লিখছে- সেই ধর্মগ্রন্থগুলার অসংখ্য ভুল-ভ্রান্তি, অসংগতি এবং হাস্যকর কথাবার্তাগুলা একটু কমনসেন্স আর জেনারেল নলেজের আলোকে বিবেচনা করলেই বোঝা যায় এই ধর্মগ্রন্থগুলার আল্লা ভগবান ঈশ্বর রূপকথার গল্প ছাড়া আর কিছুই নয়।
কোরানের একটা কথা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে একটা প্রশ্নই কোরনবাদীদের থমকে দিতে পারে। যেমন: দেখুন নিচে-
=====================
স্বামী স্ত্রীর জোড়া নাকি আগে থেকেই আল্লাহ ঠিক করে দেন? ইসলাম বলে, স্বামীর পাজরের হাড় দিয়ে স্ত্রীকে বানানো হয়। তাহলে যেসব স্ত্রীগণ ২টা বা তার ও বেশী বিয়ে করেন তাদেরকে কার/কোন স্বামীর পাজরের হাড় দিয়ে বানানো হয়???
-Kaniz Lasmi Megh
৭ বছর সংসার করে তিন বাচ্চার মা যখন ডিভোর্স নিয়ে আরেক জনকে বিয়ে করে আরো দুই বাচ্চার মা হয়, তখন সে কার পাঁজরের হাড়ে তৈরী?
-থাবা বাবা
যে ধরনের আল্লা ভগবান ঈশ্বরের সাথে ধর্মগ্রন্থগুলা আমাদের পরিচয় করাই দেয় এবং বলা হয় সেই ধর্মগ্রন্থগুলা আল্লা ভগবান ঈশ্বরের বাণী, কিংবা আল্লা ভগবান ঈশ্বরই এই ধর্মগ্রন্থ লিখছে- সেই ধর্মগ্রন্থগুলার অসংখ্য ভুল-ভ্রান্তি, অসংগতি এবং হাস্যকর কথাবার্তাগুলা একটু কমনসেন্স আর জেনারেল নলেজের আলোকে বিবেচনা করলেই বোঝা যায় এই ধর্মগ্রন্থগুলার আল্লা ভগবান ঈশ্বর রূপকথার গল্প ছাড়া আর কিছুই নয়।
কোরানের একটা কথা এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে একটা প্রশ্নই কোরনবাদীদের থমকে দিতে পারে। যেমন: দেখুন নিচে-
=====================
স্বামী স্ত্রীর জোড়া নাকি আগে থেকেই আল্লাহ ঠিক করে দেন? ইসলাম বলে, স্বামীর পাজরের হাড় দিয়ে স্ত্রীকে বানানো হয়। তাহলে যেসব স্ত্রীগণ ২টা বা তার ও বেশী বিয়ে করেন তাদেরকে কার/কোন স্বামীর পাজরের হাড় দিয়ে বানানো হয়???
-Kaniz Lasmi Megh
৭ বছর সংসার করে তিন বাচ্চার মা যখন ডিভোর্স নিয়ে আরেক জনকে বিয়ে করে আরো দুই বাচ্চার মা হয়, তখন সে কার পাঁজরের হাড়ে তৈরী?
-থাবা বাবা
Jan 14, 2013, 9:27 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
আল্লাপাক খুবই গেণি। এই ঘটনা সত্য। কারণ আল্লা নিজ মুখে ঘটনা জিব্রাইলকে বলেছেন, জিব্রাইল তার নিজ মুখে বলেছেন নবীজিকে। নবীজি নিজ কানে তা শুনেছেন এবং তিনি নিজ মুখে তার ছাহাবীদের বলেছেন এবং তারাও তাদের নিজেদের কানে তা শুনেছেন এবং তাদের মধ্যে যারা লিখতে পারতেন তারা এই মহাঘটনা নিজেদেরই হাতে লিখে গিয়েছেন, সেটাই হচ্ছে কোরান। বলুন, এই ঘটনা কি মিত্যা হতে পারে?
-Tamanna Jhumu
-Tamanna Jhumu
Jan 13, 2013, 11:01 PM
Jan 12, 2013, 1:57 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
যদি তোমরা তাদের স্পর্শ করার আগে তালাক দাও এবং তাদের জন্য মোহর নির্ধারিত করে থাক তবে নির্ধারিত মোহরের অর্ধের দিয়ে দেবে। (কোরান ২:২৩৭)
স্পর্শ করা হয়েছে নাকি হয়নি, সেটা প্রমাণিত হবে কীসের ভিত্তিতে? স্পর্শের আগে তালাক দিলে মোহরের অর্ধেক কেন? মোহর কি তবে দেহের মূল্য? স্পর্শ না করেও আধামূল্য পরিশোধ করতে হবে কী যুক্তিতে?
- তামান্না ঝুমু
স্পর্শ করা হয়েছে নাকি হয়নি, সেটা প্রমাণিত হবে কীসের ভিত্তিতে? স্পর্শের আগে তালাক দিলে মোহরের অর্ধেক কেন? মোহর কি তবে দেহের মূল্য? স্পর্শ না করেও আধামূল্য পরিশোধ করতে হবে কী যুক্তিতে?
- তামান্না ঝুমু
Jan 12, 2013, 12:14 AM
মহাউন্মাদ updated their status.
এচলামিক ত্যানা পেচানি
এটি কী?
- পবিত্র কোরান শরীফ।
কোরান শরীফ কী?
- আল্লাহর বাণী।
কীভাবে মানা হয় তা আল্লাহর বাণী?
- কারণ কোরানে লিখা আছে।
কে লিখেছে?
- আল্লাহ।
কে বলেছে?
- কোরানে লিখা আছে।
কোরান কি আল্লাহ এনেছে?
- না, মুহাম্মদ এনেছে।
মুহাম্মদ কে?
-আল্লাহর পাঠানো নবী বা রসূল।
তার প্রমাণ কী?
- কোরানে লিখা আছে।
কোরান কার বাণী?
-আল্লাহর।
তাহলে কীভাবে প্রমান হল মুহাম্মদ আল্লাহর নবী?
- ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
আল্লাহ কে?
- সৃষ্টিকর্তা।
সৃষ্টিকর্তা কী?
- যিনি সাবাইকে সৃষ্টি করেন।
সবার কি সৃষ্টিকর্তা আছে?
-হ্যাঁ।
তাহলে আল্লাহর সৃষ্টিকর্তা কে?
- আল্লাহর কোন শরীক হয় না, উনার সৃষ্টিকর্তা নেই।
কে বলেছে?
- কোরান
কোরান কার বাণী?
- আল্লাহর।
আল্লাহর বাণী প্রমান কী?
- নবী মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদ আল্লাহর নবী - প্রমাণ কী?
- কোরান।
কোরান এল কোত্থেকে?
- আল্লাহ থেকে।
আল্লাহ কোথায় থাকে?
-আসমানে।
তিনি দেখতে কী রকম?
- তাঁর আকার নেই।
কেন তাঁর আকার নেই ?
- ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
কোরানের বাণী সত্যি কেমনে বুঝলেন?
- আল্লাহ বলেছে।
আল্লহ কোথায় বলেছে?
- কোরানে।
মুহাম্মদ কি আল্লাহ থেকে কোরান এনেছেন?
- না, সময়ে সময়ে ওহী এসেছে?
কোন সময়ে?
- তিনি যে মুহূর্তে সমস্যার সম্মুখীন হতেন।
আল্লাহ কি সর্বজ্ঞ এবং ভবিষ্যৎ জানেন?
- হ্যাঁ।
তাহলে তিনি আগে থেকে ওহী দিয়ে দিতেন না কেন?
- ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
কোরান কখন এসেছে?
- ১৪০০ বছর আগেভ
এ ধরণের কিতাব কি আরো এসেছে?
- হ্যাঁ, এসেছে।
কীভাবে জানলেন?
- কোরানে লিখা আছে?
তার সত্যতা কী?
- কোরান আল্লাহর বাণী।
প্রমাণ কী?
- নবী মুহাম্মদ।
তিনি কে?
- তাঁকে আল্লাহ পাঠিয়েছে।
কেন পাঠিয়েছে?
- কোরান নাজিলে, ইসলাম প্রচারে।
এখন আর কিতাব আসে না কেন?
- কারণ মুহাম্মদ শেষ নবী?
কে বলেছে?
- কোরানে লিখা আছে।
কোরানের বাণী যে সত্য, বুঝলেন কীভাবে?
- মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদের কথা সত্যি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে?
কোরান কি একটি সাধারণ বই?
- না।
কেন?
- কারণ কোরান আল্লাহর বাণী।
কী করে জানলেন?
- মুহাম্মদ বলেছেন।
মুহাম্মদের কথা সত্যি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে ?
কোরান যে সত্যি, আপনি কি নিশ্চিত?
- হ্যাঁ, নবী মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদ কী করতো?
- ধর্ম প্রচার।
কী ধর্ম?
- আল্লাহর শেষ ধর্ম ইসলাম।
ইসলাম আল্লাহর শেষ ধর্ম, কে বলেছে?
- কোরান।
কোরান কার মাধ্যমে এসেছে?
- মুহাম্মদ।
তাহলে এই বাণী সত্যি, তার প্রমান কী?
- কোরান আছে।
মুহাম্মদ কখন থেকে ধর্ম প্রচার করতে শুরু করল?
- ৪০ বছর বয়সে।
এত দেরীতে কেন?
- কারণ তখন কিতাব নাজিল হয়েছে।
কোরান নাজিলের প্রমান কী?
- মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদের কথার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে।
কিতাব কি আকাশ থেকে পড়েছে?
- না, জিব্রাইল এসে ওহী দিত।
জিব্রাইল কে?
- ফেরেস্তা, আল্লাহর খাস বান্দা।
জিব্রাইল দেখতে কী রকম?
- ৬০০ ডানা যুক্ত।
কে দেখেছে?
- মুহাম্মদ।
আর কে দেখেছে?
- কেউ না।
কেন দেখেনি?
-ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
উনি যে আসতো তার প্রমান কী?
- মুহাম্মদ বলেছে, কোরানে লিখা আছে।
কোরান কার মাধ্যমে এসেছে?
- মুহাম্মদ
মুহাম্মদ যে মিথ্যে বলেনি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে
মুহাম্মদ কীভাবে ধর্ম প্রচার করেছে?
- তিনি হলেন শান্তির প্রতীক,
তিনি সুশৃঙ্খলভাবে ধর্ম প্রচার করতেন।
তাহলে তিনি যুদ্ধ, সংঘর্ষ ইত্যাদি ঘৃণা করতেন?
-হ্যাঁ, তবে কাফেদের যুদ্ধ করে হত্যা করতেন।
কাফের কী?
- যে আল্লাহ অবিশ্বাস করে।
তাহলে তারা কিসে বিশ্বাস করে?
- অন্য ধর্মে।
তারা অন্য ধর্মে বিশ্বাস করে কেন?
- সে ধর্মেও কিতাব আছে এবং ঈশ্বর আছে, তারা ঐ ধর্ম সত্য মানে।
তাহলে সমস্যা কী?
- ইসলাম হল সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম, তাই তাদের ইসলাম গ্রহণ করতে হবে।
কে বলেছে?
- কোরানে লিখা আছে।
কোরান কার লিখা।
- আল্লাহ।
কোরান কে এনেছে?
- মুহাম্মদ।
কীভাবে এনেছে?
- ৪০ বছর বয়স থেকে ওহী এসেছে।
ওহী কে এনেছে?
- জিব্রাইল?
জিব্রাইল কে কে দেখছে?
- শুধুই মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ কত বার যুদ্ধ করেছে?
- ২৩ বছর নবী থাকা কালে ৬০ বারের বেশী।
কত কাফের হত্যা করেছে?
-অনেক! এক যুদ্ধে হাজারের কাছকাছিও থাকত, আবার তার বেশী, তার কমও হতে পারে।
অন্য ধর্ম পালন করলে সমস্যা কী?
- কারণ সাবাই আল্লাহর সৃষ্টি।
তার প্রমাণ কি?
- কোরানে লেখা আছে।
কে লিখেছে?
- আল্লাহ।
আল্লাহ কে?
- মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা।
তিনি সৃষ্টি করতে হলেন কীভাবে ?
- নিজে নিজে।
কেন?
- কারণ তাঁর সৃষ্টি কর্তা নেই।
নেই কেন ?
-ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
মুহাম্মদ কী ধরনের মানুষ ছিলেন?
- তিনি ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ মহাপুরুষ।
কে বলেছে?
- কোরানে আছে।
কোরান কে এনেছে?
-মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ কি সংসার করেছেন? নাকি কিতাব দিয়ে চলে গেছেন?
-হাঁ, সংসার করেছেন। উনার ১৩ টি বিবি ছিল।
এত বেশী কেন?
-তিনি ছিলেন দরদী, তাই বিধবা বিয়ে করতেন, তাছাড়া আল্লাহ বলেছে।
আল্লাহ কোথায় বলেছে?
- ওহী দিয়ে, কোরানে।
ওহী কে আনত?
- জিব্রাইলভ
জিব্রাইল কে কে দেখেছে?
- শুধুই মুহাম্মদ।
উনি প্রথম বিয়ে কখন করেছেন ?
- ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছরের খাদিজাকে।
এরপর?
- খাদিজা মারা যাওয়ার পর বাকি ১২ টা বিয়ে করেন।
খাদিজা বেচে থাকতে একটাও করলেন না কেন?
-আল্লাহ বলেনি।
আল্লাহ কোথায় বলতেন?
- কোরানে।
কোরান কার মাধ্যমে এসেছে?
- মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ যে নিজের স্বার্থে খাদিজাকে বিয়ে করেনি, তার প্রমান কী?
- মুহাম্মদ আল্লাহ প্রেরিত মহাপুরুষ, এমন করতে পারে না।
তাঁকে আল্লাহ পাঠিয়েছে, তার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে।
তিনি কি সব বিধবা বিয়ে করেছেন?
- না, ৬ বছরের আয়েশাকে করেছেন, আবার নিজের পুত্রের স্ত্রীকেও করেছেন।
এত ছোট মেয়েকে কেন বিয়ে করেছেন?
- আল্লাহর আদেশ ছিল।
আল্লাহ কোথায় আদেশ দিলেন?
- কোরানে।
কোরান কে এনেছিল?
- মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ যে মিথ্যে বলেনি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লেখা আছে।
তিনি এতগুলো বিয়ে করলেন কেন?
- কারণ দৃষ্টান্ত রেখেছেন, বিধবা বিয়ে করে।
তিন-চারজন বিয়ে করে তো দৃষ্টান্ত রাখা যেত, এত বেশী কেন? এতে কি তাঁর কাম প্রবণতা প্রকাশ পায় ন?,
- না, পায় না।
কেন?
- কারণ তাঁকে আল্লাহ বলেছে।
কোথায় বলেছে?
- কোরানে।
কোরান কে এনেছে?
- মুহাম্মদ।
কীভাবে?
- তাঁর ওপর ওহী আসত জিব্রাইলের মাধ্যমে।
জিব্রাইলকে তো কেঊ দেখত না, শুধু মুহাম্মদ দেখত। তাহলে তাঁর কথা সত্যি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লেখা আছে।
এখন আর নবী আসে না কেন?
- কারণ মুহাম্মদ শেষ নবী।
তিনি যে শেষনবী কিংবা তাঁর আগে নবী এসেছে, প্রমাণ কী?
- কোরানে লেখা আছে।
কোরান কি বৈজ্ঞানিক?
- হ্যাঁ।
কী ধরনের?
- কোরানে সব বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব আছে।
তাহলে সব ইসলামের অনুসারীরা সবাই বুঝি বিজ্ঞানী?
- না।
কয়েক জন ইসলামী বিজ্ঞানীর নাম বলুন?
- আরবের বিখ্যাত ইসলামী বিজ্ঞানী ইবন আল হাইথাম।
তিনি তো কাফের হিসাবে শত বছর পরিচিত ছিলেন। পৃথিবীকে কোরানের বিপরীতে বলেছিলেন অর্থাৎ সমতল নয় গোলাকার।
- না, আসলে তখন ভুল হয়েছিল। তিনি আসলে ইসলামী বিজ্ঞানী ছিলেন।
আর কয়েক জন?
- ইবনে সিনা।
তিনিও তো তখনকার দিনে কাফের নামে পরিচিত ছিলেন।
- না, আসলে তখনও ভুল হয়েছিল।
কোরান কি জীব বিজ্ঞান, জিবাশ্মবিজ্ঞান, প্রজনণতত্ব কতৃক স্বীকৃত বিবর্তনতত্ত্ব গ্রহণ
করে?
- না।
তাহলে কোরানে কোথায় সকল বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব আছে?
- মুহাম্মদ বলেছে, কোরান সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান বই।
এতে কী প্রমাণিত হয় কীভাবে?
- কারণ মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদের কথার ভিত্তি কী?
- তিনি আল্লাহর রসূল।
তার প্রমাণ কী?
- কোরান।
কোরান কে এনেছে?
- মুহাম্মদ।
...
ইহাকে সহি ত্যানা প্যাঁচানি বলা হয় !!!!!!!!
----------------
কৃতজ্ঞতা: চিন্তিত সৈকত এবং ধর্মকারী।
এটি কী?
- পবিত্র কোরান শরীফ।
কোরান শরীফ কী?
- আল্লাহর বাণী।
কীভাবে মানা হয় তা আল্লাহর বাণী?
- কারণ কোরানে লিখা আছে।
কে লিখেছে?
- আল্লাহ।
কে বলেছে?
- কোরানে লিখা আছে।
কোরান কি আল্লাহ এনেছে?
- না, মুহাম্মদ এনেছে।
মুহাম্মদ কে?
-আল্লাহর পাঠানো নবী বা রসূল।
তার প্রমাণ কী?
- কোরানে লিখা আছে।
কোরান কার বাণী?
-আল্লাহর।
তাহলে কীভাবে প্রমান হল মুহাম্মদ আল্লাহর নবী?
- ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
আল্লাহ কে?
- সৃষ্টিকর্তা।
সৃষ্টিকর্তা কী?
- যিনি সাবাইকে সৃষ্টি করেন।
সবার কি সৃষ্টিকর্তা আছে?
-হ্যাঁ।
তাহলে আল্লাহর সৃষ্টিকর্তা কে?
- আল্লাহর কোন শরীক হয় না, উনার সৃষ্টিকর্তা নেই।
কে বলেছে?
- কোরান
কোরান কার বাণী?
- আল্লাহর।
আল্লাহর বাণী প্রমান কী?
- নবী মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদ আল্লাহর নবী - প্রমাণ কী?
- কোরান।
কোরান এল কোত্থেকে?
- আল্লাহ থেকে।
আল্লাহ কোথায় থাকে?
-আসমানে।
তিনি দেখতে কী রকম?
- তাঁর আকার নেই।
কেন তাঁর আকার নেই ?
- ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
কোরানের বাণী সত্যি কেমনে বুঝলেন?
- আল্লাহ বলেছে।
আল্লহ কোথায় বলেছে?
- কোরানে।
মুহাম্মদ কি আল্লাহ থেকে কোরান এনেছেন?
- না, সময়ে সময়ে ওহী এসেছে?
কোন সময়ে?
- তিনি যে মুহূর্তে সমস্যার সম্মুখীন হতেন।
আল্লাহ কি সর্বজ্ঞ এবং ভবিষ্যৎ জানেন?
- হ্যাঁ।
তাহলে তিনি আগে থেকে ওহী দিয়ে দিতেন না কেন?
- ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
কোরান কখন এসেছে?
- ১৪০০ বছর আগেভ
এ ধরণের কিতাব কি আরো এসেছে?
- হ্যাঁ, এসেছে।
কীভাবে জানলেন?
- কোরানে লিখা আছে?
তার সত্যতা কী?
- কোরান আল্লাহর বাণী।
প্রমাণ কী?
- নবী মুহাম্মদ।
তিনি কে?
- তাঁকে আল্লাহ পাঠিয়েছে।
কেন পাঠিয়েছে?
- কোরান নাজিলে, ইসলাম প্রচারে।
এখন আর কিতাব আসে না কেন?
- কারণ মুহাম্মদ শেষ নবী?
কে বলেছে?
- কোরানে লিখা আছে।
কোরানের বাণী যে সত্য, বুঝলেন কীভাবে?
- মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদের কথা সত্যি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে?
কোরান কি একটি সাধারণ বই?
- না।
কেন?
- কারণ কোরান আল্লাহর বাণী।
কী করে জানলেন?
- মুহাম্মদ বলেছেন।
মুহাম্মদের কথা সত্যি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে ?
কোরান যে সত্যি, আপনি কি নিশ্চিত?
- হ্যাঁ, নবী মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদ কী করতো?
- ধর্ম প্রচার।
কী ধর্ম?
- আল্লাহর শেষ ধর্ম ইসলাম।
ইসলাম আল্লাহর শেষ ধর্ম, কে বলেছে?
- কোরান।
কোরান কার মাধ্যমে এসেছে?
- মুহাম্মদ।
তাহলে এই বাণী সত্যি, তার প্রমান কী?
- কোরান আছে।
মুহাম্মদ কখন থেকে ধর্ম প্রচার করতে শুরু করল?
- ৪০ বছর বয়সে।
এত দেরীতে কেন?
- কারণ তখন কিতাব নাজিল হয়েছে।
কোরান নাজিলের প্রমান কী?
- মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদের কথার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে।
কিতাব কি আকাশ থেকে পড়েছে?
- না, জিব্রাইল এসে ওহী দিত।
জিব্রাইল কে?
- ফেরেস্তা, আল্লাহর খাস বান্দা।
জিব্রাইল দেখতে কী রকম?
- ৬০০ ডানা যুক্ত।
কে দেখেছে?
- মুহাম্মদ।
আর কে দেখেছে?
- কেউ না।
কেন দেখেনি?
-ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
উনি যে আসতো তার প্রমান কী?
- মুহাম্মদ বলেছে, কোরানে লিখা আছে।
কোরান কার মাধ্যমে এসেছে?
- মুহাম্মদ
মুহাম্মদ যে মিথ্যে বলেনি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে
মুহাম্মদ কীভাবে ধর্ম প্রচার করেছে?
- তিনি হলেন শান্তির প্রতীক,
তিনি সুশৃঙ্খলভাবে ধর্ম প্রচার করতেন।
তাহলে তিনি যুদ্ধ, সংঘর্ষ ইত্যাদি ঘৃণা করতেন?
-হ্যাঁ, তবে কাফেদের যুদ্ধ করে হত্যা করতেন।
কাফের কী?
- যে আল্লাহ অবিশ্বাস করে।
তাহলে তারা কিসে বিশ্বাস করে?
- অন্য ধর্মে।
তারা অন্য ধর্মে বিশ্বাস করে কেন?
- সে ধর্মেও কিতাব আছে এবং ঈশ্বর আছে, তারা ঐ ধর্ম সত্য মানে।
তাহলে সমস্যা কী?
- ইসলাম হল সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম, তাই তাদের ইসলাম গ্রহণ করতে হবে।
কে বলেছে?
- কোরানে লিখা আছে।
কোরান কার লিখা।
- আল্লাহ।
কোরান কে এনেছে?
- মুহাম্মদ।
কীভাবে এনেছে?
- ৪০ বছর বয়স থেকে ওহী এসেছে।
ওহী কে এনেছে?
- জিব্রাইল?
জিব্রাইল কে কে দেখছে?
- শুধুই মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ কত বার যুদ্ধ করেছে?
- ২৩ বছর নবী থাকা কালে ৬০ বারের বেশী।
কত কাফের হত্যা করেছে?
-অনেক! এক যুদ্ধে হাজারের কাছকাছিও থাকত, আবার তার বেশী, তার কমও হতে পারে।
অন্য ধর্ম পালন করলে সমস্যা কী?
- কারণ সাবাই আল্লাহর সৃষ্টি।
তার প্রমাণ কি?
- কোরানে লেখা আছে।
কে লিখেছে?
- আল্লাহ।
আল্লাহ কে?
- মহাবিশ্বের সৃষ্টিকর্তা।
তিনি সৃষ্টি করতে হলেন কীভাবে ?
- নিজে নিজে।
কেন?
- কারণ তাঁর সৃষ্টি কর্তা নেই।
নেই কেন ?
-ব্লা ব্লা ব্লা ব্লা
মুহাম্মদ কী ধরনের মানুষ ছিলেন?
- তিনি ছিলেন সর্বশ্রেষ্ঠ মহাপুরুষ।
কে বলেছে?
- কোরানে আছে।
কোরান কে এনেছে?
-মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ কি সংসার করেছেন? নাকি কিতাব দিয়ে চলে গেছেন?
-হাঁ, সংসার করেছেন। উনার ১৩ টি বিবি ছিল।
এত বেশী কেন?
-তিনি ছিলেন দরদী, তাই বিধবা বিয়ে করতেন, তাছাড়া আল্লাহ বলেছে।
আল্লাহ কোথায় বলেছে?
- ওহী দিয়ে, কোরানে।
ওহী কে আনত?
- জিব্রাইলভ
জিব্রাইল কে কে দেখেছে?
- শুধুই মুহাম্মদ।
উনি প্রথম বিয়ে কখন করেছেন ?
- ২৫ বছর বয়সে ৪০ বছরের খাদিজাকে।
এরপর?
- খাদিজা মারা যাওয়ার পর বাকি ১২ টা বিয়ে করেন।
খাদিজা বেচে থাকতে একটাও করলেন না কেন?
-আল্লাহ বলেনি।
আল্লাহ কোথায় বলতেন?
- কোরানে।
কোরান কার মাধ্যমে এসেছে?
- মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ যে নিজের স্বার্থে খাদিজাকে বিয়ে করেনি, তার প্রমান কী?
- মুহাম্মদ আল্লাহ প্রেরিত মহাপুরুষ, এমন করতে পারে না।
তাঁকে আল্লাহ পাঠিয়েছে, তার প্রমান কী?
- কোরানে লিখা আছে।
তিনি কি সব বিধবা বিয়ে করেছেন?
- না, ৬ বছরের আয়েশাকে করেছেন, আবার নিজের পুত্রের স্ত্রীকেও করেছেন।
এত ছোট মেয়েকে কেন বিয়ে করেছেন?
- আল্লাহর আদেশ ছিল।
আল্লাহ কোথায় আদেশ দিলেন?
- কোরানে।
কোরান কে এনেছিল?
- মুহাম্মদ।
মুহাম্মদ যে মিথ্যে বলেনি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লেখা আছে।
তিনি এতগুলো বিয়ে করলেন কেন?
- কারণ দৃষ্টান্ত রেখেছেন, বিধবা বিয়ে করে।
তিন-চারজন বিয়ে করে তো দৃষ্টান্ত রাখা যেত, এত বেশী কেন? এতে কি তাঁর কাম প্রবণতা প্রকাশ পায় ন?,
- না, পায় না।
কেন?
- কারণ তাঁকে আল্লাহ বলেছে।
কোথায় বলেছে?
- কোরানে।
কোরান কে এনেছে?
- মুহাম্মদ।
কীভাবে?
- তাঁর ওপর ওহী আসত জিব্রাইলের মাধ্যমে।
জিব্রাইলকে তো কেঊ দেখত না, শুধু মুহাম্মদ দেখত। তাহলে তাঁর কথা সত্যি, তার প্রমান কী?
- কোরানে লেখা আছে।
এখন আর নবী আসে না কেন?
- কারণ মুহাম্মদ শেষ নবী।
তিনি যে শেষনবী কিংবা তাঁর আগে নবী এসেছে, প্রমাণ কী?
- কোরানে লেখা আছে।
কোরান কি বৈজ্ঞানিক?
- হ্যাঁ।
কী ধরনের?
- কোরানে সব বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব আছে।
তাহলে সব ইসলামের অনুসারীরা সবাই বুঝি বিজ্ঞানী?
- না।
কয়েক জন ইসলামী বিজ্ঞানীর নাম বলুন?
- আরবের বিখ্যাত ইসলামী বিজ্ঞানী ইবন আল হাইথাম।
তিনি তো কাফের হিসাবে শত বছর পরিচিত ছিলেন। পৃথিবীকে কোরানের বিপরীতে বলেছিলেন অর্থাৎ সমতল নয় গোলাকার।
- না, আসলে তখন ভুল হয়েছিল। তিনি আসলে ইসলামী বিজ্ঞানী ছিলেন।
আর কয়েক জন?
- ইবনে সিনা।
তিনিও তো তখনকার দিনে কাফের নামে পরিচিত ছিলেন।
- না, আসলে তখনও ভুল হয়েছিল।
কোরান কি জীব বিজ্ঞান, জিবাশ্মবিজ্ঞান, প্রজনণতত্ব কতৃক স্বীকৃত বিবর্তনতত্ত্ব গ্রহণ
করে?
- না।
তাহলে কোরানে কোথায় সকল বৈজ্ঞানিক তত্ত্ব আছে?
- মুহাম্মদ বলেছে, কোরান সর্বকালের শ্রেষ্ঠ বিজ্ঞান বই।
এতে কী প্রমাণিত হয় কীভাবে?
- কারণ মুহাম্মদ বলেছে।
মুহাম্মদের কথার ভিত্তি কী?
- তিনি আল্লাহর রসূল।
তার প্রমাণ কী?
- কোরান।
কোরান কে এনেছে?
- মুহাম্মদ।
...
ইহাকে সহি ত্যানা প্যাঁচানি বলা হয় !!!!!!!!
----------------
কৃতজ্ঞতা: চিন্তিত সৈকত এবং ধর্মকারী।
Jan 10, 2013, 6:00 PM
Jan 8, 2013, 11:01 AM
Jan 2, 2013, 12:22 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
দেয়ার ইজ নো গড, বাট ঘোড়ারডিম... বিশ্বাস না গেলে কল্লা ফেলাই দিমু।
Nov 11, 2012, 8:47 AM
Oct 10, 2012, 7:10 PM
Oct 10, 2012, 2:33 PM
মহাউন্মাদ shared a photo.
গান্ধারা ঈশ্বর মানো, আপত্তি নাই কিন্তু কী ধর্মের নামে আসলে কী পালন করছ, তার রূপটা ভালো করে জেনে-বুঝে নিও।
Updated Oct 1, 2012, 9:54 AM
Oct 1, 2012, 9:54 AM
মহাউন্মাদ shared a post.
আল্লায় আসলেই থাকলে পৃথিবীতে এত হিংসা-বিদ্বেষ থাকে কী করে!
Updated Sep 30, 2012, 2:08 PM
Sep 30, 2012, 2:08 PM
মহাউন্মাদ shared a photo.
সুচিল মুচিলরা, আর কত মুক বুজে তাকবা? কিচু কও, কিছু কর
Updated Sep 30, 2012, 1:49 PM
Sep 30, 2012, 1:49 PM
মহাউন্মাদ shared a post.
মুচিলরা, এইবার তুরা মানুচ হ
Updated Sep 30, 2012, 1:48 PM
Sep 30, 2012, 1:48 PM
Sep 29, 2012, 7:48 PM
মহাউন্মাদ shared a link.
এই না হলে মুচিল!
গুটিকয়েক মুচিলের দুষ দিয়া বাকিরা সাদু সাইজো না। তুমরাও লাইগা পড়। নইলে কিন্তু হুরী কম পাইবা
http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?cid=2&id=206394&hb=top
গুটিকয়েক মুচিলের দুষ দিয়া বাকিরা সাদু সাইজো না। তুমরাও লাইগা পড়। নইলে কিন্তু হুরী কম পাইবা
http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?cid=2&id=206394&hb=top
Updated Sep 29, 2012, 7:32 PM
Sep 29, 2012, 7:32 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
এটি সত্য, যারা সত্যিকারের যুক্তিবাদী অবিশ্বাসী বা নিধার্মিক, তাদের কখনোই ধর্মের প্রয়োজন পড়বে না। কারণ নিধার্মিকরা বিজ্ঞানে আস্থা রাখে, আর বিজ্ঞান পরিষ্কার ব্যখ্যা দিচ্ছে জীবজগতের জন্ম এবং মৃত্যর কারণ সম্পর্কে। একজন যুক্তিবাদী মুক্তমনার কাছে ধর্ম শিক্ষা মানেই অনর্থক মেধা, সময় এবং অর্থ অপচয়। তাই একজন নাস্তিক কখনোই চাইবে না, তার সন্তান কোন ধর্মে দীক্ষিত হোক। কারণ অনর্থক অপ্রয়োজনীয় ধর্মীয় শিক্ষা দেওয়ার তো কোন মানে নেই? তবুও ধর্মান্ধের দাবী ‘ শিশুদের নৈতিকতা বোধ তৈরির জন্য ধর্মের প্রয়োজন।’ কিন্তু বাস্তবতা তো ভিন্ন, “কোন কাজটি ভাল আর কোন কাজটি মন্দ, একটা শিশুকে শেখানো খুব একটা কঠিন কোন কাজ নয়। মন্দ কাজটি কেনই বা মন্দ, এটা বুঝিয়ে বললে একটা শিশুর মন খুব সহজেই তা গ্রহণ করতে পারে।”
বাস্তবে ধর্মটা আসে পারিবারিক ভাবে, অর্থাৎ বৌদ্ধ পরিবারে সন্তান বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী হবে, মুসলমান পরিবারের সন্তান ইসলামের অনুসারী হবে এবং এটাই স্বাভাবিক। যারা নাস্তিক তাদের পরিবারের সন্তান নাস্তিক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশী। কারণ তাদের সন্তান জন্ম থেকে শুনবে, বাবা-মার কাছে বিজ্ঞানের নানা যুক্তি, ধর্মের নানা কুফল এবং ধর্ম প্রবক্তাদের ভণ্ডামি। অর্থাৎ একজন নিধার্মিক বাবা-মা’র সন্তান অবশ্যই নাস্তিক হবে। বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরেপেক্ষ দেশ অর্থাৎ এখানে ধর্মের জন্য কারো উপর জোরাজুরি করা হবে না। যার যা বিশ্বাস, সে তাই লালন করবে। কিন্তু বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় কী সেই নিয়ম পালন করা হচ্ছে? তৃতীয় শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী সকল শিক্ষার্থীকে যেকোন একটি ধর্মের বই অবশ্যই পাঠ্য বই হিসাবে নিতে হবে। কিন্তু কেন? আমার সান্তন তো ধর্মে বিশ্বাস করে না। তাহলে তাকে ধর্ম মানতে হবে কেন? এটি কি ধর্ম নিরপেক্ষতা?
নাস্তিকতা কোন ধর্ম নয়, এটি একটি দর্শন যার অবস্থান ডিফল্ট। পৃথিবীর অনেক দেশে ধর্মে অবিশ্বাসীর সংখ্যা অনেক দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, এর একটি কারণ ধর্ম আর বিজ্ঞান মিলে না। উদাহরণ হিসাবে আনতে পারি ইউরোপীয় দেশগুলির কথা যেখানে সুইডেনে শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ ধর্ম পালন করে না, ডেনমার্কে ৮০ ভাগ এবং ফিনল্যান্ডে ৬০ ভাগ মানুষ অবিশ্বাসী। একটি বিষয় লক্ষণীয় সে সব দেশে ধর্ম শিক্ষা কিন্তু ঐচ্ছিক হিসাবে আছে। কিন্তু ধর্ম নিরেপেক্ষ ভূখণ্ডের দাবীদার বাংলাদেশে তার ভিন্ন চিত্র, এখানে আপনি নাস্তিক কিংবা আস্তিক তাতে কিছু যায় আসে না আপনার ধর্ম পালন করতেই হবে। অর্থাৎ কোন একটি খাবারে আপনার রুচি থাকুক আর নাই থাকুক, আপনার থেকে বাধ্য হয়ে খেতে হবে।
আমরা মানুষ, মানুষের একটাই ধর্ম মনুষ্যত্ব। প্রবীর ঘোষ উনার বই অলৌকিক নয় লৌকিক প্রথম খণ্ডে বলেছিলেন, ‘আগুনের ধর্ম যেমন দহন, ছুঁরির ধর্ম যেমন তীক্ষ্ণতা তেমনি মানুষের ধর্ম হওয়া উচিত মনুষ্যত্বের বিকাশ সাধন।” অর্থাৎ আমরা চর্চা করবো মানবতার। সরকারের উচিত কীভাবে মানুষের মনে কীভাবে মানবতাবোধ বৃদ্ধিকরা যায় এই ধরনের কোন বিষয়কে শিক্ষাজীবনে আবশ্যিক করা। আর যদি না তাও না হয়, অন্তত ধর্ম বই ঐচ্ছিক করা
by চিন্তিত সৈকত
বাস্তবে ধর্মটা আসে পারিবারিক ভাবে, অর্থাৎ বৌদ্ধ পরিবারে সন্তান বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী হবে, মুসলমান পরিবারের সন্তান ইসলামের অনুসারী হবে এবং এটাই স্বাভাবিক। যারা নাস্তিক তাদের পরিবারের সন্তান নাস্তিক হওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই বেশী। কারণ তাদের সন্তান জন্ম থেকে শুনবে, বাবা-মার কাছে বিজ্ঞানের নানা যুক্তি, ধর্মের নানা কুফল এবং ধর্ম প্রবক্তাদের ভণ্ডামি। অর্থাৎ একজন নিধার্মিক বাবা-মা’র সন্তান অবশ্যই নাস্তিক হবে। বাংলাদেশ একটি ধর্মনিরেপেক্ষ দেশ অর্থাৎ এখানে ধর্মের জন্য কারো উপর জোরাজুরি করা হবে না। যার যা বিশ্বাস, সে তাই লালন করবে। কিন্তু বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থায় কী সেই নিয়ম পালন করা হচ্ছে? তৃতীয় শ্রেণী থেকে দশম শ্রেণী সকল শিক্ষার্থীকে যেকোন একটি ধর্মের বই অবশ্যই পাঠ্য বই হিসাবে নিতে হবে। কিন্তু কেন? আমার সান্তন তো ধর্মে বিশ্বাস করে না। তাহলে তাকে ধর্ম মানতে হবে কেন? এটি কি ধর্ম নিরপেক্ষতা?
নাস্তিকতা কোন ধর্ম নয়, এটি একটি দর্শন যার অবস্থান ডিফল্ট। পৃথিবীর অনেক দেশে ধর্মে অবিশ্বাসীর সংখ্যা অনেক দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে, এর একটি কারণ ধর্ম আর বিজ্ঞান মিলে না। উদাহরণ হিসাবে আনতে পারি ইউরোপীয় দেশগুলির কথা যেখানে সুইডেনে শতকরা ৮৫ ভাগ মানুষ ধর্ম পালন করে না, ডেনমার্কে ৮০ ভাগ এবং ফিনল্যান্ডে ৬০ ভাগ মানুষ অবিশ্বাসী। একটি বিষয় লক্ষণীয় সে সব দেশে ধর্ম শিক্ষা কিন্তু ঐচ্ছিক হিসাবে আছে। কিন্তু ধর্ম নিরেপেক্ষ ভূখণ্ডের দাবীদার বাংলাদেশে তার ভিন্ন চিত্র, এখানে আপনি নাস্তিক কিংবা আস্তিক তাতে কিছু যায় আসে না আপনার ধর্ম পালন করতেই হবে। অর্থাৎ কোন একটি খাবারে আপনার রুচি থাকুক আর নাই থাকুক, আপনার থেকে বাধ্য হয়ে খেতে হবে।
আমরা মানুষ, মানুষের একটাই ধর্ম মনুষ্যত্ব। প্রবীর ঘোষ উনার বই অলৌকিক নয় লৌকিক প্রথম খণ্ডে বলেছিলেন, ‘আগুনের ধর্ম যেমন দহন, ছুঁরির ধর্ম যেমন তীক্ষ্ণতা তেমনি মানুষের ধর্ম হওয়া উচিত মনুষ্যত্বের বিকাশ সাধন।” অর্থাৎ আমরা চর্চা করবো মানবতার। সরকারের উচিত কীভাবে মানুষের মনে কীভাবে মানবতাবোধ বৃদ্ধিকরা যায় এই ধরনের কোন বিষয়কে শিক্ষাজীবনে আবশ্যিক করা। আর যদি না তাও না হয়, অন্তত ধর্ম বই ঐচ্ছিক করা
by চিন্তিত সৈকত
Sep 29, 2012, 5:26 PM
মহাউন্মাদ updated their status.
আমি এর আগে পর্দা বিষয়ে কিছু বলেছি বলে মনে হয়না ।এটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার । এই যার যার ব্যাপারটি যদি শুধু পুরুষজাতিকেই উত্সর্গ করে নিকৃষ্ট প্রমানের চেষ্টা করা হয় । তখন আমার দ্বায়বদ্ধতা নিয়ে কিছু বলা আর কোন সময়ের ব্যাপার নয়।
যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই রাত্রি হয় । কলেজ পড়ুয়া এক ছাত্রীকে বাসায় গিয়ে পড়ানোর দায়িত্ব নিতে হলো । ছাত্রীর বাবার অনুনয় মেয়েটা স্যারের বাসায় গিয়ে পড়তে পারে না পথেঘাটে ঈভটিজার !! ব্যাচে পড়তে পারেনা কারণ ছেলেরা নাকি ডিবডিব করে থাকিয়ে থাকে !!
হাতে হাত মুজা, পায়ে পা মুজা, মুখ ঢাকা,চোখ দুটিতে কালো চশমা । পর্দার উপর শতপর্দা । অথচ বিজ্ঞান নিয়ে পড়ছে ।যদিও তার কওমী মাদ্রাসায় পড়ার কথা ছিলো ।
একজনকে পড়াতে হলে তার মনোভাবটা একজন শিক্ষকের জানা প্রয়োজন । সে আমার কথা বুঝল কি বুঝল না । ধমক দিলে হাঁসলো না কাঁদলো !
থাক কিছু বলার দরকার নেই । অরে বাবা ! এই মেয়ে কত কথা বলে রে !
:আচ্ছা স্যার খাবার ঢেকে রাখা হয় কেন?
:তাইতো ,আমিতো জানিনা ! কেন কেন !
:যাতে মাছি না ধরে !
:বাহ খুব সুন্দর বুদ্ধি তো তোমার !! তো হঠাত্ এই প্রসংগে ?
মাথাটা নাড়িয়ে বলল ।হেসে বলল না গোমড়ামুখে বলল বুঝতে পারলাম না । মেয়েদের পর্দা বিষয়টাও ঠিক তেমন । এর মানে সে নিজেকে খাদ্য মনে করে ? তাহলে কি ধরণের খাদ্য সে ? কলা না লেবু ? মানে খোলে খেতে হবে না চিপে খেতে হবে তাকে??
খুব অবাক হই যখন দেখি মেয়েরা নিজ দ্বায়িত্ব নিজেকে অবলা ঘোষণা করে ।
কৃতজ্ঞতা : Mubarak Hossen Rubel
যেখানে বাঘের ভয় সেখানেই রাত্রি হয় । কলেজ পড়ুয়া এক ছাত্রীকে বাসায় গিয়ে পড়ানোর দায়িত্ব নিতে হলো । ছাত্রীর বাবার অনুনয় মেয়েটা স্যারের বাসায় গিয়ে পড়তে পারে না পথেঘাটে ঈভটিজার !! ব্যাচে পড়তে পারেনা কারণ ছেলেরা নাকি ডিবডিব করে থাকিয়ে থাকে !!
হাতে হাত মুজা, পায়ে পা মুজা, মুখ ঢাকা,চোখ দুটিতে কালো চশমা । পর্দার উপর শতপর্দা । অথচ বিজ্ঞান নিয়ে পড়ছে ।যদিও তার কওমী মাদ্রাসায় পড়ার কথা ছিলো ।
একজনকে পড়াতে হলে তার মনোভাবটা একজন শিক্ষকের জানা প্রয়োজন । সে আমার কথা বুঝল কি বুঝল না । ধমক দিলে হাঁসলো না কাঁদলো !
থাক কিছু বলার দরকার নেই । অরে বাবা ! এই মেয়ে কত কথা বলে রে !
:আচ্ছা স্যার খাবার ঢেকে রাখা হয় কেন?
:তাইতো ,আমিতো জানিনা ! কেন কেন !
:যাতে মাছি না ধরে !
:বাহ খুব সুন্দর বুদ্ধি তো তোমার !! তো হঠাত্ এই প্রসংগে ?
মাথাটা নাড়িয়ে বলল ।হেসে বলল না গোমড়ামুখে বলল বুঝতে পারলাম না । মেয়েদের পর্দা বিষয়টাও ঠিক তেমন । এর মানে সে নিজেকে খাদ্য মনে করে ? তাহলে কি ধরণের খাদ্য সে ? কলা না লেবু ? মানে খোলে খেতে হবে না চিপে খেতে হবে তাকে??
খুব অবাক হই যখন দেখি মেয়েরা নিজ দ্বায়িত্ব নিজেকে অবলা ঘোষণা করে ।
কৃতজ্ঞতা : Mubarak Hossen Rubel
Sep 29, 2012, 5:25 PM
Sep 28, 2012, 2:34 PM
Sep 28, 2012, 9:45 AM
মহাউন্মাদ shared a photo.
ইন্দুর বাইডিরা, কওতো তাইলি বেগুন মূলা গাজরের কিতা দুস
Updated Sep 27, 2012, 10:56 PM
Sep 27, 2012, 10:56 PM
Sep 27, 2012, 5:04 PM
মহাউন্মাদ shared a photo.
ওম পুন্দাইঃ শিবায় ওম পুন্দাইঃ শিবায় ওম পুন্দাইঃ শিবায়
Updated Sep 23, 2012, 10:00 PM
Sep 23, 2012, 10:00 PM
Sep 22, 2012, 10:14 PM
Sep 20, 2012, 2:00 PM
মহাউন্মাদ shared a link.
এই বয়সেই পাক্কা ঈমান গান্ধা হয়া গেছে। তুরা অখুনি ভেস্তে চলা আয় তুগো লাগি আইশার মত হুরপরী বানাই দিবো আল্লা
Updated Sep 19, 2012, 5:26 PM
Sep 19, 2012, 5:26 PM
Sep 19, 2012, 2:30 PM
মহাউন্মাদ shared a photo.
ডিয়ার বাইডি এন বুন্ডি, এক্টু ভাইবা দেহো কেমুন ধর্ম বানাইছি এইগুলারে বেহেস্তে পাইবা না এরা যাইবো দুজুকে তুমরা ভেস্তে গিয়ে গুয়াজম-সাইদিদের গেলমান-হুরি হপা হিহিহিহি
Updated Sep 19, 2012, 12:39 PM
Sep 19, 2012, 12:39 PM
মহাউন্মাদ shared a link.
ট্রেইলার ফ্রেইলার অনেক হল দেকা এইবার দেকি আস ফুল্মুভি নজর রাইখ ঈমান না হয়ে যায় বেকা
http://www.youtube.com/watch?v=Lgx1_JVxfZE
http://www.youtube.com/watch?v=Lgx1_JVxfZE
Updated Sep 19, 2012, 11:51 AM
Sep 19, 2012, 11:51 AM
মহাউন্মাদ shared a link.
কুরান হাদিস মাইনা ছহি সম্মত মহাউন্মাদের জীবনী নিয়ে এইবার ব্লু ফিলিম। মুমিনরা চোখ খুইলা দেখো (ইনোসেন্স অফ মুসলিমস - ফুল ট্রেইলার)
http://www.youtube.com/watch?v=MAiOEV0v2RM
http://www.youtube.com/watch?v=MAiOEV0v2RM
Updated Sep 19, 2012, 11:48 AM
Sep 19, 2012, 11:48 AM
Sep 19, 2012, 12:30 AM
Sep 18, 2012, 7:18 PM
মহাউন্মাদ shared a photo.
আমি কোরানে শিকাইলাম ইসলামের দাওয়াত দিবি, গ্রহণ করলে ভালু, না করলে কল্লা ফেলাইবি। শালারা কোরান হাদিসের শিক্ষা না লইয়া নাস্তিকগো পথ অনুসরণ কইরা ন্যাকা ন্যাকা ভাবে ইসলাম প্রচার করতাছে। এইডি কুনু কতা অইল? সবডিরে জাহান্নামে ন্যাংটা কইরা পুন্দানো হবে।
Updated Sep 18, 2012, 5:53 PM
Sep 18, 2012, 5:53 PM
Sep 18, 2012, 2:23 PM
Sep 18, 2012, 11:09 AM
মহাউন্মাদ shared a post.
অবশেষ এক নাস্তিক স্বীকার গেল তারা ছাগল হিহিহিহি।
সরকার আমার পক্ষে। ধর্মকারী বন, ইউটিউব বন। আমারে লইয়া কিছু কইলেই বন, মাগার কুনু এক্স সাইট বন হইবো না। মুমিনরা জোরসে হাত মারো, মানে হাত তালি মারো।
সরকার আমার পক্ষে। ধর্মকারী বন, ইউটিউব বন। আমারে লইয়া কিছু কইলেই বন, মাগার কুনু এক্স সাইট বন হইবো না। মুমিনরা জোরসে হাত মারো, মানে হাত তালি মারো।
Updated Sep 18, 2012, 9:50 AM
Sep 18, 2012, 9:50 AM
মহাউন্মাদ shared a photo.
এই না হলে উম্মত! দে উড়াই দে
Updated Sep 18, 2012, 9:45 AM
Sep 18, 2012, 9:45 AM
মহাউন্মাদ shared a photo.
আল্লায় অংকে কাঁচা, এইডা নতুন কিছু না। কোরানে মেলা ভুল করছে হালায়। তবে এইখানে কিন্তু গোনায় ভুল করে নাই। হালায় বুড়া হইছে তো, খুইজা খুইজা কেবল ৯টারে পাইছে। বাকিগুলা আসলে বোরাখা দিয়ে এমন ভাবে পিন্দানো যে আল্লায় বাপ আইলেও খুইজা পাইতো না, হিহিহিহিহি
Updated Sep 17, 2012, 10:40 PM
Sep 17, 2012, 10:40 PM
Sep 17, 2012, 9:49 PM
মহাউন্মাদ wrote on আল্লাহ্'s timeline.
আপ্নে বাইচ্চা থাক্তেও বদের হাড্ডিগুলা আমার কেরেক্টার লইয়া ফিলিম বানায় পুরা ব্লু কইরা দিলো আর আপ্নে চাইয়া চাইয়া দেখতাছেন? আপনের স্ক্রু ঢিলা হইয়া গেসে গা। আপনারে টাইট দিতে আয়া পরলাম ;)
Sep 17, 2012, 8:59 PM