লিখেছেন গোলাপ
পর্ব ১ > পর্ব ২ > পর্ব ৩ > পর্ব ৪ > পর্ব ৫ > পর্ব ৬ > পর্ব ৭ > পর্ব ৮ > পর্ব ৯ > পর্ব ১০ > পর্ব ১১ > পর্ব ১২ > পর্ব ১৩ > পর্ব ১৪ > পর্ব ১৫ > পর্ব ১৬ > পর্ব ১৭ > পর্ব ১৮ > পর্ব ১৯ > পর্ব ২০ > পর্ব ২১ > পর্ব ২২ > পর্ব ২৩ > পর্ব ২৪
“আনাস বিন মালিক হতে উদ্ধৃত
আবু জেহেল বলেছিলেন, ‘হায় আল্লাহ! এই (কুরান) যদি তোমার সত্য ভাষণের নমুনা হয় তবে আকাশ থেকে আমাদের উপর পাথর-বৃষ্টি বর্ষণ কর অথবা পাঠাও কোন কঠিন যন্ত্রণাদায়ক আযাব।’ তাই আল্লাহ নাযিল করলেন’, –কিন্তু আল্লাহ কখনই তাদের উপর আযাব নাযিল করবেন না যতক্ষণ আপনি তাদের মাঝে অবস্থান করবেন, — (৮:৩৩-৩৪) “
– অনুবাদ লেখক
“Narrated Anas bin Malik: — Abu Jahl said, “O Allah! If this (Quran) is indeed the Truth from You, then rain down on us a shower of stones from the sky or bring on us a painful torment.” So Allah revealed:– “But Allah would not punish them while you were amongst them –”.
১) রাতের অন্ধকারে বাণিজ্যফেরত নিরীহ কুরাইশ কাফেলার ওপর মুহাম্মদ ও তার সন্ত্রাসী/ডাকাত বাহিনীর চোরাগুপ্তা হামলার মাধ্যমে কুরাইশদের সর্বস্ব লুট (ডাকাতি), আরোহীকে খুন অথবা বন্দী করে নিয়ে এসে তাদের আত্মীয়-পরিজনের কাছ থেকে মুক্তিপণের মাধ্যমে ছেড়ে দেয়ার যে লাভজনক “অনৈতিক জীবিকাবৃত্তি” মুহাম্মদ ও তাঁর সহচররা শুরু করেছিলেন, তারই “বৈধতা” দেয়ার প্রয়োজনে!
২) তার সন্ত্রাসী/ডাকাত বাহিনীর এহেন অনৈতিক কর্মকাণ্ডে অতিষ্ঠ কুরাইশদের সর্বপ্রথম প্রতিরক্ষা যুদ্ধে (বদর যুদ্ধ) মুহাম্মদ ও তাঁর বাহিনী তাদেরই একান্ত নিকটাত্মীয়, পরিবার-পরিজন, পাড়া-প্রতিবেশীর বিরুদ্ধে যে বর্বর-অমানুষিক-নৃশংসতার চূড়ান্ত উদাহরণ রেখেছিলেন, তারই বৈধতা দেয়ার প্রয়োজনে!
৩) তার মক্কাবাসী সহচরদের (মুহাজির) তাদেরই আত্মীয়স্বজনদের বিরুদ্ধে ক্ষেপিয়ে তোলার প্রয়োজনে!
৪) কুরাইশ/অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে মুহাম্মদের যাবতীয় সন্ত্রাসী হামলা-খুন ও রাহাজানিকে বৈধতা দেয়ার প্রয়োজনে!
৬:১৫৮
Leave a Reply