• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

রোজা : আল্লাহ-কোরান-ইসলাম ধর্ম ভুলের আরেকটি প্রমাণ

You are here: Home / চুতরাপাতা / রোজা : আল্লাহ-কোরান-ইসলাম ধর্ম ভুলের আরেকটি প্রমাণ
June 22, 2015

“…আহার কর এবং পান কর যতক্ষণ না ঊষার শুভ্র রেখা রাত্রির কৃষ্ণরেখা থেকে স্পষ্টরূপে তোমাদের নিকট প্রতিভাত হয়। অতঃপর নিশাগম পর্যন্ত সিয়াম পূর্ণ কর।…” [সূরা বাকারা, আয়াত নং ১৮৭]

আয়াতের উক্ত অংশটুকুর তাফসীর দেখা যাক–
“যারা প্রকৃতির সাথে নিবিড়ভাবে সম্পর্কিত তারা জানে, প্রতুষ্যের রূপমাধুর্য কী মনোহর। প্রথমে দেখা দেয় পূর্বদিগন্তে সাদা অনির্দিষ্ট আলোকের চিকন চিকন রেখা তারপর একটি অন্ধকার সবকিছু গ্রাস করে ফেলে, পরে এই অন্ধকারের বুক চিরে ধীরে ধীরে দেখা দেয় একটি রক্তিমাভ সাদা সুনির্দিষ্ট আলোক রেখা। এটিই হচ্ছে সত্যিকার প্রভাত বা ‘সুবহ্‌ সাদিক’। এরপর থেকেই রোজার সময় শুরু হয়।

‘নিশাগম’ আরবীতে এই অর্থই হয়। তবে রাসূলের (সাঃ) শিক্ষা ও প্রত্যক্ষ রোজা রাখার নিয়ম থেকে জানা যায় যে এর সঠিক অর্থ হবে, ‘সূর্যাস্ত পর্যন্ত’।”

অর্থাৎ সুবহ্‌ সাদিক-এর পর থেকে রোজা শুরু, এবং শেষ হবে নিশাগম/সূর্যাস্ত পর্যন্ত। এই কথাগুলো কোরানের, অর্থাৎ স্বয়ং আল্লাহর। অথচ এমন অঞ্চল আছে যেখানে ছয়মাস দিন, ছয়মাস রাত হয়। আবার অনেক অঞ্চলে ২২/২৩ ঘণ্টা দিন থাকে, কিংবা মানুষ ঘুমিয়ে গেলে আবার সূর্য ওঠে।

ওদিকে সহীহ বুখারী (ইফাঃ)-এর ২৯৭২ নাম্বার হাদিসে নবীজি বলেছেন, সূর্য রাতের বেলা আরশের নীচে গিয়ে সিজদায় পড়ে যায়।

অর্থাৎ আল্লাহ এবং নবীজি–দুজনেরই ধারণা ছিল পৃথিবী সমতল, এবং পৃথিবীর সবখানেই একই সাথে দিন/রাত হয়। আরব অঞ্চল এবং তার আশেপাশের জায়গা ব্যতীত আর কোথাও মানুষের বসবাস ছিল, এমন ধারণাও বোধহয় ছিল না। কোরানেও আল্লাহ এমনটাই বলেছেন যে তিনি এসব নাজিল করতছেন মক্কাবাসী এবং পাশ্ববর্তীদের জন্য।

স্পষ্টই দেখা যাচ্ছে আল্লাহর কথা ভুল এবং নবীজির জ্ঞান ছিল সীমাবদ্ধ। সৃষ্টিকর্তা বলে কেউ আছে কিনা, সে প্রশ্নের উত্তর আমরা এখনো জানি না। তবে আল্লাহ, কোরান, ইসলাম-সবই যে ভুল–এর পরেও আর কোনো প্রমাণের দরকার হয়?

Category: চুতরাপাতা
Previous Post:পুতুলের হক কথা – ০২
Next Post:“সূর্যের গন্তব্যস্থল আরশের নিচে” – কিছু হাদিসের রেফারেন্স

Reader Interactions

Comments

  1. @@

    June 5, 2018 at 8:02 pm

    এ প্রশ্নের জবাব নাস্তিক vs আস্তিক fb গ্রুপে সুন্দর ভাবে দেওয়া আছে।

    Reply

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top