ঘুম ভাঙতেই দেখি আমার সামনে খেজুর পাতার মাদুরে বসে আছেন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম। আমি সঙ্গে সঙ্গে চোখ বন্ধ করে ফেললাম। আমার ঘরে এ সময় বিদ্রোহী কবি কেন এলেন, কে জানে? অবশ্য আসাটা বিচিত্র কিছু না। বেশ কিছুদিন যাবত আমি আরবদের সাথে বিদ্রোহ করছি। আমার ওপর বিশেষ অনুরাগবশত তিনি যদি মেরাজ টাইপ কোনো ঘটনা ঘটিয়ে ভবিষ্যৎ থেকে এসে হাজির হন, তাহলে আনন্দে আমার খাবি খাওয়ার কথা। আমি চোখ বুজে বিড় বিড় করে বললাম:
ঝাঁকড়া চুলের বাবড়ি দোলানো মহান পুরুষ
সৃষ্টি সুখের উল্লাসে কাঁপা…
মহা উন্মাদ রণ ক্লান্ত
আমি সেই রাতে হবো শান্ত
যবে গনিমতে পাওয়া রমণীর দেহ
একটাও বাকি রহিবে না,
উত্থিত মোর ঈমানের পানি
এক ফোঁটা ভূমে পড়িবে না…
১. গাঞ্জাসম্রাট জিবরাইলকে খুঁজে বের করতে হবে। (তাঁর গাজায় ইদানিং ভেজাল পাওয়া যাচ্ছে, কঠিন ঝাড়ি দেওয়া দরকার। চামে তাঁর ওস্তাদ ইসরাফিল খাঁ-এর সানাইও শুনে আসতে হবে।)
২. আমার পালক পুত্রের বউয়ের সাথে তার বিরাট ক্যাচাল লেগে গেছে। গিট্টু ছোটাতে হবে। (বউটা একখানা মাল, সিস্টেমে কিছু করা যায় কি না, দেখতে হবে।)
৩. সাফোয়ান হারামজাদা সম্পর্কে খোঁজ নিতে হবে।
৪. চাচাজানের সাথে দেখা করতে হবে। অনেকদিন তাকে ভড়কে দেওয়া হয় না। মাঝে মাঝে ভড়কানো হার্টের জন্য ভালো।
Leave a Reply