লিখেছেন লাদেন ভূত
আজ আপনাদের সাথে একটা ব্যাপার শেয়ার করছি, যেটা এক অতি অলৌকিক ব্যাপার। ব্যাপারাটা নবীর যৌনশক্তির মিরাকল নিয়ে।
নবী মোহাম্মদের মৃত্যের পর আলী নবীর মৃত শরীরকে গোসল করাচ্ছিলেন, আলী হঠাত্ চিত্কার করে বলে উঠলেন, দেখ, নবীর লিঙ্গ মোবারক আকাশের দিকে মুখ করে দাড়িয়ে আছে, (নবী মরছে মাগার লিঙ্গ মোবারক তখনও মরে নাই।); এটাও একটা মিরাকল। এর মধ্যও রয়েছে কাফেরদের জন্য নির্দশন।
যাই হোক, আমরা বুখারী হাদিসে দেখেছি (vol-1 book -5 number-282) যে, নবী এক রাতে এগার জন বউয়ের সাথে যৌনমিলন করতেন। তাঁর সেক্স পাওয়ার এতোই কুদরতি ছিল যে, মরার পরও লিঙ্গ মোবারক খাড়াইয়া আছিল। মৃত লিঙ্গ খাড়ানো অবৈজ্ঞানিক কিছু নয়। যারা ফাসিতে ঝুলে এবং বিষক্রিয়ায় মরে, তাদের ক্ষেত্রে এটা হওয়া স্বাভাবিক। আবার যীশুর মৃত্যে হয়েছে ক্রুশবিদ্ধ হয়ে যা অনেকটা ফাঁসির মতই কষ্টের মৃত্যু।Renascence যুগের অনেক শিল্পী যীশু মরার পর তার লিঙ্গ উত্থিত ছিলো দাবি করে অনুরূপ ছবি এঁকেছিল। অনেক চার্চই কয়েকশ বছর ধরে তা গোপন করে যা উইকিতে উল্লেখ আছে।
নবী মোহাম্মদের মৃত্যু হয়েছিল বিষক্রিয়ায়। এক ইহুদি মহিলার দেয়া খাবারের বিষক্রিয়ায় তার কতটুকু প্রভাব ছিল, তা এখানে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।
ভায়াগ্রা খাইয়া মরলেও এইরম হইতারে মনয়
আসলে মৃত্যুর পর লিঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকা অবৈজ্ঞানিক কিছু নয়। এই লিংক দেখে নিশ্চিত হোন।
আর নবীর লিঙ্গ মোবারক যে তার মৃত্যুর পরেও খাড়াইয়া আছিল, তা বিখ্যাত ইসলামিক ইতিহাসিক abu’l-fida বর্ণনা করেছেন। উক্ত মৃত লিঙ্গ মোবারক দাঁড়িয়ে থাকার কথাটি পাওয়া যায় বিখ্যাত ঐতিহাসিক edward gibbon এর লিখিত বই the decline and fall of roman empire-এর ভলিয়ম ৯ এর পৃষ্ঠা ৮৯-এর পাদটীকা ১৭৫ নাম্বারে। বইটার লিংক।
সুবানাল্লা, কাফেররা কি এরপরেও ইমান আনবে না?
Leave a Reply