লিখেছেন হযরত নালায়েক
একটি সাইট ও কয়েকটি ফেসবুক পেইজ ধর্মানুভূতিতে আঘাত হানে এই অভিযোগ তোলার পরে দুই আবেদনকারী আবারও তাদের আল্লার কাছে মোনাজাত না ধরে উনাদের আবদার রক্ষার জন্য আদালতে হাজির হয়েছেন।
তারা আদালতকে জানান “আমাদের নবীজির অনেক দাসী ছিল এবং তিনি ইসলামসম্মত উপায়ে তাদের সাথে সহবত করতেন। নবীজি যা পালন করে গিয়েছেন, তা হচ্ছে সুন্নাত। আর সুন্নাত পালন করা প্রতিটি মুসলমানের অবশ্য কর্তব্য এবং তাতে অশেষ নেকি তথা জান্নাতের ৭২ খানা চিরযৌবনা হুর পাওয়া যায়। কিন্ত কাফেররা আমাদের এই নেকির পথ বন্ধ করার জন্য মানবতার দোহাই দিয়ে দাস প্রথা উচ্ছেদ করে। আর বাংলাদেশের জালেম সরকারও কাফেরদের পথ অনুসরণ করে দাস প্রথা উচ্ছেদ তথা আমাদের মত মুমিন মুসল্লীদের নেকি পাওয়ার পথ দাসীসঙ্গম বন্ধ করে দিয়েছে। স্পষ্টতই এটা আমাদের ধর্মানুভূতিতে আঘাত হানে। তাই অতিসত্বর দাস প্রথা চালু করে দাসীদের সহবত করার সুযোগ দিতে হবে।”
তবে গোপন সূত্রে জানা গেছে যে, একান্তই যদি দাস প্রথা চালু না করা যায়, তাহলে যেন গৃহপরিচারিকার সাথে সহবত করার মুমিনদের অধিকার নিশ্চিত করা হোক – এই দাবি নিয়েই এগোচ্ছেন।
Leave a Reply