• Skip to main content
  • Skip to header right navigation
  • Skip to site footer

পাল্লাহু । pAllahu

দাঁড়িপাল্লা ধমাধম-এর বাংলা ব্লগ

  • পাল্লাব্লগ
  • চুতরাপাতা
  • মহাউন্মাদ
  • ধর্মকারী
  • রেফারেন্স
  • ট্যাগস

দরিদ্রদের ঈশ্বর বিশ্বাস বেশি

You are here: Home / চুতরাপাতা / দরিদ্রদের ঈশ্বর বিশ্বাস বেশি
November 15, 2014

গতকালকের দুই্টি বিশেষ খবরের একটি ছিল–ধূমকেতুতে নেমেছে ফিলা। তা থেকে নাকি সৌরজগত সৃষ্টির সময়কার নানা তথ্য ছাড়াও পৃথিবীতে প্রাণ সৃষ্টির রহস্য সম্পর্কেও নতুন তথ্য বেরিয়ে আসতে পারে।
আরেকটি হলো একটি গবেষণার ফলাফল–দরিদ্রদের ঈশ্বর বিশ্বাস বেশি।
নাস্তিকরা গরীব হয়–এরকম একটা তর্ক একসময় চালু ছিল, যার সূত্রপাত করেছিল ফারামি-ক্যামেল-ফাটা-দস্তার টাইপের আবালেরা। এসব তর্ক, কোনো সন্দেহ নাই, তারা মধ্যেপ্রাচ্যের তাদের দূরসম্পর্কের আব্বুদের তেলের ব্যবসা করে ধনী হয়ে যাওয়ার কথা মাথায় রেখে করত। কোথায় কোন যাদুঘরের এখনো নবি মহাউন্মাদের সোনার জামা সংরক্ষিত আছে, সেসব উদাহরণও দিতে দেখেছি। কিন্তু যখন জিজ্ঞেস করতাম, মহাউন্মাদের ইনকাম সোর্স কী ছিল, তার আয়ের উৎস কী ছিল–তখন নানা ধরনের ত্যানা প্যাচানি শুরু হত।

যা হোক, অনেক দিক দিয়ে গুরুত্বপূর্ণ এই গবেষণার পুরো খবরটি বিডিনিউজের সৌজন্যে আরেকবার–

‘দরিদ্রদের ঈশ্বর বিশ্বাস বেশি’
=====================
কঠোর পরিবেশে বসবাসকারী জনগোষ্ঠীর মধ্যে ঈশ্বর বা দেবতায় বিশ্বাস বেশি বলে সাম্প্রতিক এক গবেষণয়ায় দেখা গেছে।
গবেষণা ফলাফলে বলা হয়েছে, খাবার ও পানির সঙ্কটে থাকা জনগোষ্ঠীগুলোর মধ্যে ঈশ্বর বা দেবতাদের ওপর নির্ভরতা বেশি।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের উত্তর ক্যারোলাইনার ন্যাশনাল ইভ্যুলুশনারি সিন্থেসিস সেন্টার (এনইএসসেন্ট) এর উদ্যোগে এই গবেষণাটি সম্পন্ন হয়।
জার্মানির ম্যাক্স প্লাঙ্ক ইনস্টিটিউট ফর হিস্ট্রি এন্ড সায়েন্স এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক ও অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক রাসেল গ্রে’র নেতৃত্বে একদল বিজ্ঞানী গবেষণাটি করেছেন।
গবেষণায় তারা ৫৮৩টি জনগোষ্ঠীর ঐতিহাসিক, সামাজিক ও পরিবেশগত তথ্য ব্যবহার করে ঈশ্বর বা দেবতায় বিশ্বাসের সঙ্গে বাহ্যিক উপদানগুলোর প্রাপ্যতা তুলনা করে দেখেছেন।
এ বিষয়ে গ্রে বলেছেন, “জীবন যেখানে কঠিন বা অনিশ্চিত, সেখানকার মানুষরা ভীষণভাবে ঈশ্বরে বা দেবতায় বিশ্বাসী। সামাজিক আচরণ সম্ভবত এসব এলাকার মানুষজনকে কঠোর ও অনিশ্চিত প্রকৃতির মোকাবিলায় সফল হতে সহায়তা করে।”
ঊষর, অনুর্বর এলাকায় শারীরিকভাবে খাপ খাইয়ে নেয়া মানুষকে যেমন সফল হতে সহায়তা করে, তেমনি দেবতায় বিশ্বাসও বিরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশের মানুষের সংস্কৃতিতে সুবিধা বয়ে নিয়ে আসে, গবেষণায় এমন প্রমাণ পাওয়া গেছে।
দীর্ঘদিন ধরেই ধর্মের আবির্ভাবকে সাংস্কৃতিক বা প্রাকৃতিক উপাদানগুলোর ফলাফল বলে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। কিন্তু কখনোই দুটির মিলিত ফলরূপে ব্যাখ্যা করা হয়নি।
এই গবেষণা ফলাফলটি শিগগিরই ন্যাশনাল একাডেমিকস অব সায়েন্স সাময়িকীতে প্রকাশিত হতে যাচ্ছে।

Category: চুতরাপাতা
Previous Post:আমার ভালো থাকার কথা শুনে তোমার কেনো হিংসে হয়
Next Post:বালমুগ্ধ আবালগুলো

Reader Interactions

Leave a Reply Cancel reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

পাল্লাহু । pAllahu • ফেসবুক • পেজ • টুইটার

Return to top