হে ঈমান্দার বান্দাসকল, তোমাদের জন্য অজস্র রসময় কথা গুপ্ত রহিয়াছে হাদিস শরিফে।
– সহীহ আল-ধর্মকারী
মমিন মুছলিম ভাইয়েরা, মনে রাইখেন, দেবদারু গাছ হইলো গিয়া আপনাগো শত্রু। এই গাছ বুক টান কইরা খাড়াইয়া থাকে। মাথা নোয়ায় না। বেয়াদ্দপের বেয়াদ্দপ! কারণ কী, জানেন? দেবদারু গাছ হইলো কাফের গাছ! জ্বী না, এইটা আমার কথা না। এইটা বলসে নবীজি। এবং সে আরও বলসে, আপনেরা, মমিনেরা, হইলেন গিয়া শস্যক্ষেত্রের নরম ডগার মতোন।
কিন্তু এইটা তো ঠিক বুঝলাম না! ‘শস্যক্ষেত্রের নরম ডগা’ বলিতে কবি নবী কী বুঝাইতে চাহিয়াছেন? আমরা তো জানি, শস্যক্ষেত্রের ইসলামী মানে হইলো নারী। তাইলে নারীর নরম ডগা মানে কী?… একটা উত্তর অবশ্য ঘুরতেসে মাথায়… আপনেরা বুচ্চেন?
মুহাম্মাদ ইবন সিনান (রহঃ) আবূ হুরায়রা (রাঃ) থেকে বর্নিত। তিনি বলেনঃ রাসুলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেছেনঃ ঈমানদার শস্যক্ষেতের নরম ডগার মত। জোরে বাতাস এলেই তার পাতা ঝুঁকে পড়ে। যখন বাতাস থেমে যায়, তখন আবার স্হির হয়ে যায়। ঈমানদারদেরকে বালা-মূসিবত দ্বারা এভাবেই ঝুঁকিয়ে রাখা হয়। আর কাফেরের উদাহরণ দেবদারু গাছ, যা একেবারেই কঠিন ও সোজা হয়। যদ্দরুন আল্লাহ যখন ইচ্ছা করেন সেটিকে মুলসহ উপড়ে ফেলেন।
Leave a Reply