লিখেছেন কাফের নাস্তিক
ইসলাম সম্পর্কে ব্যাপকভাবে জানার পর মাঝে মাঝে মনে কয়েক ধরনের রাগ মনে জন্মে।
প্রথমেই রাগ হয় মুহম্মদের ওপর। ভাবি, এই লম্পট, বর্বর, জংলী লোকটা কী করে এমন একটা জংলী আদর্শ মুসলমানদের দিয়ে যেতে পারলো, যা কিয়ামতের আগ পর্যন্ত তাদের মানতেই হবে। না মানলে পতিতাপল্লীর মতো বেহেশত তারা পাবে না। আর এজন্য পৃথিবী ধ্বংস হওয়ার আগ পর্যন্ত কিছু নির্বোধ লোক তা মেনে চলবেই আর পৃথিবীতে অশান্তি বাড়াবেই। এটা নিয়ে তেমন কিছু করাও যাবে না।
দ্বিতীয়ত, রাগ হয় মুহম্মদের তথাকথিত লম্পট, অমানবিক ও রক্ত পিপাসু আল্লার ওপর। যার নিজের ভোগ করার সামর্থ্য নেই (হিজড়া টাইপের একটা জন্তু); যাবতীয় ভোগ সে করছে মুহম্মদের মাধ্যমে। প্রকৃতপক্ষে আল্লা হচ্ছে মুহম্মদের পক্ষের বেশ্যার দালাল। যে মুহম্মদের সকল লাম্পট্যের সহায়ক ও রক্ষাকর্তা।
তৃতীয়ত, রাগ হয় তখনকার বর্বর আরবদের প্রতি। ওরা দেখে-শুনে কীভাবে এমন একজন নীতিহীন, পাগল, মাগিবাজ লোককে নবী হিসেবে স্বীকার করে তার শক্তিকে বৃদ্ধি করতে পারলো? যার ফলে ইসলাম নামক একটি দানব আজ পৃথিবীবাসীর ওপর চেপে বসতে পেরেছে। এবং এই দানব ধ্বংস হওয়ারও কোনো লক্ষণ নেই। কারণ মূর্খ ও নির্বোধ টাইপের লোকগুলোকে এই দানব সাপোর্ট দেয় বলে দিন দিন এর দল ভারী হয়েই চলেছে।
চতুর্থত, যে রাগটি হয় তা হচ্ছে, এখনকার মুসলমানেদর ওপর। এরা কীভাবে এখনও সেই বর্বর সিস্টেমকে মুখ বুঁজে মেনে নিচ্ছে? আরও যন্ত্রণার বিষয় হচ্ছে, এই সব কথা আবার খোলামেলা আলোচনা করা যায় না। আলোচনায় কথা উঠলেও প্রায় সময় তা মিথ্যা জেনে-বুঝেও মেনে নিতে হচ্ছে।
মেজাজ বিগড়ে যায়ম যখন দেখি একজন লম্পট, নীতিহীন, চরিত্রহীন লোককে সর্বশ্রেষ্ঠ মানুষ বলে মাথায় তুলে নাচা হছে।
খুব কষ্ট হয়, যখন সবকিছু দেখে শুনেও কিছু বলতে পারি না।
Leave a Reply