লিখেছেন বুদ্ধ মোহাম্মদ যীশু কৃষ্ণ
সন্ত্রাসী:
যদি তোর পোলারে জীবন্ত ফেরত পাইতে চাইস, তাইলে আগামী ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে ১ কোটি টাকা দিবি, নাইলে তোর পোলারে ১০০ টুকরা কইরা তোর কাছে পাঠায় দিমু। মনে রাখিছ, আমি কিন্তু নামকরা সন্ত্রাসী।
আল্লাহ:
অতঃপর নিষিদ্ধ মাস যখন অতিবাহিত হয়ে যায় তখন মুশরিকদের কাতল কর যেখানে তাদের পাও, আর তাদের বন্দী করো,আর তাদের ঘেরাও করো, আর তাদের জন্য ওৎ পেতে থাকো প্রত্যেক ঘাঁটিতে। কিন্তু তারা যদি তওবা করে এবং যদি নামাজ কায়েম করে আর যাকাত আদায় করে তবে তাদের পথ ছেড়ে দাও। নিঃসন্দেহে আল্লাহ পরিত্রাণকারী অফুরন্ত ফলদাতা।
(সূরা তাওবা – ৫)
সন্ত্রাসী:
আর যদি ভালোয় ভালোয় টাকা দিস, তাইলে তোর পোলারে নাওয়াইয়া খাওয়াইয়া নতুন জামা কাপড় পরাইয়া এক বাক্স চকলেট দিয়া নিরাপদে বাড়িত পৌঁছাইয়া দিমু। আমি সন্ত্রাসী হইলেও খারাফ না।
আল্লাহ:
আর যদি মুশরিকদের কোনো একজন তোমার কাছে আশ্রয় চায় তবে তাকে আশ্রয় দাও যেন সে আল্লার বাণী শোনে, তারপর তাকে নিরাপদ জায়গায় পৌঁছে দাও। এটি এই জন্য যে তারা হচ্ছে এমন এক সম্প্রদায় যারা জানে না।
(সূরা তাওবা – ৬)
প্রিয় পাঠক, আপনারা একজন সন্ত্রাসী এবং আল্লাহর নৈতিক আদর্শের কোনো পার্থক্য খুঁজে পান?
Leave a Reply