নবীজিকে নিয়ে আঁকা কার্টুন বিষয়ে সহিংস ইছলামী তাণ্ডব ও হুমকির প্রতিবাদে প্রবর্তিত ‘আন্তর্জাতিক মুহাম্মদ অঙ্কন দিবস’-এর চার বছর পূর্তি হয়েছে গতকাল। প্রথম উদযাপনের দিনটিই মুছলিমদের স্পষ্টভাবে বুঝিয়ে দিয়েছে, তাদের করা হাউকাউ ও নবীজিকে নিয়ে আঁকা কার্টুনের সংখ্যা হবে সমানুপাতিক। উপায়ান্তর না দেখে মুছলিমেরা বাধ্য হয়েছে নিজেদের চামড়া মোটা করতে।
অথচ ২০০৫ সালে ডেনমার্কের এক পত্রিকায় নবীজিকে নিয়ে অঙ্কিত বারোটি কার্টুন প্রকাশ হবার পরে স্বভাবসুলভ ইছলামী উগ্রতার শিকার হয়ে নিহত হয়েছিল আনুমানিক শ’দুয়েক মানুষ। এছাড়া ধর্ম নামের ভাং খেয়ে চুর হয়ে ভাংচুর করা, জ্বালানো, পোড়ানো – এসব তো ছিলোই।
নেটে এখন হাজার-হাজার নবী-কার্টুন লভ্য। মুছলিমরা, ধারণা করা যায়, উপলব্ধি করতে পেরেছে, এই স্রোত ঠেকানো সম্ভব নয়, এবং সহিংস প্রতিবাদ জানানোর অর্থ – তাদের পেয়ারের নবীকে অনিবার্য ও কঠোরতর পোন্দনের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেয়া। ফলে বর্তমানে নবীজির কার্টুন নিয়ে তাদের উগ্র প্রতিক্রিয়ার প্রকাশ প্রশমিত অনেকটাই।
‘আন্তর্জাতিক মুহাম্মদ অঙ্কন দিবস’ উপলক্ষে গতকাল প্রকাশিত একটি চূড়ান্ত রকমের ব্ল্যাসফিমাস কার্টুনের সন্ধান পেয়েছি। লিংক দেখুন পোস্টের নিচে।
পাঠিয়েছেন দাঁড়িপাল্লা
প্রতিশ্রুত ছবির লিংক: যিশু আর নবীজি মেইক আউট করতেসে! ছবিটা যথেষ্ট ইয়ে টাইপ, অতএব ইমোটা খিয়াল কৈরা!
Leave a Reply