লিখেছেন জুপিটার জয়প্রকাশ
– ইয়া, আবু বকরী?
– কেয়া রাছুলে খুদা?
– খাদিজা আমার বড়ই পেয়ারা ছিল, আবু বকরী।
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– খালি বয়সটা যদি এত বেশি না হত। তাই না, আবু বকরী?
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– বিবিদের বয়স কম হওয়াই ভাল, আবু বকরী।
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– মনে ভাবি, আরেকটা কচি মাইয়া বিয়া করি। এখনো বেশ জোয়ান আছি আমি। ঠিক না, আবু বকরী?
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– কিন্তু বিবির বয়স খুব কম হওয়াই ভাল। নিজের মতন সুশিক্ষা দেওয়া যায়। নাহলে আরবের মাইয়ারা কেমন হয়, তা তো জানোই, আবু বকরী।
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– কিন্তু কাফেরের মাইয়া চলবে না। এমন মাইয়া চাই, যে আমারে রাছুল মনে করে। ঠিক না, আবু বকরী?
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– তাছাড়া কাফেরগুলা আমারে মাইয়া দিবেই বা কী দায়ে? আমি তো তাদের চক্ষের বালি; তাই না, আবু বকরী?
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– যদি তেমন মনের মতো মাইয়া পাই, তো তুমি আমার বিবাহে সাহায্য করবে তো, আবু বকরী?
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– আল্লার কসম খাইয়া কইতাছ?
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– তাহলে ঐ কথাই থাক। মাইয়া মুছলিম পরিবারের, বয়স খুব কম, সুন্দর সুশীল সেক্সি। আর কী! এই তো যথেষ্ট, তাই না, আবু বকরী?
– ইয়া রাছুলে খুদা।
– তোমার আয়েশা বেবীর মধ্যে তো এর সবই আছে, তাই না, আবু বকরী?
– ইয়া রাছুলে… (শালা বোকাচোদা) ইয়ে মানে থুক্কু, আপনি কি আমার জামাই হবার খায়েশ করেন নাকি?
– ইয়া আবু বকরী। আল্লার মেহেরবানিতে এইবার তোমার চক্ষুর মোহর খুলছে। রাছুলে খুদার সাথে ধর্ম আলুছানার ফল এসব।
বেচারা আবু বকরী পুরাই বকরী হইয়া গেল। আল্লার কিরা কইয়া ফ্যালানোয় বেচারী আর কিছুটি কইতে পারল না।
Leave a Reply