লিখেছেন কবীর উদ্দীন
৪৬১.
মহাবদ নবীজি সাঙ্গা করিবার কালে, দাসী গনিমত ধর্ষণের কালে, ডাকাতি করিবার কালে, মানুষ জবাই করিবার কালে ও ইত্যাকার ভণ্ডামি ও অপকর্ম করিবার কালে কোনো সংযম করে নাই। খালি রোজার মাসে দিবসে না খাইয়া খাদ্য-সংযম করিতে বলিয়াছে। ইহা সংযমের কেমন বদ-যুক্তি?
৪৬২.
কুকুরের ঘেউঘেউ শুনতেও অতটা খারাপ লাগে না, যতটা লাগে আজান, মন্দির ও গির্জার ঘণ্টাধ্বনি এবং যেকোনো ধর্মের কথা শুনতে।
৪৬৩.
মুছলমানেরা রোজার মাসে দিনের বেলা উপোস করে। কারণ তাদের স্রষ্টা তাদের প্রতি এই রকম নির্দেশ করেছে। এ রকম হিন্দু, ইহুদি ও ইত্যাদি ধর্মের লোকেরাও উপোস করে তাদের স্রষ্টাদের নির্দেশিত সময় ও নিয়মানুসারে। ধর্মীয় উপোস যাপনে ধার্মিকদের কারুর কোনো প্রকারের শারীরিক, মানসিক, মানুষিক, নৈতিক, আর্থিক বা অন্য কোনো ধরনের উন্নতি সাধিত হয়েছে কি?
৪৬৪.
হিন্দুদের প্রভু দূর্গার হাত দশটি। মুছলমানদের প্রভু আল্যার একটিও হাত নেই। এরা দু’জনই শারীরিকভাবে প্রতিবন্দি। অবিলম্বে এদের চিকিৎসা দরকার। এদের চিকিৎসায় এগিয়ে আসুন।
৪৬৫.
– “আল্ল্যা নাই” – এ কথা শুনে মমিনরা রাগে। কই, তাদের মতো আল্ল্যা সে নাই শুনে রাগে না তো?
– রাগবে ক্যামনে? সে থাকলে তো!
Leave a Reply