লিখেছেন বাংলার উসমান মুয়াজ্জিন মোহাম্মদ ইসলাম
আমি আগেই বলেসি বর্তমানের কোরান খানা arabic-syriak Language থিকা শুদুমাত্র আরবীতে অনুবাদ করার ফলে বেশি কিসু বেফার খুঁজি ফাওয়া যাইতেসে না। আবার অনেক বিষয় আছে, যা যুগের চাহিদা বা এই নতুন শতাব্দিতে মানশের জিবন নির্বাহে অফ্রয়োনিয় হই ফডাতে বাতিল বলি সকলের কাসে ফরিগনিত হোসসে। যুদিও আমরা বলি থাকি যে, “কুরান একটি ফরিফূর্ন সংবিদান”; অতচ ইনভার্টেড কমার ভিতরের ডায়ালকটার সফক্ষে আজকাল দলিলের অভাব দিখা দিয়েসে।
তাই মুসলিম উম্নাহর ফতি আহভান, আসুন এখন থেকে আমরা না বলি “কোরান একটি পরিপূর্ণ জীবন বিধান”।
arabic-syriak Language-এ সর্বপ্রথম লিফিবদ্দ করা অরিজিনাল আল-কুরান থিকা বর্তমানের সোদি আরবের অনুবাদিত আরবি কোরানটাতে যেসব গরমিল দিখা দিয়েসে তার লিস্ট:
– ধর্ষনের বেফারে কিসু উল্লেখ নাই। অতসো”ধর্ষন” মানব জীবনে কতইনা এক গুরুত্বফূর্ন ইস্যু।
আমার বিশ্বাস সর্বফথম লিফিবদ্দ করা যেটা হযরত উসমান ফুডিয়ে ফেলেচেন, সেটায় আল্লাহপাক নিশ্চিয় কিসু বলাসেন।
– দাসি ভক্ষনের বেফারে যে আইন নবিজি লিখেসে পবিত্র কুরানে, সেটা এই একুবিংশ শতাব্দিতে ইনভ্যালিড। কারন দাসি প্রথা ই ত এখন আর নাই। আসলে শুদুমাত্র দাসি ভক্ষনের আয়াতটি দিয়া ই এইটা স্পস্ট ফতিয়মান হয় যে, ১৪ শ বছর ফুর্বের সমাজ আর এই ২০১৪ সালের সামাজিক ফ্রেক্ষাফট বেফক পরিবর্তনের ফলে তখনকার কুনো অফরাধ হয়ত এখন আর অফরাধ না। আবার তখনকার আমলে “বাইল্যবিবাহ” মামুলি বেফার সেফার সিলো, কিন্তুক এখনকার আমলে আফনেরা জানেন বাইল্যবিবাহ অফরাধ। বাইল্য বিবাহ নিরোধ আইন ১৯২৯ সালের ৫ ধারা মুতাবেক এই অফরাধের শাস্তি কমসে কম ১ মাস।
তাইলে, আফনি ই বলুন দুটি অসামঞ্জস্য সময় ও সমাজে কি করি সেই ১৪ শ বছর আগের আইন ফ্রয়োগ হবে?
আসল কতা হইসে, অরিজিনাল কোরান যেটা উসমান (রা:) পুডিয়ে ফেলেচেন, সেটাতেই নবিজি বা আল্লাহ কিসু না কিসু বলাসেন।
– আফনারা জানেন পুরুষ ক্ষমতা সম্পন্ন সমাজের ধর্মতে সৃস্টিকর্তা পুরুশদের সাথে বাতসিত কারাসেন। মহান আল্লাহ আমাগের পুরুশদের আরাম আয়েশের কতা ভেভেছেন বেশি করি। আমরা চাইরটা বিবাহ কোইত্তে ফারি। মেয়েসেলেরা করতে ফারে না। করলে নশটা। বাংলাদেশ বেংক এর টাকা “চাহিবা মাত্র দিতে বাইধ্য”, সে তরিকায় আমাগের নিজ নিজ স্ত্রীগন “খাইতে সাওয়া মাত্র দিতে বাইধ্য থাকিবে”; না দিলে সারা রাইত ফেরেশতারা গালিগালাজ করেন এসব স্ত্রিলুকদিগকে।
এই যে লক্ষ্য করা যাসসে, নারিদের বেফারে আল্লাহপাক বর্তমানের আরবি কোরানটাতে পুরুশ সমাজকে মিডিয়া হিসাবে গ্রহন করিয়া বিবিন্ন দিক নির্দেশনা দেছেন।
অর্থাত নারি-পুরুশের গারজিয়ান হিসাবে আল্লাহপাকের বক্তব্য ফাওয়া যায় এই কুরানে। কিন্তুক নর ও নারি সাডাও যে এ ফিথিবিতে আরো একটি ভিন্ন লিংগ বিশিস্টের মানুষ অবস্তান করিচ্চে, সে বেফারে আল্লাহপাক বা নবিজি যেন অজ্ঞাত!
আসলে আল্লাহপাক ত “অজ্ঞাত” হতে ফারেন না। তাই না? আমরা যুদি আল্লাহকে অজ্ঞ বলি তাহলে ত আমরা ঈমান হারা হই যাব। তাই ফতুয়া হইছে যে, আল্লাহপাক “হিজড়া” মানুষদের বেফারে জানতেন। এবং নর নারিকে যেবাবে জীবন ধারনের জন্য arabic-syriak Language-এর একটা অরিজিনাল কোরান দিয়েসিলেন, তেমনি এই কুরানটাতেই আল্লাহ হিজড়াদের হিজাব পরতে হবে নাকি টাকনুর উফরে কাফড ফরতে হবে, অথবা তাদের বিয়েসাদির বেফারে বলাসেন।
অতস হিজড়াদের এসব বিষয়ের বর্ননা আমরা বর্তমানের অনুবাদিত আরবি কুরানটাতে ফাচ্ছি না।
তাই আসুন… ফিতনা ছডানো বর্তমানের বাংলা,আরবি ও ইংরেজি কুরান সমূহ পুডিয়ে পেলি। এবং সর্বপ্রথম লিপিবদ্ধ করা ওরিজিনাল arabic-syriak Language এর পবিত্র কোরান খানা খুঁজি বাহির করি।
Leave a Reply